Tofazzal Mia
2022-10-18, 05:43 PM
মার্কিন ডলারের বিপরীতে জাপানি ইয়েন বিগত ৩২ বছরের মধ্যে সবচেয় বেশি দর হারিয়েছে। সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে যে, আমেরিকান ডলারের দাম প্রত্যাশার চেয়ে দ্রুত বেড়েছে। এ ছাড়া বর্তমানে ১ ডলারের বিপরীতে ১৪৭ দশমিক ৬৬ ইয়েনে পাওয়া যাচ্ছে।
জাপানের অর্থমন্ত্রী শুনিচি সুজুকি বলেছেন, সরকার মুদ্রার অস্থিরতার বিরুদ্ধে “যথাযথ ব্যবস্থা” নেবে। এদিকে গত মাসে বাজারের পতন ঠেকাতে জাপান সরকার প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছিল।
ওয়াশিংটন ডিসিতে জি-৭ ফাইন্যান্স মিটিংয়ে সুজুকি সাংবাদিকদের বলেন, আমরা অনুমানমূলক পদক্ষেপ নিয়ে চালিত মুদ্রা বাজারে অস্থিরতার ঢেউ সহ্য করতে পারি না। আমাদের জরুরি একটি শক্ত পদক্ষেপ নিয়ে বাজারে গতি ফেরাতে হবে।
গত মাসে জাপান ইয়েনের বাজার ফেরানোর জন্য বৈশ্বিক মুদ্রা বাজারে হস্তক্ষেপ করেছিল। ২৪ বছরের ভেতর ১৯৯৮ সালের পর এটিই ছিল জাপানের প্রথম বৈশ্বিক মুদ্রা বাজারে হস্তক্ষেপ।
বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন যে, জাপানের সুদের হার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় অনেক কম থাকা পর্যন্ত এই ধরনের হস্তক্ষেপ খুব কম প্রভাব ফেলবে। এদিকে গত মাসের থেকে মার্কিন জনেগণ বেশি মুদ্রাস্ফীতির সাথে লড়াই করছে। মার্কিন সরকার নিজেদের ভোক্তাদের কাছে কমদামে পণ্য সরবরাহ করার জন্য ফেডারেল রিজার্ভ ডলারের পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী ঋণের সুদের হার বাড়িয়েছে। কিন্তু ব্যাংক অব জাপান সুদের হার কম রেখেছে। বিশ্বব্যাপী আর্থিক বাজারে ডলারের শক্তি অবস্থানের কারণে পাউন্ড এবং ইউরোসহ বিশ্বের অন্যান্য প্রধান মুদ্রার উপরও প্রভাব পড়ছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/192065073.jpg
জাপানের অর্থমন্ত্রী শুনিচি সুজুকি বলেছেন, সরকার মুদ্রার অস্থিরতার বিরুদ্ধে “যথাযথ ব্যবস্থা” নেবে। এদিকে গত মাসে বাজারের পতন ঠেকাতে জাপান সরকার প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছিল।
ওয়াশিংটন ডিসিতে জি-৭ ফাইন্যান্স মিটিংয়ে সুজুকি সাংবাদিকদের বলেন, আমরা অনুমানমূলক পদক্ষেপ নিয়ে চালিত মুদ্রা বাজারে অস্থিরতার ঢেউ সহ্য করতে পারি না। আমাদের জরুরি একটি শক্ত পদক্ষেপ নিয়ে বাজারে গতি ফেরাতে হবে।
গত মাসে জাপান ইয়েনের বাজার ফেরানোর জন্য বৈশ্বিক মুদ্রা বাজারে হস্তক্ষেপ করেছিল। ২৪ বছরের ভেতর ১৯৯৮ সালের পর এটিই ছিল জাপানের প্রথম বৈশ্বিক মুদ্রা বাজারে হস্তক্ষেপ।
বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন যে, জাপানের সুদের হার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় অনেক কম থাকা পর্যন্ত এই ধরনের হস্তক্ষেপ খুব কম প্রভাব ফেলবে। এদিকে গত মাসের থেকে মার্কিন জনেগণ বেশি মুদ্রাস্ফীতির সাথে লড়াই করছে। মার্কিন সরকার নিজেদের ভোক্তাদের কাছে কমদামে পণ্য সরবরাহ করার জন্য ফেডারেল রিজার্ভ ডলারের পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী ঋণের সুদের হার বাড়িয়েছে। কিন্তু ব্যাংক অব জাপান সুদের হার কম রেখেছে। বিশ্বব্যাপী আর্থিক বাজারে ডলারের শক্তি অবস্থানের কারণে পাউন্ড এবং ইউরোসহ বিশ্বের অন্যান্য প্রধান মুদ্রার উপরও প্রভাব পড়ছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/192065073.jpg