Montu Zaman
2023-08-20, 05:03 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/859007833.jpg
মহিলা বিশ্বকাপ ট্রফির লড়াই যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিকে ১৮ কোটি ৫০ লাখ পাউন্ড লাভবান করবে বলে আশা করা হচ্ছে। ট্রফির জন্য ব্রিটিশ নারীদের লড়াই দেখতে ভক্তরা পাব ও বারগুলোতে ভিড় করায় খাতটিতে পানীয় ও খাবার ব্যবসা জমজমাট হয়ে উঠবে। সম্প্রতি এমনটাই দাবি করেছে সেভিংস সাইট ভাউচার কোডস। বিশ্লেষণে দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যের আশপাশে ১ কোটি ৩৭ লাখ দর্শক ম্যাচটি দেখার অপেক্ষায় রয়েছে। তাদের প্রায় পঞ্চমাংশ খেলা দেখতে স্থানীয় পাব, বার বা রেস্তোরাঁ যাবে এবং সেখানকার পরিবেশ সরগরম করে রাখবে। গ্লোবালডেটার পূর্বাভাস রিপোর্ট মতে, স্থানীয় সময় বেলা ১১টায় খেলা শুরু হওয়ার আগে দর্শকরা সুপারমার্কেটে প্রায় ১৩ কোটি ৮০ লাখ পাউন্ড খরচ করতে পারে। খাবার, পানীয়, পণ্যসামগ্রী ও সাজসজ্জা কিনতে তারা এ অর্থ ব্যয় করবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।বহুজাতিক সুপারমার্কেট আলডির মুখপাত্র বলেছেন, তাদের জয়ের প্রত্যাশায় প্রচুর দর্শক খেলা দেখবে। তাই এ ছুটির দিনে তারা ১০ লাখেরও বেশি প্যাকেট ক্রিসপ বিক্রি করার আশা করছেন। পাশাপাশি বিয়ার ও প্রসেকোর বিক্রিও বাড়বে। খেলা শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্রিসপের মতো জনপ্রিয় স্ন্যাকসের বিক্রি বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
আলডি প্রত্যাশা করছে, খেলা শেষেও বহু ফুটবলপ্রেমী বারবিকিউ পার্টি দেবে। তাই অনেকেই মাংস কিনে রাখবে এবং বার্গারের বিক্রি ৯৬ শতাংশ বাড়বে। পানীয়র বিক্রিও ব্যাপক বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। ডিসকাউন্ট সুপারমার্কেট চেইন ২ লাখ ৫০ হাজার পৃথক ক্যান বিক্রি করার পূর্বাভাস দিয়েছে। আলডি এটাও বলেছে, ফাইনালে দর্শকরা টোস্ট বাড়ায়। ফলে প্রতি মিনিটে ৪৫ বোতল প্রসেকো বিক্রি হবে। সামগ্রিকভাবে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হবে খাদ্য ও পানীয়। তবে অন্যান্য আইটেমেও ব্যয় করবেন ক্রেতারা। এর মধ্যে জার্সি বা স্পোর্টস পোশাক ১ কোটি ৬৫ লাখ পাউন্ট, পণ্যসামগ্রী ৬৭ লাখ পাউন্ড, বৈদ্যুতিক মেশিন ৬১ লাখ এবং সাজসজ্জা খাতে ৫৬ লাখ পাউন্ডের চাহিদা সৃষ্টি হবে।
আতিথেয়তা ভেন্যুতে চা, কফি ও অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়সহ অন্যান্য পানীয়র চাহিদা ব্যাপক বাড়বে। এ খাতে মোট ৪ কোটি ৭০ লাখ পর্যন্ত ব্যবসা হবে, যা হবে টুর্নামেন্ট উপলক্ষে সর্বোচ্চ বিক্রি। এর অর্থ হলো গত গ্রীষ্মে মহিলাদের ইউরো ফাইনালের সময় ভোক্তারা যে খরচ করেছিল তার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বেশি খরচ করবে এবারের বিশ্বকাপ ট্রফিতে। ভাউচারকোডসের পূর্বাভাস মতে, ব্রিটেনজুড়ে হসপিটালিটি ভেন্যু ও খুচরা বিক্রেতাদের বিক্রি বাড়ার পাশাপাশি গোটা বিশ্বকাপ মৌসুমের মোট ব্যয় ৭৪ কোটি ৭০ লাখ পাউন্ড পর্যন্ত পৌঁছার সম্ভাবনা রয়েছে।
