SumonIslam
2023-05-22, 04:00 PM
বাজারে মাঝারি আকারের পিকআপ ট্রাকগুলোর চাহিদা বাড়ছে। ক্রমবর্ধমান এ বাজার ধরার জন্য প্রতিযোগিতায় নেমেছে ফোর্ড, জেনারেল মোটরস ও টয়োটার মতো প্রতিষ্ঠানগুলো। বাজারে চাহিদাসম্পন্ন হওয়ায় উচ্চমূল্যে বিক্রি হলেও এ ধরনের যানবাহন থেকে আসা লভ্যাংশ সে অর্থে আশাব্যঞ্জক নয়। বিপরীতে ছোট আকারের পিকআপগুলোই এখন লাভজনক মডেলে পরিণত হয়েছে। মোটামুটি ৬০ হাজার ডলারের কিছু বেশি দামে বাজারে চলা এসব মডেল এখন বিএমডব্লিউ ও ক্যাডিলাকের মতো বিলাসবহুল গাড়িগুলোর সঙ্গে সমানতালে বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারে এ ধরনের গাড়ির তুলনায় মাঝারি আকারের পিকআপের চাহিদা বেশি। http://forex-bangla.com/customavatars/2025999354.png
অ্যাডমন্ডস অটো রিসার্চ ফার্মের অভ্যন্তরীণ নির্বাহী পরিচালক জেসিকা ক্যাল্ডওয়েল বলছেন, ‘*শুধু স্বল্প বাজেটের লোকদের জন্যই মাঝারি পিকআপ ট্রাকগুলোর চাহিদা বাড়ছে না। বরং আগে থেকেই মানুষ মাঝারি আকারের গাড়ির প্রতি আগ্রহী। এ ধরনের ট্রাকের আরো একটি বড় সুবিধা হলো নতুন নতুন ফিচারের পাশাপাশি এগুলো দিন দিন দেখতে আরো আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে।’
মাঝারি আকারের পিকআপ ট্রাকগুলো মূলত তাদের বড় ট্রাকগুলো, যেমন ফোর্ড এফ-১৫০, শেভ্রোলেট সিলভেরাডো ও টয়োটা তুন্দ্রার মতো মডেলগুলোকে অনুসরণ করেই তৈরি হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন নতুন ফিচার যুক্ত হয়ে এগুলো আরো আকর্ষণীয় এবং দামি হয়ে উঠছে। সিএনবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৯ সাল থেকে মাঝারি আকারের যানবাহন বিক্রি হয়েছে ৬ লাখের বেশি। কারণ গতানুগতিক মডেলগুলোর চেয়ে এখন এ ধরনের ইউটিলিটি যানের দিকেই ক্রেতাদের আগ্রহ বেশি।
এদিকে গাড়িগুলোর মূল্য ক্রমাগত বেড়েই চলেছে বলে জানাচ্ছে অ্যাডমন্ডস। তারা জানাচ্ছে, গত এক দশকে একটি গাড়ির মূল্য ২৮ হাজার ১০০ ডলার থেকে বেড়ে ৪২ হাজার ডলার পর্যন্ত হয়েছে। তবু এ ধরনের গাড়ি বিক্রির হার কমছে তো না-ই, উল্টো বাড়ছে। গত এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রে মাঝারি আকারের পিকআপ ট্রাকের বিক্রি বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি। শুধু গত বছরেই দেশটিতে এ ধরনের গাড়ি বিক্রি হয়েছে মোট বিক্রির ৪ দশমিক ৪ শতাংশ। ২০১৩ সালে এ হার ছিল ১ দশমিক ৬ শতাংশ। এদিকে এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল মোবিলিটি আশা করছে, আগামী কয়েক বছরই মাঝারি পিকআপ বিক্রির হার বাড়তে থাকবে। এমনকি ২০২৬ সাল নাগাদ এটি মোট মার্কিন বাজারের ৪ দশমিক ৬ শতাংশ শেয়ারের সমান হয়ে উঠতে পারে।
