Rassel Vuiya
2024-01-23, 04:30 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/515625663.jpg
গত বছর ডিজিটাল মুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কিত অপরাধ উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে বলে জানিয়েছে ব্লকচেইন ডাটা প্লাটফর্ম চেইন্যালাইসিস। সংস্থাটির ২০২৩ সালের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য। চেইন্যালাইসিস জানিয়েছে, ২০২৩ সালের মধ্যে অবৈধ ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে প্রাপ্ত মূল্যের মোট পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৪২০ কোটি ডলার, যা ২০২২ সালে সর্বকালের সর্বোচ্চে ওঠা ৩ হাজার ৯৬০ কোটি ডলারের তুলনায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কম। এর মধ্যে ১ হাজার ৪৯০ কোটি ডলার নিষেধাজ্ঞায় থাকা সংস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত, যা অবৈধ লেনদেনের বড় অংশের প্রতিনিধিত্ব করে। ডিজিটাল সম্পদের ক্রমবর্ধমান লেনদেন আরো প্রমাণ করে যে ক্রিপ্টো সম্পর্কিত অপরাধ গত বছর মোট অন-চেইন লেনদেনের মাত্র দশমিক ৩৪ শতাংশ।
চেইন্যালাইসিসের সাইবার ক্রাইম রিসার্চ প্রধান এরিক জার্ডিন বলেন, ‘*বিটকয়েনের বিনিময় মূল্য ৪৬ হাজার ডলার ছাড়িয়েছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ইটিএফে অনুমোদন পাওয়ার পর ডিজিটাল মুদ্রাটির খারাপ সময় কাটতে শুরু করেছে। গত বছর ক্রিপ্টো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়ার ধারায় ফিরেছে। এটি শিগগিরই আমাদের একটি নতুন প্রবৃদ্ধির ধারায় নিয়ে আসবে বলে মনে হচ্ছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘*ব্লকচেইনের ভেতরে স্বচ্ছতা আনার জন্য ধন্যবাদ। চেইন্যালাইসিসের মতো কোম্পানির বিশ্লেষণী প্রতিবেদন এ খাতের নিয়ন্ত্রক, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও ক্রিপ্টো ব্যবসাকে ব্লকচেইনে ক্ষতিকারক কার্যকলাপ শনাক্ত ও প্রতিক্রিয়া জানানোর সুযোগ দিতে পারে। এটি নিঃসন্দেহে এ খাতে দ্রুত পরিপক্কতা আনতে ও ভোক্তাদের আস্থা বাড়াতে সাহায্য করবে।
মূলত ক্রিপ্টো স্ক্যামিং ও তহবিল চুরির মতো অপরাধ উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। এক্ষেত্রে মোট অবৈধ আয় যথাক্রমে ২৯ দশমিক ২ শতাংশ ও ৫৪ দশমিক ৩ শতাংশ কমেছে। তবে মজার বিষয় হলো তহবিল চুরি হ্রাসের পেছনে রয়েছে ডিফাই হ্যাকিং কমে যাওয়া। ক্রিপ্টোকারেন্সি ইকোসিস্টেমের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল, সবচেয়ে আকর্ষণীয় ক্ষেত্রগুলোর একটি ডিফাই। চেইন্যালাইসিসের প্রতিবেদন থেকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তা হলো সাইবার অপরাধীদের পছন্দের ক্রিপ্টোকারেন্সি তালিকা থেকে বিটকয়েন দূরে সরে যাওয়া। সামগ্রিকভাবে সব অবৈধ লেনদেনের মাত্র ২৫ শতাংশের কম বিটকয়েন ব্যবহার করে হয়েছিল বলে জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে।
গত বছর ডিজিটাল মুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কিত অপরাধ উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে বলে জানিয়েছে ব্লকচেইন ডাটা প্লাটফর্ম চেইন্যালাইসিস। সংস্থাটির ২০২৩ সালের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য। চেইন্যালাইসিস জানিয়েছে, ২০২৩ সালের মধ্যে অবৈধ ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে প্রাপ্ত মূল্যের মোট পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৪২০ কোটি ডলার, যা ২০২২ সালে সর্বকালের সর্বোচ্চে ওঠা ৩ হাজার ৯৬০ কোটি ডলারের তুলনায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কম। এর মধ্যে ১ হাজার ৪৯০ কোটি ডলার নিষেধাজ্ঞায় থাকা সংস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত, যা অবৈধ লেনদেনের বড় অংশের প্রতিনিধিত্ব করে। ডিজিটাল সম্পদের ক্রমবর্ধমান লেনদেন আরো প্রমাণ করে যে ক্রিপ্টো সম্পর্কিত অপরাধ গত বছর মোট অন-চেইন লেনদেনের মাত্র দশমিক ৩৪ শতাংশ।
চেইন্যালাইসিসের সাইবার ক্রাইম রিসার্চ প্রধান এরিক জার্ডিন বলেন, ‘*বিটকয়েনের বিনিময় মূল্য ৪৬ হাজার ডলার ছাড়িয়েছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ইটিএফে অনুমোদন পাওয়ার পর ডিজিটাল মুদ্রাটির খারাপ সময় কাটতে শুরু করেছে। গত বছর ক্রিপ্টো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়ার ধারায় ফিরেছে। এটি শিগগিরই আমাদের একটি নতুন প্রবৃদ্ধির ধারায় নিয়ে আসবে বলে মনে হচ্ছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘*ব্লকচেইনের ভেতরে স্বচ্ছতা আনার জন্য ধন্যবাদ। চেইন্যালাইসিসের মতো কোম্পানির বিশ্লেষণী প্রতিবেদন এ খাতের নিয়ন্ত্রক, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও ক্রিপ্টো ব্যবসাকে ব্লকচেইনে ক্ষতিকারক কার্যকলাপ শনাক্ত ও প্রতিক্রিয়া জানানোর সুযোগ দিতে পারে। এটি নিঃসন্দেহে এ খাতে দ্রুত পরিপক্কতা আনতে ও ভোক্তাদের আস্থা বাড়াতে সাহায্য করবে।
মূলত ক্রিপ্টো স্ক্যামিং ও তহবিল চুরির মতো অপরাধ উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। এক্ষেত্রে মোট অবৈধ আয় যথাক্রমে ২৯ দশমিক ২ শতাংশ ও ৫৪ দশমিক ৩ শতাংশ কমেছে। তবে মজার বিষয় হলো তহবিল চুরি হ্রাসের পেছনে রয়েছে ডিফাই হ্যাকিং কমে যাওয়া। ক্রিপ্টোকারেন্সি ইকোসিস্টেমের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল, সবচেয়ে আকর্ষণীয় ক্ষেত্রগুলোর একটি ডিফাই। চেইন্যালাইসিসের প্রতিবেদন থেকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তা হলো সাইবার অপরাধীদের পছন্দের ক্রিপ্টোকারেন্সি তালিকা থেকে বিটকয়েন দূরে সরে যাওয়া। সামগ্রিকভাবে সব অবৈধ লেনদেনের মাত্র ২৫ শতাংশের কম বিটকয়েন ব্যবহার করে হয়েছিল বলে জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে।