EmonFX
2022-06-20, 10:41 PM
Fundamental Analysis হলো, কিভাবে সারা বিশ্বের অর্থনৈতিক ও অন্যান্য ঘটনা এবং সংবাদ বাজারকে প্রভাবিত করে এসব নিয়ে আলোচনা। মৌলিকবিশ্লেষণ এর ক্ষেত্রে সব রকম ঘটনা, খবর, সামাজিক আন্দোলন, অর্থনৈতিক ঘোষণা, সরকারী নীতির পরিবর্তন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের লাভ ক্ষতিও হিসেবের মধ্যে পড়ে। এর মধ্যে দেশের ব্যাংক গুলোতে সুদের হার এবং তা সম্পর্কিত নীতি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
প্রাথমিক ধারনা এই যে, যদি কোন দেশের বর্তমান ও ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক অবস্থা শক্তিশালী হয় তবে তাদের মুদ্রার মূল্যও তেজী হবে। একটি শক্তিশালী অর্থনীতি সে দেশে বৈদেশিক বিনিয়োগও ব্যবসার ব্যাপক প্রসার ঘটায়। একারণে বৈদেশিক ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের সে দেশের মুদ্রা কিনতেই হয় বিনিয়োগ ও ব্যবসার জন্য। ফলে এখানে মুদ্রার চাহিদা ও যোগানের কথা চলে আসলো। যে দেশের অর্থনীতি মজবুত ও বর্ধনশীল, সে দেশের মুদ্রার প্রচুর চাহিদা তৈরি হয় যা তার যোগানের উপর চাপ ফেলে এবং তার দাম বাড়িয়ে দেয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি অস্ট্রেলিয়ার অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হতে শুরু করে তবে অন্যান্য দেশের মুদ্রার তুলনায় তাদের মুদ্রার দর বৃদ্ধি পাবে। অর্থনৈতিক অবস্থার সাথে সাথে মুদ্রার মূল্য বৃদ্ধির একটা বড় কারণ হলো যে দেশের সরকার অর্থনৈতিক অবস্থা ও মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সুদের হার বৃদ্ধি করে। অধিক সুদের হার বৈদেশিক বিনিয়োগ কারীদের জন্য আকর্ষণীয় এবং তারা এর ফলে বেশী বেশী অস্ট্রেলিয়ান ডলার কিনবে বিনিয়োগের জন্য। এতে এই মুদ্রার চাহিদা ও মূল্য বাড়তে থাকবে এবং যোগান হ্রাস পাবে। এক কথায় ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিস হলো –
দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভাল = কারেন্সির ভ্যালু বেশী।
দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ = কারেন্সির ভ্যালু কম।
ধরা যাক, ইউএস ডলার শক্তিশালী হচ্ছে কারন আমেরিকার অর্থনীতি আগের থেকে ভাল করছে। তাহলে তাদের মুদ্রাস্ফীতি (Inflation) নিয়ন্ত্রন করার জন্য ইন্টারেস্ট রেট বাড়ানোর প্রয়োজন হতে পারে। অধিক ইন্টারেস্ট রেট ডলার নির্ভর অর্থনৈতিক সম্পদগুলোকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে। তাই কেউ যদি ঐসব সম্পদ কিনতে চায় বা বিনিয়োগ করতে চায়, তবে প্রথমে তাদের ডলার কিনতে হবে । আর তার ফলেই ডলারের ভ্যালু বৃদ্ধি পাবে।
প্রাথমিক ধারনা এই যে, যদি কোন দেশের বর্তমান ও ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক অবস্থা শক্তিশালী হয় তবে তাদের মুদ্রার মূল্যও তেজী হবে। একটি শক্তিশালী অর্থনীতি সে দেশে বৈদেশিক বিনিয়োগও ব্যবসার ব্যাপক প্রসার ঘটায়। একারণে বৈদেশিক ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের সে দেশের মুদ্রা কিনতেই হয় বিনিয়োগ ও ব্যবসার জন্য। ফলে এখানে মুদ্রার চাহিদা ও যোগানের কথা চলে আসলো। যে দেশের অর্থনীতি মজবুত ও বর্ধনশীল, সে দেশের মুদ্রার প্রচুর চাহিদা তৈরি হয় যা তার যোগানের উপর চাপ ফেলে এবং তার দাম বাড়িয়ে দেয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি অস্ট্রেলিয়ার অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হতে শুরু করে তবে অন্যান্য দেশের মুদ্রার তুলনায় তাদের মুদ্রার দর বৃদ্ধি পাবে। অর্থনৈতিক অবস্থার সাথে সাথে মুদ্রার মূল্য বৃদ্ধির একটা বড় কারণ হলো যে দেশের সরকার অর্থনৈতিক অবস্থা ও মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সুদের হার বৃদ্ধি করে। অধিক সুদের হার বৈদেশিক বিনিয়োগ কারীদের জন্য আকর্ষণীয় এবং তারা এর ফলে বেশী বেশী অস্ট্রেলিয়ান ডলার কিনবে বিনিয়োগের জন্য। এতে এই মুদ্রার চাহিদা ও মূল্য বাড়তে থাকবে এবং যোগান হ্রাস পাবে। এক কথায় ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিস হলো –
দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভাল = কারেন্সির ভ্যালু বেশী।
দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ = কারেন্সির ভ্যালু কম।
ধরা যাক, ইউএস ডলার শক্তিশালী হচ্ছে কারন আমেরিকার অর্থনীতি আগের থেকে ভাল করছে। তাহলে তাদের মুদ্রাস্ফীতি (Inflation) নিয়ন্ত্রন করার জন্য ইন্টারেস্ট রেট বাড়ানোর প্রয়োজন হতে পারে। অধিক ইন্টারেস্ট রেট ডলার নির্ভর অর্থনৈতিক সম্পদগুলোকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে। তাই কেউ যদি ঐসব সম্পদ কিনতে চায় বা বিনিয়োগ করতে চায়, তবে প্রথমে তাদের ডলার কিনতে হবে । আর তার ফলেই ডলারের ভ্যালু বৃদ্ধি পাবে।