SUROZ Islam
2023-05-03, 03:55 PM
এপ্রিল মাসে পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৩৯৫ কোটি ৬০ লাখ ডলারের পণ্য, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৬ দশমিক ৫২ শতাংশ কম। একই সঙ্গে এপ্রিলে ৫০৫ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানির লক্ষ্য ধরা হয়েছিল। সে হিসেবে আয় হয়েছে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২১ দশমিক ৬৭ শতাংশ কম। এছাড়া চলতি বছরের মার্চে পণ্য রপ্তানি থেকে আয় হয় ৪৬৪ কোটি ডলার। সেই হিসেবে এক মাসের ব্যবধানে আয় করেছে ৬৯ কোটি ডলার। বুধবার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুারোর (ইপিবি) প্রকাশিত পণ্য রপ্তানি আয়ের এই হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/942744384.jpg
প্রকাশিত পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, গত এপ্রিলে প্রবাসী আয় এসেছে ১৬৮ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। গত বছরের এপ্রিলে প্রবাসী আয় এসেছিল ২০১ কোটি ডলার। ফলে গত বছরের এপ্রিলের তুলনায় এ বছর এপ্রিলে প্রবাসী আয় কমেছে ১৬ দশমিক ২৬ শতাংশ। চলতি ২০২২–২৩ অর্থবছরের জুলাই–এপ্রিলে ৪ হাজার ৫৬৭ কোটি ৭৬ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। গত বছরের এই সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ৪ হাজার ৩৩৪ কোটি ৪৩ লাখ ডলারের পণ্য। অর্থাৎ গত অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসের তুলনায় এবার পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ। ইপিবির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই–এপ্রিলে ৩ হাজার ৮৫৭ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এই রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯ শতাংশ বেশি। এদিকে গত মার্চ পর্যন্ত চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি ইতিবাচক ধারায় ছিল। তবে এপ্রিল শেষে এই খাতের রপ্তানিও নেতিবাচক ধারায় চলে গেছে। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি দাঁড়িয়েছে ১০০ কোটি ডলারে। এই রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় দশমিক ৫২ শতাংশ কম।
http://forex-bangla.com/customavatars/942744384.jpg
প্রকাশিত পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, গত এপ্রিলে প্রবাসী আয় এসেছে ১৬৮ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। গত বছরের এপ্রিলে প্রবাসী আয় এসেছিল ২০১ কোটি ডলার। ফলে গত বছরের এপ্রিলের তুলনায় এ বছর এপ্রিলে প্রবাসী আয় কমেছে ১৬ দশমিক ২৬ শতাংশ। চলতি ২০২২–২৩ অর্থবছরের জুলাই–এপ্রিলে ৪ হাজার ৫৬৭ কোটি ৭৬ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। গত বছরের এই সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ৪ হাজার ৩৩৪ কোটি ৪৩ লাখ ডলারের পণ্য। অর্থাৎ গত অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসের তুলনায় এবার পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ। ইপিবির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই–এপ্রিলে ৩ হাজার ৮৫৭ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এই রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯ শতাংশ বেশি। এদিকে গত মার্চ পর্যন্ত চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি ইতিবাচক ধারায় ছিল। তবে এপ্রিল শেষে এই খাতের রপ্তানিও নেতিবাচক ধারায় চলে গেছে। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি দাঁড়িয়েছে ১০০ কোটি ডলারে। এই রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় দশমিক ৫২ শতাংশ কম।