মহিলা বিশ্বকাপ ট্রফির লড়াই যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিকে ১৮ কোটি ৫০ লাখ পাউন্ড লাভবান করবে বলে আশা করা হচ্ছে। ট্রফির জন্য ব্রিটিশ নারীদের লড়াই দেখতে ভক্তরা পাব ও বারগুলোতে ভিড় করায় খাতটিতে পানীয় ও খাবার ব্যবসা জমজমাট হয়ে উঠবে। সম্প্রতি এমনটাই দাবি করেছে সেভিংস সাইট ভাউচার কোডস। বিশ্লেষণে দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যের আশপাশে ১ কোটি ৩৭ লাখ দর্শক ম্যাচটি দেখার অপেক্ষায় রয়েছে। তাদের প্রায় পঞ্চমাংশ খেলা দেখতে স্থানীয় পাব, বার বা রেস্তোরাঁ যাবে এবং সেখানকার পরিবেশ সরগরম করে রাখবে। গ্লোবালডেটার পূর্বাভাস রিপোর্ট মতে, স্থানীয় সময় বেলা ১১টায় খেলা শুরু হওয়ার আগে দর্শকরা সুপারমার্কেটে প্রায় ১৩ কোটি ৮০ লাখ পাউন্ড খরচ করতে পারে। খাবার, পানীয়, পণ্যসামগ্রী ও সাজসজ্জা কিনতে তারা এ অর্থ ব্যয় করবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।বহুজাতিক সুপারমার্কেট আলডির মুখপাত্র বলেছেন, তাদের জয়ের প্রত্যাশায় প্রচুর দর্শক খেলা দেখবে। তাই এ ছুটির দিনে তারা ১০ লাখেরও বেশি প্যাকেট ক্রিসপ বিক্রি করার আশা করছেন। পাশাপাশি বিয়ার ও প্রসেকোর বিক্রিও বাড়বে। খেলা শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্রিসপের মতো জনপ্রিয় স্ন্যাকসের বিক্রি বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
আলডি প্রত্যাশা করছে, খেলা শেষেও বহু ফুটবলপ্রেমী বারবিকিউ পার্টি দেবে। তাই অনেকেই মাংস কিনে রাখবে এবং বার্গারের বিক্রি ৯৬ শতাংশ বাড়বে। পানীয়র বিক্রিও ব্যাপক বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। ডিসকাউন্ট সুপারমার্কেট চেইন ২ লাখ ৫০ হাজার পৃথক ক্যান বিক্রি করার পূর্বাভাস দিয়েছে। আলডি এটাও বলেছে, ফাইনালে দর্শকরা টোস্ট বাড়ায়। ফলে প্রতি মিনিটে ৪৫ বোতল প্রসেকো বিক্রি হবে। সামগ্রিকভাবে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হবে খাদ্য ও পানীয়। তবে অন্যান্য আইটেমেও ব্যয় করবেন ক্রেতারা। এর মধ্যে জার্সি বা স্পোর্টস পোশাক ১ কোটি ৬৫ লাখ পাউন্ট, পণ্যসামগ্রী ৬৭ লাখ পাউন্ড, বৈদ্যুতিক মেশিন ৬১ লাখ এবং সাজসজ্জা খাতে ৫৬ লাখ পাউন্ডের চাহিদা সৃষ্টি হবে।
আতিথেয়তা ভেন্যুতে চা, কফি ও অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়সহ অন্যান্য পানীয়র চাহিদা ব্যাপক বাড়বে। এ খাতে মোট ৪ কোটি ৭০ লাখ পর্যন্ত ব্যবসা হবে, যা হবে টুর্নামেন্ট উপলক্ষে সর্বোচ্চ বিক্রি। এর অর্থ হলো গত গ্রীষ্মে মহিলাদের ইউরো ফাইনালের সময় ভোক্তারা যে খরচ করেছিল তার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বেশি খরচ করবে এবারের বিশ্বকাপ ট্রফিতে। ভাউচারকোডসের পূর্বাভাস মতে, ব্রিটেনজুড়ে হসপিটালিটি ভেন্যু ও খুচরা বিক্রেতাদের বিক্রি বাড়ার পাশাপাশি গোটা বিশ্বকাপ মৌসুমের মোট ব্যয় ৭৪ কোটি ৭০ লাখ পাউন্ড পর্যন্ত পৌঁছার সম্ভাবনা রয়েছে।