SUROZ Islam
2023-03-02, 04:26 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/1494055726.png
টানা পঞ্চম মাসের মতো ফেব্রুয়ারিতেও কমেছে দক্ষিণ কোরিয়ার রফতানি বাণিজ্য। দেশটির অর্থনীতির বড় অংশ নির্ভরশীল সেমিকন্ডাক্টর রফতানির ওপর। চলমান অর্থনৈতিক মন্দায় বিশ্বব্যাপী সেমিকন্ডাক্টরের চাহিদা কমে যাওয়ার প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়েছে দেশটিতে। গতকাল বিশেষ বিবৃতিতে এমনটাই জানানো হয়েছে বাণিজ্য, শিল্প ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে। খবর দ্য কোরিয়া হেরাল্ড। বিশ্বব্যাপী মন্দাবস্থায় উন্নত দেশগুলো আমদানি সংকুচিত করে নিচ্ছে। তার প্রত্যক্ষ ফলাফল পড়ে গত বছর অক্টোবরে। সংকুচিত হতে থাকে রফতানি। ২০২০ সালের পর প্রথম টানা পঞ্চম মাসের মতো নিম্নমুখী রফতানি সূচক। চাহিদা কমার পাশাপাশি কমেছে চিপের দাম। তার প্রভাব পড়েছে রফতানিতে। ফেব্রুয়ারিতে সেমিকন্ডাক্টর রফতানি ৪২ দশমিক ৫ শতাংশ কমেছে। অবশ্য এ কমে যাওয়ায় ভিত্তিমানও অন্যতম অনুঘটক। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রফতানি ২১ দশমিক ১ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৪১৬ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছিল, যেকোনো বছরের ফেব্রুয়ারির তুলনায় যা সর্বোচ্চ। ফলে গত বছরের তুলনায় এ বছরের ফেব্রুয়ারির রফতানি অনেক কম দেখাবে।
বিদেশগামী চালান গত ফেব্রুয়ারিতে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ৫ হাজার ১০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। বিপরীতে আমদানি বেড়েছে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ। আমদানি দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৫৪০ কোটি ডলারে। এদিকে জ্বালানি আমদানিও ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া তার প্রয়োজনের অধিকাংশ জ্বালানির জন্যই আমদানির ওপর নির্ভরশীল। গত মাসে ৫৩০ কোটি ডলার বাণিজ্য ঘাটতি গুনেছে দক্ষিণ কোরিয়া। জ্বালানির উচ্চমূল্যের কারণে গত এপ্রিলেই রফতানিকে ছাড়িয়ে গেছে আমদানি। ১৯৯৭ সালের পর প্রথমবারের মতো টানা ১২ মাস ধরে বাণিজ্য ঘাটতিতে দেশটি। ফেব্রুয়ারিতে সেমিকন্ডাক্টর রফতানি হয়েছে ৫৯৬ কোটি ডলারের। অথচ এক বছর আগে তা ছিল ১ হাজার ৩৭ কোটি ডলার। এ পরিবর্তন বিশ্ববাজারে চিপের চাহিদার অবনমনকে নির্দেশ করে। ২০২২ সালের প্রথম দিকেও ডির*্যামের মূল্য ৩ দশমিক ৪ ডলার ছিল। কিন্তু ডিসেম্বরের পর থেকে তা দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ২১ ডলারে। পেট্রোকেমিক্যালে বিক্রয় ১৮ দশমিক ৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৪৬০ কোটিতে। স্টিলনির্মিত পণ্যের রফতানি ৯ দশমিক ৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২৯৭ কোটিতে। ডিসপ্লে বিক্রি ৪০ দশমিক ৯ শতাংশ কমে ১১২ কোটিতে দাঁড়িয়েছে। যদিও গাড়ি রফতানি বেড়েছে ৪৭ দশমিক ১ শতাংশ ও পেট্রোলিয়াম পণ্য ১২ শতাংশ।
দক্ষিণ কোরীয় পণ্যের প্রথম রফতানি গন্তব্য চীন। গত মাসে রফতানি ২৪ দশমিক ২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৯৮৮ কোটি ডলারে। সেমিকন্ডাক্টর রফতানি কমেছে প্রায় ৪০ শতাংশ। চীনে রফতানি বাণিজ্য কমে যাওয়ার কারণ সেখানে চাহিদা কমে যাওয়া। এদিকে আসিয়ান অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোয় রফতানি ১৬ দশমিক ১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৮৪৬ কোটি ডলারে। বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রে ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে রফতানি বেড়েছে যথাক্রমে ১৬ দশমিক ২ ও ১৩ দশমিক ২ শতাংশ। মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকায় রফতানি ১৯ দশমিক ১ শতাংশ কমে ১৮৫ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। ভারতে তা ১১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫০ কোটি ডলারে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশেও রফতানি বেড়েছে ২০ দশমিক ২ শতাংশ।
