SumonIslam
2023-09-24, 04:03 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/1923009044.jpg
চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিক (জুলাই-সেপ্টেম্বর) শেষ হওয়ার পথে। এর মধ্যেই ইউরোজোনের অর্থনৈতিক সংকোচন দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে। আন্তর্জাতিক বাজারের অস্থিতিশীলতা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সুদহার বৃদ্ধি নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে শিল্পোৎপাদন কার্যক্রম, পরিষেবা খাত ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে। এসঅ্যান্ডপি গ্লোবালের প্রতিবেদন অনুসারে, ইউরোজোনের পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্স (পিএমআই) সেপ্টেম্বরে ৪৭ দশমিক ১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগস্টে পিএমআই ছিল ৪৬ দশমিক ৭ পয়েন্ট, যা ৩৩ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। পিএমআই ৫০ পয়েন্টের ওপরে থাকলে কারখানার কার্যক্রম সম্প্রসারণ ও নিচে থাকলে সংকোচন বোঝায়। নতুন কার্যাদেশ, উৎপাদন, কর্মসংস্থান, সরবরাহকারীদের ডেলিভারির সময় ও স্টক লেনদেন পর্যালোচনার মাধ্যমে জরিপটি পরিচালনা করা হয়।
হামবুর্গ কমার্শিয়াল ব্যাংকের দাবি অনুসারে, চলতি প্রান্তিক শেষে ইউরোজোনের অর্থনীতি দশমিক ৪ শতাংশ সংকুচিত হবে। কমার্জব্যাংকের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ক্রিস্টফ ওয়েল বলেন, ‘*ইউরো অঞ্চলে মন্দা ক্রমেই দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে। অর্থনৈতিক দুর্বলতা কেবল জার্মানিতেই সীমাবদ্ধ নয়। জ্বালানির মূল্য বাড়ার কারণে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে অর্থনীতিতে।’
ইউরো অঞ্চলে যদিও দুই বছর ধরে মুদ্রানীতি কঠোর করা হচ্ছে। বর্তমানে তা হয়তো সর্বোচ্চ সীমায় অবস্থান করছে। যতদিন অর্থনীতি স্থিতিশীল না হয়, ততদিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সুদহার ঊর্ধ্বমুখী রাখার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে। তার প্রভাব পড়েছে ব্যবসা ও বিনিয়োগ কার্যক্রমে। ইউরোপের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ জার্মানিতে সংকোচন অব্যাহত রয়েছে। পণ্য ও পরিষেবার চাহিদা কমে গেছে দেশটিতে। ফ্রান্সের সবচেয়ে প্রভাবশালী খাত পরিষেবা। কিন্তু সেপ্টেম্বরের পিএমআই থেকে দেখা যায়, দেশটির পরিষেবা খাত সংকুচিত হয়েছে। ব্রিটেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরের দেশ। সেপ্টেম্বরে দেশটির শিল্পোৎপাদন কার্যক্রম সুবিধা করে উঠতে পারেনি। একদিক দিয়ে বাড়ছে বেকার সমস্যা ও অন্যদিকে বাড়ছে মন্দার ঝুঁকি। ঋণের বোঝা বেড়ে যাওয়ায় গ্রাহকরা ব্যয় কমানোর নীতি গ্রহণ করেছে। শিল্পোৎপাদন খাতে পিএমআই ৪৩ দশমিক ৫ থেকে ৪৩ দশমিক ৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। কারখানায় ক্রয়াদেশ প্রত্যাশার তুলনায় অনেক কম। আগামী দিনগুলোর জন্যও অর্থনীতি আশাব্যঞ্জক নয় বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিক (জুলাই-সেপ্টেম্বর) শেষ হওয়ার পথে। এর মধ্যেই ইউরোজোনের অর্থনৈতিক সংকোচন দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে। আন্তর্জাতিক বাজারের অস্থিতিশীলতা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সুদহার বৃদ্ধি নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে শিল্পোৎপাদন কার্যক্রম, পরিষেবা খাত ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে। এসঅ্যান্ডপি গ্লোবালের প্রতিবেদন অনুসারে, ইউরোজোনের পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্স (পিএমআই) সেপ্টেম্বরে ৪৭ দশমিক ১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগস্টে পিএমআই ছিল ৪৬ দশমিক ৭ পয়েন্ট, যা ৩৩ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। পিএমআই ৫০ পয়েন্টের ওপরে থাকলে কারখানার কার্যক্রম সম্প্রসারণ ও নিচে থাকলে সংকোচন বোঝায়। নতুন কার্যাদেশ, উৎপাদন, কর্মসংস্থান, সরবরাহকারীদের ডেলিভারির সময় ও স্টক লেনদেন পর্যালোচনার মাধ্যমে জরিপটি পরিচালনা করা হয়।
হামবুর্গ কমার্শিয়াল ব্যাংকের দাবি অনুসারে, চলতি প্রান্তিক শেষে ইউরোজোনের অর্থনীতি দশমিক ৪ শতাংশ সংকুচিত হবে। কমার্জব্যাংকের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ক্রিস্টফ ওয়েল বলেন, ‘*ইউরো অঞ্চলে মন্দা ক্রমেই দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে। অর্থনৈতিক দুর্বলতা কেবল জার্মানিতেই সীমাবদ্ধ নয়। জ্বালানির মূল্য বাড়ার কারণে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে অর্থনীতিতে।’
ইউরো অঞ্চলে যদিও দুই বছর ধরে মুদ্রানীতি কঠোর করা হচ্ছে। বর্তমানে তা হয়তো সর্বোচ্চ সীমায় অবস্থান করছে। যতদিন অর্থনীতি স্থিতিশীল না হয়, ততদিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সুদহার ঊর্ধ্বমুখী রাখার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে। তার প্রভাব পড়েছে ব্যবসা ও বিনিয়োগ কার্যক্রমে। ইউরোপের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ জার্মানিতে সংকোচন অব্যাহত রয়েছে। পণ্য ও পরিষেবার চাহিদা কমে গেছে দেশটিতে। ফ্রান্সের সবচেয়ে প্রভাবশালী খাত পরিষেবা। কিন্তু সেপ্টেম্বরের পিএমআই থেকে দেখা যায়, দেশটির পরিষেবা খাত সংকুচিত হয়েছে। ব্রিটেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরের দেশ। সেপ্টেম্বরে দেশটির শিল্পোৎপাদন কার্যক্রম সুবিধা করে উঠতে পারেনি। একদিক দিয়ে বাড়ছে বেকার সমস্যা ও অন্যদিকে বাড়ছে মন্দার ঝুঁকি। ঋণের বোঝা বেড়ে যাওয়ায় গ্রাহকরা ব্যয় কমানোর নীতি গ্রহণ করেছে। শিল্পোৎপাদন খাতে পিএমআই ৪৩ দশমিক ৫ থেকে ৪৩ দশমিক ৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। কারখানায় ক্রয়াদেশ প্রত্যাশার তুলনায় অনেক কম। আগামী দিনগুলোর জন্যও অর্থনীতি আশাব্যঞ্জক নয় বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।