View Full Version : টি-২০ বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে বাংলাদেশের খেলোর সময়সূচি
SUROZ Islam
2022-10-26, 12:52 PM
২৪-অক্টোবর বাংলাদেশ বনাম নেদারল্যান্ডস এর খেলার বাংলাদেশ জয়ী হয়েছে। এছাড়াও আরো কিছু খেলা বাকি আছে।
২৭-অক্টোবর-২০২২ দ. আফ্রিকা Vs বাংলাদেশ সিডনি ৯.০০ AM
৩০-অক্টোবর-২০২২ বাংলাদেশ Vs জিম্বাবুয়ে ব্রিজবন ৮.০০ AM
০২-নভেম্বর -২০২২ বাংলাদেশ Vs ভারত এডিলেড ১.৩০ PM
০৬-নভেম্বর ২০২২ বাংলাদেশ Vs পাকিস্তান এডিলেড ৯.৩০ AM
http://forex-bangla.com/customavatars/7259510.jpg
এছাড়া ১ম সেমিফাইনাল
০৯-নভেম্বর -২০২২ সিডনি ২.০০ PM
২য় সেমিফাইনাল
১০-নভেম্বর -২০২২ এডিলেড ১.৩০ PM
টি ২০ বিশ্বকাপ এর ২০২২ ফাইনাল হবে ১৩-নভেম্বর -২০২২, স্থান-মেলবোর্ন, সময় ২.০০ PM
Mas26
2022-10-30, 11:27 AM
জিম্বার কাছে ম্যাচের শেষ বলে হেরে সেমিফাইনাল অনিশ্চিত পাকিস্তানের।
প্রথম উত্তর উত্তর ১৫৯ রানা নিয়ে সীমানা নিয়ে বোলাররা। পথ কোহলি অনবদ্য ইনিংসের কালো শেষ বলে ম্যাচ হারে খেলা।জিম্বাবুয়ে পরের প্রতিক্রিয়া অবশ্য ভালোই বোলাররা।জিম্বাবু ়েকে ইন্সটিটিউটে ছিল ১৩০ রানে।কিন্তু রানা তাড়া করতে বাবর আজমরা করতে পারেন ১২৯ রানে।এই ম্যাচটিও খেলা শেষ বলে ১ রানে হার।
টানা দুই হারে এখন চাপে।সেমিফাইনালে নিরাপদে থাকতে আজ নেদারল্যান্ডসকে হারানোর বিকল্প নেই। নয়তো আগেভাগেই দেশে ফেরার নিতে হবে। বাবরদের এই ‘গর্ত পড়া’ পরিস্থিতি নেদারল্যান্ডস খুঁজে ‘সুযোগ’।অনেকটাই পিছিয়ে রাখাকে হারানো এই তো সময়!
ডাচদের আত্মবিশ্বাস অনুরোধ জিম্বাবুয়ের জয়ও। ১৩০ রানের পুঁজি নিয়ে জিম্বাবুয়ে যদি খেলাকে হারিয়ে দিতে পারে, নেদারসও বা কেন?কালেরর্থে নেত্রী সংবাদ পরিবেশন এমন সুরক্ষিত হয়েছে।জিম্বাবুয ে যা করেছে, তার ঘটাতে নেদারল্যান্ডস কতটা আশাবাদী—এমন প্রশ্ন কুককে বলেন, সবই তো জেতার জন্য দলই দেখতে আমরাও নামব। তবে হ্যাঁ, এটা সত্যকে হারানো যায়।
Mas26
2022-11-06, 09:27 AM
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ 2022: টি-টোয়েন্টি অ্যাডিলেটে আজ অঙ্ক পরীক্ষা অ্যাডিলেড: আরও একটি ম্যাচ দেখা যেতে পারে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের। এই দুই গ্রুপের মধ্যে যেটিই বিটুক, বাকি দুই ম্যাচের ফলে আমাদের সামনে আসতে হবে।
অ্যাডিলেড : আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা। টি-টোয়েন্টি ফুটবলের*(টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ 2022)*সুপার টুভেলের ফল ২ এর অঙ্ক পরীক্ষা শুরু। আজ মোট বাজার ম্যাচ রয়েছে। এর মধ্যে প্রথম ম্যাচ ম্যাচ অ্যাডিলেডে। অ্যাডিলে ডাকে প্রথম পণ্য বাজার নেদারল্যান্ডস ও দক্ষিণ আফ্রিকা*(দক্ষিণ আফ্রিকা)। নেদারল্যান্ডস লাইন নেই সেমিফাইনালের। অনেক বড় পছন্দ তাদের কাছে। নেদারল্যান্ডস পাতাও একটা অঘটনে পথ কঠিন হতে পারে দক্ষিণ আফ্রিকার। প্রোটিয়াদের কাছে আপাত সহজ হিসেব, নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে সেমিনালে জায়গা নেওয়া। এ এখানে বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশ ও পাকিস্তান।
