PDA

View Full Version : মুদ্রাযুদ্ধে উল্টোপথে বাংলাদেশ



HELPINGHAND
2015-09-18, 02:37 PM
রপ্তানি পণ্যের বাজারে চীনাদের দাপট বহু দিন ধরেই। কম খরচে পণ্য বানিয়ে তারা যেমন উন্নত দেশগুলোর বাজার ধরছে, তেমনি বাংলাদেশের মতো নিম্ন মধ্যআয়ের দেশেও চীনা পণ্যের জয়জয়কার। তবে গত কয়েক মাস ধরে তাদের রপ্তানি আয়

পড়তির দিকে। জুলাইতে রপ্তানি আয় ৮ শতাংশ কমার পর চীনা সরকার তাদের মুদ্রা ইউয়ানের মান কমিয়ে দেয়। ফলে এক ডলার রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানিকারকরা যে পরিমাণ স্থানীয় মুদ্রা পেত, তার চেয়ে বেশি পাওয়া শুরু করে।

এই বাড়তি প্রণোদনা রপ্তানি খাতকে কিছুটা হলেও ঘুরে দাঁড়াতে সহায়তা করেছে। আগস্ট মাসে রপ্তানি আয় কমার হার ৫.৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা ৬ শতাংশ কমবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছিল। অন্যদিকে ডলারের বিপরীতে ইউয়ানের মান কমে যাওয়ায় আমদানি আরো কঠিন হয়েছে। আগস্টে চীনের আমদানি কমেছে ১৪ শতাংশ। এভাবে মুদ্রার দাম কমিয়ে দেওয়াকে বলা হচ্ছে 'মুদ্রাযুদ্ধ'। এ যুদ্ধে চীনারাই এগিয়ে। যুক্তরাষ্ট্রের হুমকি, তিরস্কার এড়িয়ে চীনা সরকার প্রয়োজন হলে মুদ্রার মান কমাতে দ্বিধা করছে না। শুধু চীনের ইউয়ান নয়, নানা কারণে ডলারের বিপরীতে দাম হারিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অভিন্ন মুদ্রা ইউরো, রাশিয়ার রুবল, ভারত ও পাকিস্তানের রুপি, ভিয়েতনামের ডংসহ অনেক দেশের মুদ্রা। ফলে ওইসব দেশ রপ্তানির ক্ষেত্রে সক্ষমতার দিক দিয়ে এগিয়ে গেছে।

কিন্তু বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে উল্টোপথে হাঁটছে। ২০১১ সালের শেষদিকে ডলারের দাম ৮৪-৮৫ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। এখন সেটা ৭৮ টাকায় নেমেছে। দাম ধরে রাখতে দফায় দফায় বাজার থেকে ডলার কিনেও খুব বেশি সুবিধা করতে পারছে না বাংলাদেশ ব্যাংক। ২৪ বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভের কারণে ডলার এখন খুবই সহজলভ্য। এদিকে রপ্তানিকারকরা সক্ষমতা ধরে রাখতে ডলারের দাম কমানো অথবা রপ্তানি খাতের জন্য আলাদা বিনিয়ম হার চালুরও দাবি করেছে। নইলে তারা রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা বাড়ানোর দাবি একাধিকবার তুলে ধরেছে সরকারের কাছে। এ নিয়ে গতকাল অর্থ মন্ত্রণালয়ে একটি আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকও হয়েছে। বৈঠকে নগদ সহায়তা বাড়ানোর বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মাহবুব আহমেদ বলেন, 'টাকার মান বাড়ায় রপ্তানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাদের নগদ সহায়তা বাড়ানোর দাবির বিষয়ে আমরা পর্যালোচনা করেছি। আরো কিছুদিন পর্যালোচনা করা হবে। এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।'

