Montu Zaman
2023-12-19, 03:40 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/941326048.jpg
ভিয়েতনাম:
98 মিলিয়নেরও বেশি জনসংখ্যার এই এশিয়ান দেশটি এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এখানে ক্রিপ্টো গ্রহণ সূচক 1। 2023 সালের হিসাবে, ভিয়েতনামের প্রায় 19%, অর্থাৎ 10 মিলিয়নেরও বেশি লোকের কাছে বিটকয়েন বা অন্যান্য অল্টকয়েন রয়েছে। ডিজিটাল সম্পদের চাহিদা বেশি হওয়ার প্রধান কারণ হলো দেশটির অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা। সম্প্রতি, দেশটির জনগণ মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে তাদের সঞ্চয়ের সুরক্ষার একটি জনপ্রিয় উপায় এবং আয়ের একটি অতিরিক্ত উৎস হিসাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি ে বিনিয়োগ করছে।
ইউক্রেন:
38 মিলিয়ন জনসংখ্যার এই ইউরোপীয় দেশটি ক্রিপ্টো গ্রহণ সূচক অনুসারে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। 2023 সালের হিসাবে, ইউক্রেনীয়দের প্রায় 16% ডিজিটাল সম্পদের মালিক যা অর্থনীতিতে সক্রিয়ভাবে ক্রিপ্টো প্রবাহের প্রমাণ করে। ইউক্রেন এবং রাশিয়ার মধ্যে সামরিক দ্বন্দ্ব হচ্ছে একটি প্রধান কারণ যা অর্থ সঞ্চয় এবং প্রেরণের নিরাপদ উপায় হিসাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রতি ইউক্রেনীয়দের আগ্রহ বৃদ্ধি করে৷
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র:
ব্যাপক মাত্রায় ক্রিপ্টো বিনিয়োগকারীর দেশগুলোর তালিকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে তৃতীয় স্থান দেওয়া হয়েছে৷ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যা 300 মিলিয়ন বলে অনুমান করা হয়। তাদের মধ্যে 42 মিলিয়ন, অর্থাৎ 13.7% জনগণের কাছে ক্রিপ্টো রয়েছে এবং তারা সক্রিয়ভাবে পণ্য ও পরিষেবার জন্য অর্থ প্রদানের জন্য এটি ব্যবহার করে। 2023 সালে, দেশটির বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্য ডিজিটাল সম্পদ ব্যবহার করার বিষয়ে খসড়া বিল জমা দিয়েছে। এর মানে দাঁড়ায় ফেডারেল কর্তৃপক্ষের এজেন্ডায় ক্রিপ্টো খাতের নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নয়নের বিষয়টি রয়েছে।
থাইল্যান্ড:
বর্তমানে এশিয়ার এই দেশটির জনসংখ্যা প্রায় 72 মিলিয়ন মানুষ। যেহেতু দেশটিতে সক্রিয়ভাবে অভ্যন্তরীণ ক্রিপ্টো বাজারে প্রবাহিত হচ্ছে, থাইল্যান্ড ক্রিপ্টো-জনপ্রিয় দেশগুলোর বৈশ্বিক তালিকার চতুর্থ স্থানে রয়েছে৷ সেখানে দেশটির জনসংখ্যার প্রায় 9% এর কাছে ডিজিটাল টোকেন রয়েছে এবং এই সংখ্যা বাড়তে চলেছে৷ যাইহোক, ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রতি দেশটির স্থানীয় জনগণের স্পষ্ট আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও, 1 এপ্রিল, থাই সরকার অর্থপ্রদানের উপায় হিসাবে ক্রিপ্টো ব্যবহার করার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। দেশটির কর্তৃপক্ষ এই কারণে উদ্বিগ্ন যে ক্রিপ্টো খাত থাইল্যান্ডের আর্থিক ব্যবস্থার স্থিতিশীলতাকে প্রভাবিত করতে পারে।
ভারত:
1.42 বিলিয়ন জনসংখ্যার ভারত এই তালিকার পঞ্চম দেশ। বর্তমানে, দেশটির জনগণের 7% ক্রিপ্টো সম্পদের মালিক, যদিও দেশটির কর্তৃপক্ষ এখনও ক্রিপ্টো খাত নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে অত্যন্ত সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। তা সত্ত্বেও, ইদানীং, দেশটির সরকার নতুন ওয়েব ব্রাউজারে নথিতে ডিজিটাল স্বাক্ষরের জন্য ক্রিপ্টো টোকেন ব্যবহারকে সবুজ সংকেত প্রদান করেছে। এটি একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ, যদিও ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এখনও Web3 এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি খসড়া বিল উন্মোচন করেনি।
