PDA

View Full Version : আগামীর পুঁজিবাজার কেমন হতে পারে



SaifulRahman
2022-08-02, 09:28 AM
পুঁজিবাজারের ভিতরের খবর কি উত্তরটি দেওয়ার আগে একটু বিদেশ থেকে ঘুরে আসি। CPI , Interest rate বাড়তে বাড়তে এখন আমেরিকার অবস্থায়ই খারাপ হয়ে যাচ্ছে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মেজর মুদ্রার কাছে মান হারাচ্ছে ডলার। তারা নিজেরাই নিজেদের দেশে ডলারের মান ধরে রাখার চেষ্টা করছে।
আমাদের দেশের রিজার্ভ এর ভারসাম্য ঠিক রাখতে সরকার আমদানির উপর নজরদারি বৃদ্ধি করেছেন ,অপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি করতে আপাতত নিষেধ করেছেন। সব কিছু মিলিয়ে আমাদের শিল্প গোষ্ঠীর মধ্যে অনেকেই তাদের অলস অর্থ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে নতুন করে আগ্রহী হয়ে উঠছেন , তারা অল্প অল্প করে বিনিয়োগ শুরুও করেছেন। তাদের মধ্যে আবার দু একজন অসৎ লোক চাচ্ছেন ফ্লোর উঠে যাক , মার্কেট ৫০০০ এর নিচে নামিয়ে তারা শেয়ার হাতিয়ে নিবেন। আশা করি তাদের দুষ্ট কথায় কর্ণপাত করবেন না সম্মানিত কমিশন ।
পরিশেষে একটি কথাই বলবো পুঁজিবাজারে নতুন টাকা ঢুকছে , ইন্শাআল্লাহ আগামীতে আরও প্রচুর ফান্ড এখানে আসবে। বাংলাদেশের শিল্পপতিরাও এখন আমাদের বাজারে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হয়ে উঠছেন।
http://forex-bangla.com/customavatars/926291014.jpg

Rassel Vuiya
2022-08-04, 04:51 PM
শেয়ারবাজারে টানা দরপতনের পেরিপ্রেক্ষিতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা থেকে ফ্লোর প্রাইস (দামের সর্বনিম্ন সীমা) বেঁধে দেওয়া হয়। একই সঙ্গে শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সীমা গণনায় বাজার দামের পরিবর্তে ক্রয়মূল্যকে (কস্ট প্রাইস) বিবেচনায় নিতে সম্মতি দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়। নিয়ন্ত্রক সংস্থার এসব পদক্ষেপের পর শেয়ারবাজারে টানা উত্থান প্রবণতা দেখা দিয়েছে। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অন্যে শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সব কয়টি মূল্যসূচক বেড়েছে। এর মাধ্যমে চলতি সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসেই শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকলো।
এর আগে শেয়ারবাজারে টানা দরপতন দেখা দিলে গত বৃহস্পতিবার (২৮ জুলাই) নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে প্রতিটি শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস বেঁধে দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
রোববার (৩১ জুলাই) থেকে কার্যকর হয় এই ফ্লোর প্রাইস। এতে দাম সমন্বয় করায় রোববার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হতেই সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়ে যায়। লেনদেনের সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা। এতে টানা পতন থেকে বেরিয়ে একদিনেই ডিএসইর প্রধান সূচক বাড়ে ১৫৩ পয়েন্ট।
সোমবারও শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দেখা মেলে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান মূল্যসূচক ৩০ পয়েন্ট বাড়ার পাশাপাশি লেনদেন বেড়ে ৯১২ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। একই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লেখায় অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান।
এরপর মঙ্গলবার (২ আগস্ট) লেনদেনের শেষ দিকে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সীমা গণনায় বাজার দামের পরিবর্তে ক্রয় মূল্যকে বিবেচনায় নিতে অর্থ মন্ত্রণালয় সম্মতি দিয়েছে। এতে একদিকে লেনদেনের গতি বাড়ে, অন্যদিকে সূচকের বড় উত্থান হয়।
অবশ্য মঙ্গলবার রাতেই বিভিন্ন মাধ্যম থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের চিঠির বিষয়টি প্রকাশ হতে থাকে। এ পরিস্থিতিতে বুধবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। এতে লেনদেনের আধাঘণ্টার মাথায় ডিএসইর প্রধান সূচক ১০৩ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে লেনদেনের শেষদিকে বিক্রির চাপ বাড়ায় সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কমে।
এ পরিস্থিতিতে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। তবে লেনদেনের সময় গাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বড় হতে থাকে পতনের মাত্রা। এতে লেনদেনের এক পর্যায়ে সূচক ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। অবশ্য লেনদেনের শেষদিকে কিছু বড় প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ায় অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের দরপতনের পরও সূচক ঊর্ধ্বমুখী থেকে দিনের লেনদেন শেষ হয়।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে ১২৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১৯৯টির এবং ৫৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এরপরও ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১২ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩১২ পয়েন্টে উঠে এসেছে।
প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি উত্থান হয়েছে অপর দুই সূচকের। এর মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে দুই হাজার ২৬৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৪ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৩৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
মূল্যসূচক বাড়লেও ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা কমেছে। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ১৯০ কোটি ২৬ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় এক হাজার ১৯৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ৫ কোটি ১৫ লাখ টাকা।
ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ১০০ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা অলিম্পিকের ৫৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৪৯ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে মালেক স্পিনিং।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- ওরিয়ন ফার্মা, ম্যাকসন স্পিনিং, সোনালি পেপার, একমি পেস্টিসাইড, বেক্সিমকো ফার্মা, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন এবং আইপিডিসি ফাইন্যান্স।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৫৭ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৩০ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ২৯৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১৭টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১২২টির এবং ৫৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/2017644546.jpg

