BDFOREX TRADER
2021-08-17, 05:44 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/1369914635.jpg
টেসলার তৈরি স্বচালিত গাড়ির ‘অটোপাইলট সিস্টেম’ নিয়ে তদন্তে নেমেছে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল হাইওয়ে ট্রাফিক সেইফটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশ (এনএইচটিএসএ)’। ২০১৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত টেসলার স্বচালিত গাড়ির ১১টি দুর্ঘটনার সূত্র ধরে এই তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। এই তদন্তের আওতায় পড়বে ২০১৪ সালের পর বাজারে আসা টেসলার প্রায় সাত লাখ ৬৫ হাজার গাড়ি । মডেল ওয়াই, মডেল এক্স, মডেল এস এবং মডেল ৩-সহ বাজারে থাকা টেসলার সবগুলো মডেলই তদন্তের আওতায় পড়বে বলে জানিয়েছে এনএইচটিএসএ। বিবিসি জানিয়েছে, একাধিক দুর্ঘটনার পর রাস্তায় থেমে থাকা যানবাহনের ক্ষেত্রে টেসলার অটোপাইলট সিস্টেমের প্রতিক্রিয়া ও কার্যক্ষমতা নিয়ে উঠেছে নানা প্রশ্ন। আর ওই বিষয় নিয়েই তদন্তে নেমেছে এনএইচটিএসএ। তদন্তের আওতাধীন ১১টি দুর্ঘটনার মধ্যে একাধিক ঘটনা রয়েছে যেখানে রাস্তার পাশে থেমে থাকা পুলিশের গাড়ি বা অন্য কোনো দুর্ঘটনায় সাড়া দিতে আসা ফায়ার সার্ভিসের গাড়ির পেছনে সজোরে ধাক্কা দিয়েছে টেসলার স্বচালিত গাড়ি।
এই প্রসঙ্গে এনএইচটিএসএ বলছে, অটোপাইলট ব্যবহারের সময় “যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে চালকের সক্রিয়তা নিশ্চিত করা হয় এবং চালনা প্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করা হয়”, সেটিই হবে প্রাথমিক তদন্তের বিষয়। যে ১১ দুর্ঘটনার সূত্র ধরে তদন্তের শুরু তার প্রতিটির ক্ষেত্রে দুর্ঘটনার ঠিক আগ মুহূর্তে অটোপাইলট বা ‘ট্রাফিক অ্যাওয়ার ক্রুজ কন্ট্রোল সিস্টেম’ চালু ছিলো বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।চালককে সহায়তা করার জন্য নির্মিত ওই প্রযুক্তি স্বক্রিয়ভাবে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ, গতি বাড়ানো বা কমানো এবং প্রয়োজনে ব্রেক করতে সক্ষম। তবে ওই প্রযুক্তি নিয়েও বিতর্ক আছে। বিবিসি বলছে, চালকের অনুপস্থিতিতে সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে গাড়ি চালনা করে না এই প্রযুক্তি। গাড়ির নিয়ন্ত্রণে চালকের মনোযোগ রাখতে হয় সবসময়।টেসলা ওই প্রযুক্তি বাজারজাত করেছে ‘অটোপাইলট’ হিসেবে এবং প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ‘সম্পূর্ণ স্বচালিত’ গাড়ির। চালকদের অনেকে টেসলার ওই প্রযুক্তির অপব্যবহার করেছেন বলেও অভিযোগ আছে -- জানিয়েছে বিবিসি। চালকের আসনে বসে মোবাইল ফোনে মনোযোগ দেওয়া, চলমান গাড়ির চালকের আসন ছেড়ে অন্য আসনে যাওয়ার একাধিক ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।
টেসলার তৈরি স্বচালিত গাড়ির ‘অটোপাইলট সিস্টেম’ নিয়ে তদন্তে নেমেছে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল হাইওয়ে ট্রাফিক সেইফটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশ (এনএইচটিএসএ)’। ২০১৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত টেসলার স্বচালিত গাড়ির ১১টি দুর্ঘটনার সূত্র ধরে এই তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। এই তদন্তের আওতায় পড়বে ২০১৪ সালের পর বাজারে আসা টেসলার প্রায় সাত লাখ ৬৫ হাজার গাড়ি । মডেল ওয়াই, মডেল এক্স, মডেল এস এবং মডেল ৩-সহ বাজারে থাকা টেসলার সবগুলো মডেলই তদন্তের আওতায় পড়বে বলে জানিয়েছে এনএইচটিএসএ। বিবিসি জানিয়েছে, একাধিক দুর্ঘটনার পর রাস্তায় থেমে থাকা যানবাহনের ক্ষেত্রে টেসলার অটোপাইলট সিস্টেমের প্রতিক্রিয়া ও কার্যক্ষমতা নিয়ে উঠেছে নানা প্রশ্ন। আর ওই বিষয় নিয়েই তদন্তে নেমেছে এনএইচটিএসএ। তদন্তের আওতাধীন ১১টি দুর্ঘটনার মধ্যে একাধিক ঘটনা রয়েছে যেখানে রাস্তার পাশে থেমে থাকা পুলিশের গাড়ি বা অন্য কোনো দুর্ঘটনায় সাড়া দিতে আসা ফায়ার সার্ভিসের গাড়ির পেছনে সজোরে ধাক্কা দিয়েছে টেসলার স্বচালিত গাড়ি।
এই প্রসঙ্গে এনএইচটিএসএ বলছে, অটোপাইলট ব্যবহারের সময় “যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে চালকের সক্রিয়তা নিশ্চিত করা হয় এবং চালনা প্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করা হয়”, সেটিই হবে প্রাথমিক তদন্তের বিষয়। যে ১১ দুর্ঘটনার সূত্র ধরে তদন্তের শুরু তার প্রতিটির ক্ষেত্রে দুর্ঘটনার ঠিক আগ মুহূর্তে অটোপাইলট বা ‘ট্রাফিক অ্যাওয়ার ক্রুজ কন্ট্রোল সিস্টেম’ চালু ছিলো বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।চালককে সহায়তা করার জন্য নির্মিত ওই প্রযুক্তি স্বক্রিয়ভাবে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ, গতি বাড়ানো বা কমানো এবং প্রয়োজনে ব্রেক করতে সক্ষম। তবে ওই প্রযুক্তি নিয়েও বিতর্ক আছে। বিবিসি বলছে, চালকের অনুপস্থিতিতে সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে গাড়ি চালনা করে না এই প্রযুক্তি। গাড়ির নিয়ন্ত্রণে চালকের মনোযোগ রাখতে হয় সবসময়।টেসলা ওই প্রযুক্তি বাজারজাত করেছে ‘অটোপাইলট’ হিসেবে এবং প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ‘সম্পূর্ণ স্বচালিত’ গাড়ির। চালকদের অনেকে টেসলার ওই প্রযুক্তির অপব্যবহার করেছেন বলেও অভিযোগ আছে -- জানিয়েছে বিবিসি। চালকের আসনে বসে মোবাইল ফোনে মনোযোগ দেওয়া, চলমান গাড়ির চালকের আসন ছেড়ে অন্য আসনে যাওয়ার একাধিক ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।