২০১০ সালে 'কারেন্সি ওয়ার' বা মুদ্রাযুদ্ধ শব্দগুচ্ছটি প্রথম ব্যবহার করেন ব্রাজিলের অর্থমন্ত্রী গুইডো মানতেগা। পরে বিভিন্ন দেশের নীতিনির্ধারক ও সংবাদকর্মীরা নামটি ব্যবহার শুরু করেন ব্যাপকভাবে। ২০০৯ সাল থেকে চীনের সঙ্গে মুদ্রাযুদ্ধে জড়িয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের নেতারা চীনা সরকারকে বারবার তাঁদের মুদ্রার মান বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন। তাঁদের দাবি, চীন ইচ্ছে করে ইউয়ানের দাম কমিয়ে রেখেছে। খুব বেশি চাপে পড়লে চীন মাঝে মাঝে মুদ্রার মান বাড়ায়। তবে গত আগস্ট মাসে দুই দফায় তারা মুদ্রার দাম প্রায় ৪ শতাংশ কমিয়ে ফেলে। চীন বছরে প্রায় দুই হাজার ২০০ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে। আমদানি করে এর চেয়ে অনেক কম। ফলে মুদ্রার মান বাড়ালে তাদের রপ্তানিকারকদের সুবিধা হয়। আমদানি আরো কঠিন হয়। চীনের মতো সরকারি হস্তক্ষেপে না হলেও নানাভাবে কমেছে রাশিয়ার রুবল, ভারতের রুপি, ভিয়েতনামের ডং ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের অভিন্ন মুদ্রা ইউরোর দাম।

২০১৪ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডলারের বিপরীতে বিভিন্ন মুদ্রার দরপতনের একটি হিসাব তৈরি করেছে পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ। তাদের হিসাবে ওই সময়ে ইউরো ১১.৮৭ শতাংশ, রুবল ৬৫.২৫ শতাংশ, রুপি ৭.৬৮ শতাংশ ও ডং ৫.৪৫ শতাংশ দর হারিয়েছে। অন্যদিকে চীন তাদের মুদ্রার দর কমিয়েছে ৩.৫৮ শতাংশ।

বাংলাদেশ রপ্তানিকারক সমিতির (ইএবি) সভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদী কালের কণ্ঠকে বলেন, ডলারের বিপরীতে টাকার মান বেড়েছে। কিন্তু একই সময়ে প্রতিযোগী দেশগুলোর মুদ্রার মান কমেছে। এতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিযোগীদের রপ্তানির সক্ষমতা বেড়ে যাবে। তাদের কোনো কষ্ট করতে হবে না। এ কারণেই ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, পাকিস্তান, ভারতসহ অনেক দেশ রপ্তানিতে ভালো করছে। ভারত ও চীনের মুদ্রার অবমূল্যায়ন সম্পর্কে সালাম মুর্শেদী বলেন, তারা বস্ত্র খাতে খুবই শক্তিশালী। তাদের কাঁচামাল আছে। বাংলাদেশের তা নেই। ফলে মুদ্রার মানের দিক দিয়েও এগিয়ে গেলে তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টেকা কঠিন।

সালাম মুর্শেদী জানান, এখন বেশির ভাগ ক্রেতা প্রতিষ্ঠান পোশাকের কাঁচামাল কেনার জন্য কম্পানির নাম ও দাম নির্ধারণ করে দেয়। ফলে চীন ও ভারতে মুদ্রার দাম কমলেও সেই সুফল দেশের পোশাক রপ্তানিকারকরা নিতে পারে না।

২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ রপ্তানি করে আয় করেছে প্রায় ৩১ বিলিয়ন বা তিন হাজার ১২০ কোটি ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৬ শতাংশ কম। যদিও আগের বছরের চেয়ে তা ৩.৩৫ শতাংশ বেশি বলে দেখা গেছে ইপিবির পরিসংখ্যানে। তবে প্রবৃদ্ধির এ হার ১৩ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম।

