Smd
2022-05-16, 10:03 PM
17776
চলমান সংকটের কারনে পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্লান্ট তৈরির কাজ। ইউক্রেনে হামলা করার কারণে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে পৃথিবীর বেশ কয়েকটি দেশ। আর রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার কারণে হুমকির মুখে পড়েছে বাংলাদেশ ও তুরস্কের প্রথম নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট। তুরস্কের এ প্ল্যান্টটি তৈরি করছে রাশিয়ার রাষ্ট্রয়াত্ত্ব নিউক্লিয়ার কোম্পানি। আক্কুয়েউ নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট নামে এ প্ল্যান্টটি ভূমধ্যসাগরের মারসিন উপকুলের কাছে অবস্থিত। এটি আগামী বছর উৎপাদনে যাওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু তৃতীয় দেশ থেকে অর্থায়ন ও যন্ত্রাংশ আনার বিষয়টির ওপর সম্ভাব্য নিষেধাজ্ঞার কারণে হুমকির মুখে পড়েছে ২০ বিলিয়ন ডলারের এ প্রজেক্টটি। সাবেরব্যাংক যেটি তুরস্কের এ প্ল্যান্টটির অর্থায়ন করেছে সেটির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। সাবেরব্যাংকের বেশিরভাগ মালিক আবার রোসাতোম। সাবেরব্যাংক তুরস্ককে এ প্রজেক্টের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ১.২ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে। আক্কুয়েউ প্ল্যান্টটি তৈরির অন্যতম ফার্ম হলো রাশিয়ার রোসাতোম। এটির ওপর এখনো কোনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়নি। কিন্তু রোসাতোমের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি আলোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তাছাড়া আক্কুয়েউ প্ল্যান্টটিকে অর্থায়ন করা সোভকোম ব্যাংকের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এখন রোসাতোমের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে সেটি হলে তুরস্কের এ প্ল্যান্টটি তৈরির কাজ আরও স্থবির হয়ে পড়বে। তৃতীয় দেশগুলোর কাছ থেকে এনার্জি ইন্ডাস্ট্রির যন্ত্রাংশ, টেকনোলজি ও অন্যান্য বিষয়গুলো আনা থমকে যাবে। চেক রিপাবলিক, হাঙ্গেরি, দক্ষিণ কোরিয়া ও ফ্রান্স এ প্ল্যান্টের জন্য যন্ত্রাংশ দিচ্ছিল। তুরস্কের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আক্কুয়েউ প্ল্যান্টটি তুরস্কের মোট শক্তির চাহিদার ১০ ভাগ পূরণ করবে।
চলমান সংকটের কারনে পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্লান্ট তৈরির কাজ। ইউক্রেনে হামলা করার কারণে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে পৃথিবীর বেশ কয়েকটি দেশ। আর রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার কারণে হুমকির মুখে পড়েছে বাংলাদেশ ও তুরস্কের প্রথম নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট। তুরস্কের এ প্ল্যান্টটি তৈরি করছে রাশিয়ার রাষ্ট্রয়াত্ত্ব নিউক্লিয়ার কোম্পানি। আক্কুয়েউ নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট নামে এ প্ল্যান্টটি ভূমধ্যসাগরের মারসিন উপকুলের কাছে অবস্থিত। এটি আগামী বছর উৎপাদনে যাওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু তৃতীয় দেশ থেকে অর্থায়ন ও যন্ত্রাংশ আনার বিষয়টির ওপর সম্ভাব্য নিষেধাজ্ঞার কারণে হুমকির মুখে পড়েছে ২০ বিলিয়ন ডলারের এ প্রজেক্টটি। সাবেরব্যাংক যেটি তুরস্কের এ প্ল্যান্টটির অর্থায়ন করেছে সেটির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। সাবেরব্যাংকের বেশিরভাগ মালিক আবার রোসাতোম। সাবেরব্যাংক তুরস্ককে এ প্রজেক্টের জন্য ২০১৯ সাল থেকে ১.২ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে। আক্কুয়েউ প্ল্যান্টটি তৈরির অন্যতম ফার্ম হলো রাশিয়ার রোসাতোম। এটির ওপর এখনো কোনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়নি। কিন্তু রোসাতোমের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি আলোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তাছাড়া আক্কুয়েউ প্ল্যান্টটিকে অর্থায়ন করা সোভকোম ব্যাংকের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এখন রোসাতোমের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে সেটি হলে তুরস্কের এ প্ল্যান্টটি তৈরির কাজ আরও স্থবির হয়ে পড়বে। তৃতীয় দেশগুলোর কাছ থেকে এনার্জি ইন্ডাস্ট্রির যন্ত্রাংশ, টেকনোলজি ও অন্যান্য বিষয়গুলো আনা থমকে যাবে। চেক রিপাবলিক, হাঙ্গেরি, দক্ষিণ কোরিয়া ও ফ্রান্স এ প্ল্যান্টের জন্য যন্ত্রাংশ দিচ্ছিল। তুরস্কের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আক্কুয়েউ প্ল্যান্টটি তুরস্কের মোট শক্তির চাহিদার ১০ ভাগ পূরণ করবে।