kohit
2022-04-20, 12:10 PM
মহামারীর বিপর্যয় কাটিয়ে পুনরুদ্ধার হচ্ছে বিশ্ব অর্থনীতি। লোকসান কাটিয়ে ব্যবসা দাঁড় করাতে লাগামহীন ঋণ নিয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। জীবনযাত্রার ব্যয় মোকাবেলায় ধার-দেনা বাড়াতে হয়েছে পরিবারগুলোকেও। এ অবস্থায় ব্যক্তি খাতের ঋণের পরিমাণ রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। এ পরিস্থিতি অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারকে ধীর করতে পারে বলে সতর্ক করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। বিশেষ করে অত্যন্ত ঋণে থাকা নিম্ন আয়ের পরিবার ও সংস্থা রয়েছে, এমন দেশগুলোর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি থমকে যেতে পারে।
ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে আইএমএফ জানিয়েছে, ব্যক্তিগত ঋণের মাত্রার সাম্প্রতিক বৃদ্ধি আগামী তিন বছরে গড়ে উন্নত অর্থনীতির মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) দশমিক ৯ শতাংশ এবং উদীয়মান অর্থনীতির ১ দশমিক ৩ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। ফলে বিশ্ব অর্থনীতির পুনরুদ্ধার ধীর হবে।
ওয়াশিংটনভিত্তিক ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে পরিবার ও সংস্থাগুলোর ঋণের বোঝা অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের গতিতে ঝুঁকি তৈরি করেছে। আবার এ ঝুঁকিও দেশ ও পরিবার অনুযায়ী সমান নয়। এ অবস্থায় ঝুঁকি কমানোর উপায়ও তুলে ধরেছে আইএমএফ। সংস্থাটির মতে, নিম্নআয়ের পরিবার ও দুর্বল প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যালান্স শিটগুলো গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও রিয়েল-টাইমে নিরীক্ষণ করার মতো পদক্ষেপগুলো হঠাৎ বিপর্যয় প্রতিরোধ করতে পারে।
কভিডজনিত বিধ্বস্ত অবস্থা কাটিয়ে উঠতে বিশ্বব্যাপী সরকারগুলো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও পরিবারগুলোকে বিপুল পরিমাণ প্রণোদনা সরবরাহ করেছে। ক্রেডিট গ্যারান্টি, রেয়াতি ঋণ ও ঋণের সুদ পরিশোধে সময় বাড়ানোর মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ুলোয় তারল্য প্রবাহে সহায়তা করা হয়েছে। এ নীতিগুলো ব্যালান্স শিট শক্তিশালী করতে সহায়তা করছে। ফলে ২০০৮ সালের বৈশ্বিক আর্থিক সংকটের পর ব্যক্তি খাতের ঋণ ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে তুলেছে।
বণিক বার্তা
ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে আইএমএফ জানিয়েছে, ব্যক্তিগত ঋণের মাত্রার সাম্প্রতিক বৃদ্ধি আগামী তিন বছরে গড়ে উন্নত অর্থনীতির মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) দশমিক ৯ শতাংশ এবং উদীয়মান অর্থনীতির ১ দশমিক ৩ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। ফলে বিশ্ব অর্থনীতির পুনরুদ্ধার ধীর হবে।
ওয়াশিংটনভিত্তিক ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে পরিবার ও সংস্থাগুলোর ঋণের বোঝা অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের গতিতে ঝুঁকি তৈরি করেছে। আবার এ ঝুঁকিও দেশ ও পরিবার অনুযায়ী সমান নয়। এ অবস্থায় ঝুঁকি কমানোর উপায়ও তুলে ধরেছে আইএমএফ। সংস্থাটির মতে, নিম্নআয়ের পরিবার ও দুর্বল প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যালান্স শিটগুলো গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও রিয়েল-টাইমে নিরীক্ষণ করার মতো পদক্ষেপগুলো হঠাৎ বিপর্যয় প্রতিরোধ করতে পারে।
কভিডজনিত বিধ্বস্ত অবস্থা কাটিয়ে উঠতে বিশ্বব্যাপী সরকারগুলো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও পরিবারগুলোকে বিপুল পরিমাণ প্রণোদনা সরবরাহ করেছে। ক্রেডিট গ্যারান্টি, রেয়াতি ঋণ ও ঋণের সুদ পরিশোধে সময় বাড়ানোর মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ুলোয় তারল্য প্রবাহে সহায়তা করা হয়েছে। এ নীতিগুলো ব্যালান্স শিট শক্তিশালী করতে সহায়তা করছে। ফলে ২০০৮ সালের বৈশ্বিক আর্থিক সংকটের পর ব্যক্তি খাতের ঋণ ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে তুলেছে।
বণিক বার্তা