kohit
2022-02-02, 01:03 PM
কভিডের বিপর্যয় কাটিয়ে এখনো শক্তিশালীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি ইউরোজোনের অর্থনীতি। বারবার কভিডের সংক্রমণ, উচ্চমূল্যস্ফীতি ও জ্বালানি সংকট দেশগুলোর অর্থনীতিতে জেঁকে বসেছে। গত বছরের মাঝামাঝিতে শক্তিশালী প্রবৃদ্ধির দেখাও পেয়েছিল অঞ্চলটি। তবে সেই ধারা অব্যাহত থাকেনি। নতুন করে কভিডের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় বছরের শেষ দিকে আবারো ধীর হয়ে পড়ে ইউরো মুদ্রা ব্যবহার করা দেশগুলোর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি। ওমিক্রন প্রাদুর্ভাবের এ প্রভাব ফ্রান্স ও ইতালির তুলনায় জার্মানিতে বেশি ছিল।
এপির খবরে বলা হয়েছে, গত বছরের চতুর্থ প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইউরোপের বৃহত্তম অর্থনীতি সংকোচনের মুখোমুখি হয়েছে। যন্ত্রাংশের ঘাটতি জার্মানির রফতানি ও ভারী শিল্পের উৎপাদনে প্রভাব ফেলেছিল। যেখানে ফ্রান্স, স্পেন ও ইতালি কিছুটা শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি দেখেছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পরিসংখ্যান সংস্থা ইউরোস্ট্যাট জানিয়েছে, চতুর্থ প্রান্তিকে ইউরো মুদ্রা ব্যবহার করা ১৯টি দেশের অর্থনীতি দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে। জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে দেশগুলোর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল ২ দশমিক ২ শতাংশ। পুরো বছরের হিসাবে ইউরোজোনের অর্থনীতি আগের বছরের তুলনায় ৫ দশমিক ২ শতাংশ বেড়েছে। তবে এ হার যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের তুলনায় ধীর। গত বছর বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি ৫ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। ইউরোপের তুলনায় দেশটি বিপুল পরিমাণ প্রণোদনা বিতরণ করেছিল। এটিই দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করেছে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।
বণিক বার্তা
এপির খবরে বলা হয়েছে, গত বছরের চতুর্থ প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইউরোপের বৃহত্তম অর্থনীতি সংকোচনের মুখোমুখি হয়েছে। যন্ত্রাংশের ঘাটতি জার্মানির রফতানি ও ভারী শিল্পের উৎপাদনে প্রভাব ফেলেছিল। যেখানে ফ্রান্স, স্পেন ও ইতালি কিছুটা শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি দেখেছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পরিসংখ্যান সংস্থা ইউরোস্ট্যাট জানিয়েছে, চতুর্থ প্রান্তিকে ইউরো মুদ্রা ব্যবহার করা ১৯টি দেশের অর্থনীতি দশমিক ৩ শতাংশ বেড়েছে। জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে দেশগুলোর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল ২ দশমিক ২ শতাংশ। পুরো বছরের হিসাবে ইউরোজোনের অর্থনীতি আগের বছরের তুলনায় ৫ দশমিক ২ শতাংশ বেড়েছে। তবে এ হার যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের তুলনায় ধীর। গত বছর বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি ৫ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। ইউরোপের তুলনায় দেশটি বিপুল পরিমাণ প্রণোদনা বিতরণ করেছিল। এটিই দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করেছে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।
বণিক বার্তা