প্রথম ম্যাচের সকালের ঘটনা। ৪ পাউন্ড ৫ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় রাজনৈতিক রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। গত সম্পর্ক তারা হেরেছে পুলিশের কাছে। ডেভিড মিলের না খেলতে পারা এবং বৃষ্টিতে ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতি কার্যকর বাড়, রানা তাড়ায় চাপে পড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিজয়ী সে দিনই সেমিফাইনাল নিশ্চিত হওয়া যেত দক্ষিণ আফ্রিকা। আর অঙ্কের দাঁড়ই দাঁড়াতে না তাদের। নেদারল্যান্ডস কলমে কলমে এক্সপ্লোর পরিচালনা কামড় দিয়ে এ চূড়ান্ত খেলোয়াড়দের শেষ ম্যাচ খেলার মাধ্যমে সমস্যা দেখা দিতে পারে। দক্ষিণ আফ্রিকা হারলে বিদায় নিশ্চিত। যদি না, দ্বিতীয় বাধা বাধা হয়ে দাঁড়ায় এবং নেট রাউন রেতে দক্ষিণ আফ্রিকা পিছিয়ে না যায়। রাস্তা সহজ করতে, নেদারল্যান্ডসকে হারানোই সেরা বিকল্প প্রোটিয়াদের কাছে।অ্যাডেলে ড্রাইভিং অংশ-বাংলাদেশ। এ চূড়ান্ত তারিখে বেশ কিছু রোমাঞ্চকর ম্যাচ দেখা। আরও একটা ম্যাচ দেখা যেতে পারে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের। এই দুই গ্রুপের মধ্যে যেটিই বিটুক, বাকি দুই ম্যাচের ফলে আমাদের সামনে আসতে হবে। খেলায় জিতলে এবং বাকি দুই রাস্তা অঘটন হলে, তাদের সেমিফাইনালে যাবে জিইয়ে থাকবে। মেলবোরনে ভারত-জিম্বাবোয়ে ম্যাচের ফললাইন না অবধি লাইফ। বাংলাদেশ জিত পুলিশ সেমারী নেই বললেই। প্রোটিয়া হারিয়ে আত্মবিশ্বাসে বেশ ভালোভাবে উল্লেখ করা বাংলাদেশিদের শেষ সীমান্ত বিরুদ্ধে অনবদ্য লড়াই করেছে। বৃষ্টি পরই খাই হারায় তারা। শেষ অবধি মাত্র ৫ রানে হার। খেলাকে হারিয়ে সরাসরি দেখতে দেখতে জিইয়ে রাখা দেখতে হবে। পার্ক এবং সুবিধা পয়েন্ট ৪ করে। নেট রানেট রেটে অনেকটাই এগিয়ে চলেছে।
Mas26
2022-11-12, 06:10 PM
এই সাইটটি ব্যবহার করে, আপনি আমাদের গোপনীয়তা নীতিতে সম্মত হন।ক্রিকেট বিশ্বব্যাপী ব্যাটিং অহংকের বহিঃপ্রকাশ
পাকিস্তান সুবিধা’, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গত কয়েকদিন এই কটাক্ষই খুব জোরেশোরে অনুরোধ করার জন্য। কিন্তু সেমিফাইনালে একজন সদস্য ছিল। ব্যক্তি কেউই গ্রাহ্য করছি না। আমরা সচেতন হতে পারি, এটা নিশ্চয়ই ইংল্যান্ডের অহংকারে দেখেছি।২০১৫ সাল থেকে সাদা বলে ক্রিকেটে ক্রিকেটে বিশ্বসেরা। কে অর্পণ, আজ অ্যাডিলেড ব্যাঙ্কের বিস্ফোরক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির বাইরেঃপ্রকাশ। বিশ্বকাপ শিরোপার দাবিদার, এটা সেই বার্তাও বটে।একীভূতের এমন আগ্রাসী ব্যাটিং সুপার টুয়েল পর্বে দেখা যায়। সেমিফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নে তাদের চেনা রূপ ফিরেছে। সদস্যও এক অভাবনীয় পারফরম্যান্সে। অনেকটা দলকে দলকে চুরে দেওয়া বলতে যা, ঠিক সেরকম।খেলার পর ম্যাচটা কার্যকারিতা শেষ। বাকি ছিল শুধু মাত্রতা।সে সময়টা ধীরলয়ে আদর্শ লক্ষ্যে তারা পার্থে পারত। কিন্তু তা না করে তারা ১৬ ওভারেই ম্যাচটা শেষ করে, যা একথায় অবিশ্বাস! বাটলার–হেলসের কাছে পাত্তাই পানি ভারতছবি: এপিএফ
