Tofazzal Mia
2024-02-27, 01:50 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/1388188283.jpg
সাম্প্রতিক মাসগুলোয় অন্যান্য বড় অর্থনীতির মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিও সংকুচিত হয়েছে। তবে শক্তি সঞ্চয় করে এবার ঘুরে দাঁড়াতে যাচ্ছে বিশ্বের বৃহৎ অর্থনীতি। সম্প্রতি এমনই পূর্বাভাস দিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা। এদিকে মার্কিন অর্থনীতিতে চাঙ্গাভাবের পূর্বাভাসে প্রত্যাশা বাড়তে শুরু করেছে বৈশ্বিক অর্থনীতিতেও। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্র। ফলে মার্কিন বাজারের ওপর অনেকাংশে নির্ভর করে বিশ্ববাজার। দেশটির অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়লে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বৈশ্বিক অর্থনীতির সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন খাতে।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি পুনরুদ্ধার হলে জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে। এতে বৈশ্বিক উৎপাদন প্রক্রিয়ায় উল্লম্ফন ঘটবে, যা বৈশ্বিক অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন ফর বিজনেস ইকোনমিকসের সম্প্রতি প্রকাশিত এক সমীক্ষা অনুসারে, কয়েক মাস আগে ব্যবসায়িক অর্থনীতিবিদরা যে পূর্বাভাস দিয়েছিলেন, তার চেয়ে চলতি বছরটি মার্কিন অর্থনীতির জন্য অনেক ভালো বছর হতে যাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। সংস্থাটির মতে, মুল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য হওয়ার পর মার্কিন অর্থনীতি এ বছর ২ দশমিক ২ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। গত বছরের নভেম্বরে পরিচালিত সমীক্ষার চেয়ে এটি বেশি। অ্যাসোসিয়েশনের পূর্ববর্তী সমীক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যবসা ও বিনিয়োগ সংস্থাগুলোর অর্থনীতিবিদরা অংশ নেন। তারা ১ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছিলেন।
বিশ্লেষকরা জানান, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য ফেডের উচ্চ সুদহার অব্যাহত রাখার কথা ছিল। তবে অর্থনীতিকে বাধাগ্রস্ত করে ফেলছিল। যেমন মর্টগেজ ও ক্রেডিট কার্ড বিলের মতো পরিষেবাগুলো ব্যয়বহুল হয়ে উঠছিল। তবে উচ্চ সুদহারের পরও যুক্তরাষ্ট্রের চাকরির বাজার ও গৃহস্থালি ব্যয় উল্লেখ করার মতো স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। এতে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা প্রবল হয়েছে। মরগান স্ট্যানলির প্রধান মার্কিন অর্থনীতিবিদ ও এনএবিইর প্রেসিডেন্ট এলেন জেন্টনার বলেন, ‘*সরকার ও পরিবার উভয়ের ব্যয়সহ ২০২৪ সালে আপগ্রেডের পেছনে অনেক কারণ রয়েছে।’ অর্থনীতিবিদরাও চলতি বছরের জন্য যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে চাকরির বাজার বাড়ার পূর্বাভাস দ্বিগুণের বেশি করেছেন। যদিও আগের বছরের তুলনায় এ সংখ্যা এখনো নিচেই থাকবে। মূল্যস্ফীতি আগের চেয়ে মন্থর হয়েছে। অধিকাংশ বিশ্লেষকদের মতে, আগামী জুনের মাঝামাঝি থেকে সুদের হার কমতে থাকবে। ফেডারেল রিজার্ভও জানিয়েছে, চলতি বছর কয়েক দফা সুদের হার কমানো হবে। এতে স্টক ও অন্যান্য বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যয় বাড়লেও, তা অর্থনীতির ওপর থেকে চাপ কিছুটা শিথিল করবে।
সমীক্ষা অনুসারে, এনএবিই জানিয়েছে, ৪১ শতাংশ উত্তরদাতা উচ্চ সুদহারকে মার্কিন অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি বলে উল্লেখ করেছেন। এ আশঙ্কা অন্যান্য যেকোনো প্রতিক্রিয়ার চেয়ে দ্বিগুণ। সমীক্ষায় অংশ নেয়া উত্তরদাতাদের অন্য প্রতিক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে সম্ভাব্য ক্রেডিট সংকট, রশিয়া-ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধসংক্রান্ত সমস্যা।
