SaifulRahman
2023-02-28, 05:53 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/253562403.png
সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), মিসর, জর্ডান ও বাহরাইনের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান মিলে রোববার ২০০ কোটি ডলারের ১২টি উৎপাদন ও মাইনিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এ অঞ্চলে শিল্প খাতকে একীভূত করার বিশাল পরিকল্পনার বাস্তব ফলাফল এ চুক্তি। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জর্ডানের প্রধানমন্ত্রী বিশার আল খাসাওনেহ। সেখানেই বেকারত্ব দূর করার জন্য নতুন কাজের ক্ষেত্র তৈরির প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন তিনি। চুক্তির ফলে চারটি দেশে গাড়ি তৈরি, মিনারেল ও ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ১৩ হাজার চাকরির ক্ষেত্র তৈরি হবে। ইউএইর ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড অ্যাডভান্সড টেকনোলজি মন্ত্রী এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিশেষ দূত ডা সুলতান আল জাবের বলেন, ‘*আমরা অর্থনৈতিক অগ্রাধিকারের শীর্ষে একীকরণকে গুরুত্ব দিই, বিশেষ করে সম্প্রতি কয়েক বছরে বিশ্ব যেসব চ্যালেঞ্জ এবং সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে তার পরিপ্রেক্ষিতে।’
তিনি বলেন, ‘*এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এর প্রয়োগ এবং বাস্তব ফলাফল তৈরির দিকে নজর দেয়া।’ গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর ও জর্ডান মিলে টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্টনারশিপ গড়ে তোলে। যেন যৌথ বিনিয়োগের কিছু সুযোগ খুঁজে বের করে প্রবৃদ্ধি বাড়ানো সম্ভব হয়। কাঁচা অ্যালুমিনিয়াম ও লোহ আকরিকের সবচেয়ে বড় উৎপাদক বাহরাইন। তারাও গত জুলাইতে এ অংশীদারত্বে যোগ দেয়। আবুধাবির হোল্ডিং কোম্পানি এডিকিউয়ের অধীনে ১ হাজার কোটি ডলারের একটি বিনিয়োগ তহবিল গঠন করা হয়েছে, যা এ অংশীদারত্বে পাঁচটি অগ্রাধিকারভিত্তি খাতে কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করবে। এসব খাতের মধ্যে রয়েছে পেট্রোকেমিক্যাল, কৃষি ও ধাতু।
রোববার ঘোষণা করা সবচেয়ে বড় প্রজেক্ট ছিল ইউএই কোম্পানি এম গ্লোরি হোল্ডিংয়ের ৫৫ কোটি ডলারের পরিকল্পনা, যার অধীনে ইউএই, মিসর ও জর্ডানে তিনটি ফ্যাক্টরি গড়ে তোলা হবে, যেন এ বছর সম্মিলিতভাবে ৪০ হাজার গাড়ি উৎপাদন করা যায়। এসব যানবাহন চলতি বছরেই সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফ্যাক্টরিগুলোয় পাওয়া যাবে বলে জানান ইউএইর মিনিস্ট্রি অব ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড অ্যাডভান্সড টেকনোলজির আন্ডারসেক্রেটারি ওমর আল সুওয়াইদি। তিনি জানান, *এ বছরেই ইউএইতে প্রথম উৎপাদন হবে। এছাড়া জর্ডানে প্রস্তাবিত ৮০ কোটি ডলারের সার ফ্যাক্টরির বিষয়টি ভাবনার মধ্যে রয়েছে। আল সুওয়াইদি বলেন, ‘*বিভিন্ন দেশের সরকারের ভূমিকা হবে কোনটার গুরুত্ব বেশি সেটা চিহ্নিত করা, সেসব প্রজেক্টের জন্য বরাদ্দ দেয়া এবং সেগুলোর মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা।’
সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), মিসর, জর্ডান ও বাহরাইনের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান মিলে রোববার ২০০ কোটি ডলারের ১২টি উৎপাদন ও মাইনিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এ অঞ্চলে শিল্প খাতকে একীভূত করার বিশাল পরিকল্পনার বাস্তব ফলাফল এ চুক্তি। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জর্ডানের প্রধানমন্ত্রী বিশার আল খাসাওনেহ। সেখানেই বেকারত্ব দূর করার জন্য নতুন কাজের ক্ষেত্র তৈরির প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন তিনি। চুক্তির ফলে চারটি দেশে গাড়ি তৈরি, মিনারেল ও ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ১৩ হাজার চাকরির ক্ষেত্র তৈরি হবে। ইউএইর ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড অ্যাডভান্সড টেকনোলজি মন্ত্রী এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিশেষ দূত ডা সুলতান আল জাবের বলেন, ‘*আমরা অর্থনৈতিক অগ্রাধিকারের শীর্ষে একীকরণকে গুরুত্ব দিই, বিশেষ করে সম্প্রতি কয়েক বছরে বিশ্ব যেসব চ্যালেঞ্জ এবং সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে তার পরিপ্রেক্ষিতে।’
তিনি বলেন, ‘*এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এর প্রয়োগ এবং বাস্তব ফলাফল তৈরির দিকে নজর দেয়া।’ গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর ও জর্ডান মিলে টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্টনারশিপ গড়ে তোলে। যেন যৌথ বিনিয়োগের কিছু সুযোগ খুঁজে বের করে প্রবৃদ্ধি বাড়ানো সম্ভব হয়। কাঁচা অ্যালুমিনিয়াম ও লোহ আকরিকের সবচেয়ে বড় উৎপাদক বাহরাইন। তারাও গত জুলাইতে এ অংশীদারত্বে যোগ দেয়। আবুধাবির হোল্ডিং কোম্পানি এডিকিউয়ের অধীনে ১ হাজার কোটি ডলারের একটি বিনিয়োগ তহবিল গঠন করা হয়েছে, যা এ অংশীদারত্বে পাঁচটি অগ্রাধিকারভিত্তি খাতে কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করবে। এসব খাতের মধ্যে রয়েছে পেট্রোকেমিক্যাল, কৃষি ও ধাতু।
রোববার ঘোষণা করা সবচেয়ে বড় প্রজেক্ট ছিল ইউএই কোম্পানি এম গ্লোরি হোল্ডিংয়ের ৫৫ কোটি ডলারের পরিকল্পনা, যার অধীনে ইউএই, মিসর ও জর্ডানে তিনটি ফ্যাক্টরি গড়ে তোলা হবে, যেন এ বছর সম্মিলিতভাবে ৪০ হাজার গাড়ি উৎপাদন করা যায়। এসব যানবাহন চলতি বছরেই সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফ্যাক্টরিগুলোয় পাওয়া যাবে বলে জানান ইউএইর মিনিস্ট্রি অব ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড অ্যাডভান্সড টেকনোলজির আন্ডারসেক্রেটারি ওমর আল সুওয়াইদি। তিনি জানান, *এ বছরেই ইউএইতে প্রথম উৎপাদন হবে। এছাড়া জর্ডানে প্রস্তাবিত ৮০ কোটি ডলারের সার ফ্যাক্টরির বিষয়টি ভাবনার মধ্যে রয়েছে। আল সুওয়াইদি বলেন, ‘*বিভিন্ন দেশের সরকারের ভূমিকা হবে কোনটার গুরুত্ব বেশি সেটা চিহ্নিত করা, সেসব প্রজেক্টের জন্য বরাদ্দ দেয়া এবং সেগুলোর মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা।’