SUROZ Islam
2023-12-13, 04:01 PM
মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভ, ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক (ইসিবি) ও ব্যাংক অব ইংল্যান্ড (বিওই) আগামী বছর সুদহার কমাবে। আমেরিকা, ইউরোজোন বা ইংল্যান্ডে সুদহার যে গতিতে কমবে বলে বিনিয়োগকারীরা মনে করছেন তা প্রত্যাখ্যান করেছে ব্যাংকগুলোর কর্তৃপক্ষ। উল্টো এ নিয়ে বিনিয়োগকারীদের সতর্ক থাকতে বলেছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। বিনিয়োগকারীরা বাজি ধরেছেন যে আমেরিকা, ইউরোজোন ও ইংল্যান্ডের নীতিনির্ধারকরা নতুন বছরের শুরুতে মুদ্রানীতি শিথিল করা শুরু করবেন। ব্যবসার জন্য আর্থিক ব্যবস্থাও সহজ করা হতে পারে। কারণ তারা হেডলাইন মুদ্রাস্ফীতির পতনের ওপর মনোযোগ দিয়েছেন। তবে এ প্রত্যাশাগুলো আগামী দিনে মার্কিন ফেড, ইসিবি ও বিওইর বৈঠকে যাচাই-বাছাই করা হবে। তিনটি ব্যাংকের কর্তৃপক্ষ ইঙ্গিত দিয়েছে যে তারা সুদহার কমানোর আগে শ্রমবাজারকে দুর্বল করার আরো স্পষ্ট প্রমাণ চায়।
ফেড চলতি সপ্তাহে বৈঠকে বসবে। এরপর ইসিবি ও বিওইর বৈঠক হওয়ার কথা। বিনিয়োগকারীদের ক্রমবর্ধমান অনুমানগুলোর মধ্যে একটি বিশেষ চ্যালেঞ্জিং বিষয় হচ্ছে তারা ধরেই নিয়েছে যে ২০২৪ সালের শুরুতে ফেড নীতি পাল্টাবে এবং ঋণের সুদহার কমাবে। যদিও ফেড কর্মকর্তাদের পরামর্শ হচ্ছে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ২ শতাংশে নামিয়ে আনা। ফেড চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল ওই প্রত্যাশাগুলোর সঙ্গে তার মানসিকতাকে খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করছেন। তিনি জানান, সুদহার শীর্ষে পৌঁছেছে বলা, সময়সীমা বেঁধে দেয়া এবং সুদহার হ্রাসের পূর্বাভাস করা অনুচিত"ছিল।
http://forex-bangla.com/customavatars/33197086.jpg
সাম্প্রতিক প্রকাশিত তথ্য এ বক্তব্যকে আরো দৃঢ় করেছে। প্রকাশিত পরিসংখ্যান দেখায় যে মার্কিন নিয়োগ প্রত্যাশার তুলনায় শক্তিশালী ছিল। বেকারত্বের হার ৩ দশমিক ৭ শতাংশে কমেছে এবং মাসিক মজুরি বেড়েছে। কিছু কারণে বিনিয়োগকারীরা দুর্বল হতে শুরু করেছেন। ফিউচার মার্কেটের ব্যবসায়ীদের বাজি ধরতে নিষেধ করা হয়েছে। কারণ ফেড মার্চের প্রথম দিকে তার নীতি সুদহার নাও কমাতে পারে। বেশির ভাগ নীতিনির্ধারক এখন আশা করছেন, এটি আগামী মে মাসে কমতে শুরু করবে। ইসিবি ও বিওই উভয়ই গত সপ্তাহে বৈঠক করেছে। নীতিনির্ধারকরা সুদহার কমানোর বিষয়ে উদ্বিগ্ন।
ইউরোজোনের বেকারত্ব ৬ দশমিক ৫ শতাংশে রেকর্ডের কাছাকাছি। ১৯৯৫ সালে ইউরোস্ট্যাট রেকর্ড শুরু হওয়ার পর থেকে প্রতি ঘণ্টায় কাজ করা ইউনিট শ্রম খরচ দ্রুতগতিতে বাড়ছে। ইউরোজোনের শ্রম-নিবিড় পরিষেবা খাতে মূল্যবৃদ্ধি ৪ শতাংশ চলছে। নীতিনির্ধারকরা জানান, তারা আরো প্রমাণ দেখতে চান যে উচ্চ শ্রমব্যয় মূল্যস্ফীতি দ্বিতীয় ধাপে বাড়াবে না।
যুক্তরাজ্যের মজুরি বৃদ্ধির সূচকগুলো কমেছে। হেডলাইন মূল্যস্ফীতিও রয়েছে, যা অক্টোবরে ৪ দশমিক ৭ শতাংশে নেমে এসেছে। বাজারমূল্য অনুসারে বিওই মুদ্রানীতি কমিটি এটাকে ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ পর্যন্ত হবে বলে আশা করছে। এটা আর্থিক সংকটের পর সর্বোচ্চ।
