kohit
2022-10-30, 01:58 PM
চীনের ব্যবসায়িক কার্যক্রম পুনরায় গতি হারিয়েছে। চলতি মাসে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির কারখানা কার্যক্রমে কোনো প্রবৃদ্ধি না পাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছেন বিশ্লেষকরা। যদিও টানা দুই মাস সংকোচনের পরে গত মাসে দেশটির শিল্পোৎপাদন কার্যক্রম কিছুটা বেড়েছিল। তবে নতুন করে কভিডজনিত বিধিনিষেধ এবং বৈশ্বিক চাহিদা নিম্নমুখী হওয়ায় পুনরায় উৎপাদন খাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
রয়টার্সের জরিপ অনুসারে, চলতি মাসে চীনের ম্যানুফ্যাকচারিং পারচেজিং ম্যানেজারস ইনডেক্স (পিএমআই) ৫০ পয়েন্টে নামবে। এ সূচক সেপ্টেম্বরের ৫০ দশমিক ১ পয়েন্টের চেয়ে কম। আগস্টে এ সূচক ৪৯ দশমিক ৪ এবং জুলাইয়ে ৪৯ পয়েন্টে ছিল। পিএমআই ৫০ পয়েন্টের নিচে ওই খাতের সংকোচন এবং এর ওপরে প্রসারিত হওয়ার চিত্র তুলে ধরে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কভিডজনিত বিধিনিষেধ শিথিল করে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে মনোযোগ দিয়েছে। তবে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এখনো লকডাউন, গণপরীক্ষা ও কোয়ারেন্টিনের মতো পদক্ষেপ গ্রহণ চালিয়ে যাচ্ছে। এসব পদক্ষেপ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে আঘাত করেছে এবং ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ুলোকে বিপর্যয়ে ফেলে দিয়েছে।
এদিকে কভিডের বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে না উঠতে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে পুনরায় ক্ষতির মুখে পড়েছে বিশ্ব অর্থনীতি। এ অবস্থায় রেকর্ড মূল্যস্ফীতির সঙ্গে লড়াই করছে প্রধান অর্থনীতিগুলো। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাড়ানো হচ্ছে সুদের হার। তৈরি হয়েছে অর্থনৈতিক মন্দার ঝুঁকি। সব মিলিয়ে টালমাটাল এক পরিবেশে ব্যয়ে লাগাম টেনেছেন ভোক্তারা। এতে বিশ্বজুড়েই ধীর হয়ে পড়েছে চাহিদা। এ পরিস্থিতি রফতানিমুখী খাতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
বণিক বার্তা
রয়টার্সের জরিপ অনুসারে, চলতি মাসে চীনের ম্যানুফ্যাকচারিং পারচেজিং ম্যানেজারস ইনডেক্স (পিএমআই) ৫০ পয়েন্টে নামবে। এ সূচক সেপ্টেম্বরের ৫০ দশমিক ১ পয়েন্টের চেয়ে কম। আগস্টে এ সূচক ৪৯ দশমিক ৪ এবং জুলাইয়ে ৪৯ পয়েন্টে ছিল। পিএমআই ৫০ পয়েন্টের নিচে ওই খাতের সংকোচন এবং এর ওপরে প্রসারিত হওয়ার চিত্র তুলে ধরে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কভিডজনিত বিধিনিষেধ শিথিল করে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে মনোযোগ দিয়েছে। তবে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এখনো লকডাউন, গণপরীক্ষা ও কোয়ারেন্টিনের মতো পদক্ষেপ গ্রহণ চালিয়ে যাচ্ছে। এসব পদক্ষেপ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে আঘাত করেছে এবং ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ুলোকে বিপর্যয়ে ফেলে দিয়েছে।
এদিকে কভিডের বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে না উঠতে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে পুনরায় ক্ষতির মুখে পড়েছে বিশ্ব অর্থনীতি। এ অবস্থায় রেকর্ড মূল্যস্ফীতির সঙ্গে লড়াই করছে প্রধান অর্থনীতিগুলো। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাড়ানো হচ্ছে সুদের হার। তৈরি হয়েছে অর্থনৈতিক মন্দার ঝুঁকি। সব মিলিয়ে টালমাটাল এক পরিবেশে ব্যয়ে লাগাম টেনেছেন ভোক্তারা। এতে বিশ্বজুড়েই ধীর হয়ে পড়েছে চাহিদা। এ পরিস্থিতি রফতানিমুখী খাতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
বণিক বার্তা