Rakib Hashan
2022-08-03, 05:47 PM
পণ্য রফতানিতে নতুন অর্থবছরের (২০২২-২৩) প্রথম মাস জুলাইয়ে প্রায় ১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। চলতি জুলাইয়ে রফতানিতে আয় হয়েছে ৩৯৮ কোটি ২৮ লাখ ২০ হাজার ডলার। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেশি। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) মঙ্গলবার (২ আগস্ট) প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। অপরদিকে গত ১৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্সও এসেছে জুলাইতে। এ মাসে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ২০৯ কোটি ৬৯ লাখ মার্কিন ডলার। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী যা প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। গত সোমবার রেমিট্যান্সের ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে জানা গেলো এ তথ্য। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, একক মাস হিসেবে ২০৯ কোটি ৬৯ লাখ ডলারের এই অঙ্ক গত ১৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে সর্বশেষ ২০২০ সালের মে’তে ২১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।
করোনার অভিঘাত এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব বাণিজ্যে অস্থির পরিস্থিতির মধ্যেও বাংলাদেশের রফতানিতে এই সাফল্য দেশের অর্থনীতির জন্য আশা জাগানিয়া লক্ষণ হিসেবে মনে করছেন রফতানিকারকরা।
মাঝে কোরবানির ঈদের ছুটির কারণে আট-দশ দিন পোশাক কারখানাসহ অন্য সব কার্যক্রম বন্ধ থাকার পরও অর্থনীতির এই সূচকের সাফল্যকে ইতিবাচক লক্ষণ হিসেবে দেখছেন তারা।
ইপিবির তথ্যমতে, বাংলাদেশ জুলাই মাসে প্রধান রফতানি খাত তৈরি পোশাকে ১৬ দশমিক ১৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া, প্লাস্টিক পণ্যে ৪৪ দশমিক ৩২ শতাংশ, ম্যানুফ্যাকচার্ড কমোডিটিজে ১৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ, চামড়াজাত পণ্যে ৯ দশমিক ৮২ শতাংশ, তৈরি পোশাকে ১৬ দশমিক ১৬ শতাংশ এবং পাটজাত পণ্যে ৫ দশমিক ১৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/519425383.jpg
করোনার অভিঘাত এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব বাণিজ্যে অস্থির পরিস্থিতির মধ্যেও বাংলাদেশের রফতানিতে এই সাফল্য দেশের অর্থনীতির জন্য আশা জাগানিয়া লক্ষণ হিসেবে মনে করছেন রফতানিকারকরা।
মাঝে কোরবানির ঈদের ছুটির কারণে আট-দশ দিন পোশাক কারখানাসহ অন্য সব কার্যক্রম বন্ধ থাকার পরও অর্থনীতির এই সূচকের সাফল্যকে ইতিবাচক লক্ষণ হিসেবে দেখছেন তারা।
ইপিবির তথ্যমতে, বাংলাদেশ জুলাই মাসে প্রধান রফতানি খাত তৈরি পোশাকে ১৬ দশমিক ১৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া, প্লাস্টিক পণ্যে ৪৪ দশমিক ৩২ শতাংশ, ম্যানুফ্যাকচার্ড কমোডিটিজে ১৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ, চামড়াজাত পণ্যে ৯ দশমিক ৮২ শতাংশ, তৈরি পোশাকে ১৬ দশমিক ১৬ শতাংশ এবং পাটজাত পণ্যে ৫ দশমিক ১৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/519425383.jpg