BDFOREX TRADER
2022-06-01, 11:28 AM
পাকিস্তানে একদিকে অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ হচ্ছে অন্যদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের অর্থ ছাড়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে দেশটির মুদ্রার ধারাবাহিক পতন ঠেকানো যাচ্ছে না। এরই মধ্যে মাসভিত্তিতে রুপির মান দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন হয়েছে। মঙ্গলবার (৩১ মে) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। জানা গেছে, চলতি বছরের মে মাসে পাকিস্তানের রুপির মান কমেছে সাত শতাংশ। ২০২০ সালের মার্চের পর এ রকম বড় পতন দেখা যায়নি। দেশটির সরকার ঋণ খেলাপি হওয়া এড়াতে ও অর্থনীতি সচল রাখতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল ও দাতাদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। http://forex-bangla.com/customavatars/1083231059.jpg
বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, পাকিস্তান যদি আইএমএফের চাহিদা পূরণে পদক্ষেপ নেয় তাহলেও রুপির ওপর চাপ অব্যাহত থাকবে। গত সপ্তাহে দেশটির অর্থমন্ত্রী মিফতাহ ইসমাইল বলেছেন, জুন থেকে শুরু হওয়া অর্থবছরের জন্য পাকিস্তানের প্রায় ৩৬ বিলিয়ন থেকে ৩৭ বিলিয়ন অর্থায়ন প্রয়োজন। করাচির আইজিআই সিকিউরিটিজ লিমিটেডের গবেষণা প্রধান সাদ খান বলেছেন, আসন্ন বছরের জন্য পাকিস্তানের অর্থায়নের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করা হবে, তবে এটি বেশ শক্ত হবে। এতে রুপির ওপর চাপ বাড়বে। আইজিআই ও ইসমাইল ইকবাল সিকিউরিটিজ প্রাইভেট লিমিটেড ধারণা করছে, চলতি বছরের শেষ নাগাদ ডলারের বিপরীতে রুপি নেমে ২২০-এ দাঁড়াবে। সোমবার (৩০ মে) এক ডলার বিক্রি হয়েছে একশ ৯৯.০৬ রুপিতে।
বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, পাকিস্তান যদি আইএমএফের চাহিদা পূরণে পদক্ষেপ নেয় তাহলেও রুপির ওপর চাপ অব্যাহত থাকবে। গত সপ্তাহে দেশটির অর্থমন্ত্রী মিফতাহ ইসমাইল বলেছেন, জুন থেকে শুরু হওয়া অর্থবছরের জন্য পাকিস্তানের প্রায় ৩৬ বিলিয়ন থেকে ৩৭ বিলিয়ন অর্থায়ন প্রয়োজন। করাচির আইজিআই সিকিউরিটিজ লিমিটেডের গবেষণা প্রধান সাদ খান বলেছেন, আসন্ন বছরের জন্য পাকিস্তানের অর্থায়নের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করা হবে, তবে এটি বেশ শক্ত হবে। এতে রুপির ওপর চাপ বাড়বে। আইজিআই ও ইসমাইল ইকবাল সিকিউরিটিজ প্রাইভেট লিমিটেড ধারণা করছে, চলতি বছরের শেষ নাগাদ ডলারের বিপরীতে রুপি নেমে ২২০-এ দাঁড়াবে। সোমবার (৩০ মে) এক ডলার বিক্রি হয়েছে একশ ৯৯.০৬ রুপিতে।