অর্থনীতি বিশ্লেষক মামুন রশীদ কালের কণ্ঠকে বলেন, ভারত, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনামসহ প্রতিযোগীরা তাদের মুদ্রার মান কমানোয় সে দেশ থেকে কেনা ইউরোপ ও আমেরিকার ক্রেতাদের জন্য কিছুটা লাভজনক। কারণ খরচ কম পড়বে। বিপরীতে বাংলাদেশ থেকে কিনলে মুদ্রার মানের দিক দিয়ে খরচ বেশি পড়বে। টাকার মান কমানো সম্ভব কি না জানতে চাইলে তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক এখন এটি বিশ্লেষণ করতে পারে। যেখানে দেখা উচিত টাকার মান কমালে কী কী প্রভাব পড়বে। এরপর মুদ্রার 'রেফারেন্স রেট' তারা একটু বাড়িয়ে দিতে পারে। তিনি বলেন, 'বাজার এখন টাকার মান কমাতে প্রস্তুত। কেউ ডলার কিনতে গেলে ৮১ টাকার নিচে পাবে না। এখন রেফারেন্স রেট বাড়িয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক যদি বাজারের দিকে ইঙ্গিত দেয় তাহলে টাকার মান কমবে।'

basaki
2016-02-06, 01:17 PM
পৃথিবী সব সময়েই পরিবর্তন হয়ে থাকে। আর এর পরিবর্তন এর মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার বিনিময় হতে থাকে এক দেশের সাথে অন্য দেশের। একজন যদি মনে করে যে আমাদের বাংলাদেশের মুদ্রার যুদ্ধে পিছিয়ে তবে আমি মনে করি সেটা অনেক ভুল হবে বলে মনে করি। তাই আমারাও এই দিকে আগিয়ে আছি।

Marufa
2016-02-06, 01:25 PM
বাংলাদেশ সব সময় উল্টা পথে হাটবে এটাই স্বাভাবিক । বাংলাদেশীরা জাতি হিসেবে যেমন ভাল তেমনি খারাপ । বাংলাদেশের বিভিন্ন রকম মুদ্রা নীতি রয়েছে যা এখনও আমারদের অর্থনীতির উন্নতির জন্য বাধা সরূপ । এসব মুদ্রা নীতির প্রভাবে দেশের অগ্রজাত্রা ব্যাহত হচ্ছে । এছাড়াও বিশ্ব অর্থনীতির সাথে তাল মেলান সম্ভব হচ্ছে না ।

Md Akter Hossain
2016-02-06, 01:36 PM
মুদ্রাযুদ্ধে উল্টোপথে বাংলাদেশ এই কথাটা আপনি ভালো নাকি মন্দ অর্থে বলেছের সেটা আমি জানি না । তবে আপনি যদি ভালো কিছু বুঝিয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে সাধুবাদ আর যদি মন্দ অর্থে বুঝিয়ে তাহলে বলবো আপনি দেশের অর্থনীুত সম্পর্কে তেমন একটা অবগত না । ২০০১ এর পর থেকে যখন সারা বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দায় পড়ে তখনো কিন্তু আমরা অর্থনৈতিক মন্দায় পড়িনি ।

MotinFX
2016-02-06, 09:32 PM
আমি আগে মনে করতাম ডলারের বিপরীতে টাকার মান বাড়লে ভাল কিন্তু এখন পড়ে বুঝলাম যে কখনো ডলারের দাম বাড়রে ভাল সেই ক্ষেত্রে দেশে আমদানি কমে যায় এবং রপ্তানি কারকরা ভাল প্রপিট করছে সেই দেশের পন্য উৎপাদন আরো বেরে যাবে।আমি মনে করি আমাদেশ সে ক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে।

Realifat
2016-02-27, 06:47 AM
দুনিয়া পরিবর্তনশীল।যুগের পরিবর্তনে একেক দেশ একেকরকম অবস্থায় চলে যাবে।আমরা বাঙালিরা একসময় বেশ ভালো আর্থিকভাবে সাবলীল ছিলাম।কিন্তু পরিবর্তনের সাখে সাথে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছি।দুর্বল অর্থনীতির কারনে আমাদের টাকার মান কমে যাচ্ছে।তাই অতি দ্রুতই কিভাবে ভালো অবস্থানে ফিরে আসা যায় তার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যেতে হবে।

