Montu Zaman
2022-05-09, 04:36 PM
প্রায় আড়াই মাস ধরে ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন চলছে। এর প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার বিস্তৃত খাতজুড়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে পশ্চিমা বিশ্ব। সব মিলিয়ে অস্থিতিশীল হয়ে পড়েছে বৈশ্বিক বাণিজ্যপ্রবাহ। পাশাপাশি চীনে কভিডের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি সরবরাহ ব্যবস্থার প্রতিবন্ধকতাকে আরো জটিল করেছে। যদিও এসব প্রতিবন্ধকতাকে পাশ কাটিয়ে গত মাসে বৈশ্বিক বাণিজ্য আগের মাসের তুলনায় ২ দশমিক ১ শতাংশ বেড়েছে বলে আশা করা হচ্ছে। কিয়েল ট্রেড ইনডিকেটরের ডাটায় বাণিজ্যপ্রবাহ বৃদ্ধির এ প্রাক্কলন দেয়া হয়েছে। জার্মানভিত্তিক অর্থনীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান কিয়েল ইনস্টিটিউট ফর দ্য গ্লোবাল ইকোনমির সংকলিত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরুর আগে গত জানুয়ারিতে বৈশ্বিক বাণিজ্য তুলনামূলকভাবে বেড়েছিল। ইউক্রেন সংকটসহ বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতায় দুই মাস ধরে বাণিজ্যপ্রবাহ সংকোচনের মুখোমুখি হয়েছে। এপ্রিলে কনটেইনার পরিবহনে ব্যাপক জট ছিল বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
17718
কিয়েল ট্রেড ইনডিকেটরের প্রধান ভিনসেন্ট স্টেমার বলেন, বৈশ্বিক পণ্য বাণিজ্য ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের প্রভাব মোকাবেলা করতে পেরেছে বলে মনে হচ্ছে। কারণ এপ্রিলের বাণিজ্য তথ্য অনেকটা স্থিতিশীল হয়েছে। প্রায় সব বড় অর্থনীতিই আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে প্রবৃদ্ধির আশা করতে পারে। বৈশ্বিক পণ্য বাণিজ্যে এখনো মহামারীর প্রভাব অব্যাহত রয়েছে। রফতানিকারকরা চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে পণ্য পরিবহন করা কনটেইনার খুঁজে পেতে এবং শ্রম সংকট মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে। সরবরাহ ব্যবস্থায় ব্যাপক প্রতিবন্ধকতায় সৃষ্ট জট ও বিলম্ব পণ্য পরিবহন ব্যয় বাড়িয়ে তুলেছে।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) পূর্বাভাস অনুসারে, রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট বিশ্বব্যাপী মোট দেশজ উৎপাদন দশমিক ৭ শতাংশ থেকে ১ দশমিক ৩ শতাংশীয় পয়েন্ট কমিয়ে দিতে পারে। ভূরাজনৈতিক এ সংকটের কারণে সংস্থাটি চলতি বছরের বৈশ্বিক বাণিজ্য বৃদ্ধির পূর্বাভাস ৪ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করেছে। সংস্থাটির পূর্বাভাস অনুসারে, ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্যপ্রবাহ ৩ দশমিক ৪ শতাংশ বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
17718
কিয়েল ট্রেড ইনডিকেটরের প্রধান ভিনসেন্ট স্টেমার বলেন, বৈশ্বিক পণ্য বাণিজ্য ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের প্রভাব মোকাবেলা করতে পেরেছে বলে মনে হচ্ছে। কারণ এপ্রিলের বাণিজ্য তথ্য অনেকটা স্থিতিশীল হয়েছে। প্রায় সব বড় অর্থনীতিই আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে প্রবৃদ্ধির আশা করতে পারে। বৈশ্বিক পণ্য বাণিজ্যে এখনো মহামারীর প্রভাব অব্যাহত রয়েছে। রফতানিকারকরা চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে পণ্য পরিবহন করা কনটেইনার খুঁজে পেতে এবং শ্রম সংকট মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে। সরবরাহ ব্যবস্থায় ব্যাপক প্রতিবন্ধকতায় সৃষ্ট জট ও বিলম্ব পণ্য পরিবহন ব্যয় বাড়িয়ে তুলেছে।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) পূর্বাভাস অনুসারে, রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট বিশ্বব্যাপী মোট দেশজ উৎপাদন দশমিক ৭ শতাংশ থেকে ১ দশমিক ৩ শতাংশীয় পয়েন্ট কমিয়ে দিতে পারে। ভূরাজনৈতিক এ সংকটের কারণে সংস্থাটি চলতি বছরের বৈশ্বিক বাণিজ্য বৃদ্ধির পূর্বাভাস ৪ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করেছে। সংস্থাটির পূর্বাভাস অনুসারে, ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্যপ্রবাহ ৩ দশমিক ৪ শতাংশ বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।