SumonIslam
2022-08-08, 12:34 PM
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (৮ আগস্ট) প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৬০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ২৩ পয়েন্টের বেশি। আর লেনদেন হয়েছে ৩০০ কোটি টাকা। এদিন লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যায়। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে মূল্য সূচকও। সেই সঙ্গে লেনদেনেও বেশ ভালো গতি দেখা যায় আজ।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। সেই সঙ্গে মূল্যসূচকও বেড়েছে। এর আগে শেয়ারবাজারে টানা দরপতন দেখা দিলে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে প্রতিটি সিকিউরিটিজের ফ্লোর প্রাইস (দামের সর্বনিম্ন সীমা) বেধে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সীমা গণনায় বাজার দামের পরিবর্তে ক্রয়মূল্যকে বিবেচনায় নেওয়ার সিদ্ধান্ত আসে। এতে গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসেই ঊর্ধ্বমূখী থাকে শেয়ারবাজার।
http://forex-bangla.com/customavatars/1055398847.jpg

Tofazzal Mia
2022-08-16, 05:35 PM
পতন থেকে বেরিয়ে ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফেরার ইঙ্গিত দিচ্ছে দেশের শেয়ারবাজার। আগের কার্যদিবসের মতো মঙ্গলবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্য সূচক বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
ডিএসইতে লেনদেন বেড়ে হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। এর মাধ্যমে চলতি সপ্তাহে লেনদেন হওয়া দুই কার্যদিবসেই শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকলো। এর আগে শেয়ারবাজারে টানা দরপতন দেখা দিলে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে প্রতিটি সিকিউরিটিজের ফ্লোর প্রাইস (দামের সর্বনিম্ন সীমা) বেঁধে দেয়া হয়।
সেই সঙ্গে পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সীমা গণনায় বাজার দামের পরিবর্তে ক্রয় মূল্যকে (কস্ট প্রাইস) বিবেচনায় নেয়ার সিদ্ধান্ত আসে। এতে ৩১ জুলাই থেকে ৪ আগস্ট পর্যন্ত টানা পাঁচ কার্যদিবস শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বমূখী থাকে। টানা পাঁচ কার্যদিবসের উত্থানে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক বাড়ে ৩৩১ পয়েন্ট। আর বাজার মূলধন বাড়ে ২১ হাজার ৩৬৪ কোটি টাকা।
http://forex-bangla.com/customavatars/1577767913.jpg