RUBEL MIAH
2016-03-01, 02:41 PM
মুদ্রাযুদ্ধে উল্টাপথে এখনো বাংলাদেশ অবস্থান করছে । বাংলাদেশের উচিত যে এই ব্যবসাকে স্বীকৃতি দেওয়া । যদি এই ব্যবসাকে স্বীকৃতি দিয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই সে সফলকাম হতে পারবে । সুতরাং আমরা সব সময় এই ব্যবসা করার জন্য সবাইকে উৎসাহ প্রদান করবে ।

sharifulbaf
2016-03-25, 12:10 PM
মুদ্রা বাজারে আমাদের বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে আছে, তাই আমাদের বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে হলে ভাল করে ফরেক্স ট্রেডিং করতে হবে যাতে আমরা ভাল প্রফিট করে আমাদের দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি,তাই আমাদের ফরেক্স মার্কেটের ট্রেডিং ভাল করে দেশের উন্নীত করতে পারলে আমাদের ট্রেডিং সফলতা পাবে।

basaki
2016-05-07, 02:56 PM
সব জায়গাতেই মুদ্রার মানের সাথে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতকরণ করতে হয় আর বাংলাদের জন্য কাজটা খুব কঠিন হলেও তা করা লাগে আর ফরেক্স মার্কেটে যখন ব্যবসা করতে হয় তখন আপনাকে বিশ্বের মুদ্রার সাথে যুদ্ধ করেই ফরেক্স মার্কেটে ঠিকে থাকতে হবে বলে আমি মনে করি।

dwipFX
2016-05-07, 04:37 PM
আপনি যেটা লিখেছেন আমার কাছে অনেক ভাল লেগেছে। আমাদের মত ছোট রাস্ট্রের পক্ষে বড়দেশের মত টাকার মান কমাতে পারেনা আবার বাড়াতে পারেনা। এটা করতে গিয়ে আরও বড় বিপদের মুখে পড়তে হবে।

Md Sanuwar Hossain Hossai
2016-05-07, 08:00 PM
ফরেক্সে মুদ্রা ব্যাবসায় বাংলাদেশ অনেক পেছনে।। তাই আমরা আমাদের দেশের কারেন্সি নিয়ে ফরেক্সে ট্রেড করার সুযোগ পাচ্ছি না।। ফরেক্সে বিভিন্ন দেশের কারেন্সি নিয়ে ট্রেড করা হয়।।। তাই আমরা যে দেশের কারেন্সি নিয়ে ট্রেড করবো সে দেশের অর্থ নিতিক অবস্থা সম্পরকে আমাদের অবশ্যই সযাগ থাকতে হবে।।।

kholil
2016-09-26, 09:40 PM
মুদ্রা পথে উল্টাপথে বাংলাদেশ বলতে কি বাংলাদেশের মুদ্রার মান কম এটা বোঝনো হয়েছে । মুদ্রার মান নির্ভর করে সেই দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উপর , অর্থনৈতিক অবস্থা যদি খারাপ হতে থাকে তাহলে মুদ্রার মান আস্তে আস্তে কমতে থাকে । বাংলাদেশের অর্থনৈতিতক বস্থা তেমন ভাল না বলেই বড় বড় বিশ্বের দেশের মত আমাদের দেশের মুদ্রার মান তত বেশি উন্নত না । এজন্য হয়ত বলা যেতে পারে মুদ্রা যুদ্ধে বাংলাদেশ উলটা পথে ।

