LIMAFX
2024-05-19, 07:15 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/1713290493.png
বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি (ইভি) খাতে হোন্ডা মোটরসের দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের খবর বেশ পুরনো। সম্প্রতি কোম্পানিটি এ পরিকল্পনায় আরো বড় অংকের অর্থ যোগ করার কথা জানিয়েছে। আট বছরে এ খাতে ১০ ট্রিলিয়ন ইয়েন বা ৬ হাজার ৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে জাপানি গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানটি। খবর নিক্কেই এশিয়া। গাড়ির বাজারে চীনের প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে নতুন এ পরিকল্পনা বলে জানিয়েছে হোন্ডা। ইভি খাত সম্প্রসারণে ২০২২ সালে ১০ বছরের একটি পরিকল্পনা নেয় হোন্ডা, সে পরিকল্পনায় এবার নতুন করে বিনিয়োগ করছে প্রতিষ্ঠানটি। দুই বছর আগে শুরু হওয়া বিনিয়োগ কর্মসূচিটি ২০৩১ সালের মার্চ মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন হবে। এ সময়ে ইভি ও সফটওয়্যার বিকাশে কাজ করবে হোন্ডা।
এক সংবাদ সম্মেলনে হোন্ডার প্রেসিডেন্ট তোসিহিরো মাইব বলেন, ‘দুই বছর আগে আমরা যে পরিমাণ বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছিলাম বর্তমানে দেখা যাচ্ছে তা যথেষ্ট নয়। পর্যাপ্ত বিনিয়োগ করার ক্ষমতা আছে বলে এখন আমরা আরো আত্মবিশ্বাসী।’
এ আত্মবিশ্বাসের পেছনে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির হাইব্রিড যানবাহনে বিক্রি বৃদ্ধি। সাম্প্রতিক প্রবৃদ্ধি অনুসরণ করে, ২০৩০ সালের বার্ষিক ২০ লাখ ইউনিট উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে হোন্ডা। উত্তর আমেরিকা ও চীনের জন্য বছরে ৭ লাখ ৫০ হাজার ইউনিট গাড়ি তৈরি হবে। এছাড়া জাপান, এশিয়া ও ইউরোপসহ বিশ্বের অন্যান্য স্থানের জন্য পাঁচ লাখ গাড়ি সরবরাহ করবে। হোন্ডা জানিয়েছে, নতুন ১০ ট্রিলিয়ন ইয়েনের মধ্যে ৬ ট্রিলিয়ন ইয়েন বিনিয়োগ করা হবে ইভি কারখানা নির্মাণ ও নতুন মডেল পরিমার্জনে। এছাড়া সফটওয়্যার ও ব্যাটারি খাতে খরচ করবে আরো ২ ট্রিলিয়ন ইয়েন।
এছাড়া কানাডায় ইভি সরবরাহ বাড়ানোর জন্য ১ হাজার ১০০ কোটি ডলার বিনিয়াগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। দেশটিতে সাপ্লাই চেইন তৈরির কথাও জানিয়েছেন তিনি।
এ বিনিয়োগের পেছনে হোন্ডার মূল লক্ষ্য চলতি দশকের মধ্যে ব্যাটারি খরচ ২০ শতাংশ ও উৎপাদন ব্যয় ৩৫ শতাংশ কমিয়ে আনা। এজন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ইভি প্লান্ট স্থাপন ও সাশ্রয়ী মূল্যের ইভি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
এদিকে সম্প্রতি চীনে হোন্ডার বিক্রি কমে গেছে। বাজারটি পুনরুদ্ধারে গুরুত্ব দিচ্ছে বলে জানায় এ জাপানি অটোমেকার। মার্চে শেষ হওয়া কোম্পানির অর্থবছরে হোন্ডার বিক্রির পরিমাণ ১ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ১২ লাখ ইউনিটে পৌঁছেছে। বিক্রি কমে যাওয়ায় পূর্ণকালীন কর্মী সংখ্যা কমিয়ে আনছে।
প্রতিষ্ঠানটির মূল লক্ষ্য ২০৪০ সালের মধ্যে শতভাগ ইভি ও ফুয়েল সেল-ভিত্তিক যানবাহন তৈরি করা। তবে এর আগে ২০৩৫ সালের মধ্যে চীনে এ লক্ষ্য অর্জনের আশা রাখছে হোন্ডা। এর মধ্যে ২০২৭ সালের মধ্যে হোন্ডা ইভির ১০টি মডেল বাজারে আনবে।
বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি (ইভি) খাতে হোন্ডা মোটরসের দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের খবর বেশ পুরনো। সম্প্রতি কোম্পানিটি এ পরিকল্পনায় আরো বড় অংকের অর্থ যোগ করার কথা জানিয়েছে। আট বছরে এ খাতে ১০ ট্রিলিয়ন ইয়েন বা ৬ হাজার ৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে জাপানি গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানটি। খবর নিক্কেই এশিয়া। গাড়ির বাজারে চীনের প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে নতুন এ পরিকল্পনা বলে জানিয়েছে হোন্ডা। ইভি খাত সম্প্রসারণে ২০২২ সালে ১০ বছরের একটি পরিকল্পনা নেয় হোন্ডা, সে পরিকল্পনায় এবার নতুন করে বিনিয়োগ করছে প্রতিষ্ঠানটি। দুই বছর আগে শুরু হওয়া বিনিয়োগ কর্মসূচিটি ২০৩১ সালের মার্চ মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন হবে। এ সময়ে ইভি ও সফটওয়্যার বিকাশে কাজ করবে হোন্ডা।
এক সংবাদ সম্মেলনে হোন্ডার প্রেসিডেন্ট তোসিহিরো মাইব বলেন, ‘দুই বছর আগে আমরা যে পরিমাণ বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছিলাম বর্তমানে দেখা যাচ্ছে তা যথেষ্ট নয়। পর্যাপ্ত বিনিয়োগ করার ক্ষমতা আছে বলে এখন আমরা আরো আত্মবিশ্বাসী।’
এ আত্মবিশ্বাসের পেছনে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির হাইব্রিড যানবাহনে বিক্রি বৃদ্ধি। সাম্প্রতিক প্রবৃদ্ধি অনুসরণ করে, ২০৩০ সালের বার্ষিক ২০ লাখ ইউনিট উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে হোন্ডা। উত্তর আমেরিকা ও চীনের জন্য বছরে ৭ লাখ ৫০ হাজার ইউনিট গাড়ি তৈরি হবে। এছাড়া জাপান, এশিয়া ও ইউরোপসহ বিশ্বের অন্যান্য স্থানের জন্য পাঁচ লাখ গাড়ি সরবরাহ করবে। হোন্ডা জানিয়েছে, নতুন ১০ ট্রিলিয়ন ইয়েনের মধ্যে ৬ ট্রিলিয়ন ইয়েন বিনিয়োগ করা হবে ইভি কারখানা নির্মাণ ও নতুন মডেল পরিমার্জনে। এছাড়া সফটওয়্যার ও ব্যাটারি খাতে খরচ করবে আরো ২ ট্রিলিয়ন ইয়েন।
এছাড়া কানাডায় ইভি সরবরাহ বাড়ানোর জন্য ১ হাজার ১০০ কোটি ডলার বিনিয়াগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। দেশটিতে সাপ্লাই চেইন তৈরির কথাও জানিয়েছেন তিনি।
এ বিনিয়োগের পেছনে হোন্ডার মূল লক্ষ্য চলতি দশকের মধ্যে ব্যাটারি খরচ ২০ শতাংশ ও উৎপাদন ব্যয় ৩৫ শতাংশ কমিয়ে আনা। এজন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ইভি প্লান্ট স্থাপন ও সাশ্রয়ী মূল্যের ইভি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
এদিকে সম্প্রতি চীনে হোন্ডার বিক্রি কমে গেছে। বাজারটি পুনরুদ্ধারে গুরুত্ব দিচ্ছে বলে জানায় এ জাপানি অটোমেকার। মার্চে শেষ হওয়া কোম্পানির অর্থবছরে হোন্ডার বিক্রির পরিমাণ ১ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ১২ লাখ ইউনিটে পৌঁছেছে। বিক্রি কমে যাওয়ায় পূর্ণকালীন কর্মী সংখ্যা কমিয়ে আনছে।
প্রতিষ্ঠানটির মূল লক্ষ্য ২০৪০ সালের মধ্যে শতভাগ ইভি ও ফুয়েল সেল-ভিত্তিক যানবাহন তৈরি করা। তবে এর আগে ২০৩৫ সালের মধ্যে চীনে এ লক্ষ্য অর্জনের আশা রাখছে হোন্ডা। এর মধ্যে ২০২৭ সালের মধ্যে হোন্ডা ইভির ১০টি মডেল বাজারে আনবে।