Montu Zaman
2021-09-19, 12:24 PM
আপনারা সবাই এটা অনেকবার শুনেছেন যে, ৯৫% ফরেক্স ট্রেড্রার তাদের একাউন্ট শুন্য করে ফেলে ! এটা কেন হয় ? এটারও নির্দিষ্ট কারন আছে সেটা এখন বলতে গেলে সময় অনেক বেশি লাগবে । যাইহোক কথাগুলো সংগৃহিত তবে নিজের ভাষায় ইডিট করে দিলাম ।
১) রিক্স এন্ড মানি ম্যানেজমেন্ট – নিদিষ্ট পরিমাণ ঝুকি ঠিক করতে হবে ! বেশিরভাগ ট্রেডারগণ মানি ম্যানেজমেন্ট কৌশল মেনে চলে না । মানি ম্যানেজমেন্ট একটি অপরিহায অংশ তাই এটি অব্যশই পরিকল্পনার মধ্য রাখতে হবে । ট্রেডে প্রবেশ করার পূবে অবশ্যই নিধারণ করে নিতে হবে আপনি কি পরিমাণ লস/ক্ষতি গ্রহণ করতে পারবেন।
(০২) বৈচিত্রতা – একটি পেয়ারে বড় পজিশন না নিয়ে, বিভিন্ন পেয়ারে ছোট-ছোট পজিশন নিত হবে । কিছু নিদিষ্ট ভাল পেয়ার নিবাচন করে, সেগুলোতে মনোযোগ দিতে হবে এবং ভালভাবে আয়ত্ব করে নিতে হবে, যেটা অভিজ্ঞ ট্রেডাররা করে থাকে । তবে প্রথম দিকে আপনি সামান্য বৈচিত্রতা আনতে পারেন ।
(০৩) ওভার-ট্রেডিং – ওভার ট্রেডিং (অতিরিক্ত ট্রেড করা)খু্বই বিপদজ্জনক এবং যা প্রায়ই ট্রেডিং পরিকল্পনায় বাধা প্রদান করে । অনেক মানুষ শিখতে যেয়ে বিস্মিত হয় যে, অনেক সফল ট্রেডারগণ ঘন ঘন ট্রেড করেন না।
(০৪) পজিশনকে নিয়ন্ত্রণে রাখা – নিজেকে এবং পজিশনকে নিজের নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে । অনেক গুরুত্বপূর্ন একটা গুন এটা ।
(০৫) ছোট লাভ করা এবং বড় লস করা – অনেক ট্রেডার গুরুত্বপূণ নিয়ম ভঙ্গ করে: “ছোট লস করে, বড় লাভ করা” সাধারণত অধিকাংশ ট্রেডার তাদের লাভের একটি সীমা নিধারণ করে কিন্তু তাদের লসের সীমা নিধারণ করতে পারে না।
এটি শুনতে খুবই সাধারণ দেখাচ্ছে, কিন্তু এটি আপনাকে একটি নিয়মের মধ্যে এনে সঠিকভাবে দীঘমেয়াদে ট্রেড করতে সাহায্য করবে।
মুলকথাঃ পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিন কাজটাই হলো মনে হয় উপার্জন করা । কেউ যদি ভেবে থাকেন অর্থ উপার্জনের কাজটা অনেক সহজ তবে আমি বলবো তিনি বোকার জগতে বাস করেন । হ্যা পেশা হিসেবে কোনটা আপনার পছন্দ সেটা আলাদা বাট প্রত্যেক ক্ষেত্রেই আপনাকেই পরিশ্রম করতে হবে ।
15415
১) রিক্স এন্ড মানি ম্যানেজমেন্ট – নিদিষ্ট পরিমাণ ঝুকি ঠিক করতে হবে ! বেশিরভাগ ট্রেডারগণ মানি ম্যানেজমেন্ট কৌশল মেনে চলে না । মানি ম্যানেজমেন্ট একটি অপরিহায অংশ তাই এটি অব্যশই পরিকল্পনার মধ্য রাখতে হবে । ট্রেডে প্রবেশ করার পূবে অবশ্যই নিধারণ করে নিতে হবে আপনি কি পরিমাণ লস/ক্ষতি গ্রহণ করতে পারবেন।
(০২) বৈচিত্রতা – একটি পেয়ারে বড় পজিশন না নিয়ে, বিভিন্ন পেয়ারে ছোট-ছোট পজিশন নিত হবে । কিছু নিদিষ্ট ভাল পেয়ার নিবাচন করে, সেগুলোতে মনোযোগ দিতে হবে এবং ভালভাবে আয়ত্ব করে নিতে হবে, যেটা অভিজ্ঞ ট্রেডাররা করে থাকে । তবে প্রথম দিকে আপনি সামান্য বৈচিত্রতা আনতে পারেন ।
(০৩) ওভার-ট্রেডিং – ওভার ট্রেডিং (অতিরিক্ত ট্রেড করা)খু্বই বিপদজ্জনক এবং যা প্রায়ই ট্রেডিং পরিকল্পনায় বাধা প্রদান করে । অনেক মানুষ শিখতে যেয়ে বিস্মিত হয় যে, অনেক সফল ট্রেডারগণ ঘন ঘন ট্রেড করেন না।
(০৪) পজিশনকে নিয়ন্ত্রণে রাখা – নিজেকে এবং পজিশনকে নিজের নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে । অনেক গুরুত্বপূর্ন একটা গুন এটা ।
(০৫) ছোট লাভ করা এবং বড় লস করা – অনেক ট্রেডার গুরুত্বপূণ নিয়ম ভঙ্গ করে: “ছোট লস করে, বড় লাভ করা” সাধারণত অধিকাংশ ট্রেডার তাদের লাভের একটি সীমা নিধারণ করে কিন্তু তাদের লসের সীমা নিধারণ করতে পারে না।
এটি শুনতে খুবই সাধারণ দেখাচ্ছে, কিন্তু এটি আপনাকে একটি নিয়মের মধ্যে এনে সঠিকভাবে দীঘমেয়াদে ট্রেড করতে সাহায্য করবে।
মুলকথাঃ পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিন কাজটাই হলো মনে হয় উপার্জন করা । কেউ যদি ভেবে থাকেন অর্থ উপার্জনের কাজটা অনেক সহজ তবে আমি বলবো তিনি বোকার জগতে বাস করেন । হ্যা পেশা হিসেবে কোনটা আপনার পছন্দ সেটা আলাদা বাট প্রত্যেক ক্ষেত্রেই আপনাকেই পরিশ্রম করতে হবে ।
15415