SaifulRahman
2022-11-09, 12:02 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/280647265.jpg
বিশ্বের তাবৎ মানুষ এই মুহূর্তে ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ বন্ধের পক্ষে, কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন। যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার দুটো কারণ, একটি হচ্ছে, পৃথিবীর অন্য প্রান্তগুলোতেও অস্ত্র সরবরাহ বাড়িয়ে দেওয়া। যার মধ্যদিয়ে তাদের অর্থনীতিতে গতি আনার চেষ্টা করা এবং অন্যটি হলো, এই মুহূর্তে বহু টাকার অস্ত্র ইউক্রেনকে যোগান দেওয়া হয়েছে যা ইউক্রেনের ঋণ হিসেবেই গণ্য হবে। মার্কিন রাজনীতির দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্ব ডেমোক্রেট ও রিপাবলিকান- দু'দলই মাঠে নেমেছে জোরেশোরে। গতকালকের খবর, এক রাজ্যেই প্রচারে তিন নেতা। পেনসিলভানিয়া রাজ্যে গতকাল প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, বারাক ওবামা এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পকে দেখা গেছে ভিন্ন ভিন্ন জনসংযোগে। সিনেটের ১০০টি আসনের মধ্যে বর্তমানে রিপাবলিকানদের নিয়ন্ত্রণে আছে ৫০টি আসন, আর ডেমোক্রেটদের নিয়ন্ত্রণে আছে সরাসরি ৪৮টি, দুটি স্বতন্ত্র- তবে তারা মূলত ডেমোক্রেটিক পার্টিকেই সমর্থন করেন। সেই হিসেবে দুই দলই সমানে সমান। আগামী কয়েক ঘণ্টা পরেই হয়তো ফলাফল জানা যাবে। মার্কিন সংবিধান অনুসারে প্রতি দুই বছর অন্তর তাদের কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, সঙ্গে থাকে সিনেটের এক-তৃতীয়াংশ সদস্যের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার ফলে নতুন নির্বাচন। সেই অনুযায়ী এবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিনিধি পরিষদের ৪৩৫টি আসন ও সিনেটের ৩৫টি আসনের নির্বাচন হয়েছে।
তবে আমেরিকার মধ্যবর্তী নির্বাচন খোদ দেশের ভেতরেই এখনও জনপ্রিয় হয়ে উঠেনি। এই নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি তুলনামূলকভাবে কম। হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভ এবং সিনেট প্রতিনিধি প্রার্থীদের মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছে এই নির্বাচনে। তবে এই নির্বাচন নিয়ে আমেরিকার তরুণদের অনেকেরই আগ্রহ নেই। এবার মধ্যবর্তী নির্বাচনে ১৮ থেকে ২৯ বছর বয়সীদের মধ্যে ভোটার সংখ্যা বেড়েছে। বিশেষ করে ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের তুলনায় এই সংখ্যা দ্বিগুণ। তবে এই ভোটার সংখ্যা পূর্বের প্রজন্মের তুলনায় আবার কম।
তাই আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ মধ্যবর্তী নির্বাচনে বাইডেন হেরে গেলে আর একক ভাবে কোনো বিল পাস করতে পারবেন না। বাইডেন হেরে যাবার চান্স ৮০%। এই নির্বাচনে সিদ্ধান্ত হবে কংগ্রেসের পাশাপাশি বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে আইনসভা এবং গভর্নরের অফিস কে নিয়ন্ত্রণ করবে।
বিশ্বের তাবৎ মানুষ এই মুহূর্তে ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ বন্ধের পক্ষে, কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন। যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার দুটো কারণ, একটি হচ্ছে, পৃথিবীর অন্য প্রান্তগুলোতেও অস্ত্র সরবরাহ বাড়িয়ে দেওয়া। যার মধ্যদিয়ে তাদের অর্থনীতিতে গতি আনার চেষ্টা করা এবং অন্যটি হলো, এই মুহূর্তে বহু টাকার অস্ত্র ইউক্রেনকে যোগান দেওয়া হয়েছে যা ইউক্রেনের ঋণ হিসেবেই গণ্য হবে। মার্কিন রাজনীতির দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্ব ডেমোক্রেট ও রিপাবলিকান- দু'দলই মাঠে নেমেছে জোরেশোরে। গতকালকের খবর, এক রাজ্যেই প্রচারে তিন নেতা। পেনসিলভানিয়া রাজ্যে গতকাল প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, বারাক ওবামা এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পকে দেখা গেছে ভিন্ন ভিন্ন জনসংযোগে। সিনেটের ১০০টি আসনের মধ্যে বর্তমানে রিপাবলিকানদের নিয়ন্ত্রণে আছে ৫০টি আসন, আর ডেমোক্রেটদের নিয়ন্ত্রণে আছে সরাসরি ৪৮টি, দুটি স্বতন্ত্র- তবে তারা মূলত ডেমোক্রেটিক পার্টিকেই সমর্থন করেন। সেই হিসেবে দুই দলই সমানে সমান। আগামী কয়েক ঘণ্টা পরেই হয়তো ফলাফল জানা যাবে। মার্কিন সংবিধান অনুসারে প্রতি দুই বছর অন্তর তাদের কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, সঙ্গে থাকে সিনেটের এক-তৃতীয়াংশ সদস্যের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার ফলে নতুন নির্বাচন। সেই অনুযায়ী এবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিনিধি পরিষদের ৪৩৫টি আসন ও সিনেটের ৩৫টি আসনের নির্বাচন হয়েছে।
তবে আমেরিকার মধ্যবর্তী নির্বাচন খোদ দেশের ভেতরেই এখনও জনপ্রিয় হয়ে উঠেনি। এই নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি তুলনামূলকভাবে কম। হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভ এবং সিনেট প্রতিনিধি প্রার্থীদের মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছে এই নির্বাচনে। তবে এই নির্বাচন নিয়ে আমেরিকার তরুণদের অনেকেরই আগ্রহ নেই। এবার মধ্যবর্তী নির্বাচনে ১৮ থেকে ২৯ বছর বয়সীদের মধ্যে ভোটার সংখ্যা বেড়েছে। বিশেষ করে ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের তুলনায় এই সংখ্যা দ্বিগুণ। তবে এই ভোটার সংখ্যা পূর্বের প্রজন্মের তুলনায় আবার কম।
তাই আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ মধ্যবর্তী নির্বাচনে বাইডেন হেরে গেলে আর একক ভাবে কোনো বিল পাস করতে পারবেন না। বাইডেন হেরে যাবার চান্স ৮০%। এই নির্বাচনে সিদ্ধান্ত হবে কংগ্রেসের পাশাপাশি বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে আইনসভা এবং গভর্নরের অফিস কে নিয়ন্ত্রণ করবে।