Smd
2022-04-27, 12:09 PM
17646
চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে অনেক আগে থেকেই অনুমান করে যাচ্ছিলো নেটো জোটের সাথে রাশিয়ার সম্পর্ক অবনতি হবে আর এর প্রভাব পরবর্তীতে বানিজ্য যুদ্ধে পরিনত হবে। তার প্রভাব এখন জ্বালানি থেকে শুরু হতে পারে। এর প্রভাবে ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে পোল্যান্ড ও বুলগেরিয়ায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করছে রাশিয়া। আজ বুধবার থেকেই এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হতে পারে। এই বিষয়টি পোল্যান্ডের রাষ্ট্রীয় গ্যাস কোম্পানি পিজিনিগ-এর বরাতে জানানো হয়েছে। এর আগে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় তেল-গ্যাস কোম্পানি গ্যাজপ্রম গত মাসে রুশ মুদ্রা রুবলে গ্যাসের মূল্য পরিশোধের নতুন নিয়ম জারি করে। কিন্তু রুবলে গ্যাসের মূল্য পরিশোধে অস্বীকৃতি জানায় দেশ দুটি। তারই পরিপ্রেক্ষিতে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গ্যাজপ্রম। পিজিনিগ গ্যাসের জন্য অনেকাংশে গ্যাজপ্রমের ওপর নির্ভরশীল ছিল। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে কোম্পানিটি রাশিয়া থেকে তাদের মোট গ্যাসের ৫৩ শতাংশ আমদানি করেছিল। রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ বন্ধের খবরের প্রতিক্রিয়ায় পোল্যান্ডের জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে তারা দেশের গ্যাস সরবরাহ নির্বিঘ্ন রেখেছে। এর প্রভাবে কোনো ধরনের সমস্যা হবে না। এ বিষয়ে জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রী আনা মোসকওয়া বলেন মজুত রাখা গ্যাস ব্যবহারের প্রয়োজন হবে না। গ্রাহকদের গ্যাস সংযোগও বিচ্ছিন্ন করতে হবে না। পিজিনিগ জানিয়েছে তাদের ভূগর্ভস্থ গ্যাস সংরক্ষণাগার প্রায় ৮০ শতাংশ পূর্ণ আছে। বর্তমানে গ্যাসের চাহিদাও কম রয়েছে। এছাড়া চলতি বছরের শেষ নাগাদ এমনিতেই রাশিয়ার গ্যাস নেওয়া বন্ধ করার পরিকল্পনা ছিল পোল্যান্ডের। অবশ্যই এই ধরনের বার্তা চলমান সংকটে এগিয়ে থাকার কৌশল হতে পারে।
চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে অনেক আগে থেকেই অনুমান করে যাচ্ছিলো নেটো জোটের সাথে রাশিয়ার সম্পর্ক অবনতি হবে আর এর প্রভাব পরবর্তীতে বানিজ্য যুদ্ধে পরিনত হবে। তার প্রভাব এখন জ্বালানি থেকে শুরু হতে পারে। এর প্রভাবে ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে পোল্যান্ড ও বুলগেরিয়ায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করছে রাশিয়া। আজ বুধবার থেকেই এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হতে পারে। এই বিষয়টি পোল্যান্ডের রাষ্ট্রীয় গ্যাস কোম্পানি পিজিনিগ-এর বরাতে জানানো হয়েছে। এর আগে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় তেল-গ্যাস কোম্পানি গ্যাজপ্রম গত মাসে রুশ মুদ্রা রুবলে গ্যাসের মূল্য পরিশোধের নতুন নিয়ম জারি করে। কিন্তু রুবলে গ্যাসের মূল্য পরিশোধে অস্বীকৃতি জানায় দেশ দুটি। তারই পরিপ্রেক্ষিতে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গ্যাজপ্রম। পিজিনিগ গ্যাসের জন্য অনেকাংশে গ্যাজপ্রমের ওপর নির্ভরশীল ছিল। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে কোম্পানিটি রাশিয়া থেকে তাদের মোট গ্যাসের ৫৩ শতাংশ আমদানি করেছিল। রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ বন্ধের খবরের প্রতিক্রিয়ায় পোল্যান্ডের জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে তারা দেশের গ্যাস সরবরাহ নির্বিঘ্ন রেখেছে। এর প্রভাবে কোনো ধরনের সমস্যা হবে না। এ বিষয়ে জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রী আনা মোসকওয়া বলেন মজুত রাখা গ্যাস ব্যবহারের প্রয়োজন হবে না। গ্রাহকদের গ্যাস সংযোগও বিচ্ছিন্ন করতে হবে না। পিজিনিগ জানিয়েছে তাদের ভূগর্ভস্থ গ্যাস সংরক্ষণাগার প্রায় ৮০ শতাংশ পূর্ণ আছে। বর্তমানে গ্যাসের চাহিদাও কম রয়েছে। এছাড়া চলতি বছরের শেষ নাগাদ এমনিতেই রাশিয়ার গ্যাস নেওয়া বন্ধ করার পরিকল্পনা ছিল পোল্যান্ডের। অবশ্যই এই ধরনের বার্তা চলমান সংকটে এগিয়ে থাকার কৌশল হতে পারে।