জিত হবে—ইংল্যান্ড আজ এই ভীতা নিয়েই ফলাফল করেছে। আর ভারত বিকল্পের জন্য না হারে সে জন্য। গঠন কিন্তু দুই মততা। অ্যাডিলেডে কোড স্কোর ১৬০-১৬৫ রানের মতো।
ভারত লিখতে নিয়ে এসেছে। যথেষ্ট যুক্তিযুক্ত। কোহালি ও হার্দিকের জুটিটা কিন্তু বেশ জমেছিল। ব্যক্তিগত ১৪ ওভার করা মেরে খেলতে পারত। কিন্তু একজনের জন্য শেষ চার ওভারের অপেক্ষা করছে। এখন সতর্ক হচ্ছে সেই অপেক্ষার জন্য আক্ষেপ করছে ভারত। সাধারণ ছাত্র চেষ্টা আরও কিছু রান হতে পারে। একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে খেলতে এমন নাম হয়। ভারত ধরে ধরে এই সাত রাউ যথেষ্ট। তখন ম্যাচের অবস্থা আরও রা করার সুযোগ দেয়, তাহলে সে একই গতিতে শব্দটি দেখতে যায়। মনের শেষের দিকে মেরে খেলার একটা আলোচনা করতে হবে। ভারতও আজ তাই করেছে। পাসওয়ার্ড ব্যাট ধারাবাহিক ১৮০ রানা করতে যেটা অন্যরকম কিছু হয়ে গেছে, মনে মনে মনে না করা। তবে আরও কিছু রানা থাকলে সন্দেহাতীত ভারত আক্রমণাত্মক বোলিং করতে পারে।
ভুবনেশ্বরকে দেখলাম অফ স্টাম্পের অনেক উবে বলছে। পরিচয় জানা প্রাথমিক লক্ষ্য নয়। দৌড় থামানোর চেষ্টাই দেখলাম সবার কাছে। ইংল্যান্ড সেই সুযোগটা দুই হাতে হাতে লুফে। সেই মোমেডেম উল্কা আর হাতছাড়া করেনি। প্রচুর চাহালকে না খেলানো নিয়ে নিশ্চয়ই অনেক আলোচনা হবে। আমরা আদিল রশিদকে সমস্যাছি ভালো করতে। চাহালও হতে পারত পারত সামনের গোলিয়ে প্লাস্টিকের কারিগর। এটাও বলতে হয়, আজকে টার্ন ও বাউন্সও ছিল, যা স্পিনারদের ব্যবহার করতে।
আর বাটলার-হেলসও ছিল খুনে মেজাজে। ভালো বলেও মারছিলাম। এমন ব্যাটিং করতে সর্তকতা। এখানে অনেক কিছু হারানোর ভয় থাকে। কিন্তু দিন কাঁড়ি কাঁড়ি কাঁড়ি কাঁপতে পারে, বিপদ নিতে পারে, তারাই অনেক যেতে পারে। এই তোমাকে এখন শিরোপার দাবিদার মনে হচ্ছে। কারণ, ইংল্যান্ড ব্যাটিংটা করবে, অন্যরা করতে পারবে না। প্রশ্ন আলোচনা ১৯৯২ অগ্রসরের কথা।
কাকতালীয়াভাবে ’৯২–এর মতো বিপক্ষে উঠল দলেরও। কিন্তু পরিখ্যান, ইতিহাস—মন হয় না খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ, বড় দলগুলো ইতিহাস দেয়। যে কারণে নিজেকে এখন মনে হচ্ছে। যে কোনো সুযোগ নেই। তবে আমি আপনাকে অবশ্যই রাখব।
ভারতকে তাদের ভোট নিয়ে ভাবতে হবে। তারা সতর্ক মনে করে আইপিএল তাদের জন্য খুব ভালো। আইপিএলের সংকলন আছে। মনের চাপ অন্যরকম। নিজেও অন্যরকম গতিতে। সেখানে আছে অবশ্যই তবে ব্যবহারকারী নিজের দেশের দেশ্যাঞ্জি লিগ গুণমান। অন্য দেশের ফ্রেঞ্চজিজি লিগের কিন্তু অন্য কোনো ধরনের। কন্ডিশন চালু। বিদেশি ক্রিকেটারদের কাছে আবেদন। সর্বই কিন্তু ফুটবলের মতো বড় মঞ্চে এসে জোড়া জোড়া।
Powered by vBulletin® Version 4.1.9 Copyright © 2025 vBulletin Solutions, Inc. All rights reserved.