Smd
2022-03-27, 11:12 PM
17192
রাশিয়ায় যোগদানের প্রশ্নে গণভোট আয়োজন করবে ইউক্রেনের বিচ্ছিন্নতাবাদী লুগানস্ক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ। ২০১৪ সালে স্বাধীনতা ঘোষণাকারী অঞ্চলটির প্রশাসনিক প্রধান লিওনিদ পাসেচনিক একথা বলেছেন। লিওনিদ পাসেচনিক রোববার বলেন আমি মনে করি অদূর ভবিষ্যতে আমাদের প্রজাতন্ত্রের ভূখণ্ডে গণভোট হবে যেখানে জনগণ রাশিয়ায় যোগদানের প্রশ্নে সিদ্ধান্ত নেবে। আমার বিশ্বাস এটাই ঘটতে যাচ্ছে। ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রুশ ভাষাভাষী অধ্যুষিত দুটি অঞ্চল দোনেতস্ক ও লুগানস্ক ২০১৪ সালে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। শিল্প-সমৃদ্ধ এ দুটি অঞ্চলের স্বায়ত্বশাসন ও স্বাধীনতার প্রশ্নকে ঘিরেই রাশিয়া-ইউক্রেন বিরোধের সূত্রপাত। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর কয়েক ঘন্টা আগে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দোনেতস্ক পিপলস রিপাবলিক (ডিপিআর) ও লুগানস্ক পিপলস রিপাবলিক (এলপিআর)-কে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেন। এ দুটি অঞ্চলের জনগণের সুরক্ষার জন্যই ইউক্রেনে অভিযান জরুরি বলে তিনি ঘোষণা করেন। ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানেও রুশ সেনাবাহিনীর পাশাপাশি ডিপিআর ও এলপিআর-এর মিলিশিয়া বাহিনী অংশ নিচ্ছে। এদিকে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ইউক্রেনের সেনাবাহিনী থেকে আটক করা বেশকিছু সমরাস্ত্র রোববার দোনেতস্ক ও লুগানস্ক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করেছে। এর মধ্যে অন্যান্য অস্ত্র ও গোলাবারুদ ছাড়াও রয়েছে ১১৩টি ট্যাঙ্ক ও ১৩৮টি জ্যাভেলিন এন্টি-ট্যাঙ্ক সিস্টেমস। রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, এলপিআর প্রজাতন্ত্রের ৯৩ শতাংশ ভূখ- ইউক্রেনীয় বাহিনী থেকে মুক্ত করা হয়েছে। একইভাবে, ডিপিআর প্রজাতন্ত্রের মোট ভূখণ্ডের ৫৪ শতাংশ মুক্ত করা হয়েছে। রাশিয়ার অভিযান শুরুর পর থেকে দোনবাস অঞ্চলে ইউক্রেনের ৫৯ হাজার সৈন্যের মধ্যে ১৬ হাজার সৈন্য হতাহত হয়েছে। এর মধ্যে ৭০০০ সৈন্য নিহত হয়েছে।
রাশিয়ায় যোগদানের প্রশ্নে গণভোট আয়োজন করবে ইউক্রেনের বিচ্ছিন্নতাবাদী লুগানস্ক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ। ২০১৪ সালে স্বাধীনতা ঘোষণাকারী অঞ্চলটির প্রশাসনিক প্রধান লিওনিদ পাসেচনিক একথা বলেছেন। লিওনিদ পাসেচনিক রোববার বলেন আমি মনে করি অদূর ভবিষ্যতে আমাদের প্রজাতন্ত্রের ভূখণ্ডে গণভোট হবে যেখানে জনগণ রাশিয়ায় যোগদানের প্রশ্নে সিদ্ধান্ত নেবে। আমার বিশ্বাস এটাই ঘটতে যাচ্ছে। ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রুশ ভাষাভাষী অধ্যুষিত দুটি অঞ্চল দোনেতস্ক ও লুগানস্ক ২০১৪ সালে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। শিল্প-সমৃদ্ধ এ দুটি অঞ্চলের স্বায়ত্বশাসন ও স্বাধীনতার প্রশ্নকে ঘিরেই রাশিয়া-ইউক্রেন বিরোধের সূত্রপাত। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর কয়েক ঘন্টা আগে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দোনেতস্ক পিপলস রিপাবলিক (ডিপিআর) ও লুগানস্ক পিপলস রিপাবলিক (এলপিআর)-কে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেন। এ দুটি অঞ্চলের জনগণের সুরক্ষার জন্যই ইউক্রেনে অভিযান জরুরি বলে তিনি ঘোষণা করেন। ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানেও রুশ সেনাবাহিনীর পাশাপাশি ডিপিআর ও এলপিআর-এর মিলিশিয়া বাহিনী অংশ নিচ্ছে। এদিকে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ইউক্রেনের সেনাবাহিনী থেকে আটক করা বেশকিছু সমরাস্ত্র রোববার দোনেতস্ক ও লুগানস্ক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করেছে। এর মধ্যে অন্যান্য অস্ত্র ও গোলাবারুদ ছাড়াও রয়েছে ১১৩টি ট্যাঙ্ক ও ১৩৮টি জ্যাভেলিন এন্টি-ট্যাঙ্ক সিস্টেমস। রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, এলপিআর প্রজাতন্ত্রের ৯৩ শতাংশ ভূখ- ইউক্রেনীয় বাহিনী থেকে মুক্ত করা হয়েছে। একইভাবে, ডিপিআর প্রজাতন্ত্রের মোট ভূখণ্ডের ৫৪ শতাংশ মুক্ত করা হয়েছে। রাশিয়ার অভিযান শুরুর পর থেকে দোনবাস অঞ্চলে ইউক্রেনের ৫৯ হাজার সৈন্যের মধ্যে ১৬ হাজার সৈন্য হতাহত হয়েছে। এর মধ্যে ৭০০০ সৈন্য নিহত হয়েছে।