SumonIslam
2023-03-01, 11:35 AM
http://forex-bangla.com/customavatars/1425609096.png
অর্থনৈতিক মন্দার শঙ্কায় জানুয়ারিতে জাপানের শিল্পোৎপাদন ৪ দশমিক ৬ শতাংশ কমেছে। তিন মাসের মধ্যে এ খাতে দেশটিতে এটিই প্রথম অবনমনের ঘটনা। দেশটির সরকার সূত্রে সম্প্রতি এ তথ্য জানা গেছে। প্রাথমিক এক প্রতিবেদনে দেশটির অর্থনীতি, বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, ২০১৫ সালের ১০০ পয়েন্ট ভিত্তির বিপরীতে কারখানা ও খনিগুলোয় ঋতুভিত্তিক সামঞ্জস্যপূর্ণ উৎপাদন সূচক ৯১ দশমিক ৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দেয়ার পর গত মাসে উৎপাদনে এ অবনমনের ঘটনা ঘটে।
মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী, ২০২২ সালের মে মাসে নভেল করোনাভাইরাসের কারণে সাংহাইতে যে লকডাউন দেয়া হয়েছিল সে সময় সূচকে ৮৮ পয়েন্টে নেমেছিল। এরপর গত মাসে প্রথমবারের মতো সূচকে অবনমন হলো। মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘*শিল্পোৎপাদন কমার বিষয়ে গত মাসে যে মূল্যায়ন করা হয়েছিল মন্ত্রণালয় তা বহাল রেখেছে। ফেব্রুয়ারিতে উৎপাদন বাড়লেও তা আগের মাসের সংকট কাটাতে পারবে না।’ ১৫টি শিল্প খাত নিয়ে জরিপ চালানো হয়েছে। যেখানে ১২টি খাতই উৎপাদন কমের এবং বাকি তিনটি বাড়ার কথা জানিয়েছে। বিভিন্ন শিল্প খাতের মধ্যে যন্ত্রাংশ সংকটে মোটরযানের উৎপাদন সবচেয়ে বেশি কমেছে। তুষারপাতের কারণে কারখানা বন্ধ করে দেয়াও অন্যতম। এসব কারণে ডিসেম্বরের তুলনায় জানুয়ারিতে উৎপাদন ১০ দশমিক ১ শতাংশ কমেছে। মেশিন উৎপাদন খাতও এতে প্রভাব ফেলেছে। এক মাসের ব্যবধানে এ খাতের উৎপাদন ১৩ দশমিক ৫ শতাংশ কমেছে। যার মধ্যে সেমিকন্ডাক্টর তৈরিতে যেসব যন্ত্রাংশ ও মেশিন প্রয়োজন সেগুলোও রয়েছে।
সরকারি কর্মকর্তারা জানান, তিনটি খাতের কারণে উৎপাদন বেড়েছে। এর মধ্যে সাধারণ ও ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহৃত মেশিন, রাসায়নিক উৎপাদন অন্যতম। এক মাসের ব্যবধানে দুটি খাতের উৎপাদন যথাক্রমে ৫ দশমিক ১ ও ৩ দশমিক ৯ শতাংশ বেড়েছে। আর এসব খাত কভিড-১৯ মহামারী-পরবর্তী সময়ে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সহায়তা করেছে। অন্যদিকে পেট্রোলিয়াম ও কয়লা উৎপাদন খাতেও ৬ দশমিক ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
অর্থনৈতিক মন্দার শঙ্কায় জানুয়ারিতে জাপানের শিল্পোৎপাদন ৪ দশমিক ৬ শতাংশ কমেছে। তিন মাসের মধ্যে এ খাতে দেশটিতে এটিই প্রথম অবনমনের ঘটনা। দেশটির সরকার সূত্রে সম্প্রতি এ তথ্য জানা গেছে। প্রাথমিক এক প্রতিবেদনে দেশটির অর্থনীতি, বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, ২০১৫ সালের ১০০ পয়েন্ট ভিত্তির বিপরীতে কারখানা ও খনিগুলোয় ঋতুভিত্তিক সামঞ্জস্যপূর্ণ উৎপাদন সূচক ৯১ দশমিক ৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দেয়ার পর গত মাসে উৎপাদনে এ অবনমনের ঘটনা ঘটে।
মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী, ২০২২ সালের মে মাসে নভেল করোনাভাইরাসের কারণে সাংহাইতে যে লকডাউন দেয়া হয়েছিল সে সময় সূচকে ৮৮ পয়েন্টে নেমেছিল। এরপর গত মাসে প্রথমবারের মতো সূচকে অবনমন হলো। মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘*শিল্পোৎপাদন কমার বিষয়ে গত মাসে যে মূল্যায়ন করা হয়েছিল মন্ত্রণালয় তা বহাল রেখেছে। ফেব্রুয়ারিতে উৎপাদন বাড়লেও তা আগের মাসের সংকট কাটাতে পারবে না।’ ১৫টি শিল্প খাত নিয়ে জরিপ চালানো হয়েছে। যেখানে ১২টি খাতই উৎপাদন কমের এবং বাকি তিনটি বাড়ার কথা জানিয়েছে। বিভিন্ন শিল্প খাতের মধ্যে যন্ত্রাংশ সংকটে মোটরযানের উৎপাদন সবচেয়ে বেশি কমেছে। তুষারপাতের কারণে কারখানা বন্ধ করে দেয়াও অন্যতম। এসব কারণে ডিসেম্বরের তুলনায় জানুয়ারিতে উৎপাদন ১০ দশমিক ১ শতাংশ কমেছে। মেশিন উৎপাদন খাতও এতে প্রভাব ফেলেছে। এক মাসের ব্যবধানে এ খাতের উৎপাদন ১৩ দশমিক ৫ শতাংশ কমেছে। যার মধ্যে সেমিকন্ডাক্টর তৈরিতে যেসব যন্ত্রাংশ ও মেশিন প্রয়োজন সেগুলোও রয়েছে।
সরকারি কর্মকর্তারা জানান, তিনটি খাতের কারণে উৎপাদন বেড়েছে। এর মধ্যে সাধারণ ও ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহৃত মেশিন, রাসায়নিক উৎপাদন অন্যতম। এক মাসের ব্যবধানে দুটি খাতের উৎপাদন যথাক্রমে ৫ দশমিক ১ ও ৩ দশমিক ৯ শতাংশ বেড়েছে। আর এসব খাত কভিড-১৯ মহামারী-পরবর্তী সময়ে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সহায়তা করেছে। অন্যদিকে পেট্রোলিয়াম ও কয়লা উৎপাদন খাতেও ৬ দশমিক ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।