mahbubhb
2017-08-11, 05:15 PM
আপনি একটি গুরুত্ব পুর্ন তথ্য আমাদের মাঝে দিয়েছেন। এখানে একটি জিনিস যেনে রাখা প্রয়োজন যে বাংলাদেশের মত একটি উন্নয়নশীল দেশ যে কিনা ১৬ কোটি জনগণের ও বেশী নিয়ে টিকে আছে। আর আমাদের দেশএরপর জন্ম কিন্তু বেশী দিনের না। দেশ যতো দিন অতিক্রম করবে আস্ত আস্তে উন্নতি করবে। আজ থেকে দশ বছর বা পনের বছর আগের কথা চিন্তার করুণ আর দেখুন তার চাইতে অর্থনীতি ভাল কিনা খারাপ। আমরা আশা করি বাংলদেশ সময়ের সাথে সাথে আরও উন্নতি করবে। বাড়বে মুদ্রার মান।

kashi93
2017-09-08, 05:34 PM
প্রথমে জেনে নিই বিট কয়েন কি? বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। ২০০৮ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু।

01797733223
2017-09-22, 06:04 PM
পৃথিবীর সবচেয়ে অসল জাতি হলো বাঙালী জাতি । আমাদের কোনরুপ কঠিন সমস্যার সম্মুখিন হতে হয় না বলেই আমরা এতোটা অলস । আমাদের দেশের মাটি এবং প্রাকৃতিক পরিবেশ আমাদের অলস বানিয়েছে । আর তাই আমরা পরিশ্রম করতে পারি না । কিন্তু যে সমস্ত অঞ্চলের মানুষ কঠিন প্রতিকুল অবস্থার সম্মুখিন হয়ে জীবন যাপন করে তারা অনেক বেশি পরিশ্রম হয় । তাই আমাদের উচিৎ* কঠোর পরিশ্রম করা যেন আমরা আমাদের দেশকে একধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি ।

Md.shohag
2020-12-01, 06:27 PM
যুগের পরিবর্তনে একেক দেশ একেকরকম অবস্থায় চলে যাবে।আমরা বাঙালিরা একসময় বেশ ভালো আর্থিকভাবে সাবলীল ছিলাম।কিন্তু পরিবর্তনের সাখে সাথে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছি।দুর্বল অর্থনীতির কারনে আমাদের টাকার মান কমে যাচ্ছে।তাই অতি দ্রুতই কিভাবে ভালো অবস্থানে ফিরে আসা যায় তার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যেতে হবে।

FRK75
2021-06-23, 04:55 PM
বাংলাদেশ সব সময় উল্টা পথে হাটবে এটাই স্বাভাবিক । বাংলাদেশীরা জাতি হিসেবে যেমন ভাল তেমনি খারাপ । বাংলাদেশের বিভিন্ন রকম মুদ্রা নীতি রয়েছে যা এখনও আমারদের অর্থনীতির উন্নতির জন্য বাধা সরূপ । এসব মুদ্রা নীতির প্রভাবে দেশের অগ্রজাত্রা ব্যাহত হচ্ছে । এছাড়াও বিশ্ব অর্থনীতির সাথে তাল মেলান সম্ভব হচ্ছে না ।

Smd
2021-09-24, 07:28 PM
এর পরিবর্তন এর মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার বিনিময় হতে থাকে এক দেশের সাথে অন্য দেশের। একজন যদি মনে করে যে আমাদের বাংলাদেশের মুদ্রার যুদ্ধে পিছিয়ে তবে আমি মনে করি সেটা অনেক ভুল হবে। তাই আমাদের বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে হলে ভাল করে ফরেক্স ট্রেডিং করতে হবে যাতে আমরা ভাল প্রফিট করে আমাদের দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি,তাই আমাদের ফরেক্স মার্কেটের ট্রেডিং ভাল করে দেশের উন্নীত করতে।

Starship
2021-09-25, 08:24 AM
যে কোন দেশের মুদ্রা স্থিতিশীল থাকে না এটাই এটা পরিবর্তনশীল প্রক্রিয়ায় প্রবাহমান। মুদ্রার মান নির্ধারণ করা হয় যে কোন দেশের অর্থনীতি রাজনৈতিক জীবন যাত্রার মান এবং আমদানি এবং রপ্তানিকারক সকল কার্যকলাপের উপর। বিগত মাসে প্রকাশিত হওয়া এক নিউজে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশী মুদ্রার মান ডলারের বিপরীতে কমে গেছে। এছাড়াও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি অন্যতম চালিকাশক্তি হইল প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স সেটা স্বতন্ত্র আর আগের তুলনায় অনেকটা কমে গেছে।