ভিয়েতনাম:
98 মিলিয়নেরও বেশি জনসংখ্যার এই এশিয়ান দেশটি এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এখানে ক্রিপ্টো গ্রহণ সূচক 1। 2023 সালের হিসাবে, ভিয়েতনামের প্রায় 19%, অর্থাৎ 10 মিলিয়নেরও বেশি লোকের কাছে বিটকয়েন বা অন্যান্য অল্টকয়েন রয়েছে। ডিজিটাল সম্পদের চাহিদা বেশি হওয়ার প্রধান কারণ হলো দেশটির অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা। সম্প্রতি, দেশটির জনগণ মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে তাদের সঞ্চয়ের সুরক্ষার একটি জনপ্রিয় উপায় এবং আয়ের একটি অতিরিক্ত উৎস হিসাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি ে বিনিয়োগ করছে।
ইউক্রেন:
38 মিলিয়ন জনসংখ্যার এই ইউরোপীয় দেশটি ক্রিপ্টো গ্রহণ সূচক অনুসারে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। 2023 সালের হিসাবে, ইউক্রেনীয়দের প্রায় 16% ডিজিটাল সম্পদের মালিক যা অর্থনীতিতে সক্রিয়ভাবে ক্রিপ্টো প্রবাহের প্রমাণ করে। ইউক্রেন এবং রাশিয়ার মধ্যে সামরিক দ্বন্দ্ব হচ্ছে একটি প্রধান কারণ যা অর্থ সঞ্চয় এবং প্রেরণের নিরাপদ উপায় হিসাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রতি ইউক্রেনীয়দের আগ্রহ বৃদ্ধি করে৷
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র:
ব্যাপক মাত্রায় ক্রিপ্টো বিনিয়োগকারীর দেশগুলোর তালিকায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে তৃতীয় স্থান দেওয়া হয়েছে৷ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যা 300 মিলিয়ন বলে অনুমান করা হয়। তাদের মধ্যে 42 মিলিয়ন, অর্থাৎ 13.7% জনগণের কাছে ক্রিপ্টো রয়েছে এবং তারা সক্রিয়ভাবে পণ্য ও পরিষেবার জন্য অর্থ প্রদানের জন্য এটি ব্যবহার করে। 2023 সালে, দেশটির বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্য ডিজিটাল সম্পদ ব্যবহার করার বিষয়ে খসড়া বিল জমা দিয়েছে। এর মানে দাঁড়ায় ফেডারেল কর্তৃপক্ষের এজেন্ডায় ক্রিপ্টো খাতের নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নয়নের বিষয়টি রয়েছে।
থাইল্যান্ড:
বর্তমানে এশিয়ার এই দেশটির জনসংখ্যা প্রায় 72 মিলিয়ন মানুষ। যেহেতু দেশটিতে সক্রিয়ভাবে অভ্যন্তরীণ ক্রিপ্টো বাজারে প্রবাহিত হচ্ছে, থাইল্যান্ড ক্রিপ্টো-জনপ্রিয় দেশগুলোর বৈশ্বিক তালিকার চতুর্থ স্থানে রয়েছে৷ সেখানে দেশটির জনসংখ্যার প্রায় 9% এর কাছে ডিজিটাল টোকেন রয়েছে এবং এই সংখ্যা বাড়তে চলেছে৷ যাইহোক, ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রতি দেশটির স্থানীয় জনগণের স্পষ্ট আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও, 1 এপ্রিল, থাই সরকার অর্থপ্রদানের উপায় হিসাবে ক্রিপ্টো ব্যবহার করার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। দেশটির কর্তৃপক্ষ এই কারণে উদ্বিগ্ন যে ক্রিপ্টো খাত থাইল্যান্ডের আর্থিক ব্যবস্থার স্থিতিশীলতাকে প্রভাবিত করতে পারে।
ভারত:
1.42 বিলিয়ন জনসংখ্যার ভারত এই তালিকার পঞ্চম দেশ। বর্তমানে, দেশটির জনগণের 7% ক্রিপ্টো সম্পদের মালিক, যদিও দেশটির কর্তৃপক্ষ এখনও ক্রিপ্টো খাত নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে অত্যন্ত সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। তা সত্ত্বেও, ইদানীং, দেশটির সরকার নতুন ওয়েব ব্রাউজারে নথিতে ডিজিটাল স্বাক্ষরের জন্য ক্রিপ্টো টোকেন ব্যবহারকে সবুজ সংকেত প্রদান করেছে। এটি একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ, যদিও ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এখনও Web3 এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি খসড়া বিল উন্মোচন করেনি।