SumonIslam
2022-01-13, 04:18 PM
ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি জনপ্রিয় বিষয়। এটা শুধু কেবল একটি ভিন্ন মুদ্রানীতি নয়, বরং এটি আমাদেরকে সরকারের থাবা থেকেও মুক্ত করে দেয়। এই অর্থ সরকারী নিয়ন্ত্রণ এবং ব্যাংক চার্জ থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। এটি দ্রুততর, আরো সুরক্ষিত এবং এটি কখনোই চুরি বা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে না এবং যে কোনো অঙ্কে এটাকে ভাগ করা যায়। ক্রিপ্টোকারেন্সি আরও একটি সুবিধা হচ্ছে এটি উচ্চমানের নিরাপত্তার সাথে ডিজিটাল অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করে। আরও মজার বিষয় এই সিস্টেমের মাধ্যমে লেনদেন ব্যবস্থাপনায় কোন প্রকার নকল বা প্রতারণার শিকার হতে হয় না। এছাড়াও এই লেনদেন ব্যবস্থাপনায় ব্যাংকিং কাঠামো বা সিস্টেমের চেয়ে কম টাকা লাগে। মানুষের ক্রিপ্টোকারেন্সি কেনার অন্যতম প্রধান আকর্ষন হলো এটি বাজারে ক্রমান্বয়ে পরিবর্তনশীল। যদিও এর কিছু নেতিবাচক দিকও রয়েছে। যাই হোক এই সময়ের বাজারে এটি খুব লাভজনক এবং তাই বিনিয়োগকারীদের এখানে বিনিয়োগ করতে আকর্ষণ করে।
http://forex-bangla.com/customavatars/389580483.jpg
বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০১৭ সালের নোটিসে ভার্চুয়াল মুদ্রা হিসেবে বিটকয়েনসহ ইথেরিয়াম, রিপল ও লিটকয়েনের লেনদেন নিয়ে সতর্ক করা হয়েছিল। বলা হয়েছিল, “এসব ভার্চুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষের ইস্যু করা বৈধ মুদ্রা নয়। ফলে এর বিপরীতে কোনো আর্থিক দাবির স্বীকৃতিও নেই।” সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি এড়ানোর লক্ষ্যে যে কোনো ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেন বা সহায়তা দেওয়া এবং প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য সকল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে অনুরোধ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
http://forex-bangla.com/customavatars/389580483.jpg
বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০১৭ সালের নোটিসে ভার্চুয়াল মুদ্রা হিসেবে বিটকয়েনসহ ইথেরিয়াম, রিপল ও লিটকয়েনের লেনদেন নিয়ে সতর্ক করা হয়েছিল। বলা হয়েছিল, “এসব ভার্চুয়াল মুদ্রা কোনো দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষের ইস্যু করা বৈধ মুদ্রা নয়। ফলে এর বিপরীতে কোনো আর্থিক দাবির স্বীকৃতিও নেই।” সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি এড়ানোর লক্ষ্যে যে কোনো ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেন বা সহায়তা দেওয়া এবং প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য সকল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে অনুরোধ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।