Mas26
2021-09-25, 07:41 PM
দুনিয়া পরিবর্তনশীল।যুগে পরিবর্তনে একেক দেশ একেকরকম অবস্থায় চলে যাবে।আমরা বাঙালিরা একসময় বেশ ভালো আর্থিকভাবে সাবলীল ছিলাম।কিন্তু পরিবর্তনের সাখে সাথে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছি।দুর্বল অর্থনীতির কারনে আমাদের টাকার মান কমে যাচ্ছে।আমি আগে মনে করতাম ডলারের বিপরীতে টাকার মান বাড়লে ভাল কিন্তু এখন পড়ে বুঝলাম যে কখনো ডলারের দাম বাড়রে ভাল সেই ক্ষেত্রে দেশে আমদানি কমে যায় এবং রপ্তানি কারকরা ভাল প্রপিট করছে সেই দেশের পন্য উৎপাদন আরো বেরে যাবে।আমি মনে করি আমাদেশ সে ক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে।তাই অতি দ্রুতই কিভাবে ভালো অবস্থানে ফিরে আসা যায় তার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যেতে হবে।ফরেক্স মার্কেটে যখন ব্যবসা করতে হয় তখন আপনাকে বিশ্বের মুদ্রার সাথে যুদ্ধ করেই ফরেক্স মার্কেটে ঠিকে থাকতে হবে।

FRK75
2021-12-13, 01:09 PM
উল্টোপথে বাংলাদেশ এই কথাটা আপনি ভালো নাকি মন্দ অর্থে বলেছের সেটা আমি জানি না । তবে আপনি যদি ভালো কিছু বুঝিয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে সাধুবাদ আর যদি মন্দ অর্থে বুঝিয়ে তাহলে বলবো আপনি দেশের অর্থনীুত সম্পর্কে তেমন একটা অবগত না । ২০০১ এর পর থেকে যখন সারা বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দায় পড়ে তখনো কিন্তু আমরা অর্থনৈতিক মন্দায় পড়িনি ।

FRK75
2022-02-11, 11:45 AM
গুরুত্ব পুর্ন তথ্য আমাদের মাঝে দিয়েছেন। এখানে একটি জিনিস যেনে রাখা প্রয়োজন যে বাংলাদেশের মত একটি উন্নয়নশীল দেশ যে কিনা ১৬ কোটি জনগণের ও বেশী নিয়ে টিকে আছে। আর আমাদের দেশএরপর জন্ম কিন্তু বেশী দিনের না। দেশ যতো দিন অতিক্রম করবে আস্ত আস্তে উন্নতি করবে। আজ থেকে দশ বছর বা পনের বছর আগের কথা চিন্তার করুণ আর দেখুন তার চাইতে অর্থনীতি ভাল কিনা খারাপ। আমরা আশা করি বাংলদেশ সময়ের সাথে সাথে আরও উন্নতি করবে। বাড়বে মুদ্রার মান।

FRK75
2022-03-23, 09:53 PM
ফরেক্সে মুদ্রা ব্যাবসায় বাংলাদেশ অনেক পেছনে।। তাই আমরা আমাদের দেশের কারেন্সি নিয়ে ফরেক্সে ট্রেড করার সুযোগ পাচ্ছি না।। ফরেক্সে বিভিন্ন দেশের কারেন্সি নিয়ে ট্রেড করা হয়।।। তাই আমরা যে দেশের কারেন্সি নিয়ে ট্রেড করবো সে দেশের অর্থ নিতিক অবস্থা সম্পরকে আমাদের অবশ্যই সযাগ থাকতে হবে।।।