সাম্প্রতিক মাসগুলোয় অন্যান্য বড় অর্থনীতির মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিও সংকুচিত হয়েছে। তবে শক্তি সঞ্চয় করে এবার ঘুরে দাঁড়াতে যাচ্ছে বিশ্বের বৃহৎ অর্থনীতি। সম্প্রতি এমনই পূর্বাভাস দিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা। এদিকে মার্কিন অর্থনীতিতে চাঙ্গাভাবের পূর্বাভাসে প্রত্যাশা বাড়তে শুরু করেছে বৈশ্বিক অর্থনীতিতেও। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্র। ফলে মার্কিন বাজারের ওপর অনেকাংশে নির্ভর করে বিশ্ববাজার। দেশটির অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়লে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বৈশ্বিক অর্থনীতির সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন খাতে।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি পুনরুদ্ধার হলে জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে। এতে বৈশ্বিক উৎপাদন প্রক্রিয়ায় উল্লম্ফন ঘটবে, যা বৈশ্বিক অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন ফর বিজনেস ইকোনমিকসের সম্প্রতি প্রকাশিত এক সমীক্ষা অনুসারে, কয়েক মাস আগে ব্যবসায়িক অর্থনীতিবিদরা যে পূর্বাভাস দিয়েছিলেন, তার চেয়ে চলতি বছরটি মার্কিন অর্থনীতির জন্য অনেক ভালো বছর হতে যাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। সংস্থাটির মতে, মুল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য হওয়ার পর মার্কিন অর্থনীতি এ বছর ২ দশমিক ২ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। গত বছরের নভেম্বরে পরিচালিত সমীক্ষার চেয়ে এটি বেশি। অ্যাসোসিয়েশনের পূর্ববর্তী সমীক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যবসা ও বিনিয়োগ সংস্থাগুলোর অর্থনীতিবিদরা অংশ নেন। তারা ১ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছিলেন।
বিশ্লেষকরা জানান, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য ফেডের উচ্চ সুদহার অব্যাহত রাখার কথা ছিল। তবে অর্থনীতিকে বাধাগ্রস্ত করে ফেলছিল। যেমন মর্টগেজ ও ক্রেডিট কার্ড বিলের মতো পরিষেবাগুলো ব্যয়বহুল হয়ে উঠছিল। তবে উচ্চ সুদহারের পরও যুক্তরাষ্ট্রের চাকরির বাজার ও গৃহস্থালি ব্যয় উল্লেখ করার মতো স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। এতে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা প্রবল হয়েছে। মরগান স্ট্যানলির প্রধান মার্কিন অর্থনীতিবিদ ও এনএবিইর প্রেসিডেন্ট এলেন জেন্টনার বলেন, ‘*সরকার ও পরিবার উভয়ের ব্যয়সহ ২০২৪ সালে আপগ্রেডের পেছনে অনেক কারণ রয়েছে।’ অর্থনীতিবিদরাও চলতি বছরের জন্য যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে চাকরির বাজার বাড়ার পূর্বাভাস দ্বিগুণের বেশি করেছেন। যদিও আগের বছরের তুলনায় এ সংখ্যা এখনো নিচেই থাকবে। মূল্যস্ফীতি আগের চেয়ে মন্থর হয়েছে। অধিকাংশ বিশ্লেষকদের মতে, আগামী জুনের মাঝামাঝি থেকে সুদের হার কমতে থাকবে। ফেডারেল রিজার্ভও জানিয়েছে, চলতি বছর কয়েক দফা সুদের হার কমানো হবে। এতে স্টক ও অন্যান্য বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যয় বাড়লেও, তা অর্থনীতির ওপর থেকে চাপ কিছুটা শিথিল করবে।
সমীক্ষা অনুসারে, এনএবিই জানিয়েছে, ৪১ শতাংশ উত্তরদাতা উচ্চ সুদহারকে মার্কিন অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি বলে উল্লেখ করেছেন। এ আশঙ্কা অন্যান্য যেকোনো প্রতিক্রিয়ার চেয়ে দ্বিগুণ। সমীক্ষায় অংশ নেয়া উত্তরদাতাদের অন্য প্রতিক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে সম্ভাব্য ক্রেডিট সংকট, রশিয়া-ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধসংক্রান্ত সমস্যা।