Log in

View Full Version : রাশিয়ার ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা দিতে যাচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।



Smd
2022-04-06, 05:22 PM
17376
কমিশনের প্রধান উরসুলা ভন দার লিয়েন বুধবার এই তথ্য জানিয়েছেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের নতুন নিষেধাজ্ঞায় রাশিয়ার তেল এবং গ্যাস রপ্তানি অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সংসদে ইইউ কমিশনের প্রধান ভন দার লিয়েন বলেন, যুদ্ধের এই গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তে আমাদের পুনরায় পুতিনের ওপর চাপ প্রয়োগ করতে হবে। এর আগে মঙ্গলবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন রাশিয়ার কয়লা রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা অন্তর্ভুক্ত করে পঞ্চম দফা নিষেধাজ্ঞার পরিকল্পনা প্রকাশ করে। ভন দার লিয়েন বলেন, এই নিষেধাজ্ঞা আমাদের শেষ নিষেধাজ্ঞা নয়। আমরা কয়লা নিষিদ্ধ করেছি। কিন্তু আমাদের রাশিয়ার তেল নিষিদ্ধের বিষয়টিও ভাবতে হবে। এছাড়া জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে রাশিয়া যে রাজস্ব পায় সেটাতেও ইউরোপীয় ইউনিয়ন নজর দিবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন কাউন্সিলের প্রধান চার্লস মিশেলও ভনদার লিয়েনের সঙ্গে একমত পোষণ করেন।

Mas26
2022-04-07, 02:50 PM
হ্যাঁ আমরা সকলেই জানি যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন অর্থাৎ ন্যাটো সহ যুক্তরাষ্ট্র বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে রাশিয়াকে এবং রাশিয়া ও পরোক্ষভাবে তাদেরকে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করছেন।এবং বর্তমানে পুতিনের 2 কন্যাকেও বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা দিবেন বলে আখ্যায়িত করা হচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।কিন্তু জার্মানিসহ বিভিন্ন দেশ ক্ষতির সম্মুখীন হবে যদি এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরো বাড়িয়ে যায়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন নির্ভর করে রাশিয়ার গ্যাস এবং তেলের ওপরে যদিও যুক্তরাষ্ট্র তাদেরকে আশ্বাস দিয়েছেন যে তারা প্রতিদিন তাদের কে এক লক্ষ ব্যারেল তেল দিয়ে সহােযোগীতা করবে। এবং অন্যান্য দেশেও যদি সহযোগিতা করে তাও আরো 20 লক্ষ বেড়েলের মত তেল সরবরাহ করা সম্ভব হবে। কিন্তু রাশিয়ার তেলের উপর তার পরেও নির্ভরতা কমছে না কারণ রাশিয়ার তেলের উপর অনেকাংশে নির্ভর করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।ইউরোপীয় ইউনিয়নে প্রতিদিন প্রয়োজন 80 লক্ষ ব্যারেল তেলের কিন্তু আমেরিকাসহ অন্যদের সহযোগি দেশ মিলে 30 লক্ষ বেড়েলের মত তেল মজুজ করা সম্ভব এর পরেও আরো 50 লক্ষ ব্যারেল তেলের প্রয়োজন।এই তেলের মজুদ রাশিয়া ব্যতীত অন্য কারো পক্ষে জোগান দেওয়া সম্ভব নয়। তাই রাশীয়ার তেলের উপর অনেকাংশে নির্ভর করছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।এ দিক থেকে বিবেচনা করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন রাশিয়াকে নানাবিধ নিষেধাজ্ঞা দিতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একমত নয়।