ইউরোপের বেসরকারি ব্যাংক বেরেনবার্গের প্রধান অর্থনীতিবিদ হোলগার শ্মিডিং বলেন, ‘*সুদহার যা করেছে তার চেয়ে শ্রমবাজার প্রত্যাশার তুলনায় ভালো করেছে।’
আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইএনজির চিফ ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিস্ট জেমস নাইটলি বলেন, তারা বিজয় ঘোষণা করতে পারেন না। এটি বাজারকে পিছিয়ে দিতে পারে।"তারা বাজারকে সবুজ সংকেত দিতে একবারে অনিচ্ছুক।
ফেড চলতি সপ্তাহে বৈঠকে বসবে। এরপর ইসিবি ও বিওইর বৈঠক হওয়ার কথা। বিনিয়োগকারীদের ক্রমবর্ধমান অনুমানগুলোর মধ্যে একটি বিশেষ চ্যালেঞ্জিং বিষয় হচ্ছে তারা ধরেই নিয়েছে যে ২০২৪ সালের শুরুতে ফেড নীতি পাল্টাবে এবং ঋণের সুদহার কমাবে। যদিও ফেড কর্মকর্তাদের পরামর্শ হচ্ছে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ২ শতাংশে নামিয়ে আনা। ফেড চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল ওই প্রত্যাশাগুলোর সঙ্গে তার মানসিকতাকে খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করছেন। তিনি জানান, সুদহার শীর্ষে পৌঁছেছে বলা, সময়সীমা বেঁধে দেয়া এবং সুদহার হ্রাসের পূর্বাভাস করা অনুচিত"ছিল।
http://forex-bangla.com/customavatars/33197086.jpg
সাম্প্রতিক প্রকাশিত তথ্য এ বক্তব্যকে আরো দৃঢ় করেছে। প্রকাশিত পরিসংখ্যান দেখায় যে মার্কিন নিয়োগ প্রত্যাশার তুলনায় শক্তিশালী ছিল। বেকারত্বের হার ৩ দশমিক ৭ শতাংশে কমেছে এবং মাসিক মজুরি বেড়েছে। কিছু কারণে বিনিয়োগকারীরা দুর্বল হতে শুরু করেছেন। ফিউচার মার্কেটের ব্যবসায়ীদের বাজি ধরতে নিষেধ করা হয়েছে। কারণ ফেড মার্চের প্রথম দিকে তার নীতি সুদহার নাও কমাতে পারে। বেশির ভাগ নীতিনির্ধারক এখন আশা করছেন, এটি আগামী মে মাসে কমতে শুরু করবে। ইসিবি ও বিওই উভয়ই গত সপ্তাহে বৈঠক করেছে। নীতিনির্ধারকরা সুদহার কমানোর বিষয়ে উদ্বিগ্ন।
ইউরোজোনের বেকারত্ব ৬ দশমিক ৫ শতাংশে রেকর্ডের কাছাকাছি। ১৯৯৫ সালে ইউরোস্ট্যাট রেকর্ড শুরু হওয়ার পর থেকে প্রতি ঘণ্টায় কাজ করা ইউনিট শ্রম খরচ দ্রুতগতিতে বাড়ছে। ইউরোজোনের শ্রম-নিবিড় পরিষেবা খাতে মূল্যবৃদ্ধি ৪ শতাংশ চলছে। নীতিনির্ধারকরা জানান, তারা আরো প্রমাণ দেখতে চান যে উচ্চ শ্রমব্যয় মূল্যস্ফীতি দ্বিতীয় ধাপে বাড়াবে না।
যুক্তরাজ্যের মজুরি বৃদ্ধির সূচকগুলো কমেছে। হেডলাইন মূল্যস্ফীতিও রয়েছে, যা অক্টোবরে ৪ দশমিক ৭ শতাংশে নেমে এসেছে। বাজারমূল্য অনুসারে বিওই মুদ্রানীতি কমিটি এটাকে ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ পর্যন্ত হবে বলে আশা করছে। এটা আর্থিক সংকটের পর সর্বোচ্চ।
ইউরোপের বেসরকারি ব্যাংক বেরেনবার্গের প্রধান অর্থনীতিবিদ হোলগার শ্মিডিং বলেন, ‘*সুদহার যা করেছে তার চেয়ে শ্রমবাজার প্রত্যাশার তুলনায় ভালো করেছে।’
আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইএনজির চিফ ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিস্ট জেমস নাইটলি বলেন, তারা বিজয় ঘোষণা করতে পারেন না। এটি বাজারকে পিছিয়ে দিতে পারে।"তারা বাজারকে সবুজ সংকেত দিতে একবারে অনিচ্ছুক।