টানা পঞ্চম মাসের মতো ফেব্রুয়ারিতেও কমেছে দক্ষিণ কোরিয়ার রফতানি বাণিজ্য। দেশটির অর্থনীতির বড় অংশ নির্ভরশীল সেমিকন্ডাক্টর রফতানির ওপর। চলমান অর্থনৈতিক মন্দায় বিশ্বব্যাপী সেমিকন্ডাক্টরের চাহিদা কমে যাওয়ার প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়েছে দেশটিতে। গতকাল বিশেষ বিবৃতিতে এমনটাই জানানো হয়েছে বাণিজ্য, শিল্প ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে। খবর দ্য কোরিয়া হেরাল্ড। বিশ্বব্যাপী মন্দাবস্থায় উন্নত দেশগুলো আমদানি সংকুচিত করে নিচ্ছে। তার প্রত্যক্ষ ফলাফল পড়ে গত বছর অক্টোবরে। সংকুচিত হতে থাকে রফতানি। ২০২০ সালের পর প্রথম টানা পঞ্চম মাসের মতো নিম্নমুখী রফতানি সূচক। চাহিদা কমার পাশাপাশি কমেছে চিপের দাম। তার প্রভাব পড়েছে রফতানিতে। ফেব্রুয়ারিতে সেমিকন্ডাক্টর রফতানি ৪২ দশমিক ৫ শতাংশ কমেছে। অবশ্য এ কমে যাওয়ায় ভিত্তিমানও অন্যতম অনুঘটক। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রফতানি ২১ দশমিক ১ শতাংশ বেড়ে ৫ হাজার ৪১৬ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছিল, যেকোনো বছরের ফেব্রুয়ারির তুলনায় যা সর্বোচ্চ। ফলে গত বছরের তুলনায় এ বছরের ফেব্রুয়ারির রফতানি অনেক কম দেখাবে।
বিদেশগামী চালান গত ফেব্রুয়ারিতে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ৫ হাজার ১০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। বিপরীতে আমদানি বেড়েছে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ। আমদানি দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৫৪০ কোটি ডলারে। এদিকে জ্বালানি আমদানিও ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া তার প্রয়োজনের অধিকাংশ জ্বালানির জন্যই আমদানির ওপর নির্ভরশীল। গত মাসে ৫৩০ কোটি ডলার বাণিজ্য ঘাটতি গুনেছে দক্ষিণ কোরিয়া। জ্বালানির উচ্চমূল্যের কারণে গত এপ্রিলেই রফতানিকে ছাড়িয়ে গেছে আমদানি। ১৯৯৭ সালের পর প্রথমবারের মতো টানা ১২ মাস ধরে বাণিজ্য ঘাটতিতে দেশটি। ফেব্রুয়ারিতে সেমিকন্ডাক্টর রফতানি হয়েছে ৫৯৬ কোটি ডলারের। অথচ এক বছর আগে তা ছিল ১ হাজার ৩৭ কোটি ডলার। এ পরিবর্তন বিশ্ববাজারে চিপের চাহিদার অবনমনকে নির্দেশ করে। ২০২২ সালের প্রথম দিকেও ডির*্যামের মূল্য ৩ দশমিক ৪ ডলার ছিল। কিন্তু ডিসেম্বরের পর থেকে তা দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ২১ ডলারে। পেট্রোকেমিক্যালে বিক্রয় ১৮ দশমিক ৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৪৬০ কোটিতে। স্টিলনির্মিত পণ্যের রফতানি ৯ দশমিক ৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২৯৭ কোটিতে। ডিসপ্লে বিক্রি ৪০ দশমিক ৯ শতাংশ কমে ১১২ কোটিতে দাঁড়িয়েছে। যদিও গাড়ি রফতানি বেড়েছে ৪৭ দশমিক ১ শতাংশ ও পেট্রোলিয়াম পণ্য ১২ শতাংশ।
দক্ষিণ কোরীয় পণ্যের প্রথম রফতানি গন্তব্য চীন। গত মাসে রফতানি ২৪ দশমিক ২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৯৮৮ কোটি ডলারে। সেমিকন্ডাক্টর রফতানি কমেছে প্রায় ৪০ শতাংশ। চীনে রফতানি বাণিজ্য কমে যাওয়ার কারণ সেখানে চাহিদা কমে যাওয়া। এদিকে আসিয়ান অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোয় রফতানি ১৬ দশমিক ১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৮৪৬ কোটি ডলারে। বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রে ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে রফতানি বেড়েছে যথাক্রমে ১৬ দশমিক ২ ও ১৩ দশমিক ২ শতাংশ। মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকায় রফতানি ১৯ দশমিক ১ শতাংশ কমে ১৮৫ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। ভারতে তা ১১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫০ কোটি ডলারে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশেও রফতানি বেড়েছে ২০ দশমিক ২ শতাংশ।