Rassel Vuiya
2022-09-22, 01:23 PM
জাপানের কোর মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। আগস্টে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এ মূল্যস্ফীতি ২ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে। এ হার গত আট বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ডলারের বিপরীতে ইয়েনের বিনিময় হারে পতনের কারণে মূল্যস্ফীতির চাপ ক্রমবর্ধমান রয়েছে। বাজারে অস্থিরতার মধ্যে থাকা খাদ্যপণ্যগুলো বাদ দিয়ে ভোক্তা মূল্যস্ফীতি সূচক (সিপিআই) হিসাব করা হয়। একই সঙ্গে অতীতের ভোক্তা পর্যায়ে কর বৃদ্ধির প্রভাব ছাড়াই গত তিন দশকেরও বেশি সময়ে মূল্যস্ফীতি দ্রুতগতিতে বেড়েছে। কোর মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধিতে ব্যাংক অব জাপানের (বিওজে) ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে।
জাপানের অভ্যন্তরীণ ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয় জানায়, এ নিয়ে টানা পঞ্চম মাসে দেশটির মূল্যস্ফীতি বিওজের ২ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার ওপরে রয়েছে। গত মাসে বাড়ার হার জুলাইয়ের ২ দশমিক ৪ শতাংশকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ নিয়ে টানা ১২তম মাসে কোর মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের কারণে জ্বালানির মূল্য ঊর্ধ্বমুখী এবং ডলারের বিপরীতে ইয়েনের বিনিময় হার পতনের কারণে কোর মূল্যস্ফীতি বেড়েছে।
দেশটির অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, চলতি বছরের শেষের দিকে কোর ভোক্তা মূল্য সূচকের বৃদ্ধি ৩ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে। দাই-ইচি লাইফ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ নির্বাহী অর্থনীতিবিদ ইয়োশিকি শিনকি বলেন, ইয়েনের বিনিময় হারের পতন ক্রমে বেড়ে চলেছে। এ কারণে আমাদের খাদ্যপণ্যের দামও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এদিকে খাদ্যপণ্য অন্তর্ভুক্ত করার পর জাপানের ভোক্তা মূল্যস্ফীতি আগস্টে ৩ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে বিওজে জানায়, সম্প্রতি বৃদ্ধি পাওয়া কোর মূল্যস্ফীতি স্বল্পস্থায়ী হবে। বিশ্বজুড়ে সুদের হার বৃদ্ধির পাশাপাশি যুদ্ধের কারণে জ্বালানি ও কাঁচামালের দাম বৃদ্ধির কারণে এ মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। একই সঙ্গে ডলারের বিপরীতে ইয়েনের বিনিময় হার পতনও মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে। এদিকে ইয়েনের বিনিময় হারে পতনের কারণে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল, কাঁচামাল এবং খাদ্য আইটেমের আমদানি ব্যয় বেড়েছে। এ ব্যয় কমানোর জন্য সরকারি প্রচেষ্টা থাকা সত্ত্বেও ভোক্তা চাহিদা কমার আশঙ্কা রয়েছে। আগের বছরের তুলনায় জ্বালানি ব্যয় ১৬ দশমিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1033831921.jpg
জাপানের অভ্যন্তরীণ ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয় জানায়, এ নিয়ে টানা পঞ্চম মাসে দেশটির মূল্যস্ফীতি বিওজের ২ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার ওপরে রয়েছে। গত মাসে বাড়ার হার জুলাইয়ের ২ দশমিক ৪ শতাংশকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ নিয়ে টানা ১২তম মাসে কোর মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের কারণে জ্বালানির মূল্য ঊর্ধ্বমুখী এবং ডলারের বিপরীতে ইয়েনের বিনিময় হার পতনের কারণে কোর মূল্যস্ফীতি বেড়েছে।
দেশটির অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, চলতি বছরের শেষের দিকে কোর ভোক্তা মূল্য সূচকের বৃদ্ধি ৩ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে। দাই-ইচি লাইফ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ নির্বাহী অর্থনীতিবিদ ইয়োশিকি শিনকি বলেন, ইয়েনের বিনিময় হারের পতন ক্রমে বেড়ে চলেছে। এ কারণে আমাদের খাদ্যপণ্যের দামও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এদিকে খাদ্যপণ্য অন্তর্ভুক্ত করার পর জাপানের ভোক্তা মূল্যস্ফীতি আগস্টে ৩ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে বিওজে জানায়, সম্প্রতি বৃদ্ধি পাওয়া কোর মূল্যস্ফীতি স্বল্পস্থায়ী হবে। বিশ্বজুড়ে সুদের হার বৃদ্ধির পাশাপাশি যুদ্ধের কারণে জ্বালানি ও কাঁচামালের দাম বৃদ্ধির কারণে এ মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। একই সঙ্গে ডলারের বিপরীতে ইয়েনের বিনিময় হার পতনও মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে। এদিকে ইয়েনের বিনিময় হারে পতনের কারণে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল, কাঁচামাল এবং খাদ্য আইটেমের আমদানি ব্যয় বেড়েছে। এ ব্যয় কমানোর জন্য সরকারি প্রচেষ্টা থাকা সত্ত্বেও ভোক্তা চাহিদা কমার আশঙ্কা রয়েছে। আগের বছরের তুলনায় জ্বালানি ব্যয় ১৬ দশমিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1033831921.jpg