এক দশক আগে মাঝারি আকারের পিকআপ সেগমেন্ট ছিল তিনটি, আর এখন শেভ্রোলেট, ফোর্ড, জিএমসি, হোন্ডা, জিপ, নিসান ও টয়োটা নিয়ে এ সংখ্যা দাঁড়িয়েছে সাতে। এদের মধ্যে অর্ধেকই এ বছর তাদের নতুন ডিজাইন বাজারে আনতে চলেছে, যা মাঝারি পিকআপের বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়াবে বলে আশা করছেন বিশ্লেষকরা। এ সপ্তাহেই টয়োটা প্রকাশ করেছে তাদের নতুন মডেল ফোর্থ জেনারেশন টাকোমা পিকআপ, ফোর্ড মোটরও বাজারে এনেছে তাদের নতুন ডিজাইনের রেঞ্জার। নতুন ডিজাইন বাজারে এনেছে শেভ্রোলেট ও জিএমসিও।
অ্যাডমন্ডস অটো রিসার্চ ফার্মের অভ্যন্তরীণ নির্বাহী পরিচালক জেসিকা ক্যাল্ডওয়েল বলছেন, ‘*শুধু স্বল্প বাজেটের লোকদের জন্যই মাঝারি পিকআপ ট্রাকগুলোর চাহিদা বাড়ছে না। বরং আগে থেকেই মানুষ মাঝারি আকারের গাড়ির প্রতি আগ্রহী। এ ধরনের ট্রাকের আরো একটি বড় সুবিধা হলো নতুন নতুন ফিচারের পাশাপাশি এগুলো দিন দিন দেখতে আরো আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে।’
মাঝারি আকারের পিকআপ ট্রাকগুলো মূলত তাদের বড় ট্রাকগুলো, যেমন ফোর্ড এফ-১৫০, শেভ্রোলেট সিলভেরাডো ও টয়োটা তুন্দ্রার মতো মডেলগুলোকে অনুসরণ করেই তৈরি হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন নতুন ফিচার যুক্ত হয়ে এগুলো আরো আকর্ষণীয় এবং দামি হয়ে উঠছে। সিএনবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৯ সাল থেকে মাঝারি আকারের যানবাহন বিক্রি হয়েছে ৬ লাখের বেশি। কারণ গতানুগতিক মডেলগুলোর চেয়ে এখন এ ধরনের ইউটিলিটি যানের দিকেই ক্রেতাদের আগ্রহ বেশি।
এদিকে গাড়িগুলোর মূল্য ক্রমাগত বেড়েই চলেছে বলে জানাচ্ছে অ্যাডমন্ডস। তারা জানাচ্ছে, গত এক দশকে একটি গাড়ির মূল্য ২৮ হাজার ১০০ ডলার থেকে বেড়ে ৪২ হাজার ডলার পর্যন্ত হয়েছে। তবু এ ধরনের গাড়ি বিক্রির হার কমছে তো না-ই, উল্টো বাড়ছে। গত এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রে মাঝারি আকারের পিকআপ ট্রাকের বিক্রি বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি। শুধু গত বছরেই দেশটিতে এ ধরনের গাড়ি বিক্রি হয়েছে মোট বিক্রির ৪ দশমিক ৪ শতাংশ। ২০১৩ সালে এ হার ছিল ১ দশমিক ৬ শতাংশ। এদিকে এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল মোবিলিটি আশা করছে, আগামী কয়েক বছরই মাঝারি পিকআপ বিক্রির হার বাড়তে থাকবে। এমনকি ২০২৬ সাল নাগাদ এটি মোট মার্কিন বাজারের ৪ দশমিক ৬ শতাংশ শেয়ারের সমান হয়ে উঠতে পারে।
এক দশক আগে মাঝারি আকারের পিকআপ সেগমেন্ট ছিল তিনটি, আর এখন শেভ্রোলেট, ফোর্ড, জিএমসি, হোন্ডা, জিপ, নিসান ও টয়োটা নিয়ে এ সংখ্যা দাঁড়িয়েছে সাতে। এদের মধ্যে অর্ধেকই এ বছর তাদের নতুন ডিজাইন বাজারে আনতে চলেছে, যা মাঝারি পিকআপের বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়াবে বলে আশা করছেন বিশ্লেষকরা। এ সপ্তাহেই টয়োটা প্রকাশ করেছে তাদের নতুন মডেল ফোর্থ জেনারেশন টাকোমা পিকআপ, ফোর্ড মোটরও বাজারে এনেছে তাদের নতুন ডিজাইনের রেঞ্জার। নতুন ডিজাইন বাজারে এনেছে শেভ্রোলেট ও জিএমসিও।