Montu Zaman
2024-07-14, 07:26 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/2090065630.jpg
পর্যটন সম্প্রসারণে মহামারী-পরবর্তী বিভিন্ন ধরনের কৌশল গ্রহণ করেছে এ খাতের ওপর উল্লেখযোগ্যভাবে নির্ভরশীল দেশগুলো। এর মধ্যে ডেনমার্কের নেয়া কৌশল অনেক দিক থেকেই ব্যতিক্রম। দেশটির নতুন এক ঘোষণা অনুসারে, পরিবেশবান্ধব যেকোনো কাজের জন্য ডেনমার্কে পুরস্কৃত হবেন পর্যটকরা। নিজে ড্রাইভ না করে গণপরিবহন ব্যবহার, ময়লা সরিয়ে নেয়া কিংবা নগর পরিষেবায় সহযোগিতা করেছেন এমন দর্শনার্থীরা পাবেন আকর্ষণীয় সুবিধা। পরীক্ষামূলকভাবে সিদ্ধান্তটি আগামীকাল থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত কার্যকর হবে। ডেনমার্ক গৃহীত নতুন এ কৌশলের নাম কোপেনপে। এ বিষয়ে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে দেয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আমাদের সব ধরনের সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়ে পরিবেশের ওপর। তাহলে কেন পরিবেশবান্ধব সিদ্ধান্তগুলোকে পুরস্কৃত করা হবে না?’ কোপেনহেগেনের দেয়া আকর্ষণীয় সুবিধার মধ্যে রয়েছে বিনামূল্যে লাঞ্চ, কফি কিংবা জাদুঘর ঘুরে দেখার সুবিধা। কেউ প্লাস্টিকজাত ময়লা না ফেলে হাতে করে নিয়ে গেলেও পুরস্কার পাবেন। শহরের বাগানে কাজ করাও পুরস্কারের যোগ্যতা বলে বিবেচিত হবে। এমন বিচিত্র কৌশল অবলম্বনের বিষয়ে পর্যটন প্রতিষ্ঠান ওয়ান্ডারফুল কোপেনহেগেনের প্রধান নির্বাহী প্রধান মিকেল আরো-হ্যানসেন বলেন, ‘আমরা মনে করি, আমাদের এ পদক্ষেপ সফল হবে। এ সফলতার সূত্র ধরেই বিশ্বের অন্যান্য দেশ পরিবেশবান্ধব হয়ে উঠার অনুপ্রেরণা পাবে। পর্যটন খাতের পরিবেশানুকূল ব্যবহারকে পুরস্কৃত করার অর্থ সবার জন্য টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে এগিয়ে আসা।’ এমন একসময় ডেনমার্ক উদ্যোগটি নিল যখন পর্যটকদের কাজ-কারবারে অতিষ্ঠ হয়ে বেশকিছু দেশ নিয়ন্ত্রণমূলক উদ্যোগ নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালির ভেনিস শহর, জাপানের ফুজিকাওয়াগুচিকো পর্যটন কেন্দ্র ও স্পেনের বার্সেলোনা শহর।
পর্যটন সম্প্রসারণে মহামারী-পরবর্তী বিভিন্ন ধরনের কৌশল গ্রহণ করেছে এ খাতের ওপর উল্লেখযোগ্যভাবে নির্ভরশীল দেশগুলো। এর মধ্যে ডেনমার্কের নেয়া কৌশল অনেক দিক থেকেই ব্যতিক্রম। দেশটির নতুন এক ঘোষণা অনুসারে, পরিবেশবান্ধব যেকোনো কাজের জন্য ডেনমার্কে পুরস্কৃত হবেন পর্যটকরা। নিজে ড্রাইভ না করে গণপরিবহন ব্যবহার, ময়লা সরিয়ে নেয়া কিংবা নগর পরিষেবায় সহযোগিতা করেছেন এমন দর্শনার্থীরা পাবেন আকর্ষণীয় সুবিধা। পরীক্ষামূলকভাবে সিদ্ধান্তটি আগামীকাল থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত কার্যকর হবে। ডেনমার্ক গৃহীত নতুন এ কৌশলের নাম কোপেনপে। এ বিষয়ে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে দেয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আমাদের সব ধরনের সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়ে পরিবেশের ওপর। তাহলে কেন পরিবেশবান্ধব সিদ্ধান্তগুলোকে পুরস্কৃত করা হবে না?’ কোপেনহেগেনের দেয়া আকর্ষণীয় সুবিধার মধ্যে রয়েছে বিনামূল্যে লাঞ্চ, কফি কিংবা জাদুঘর ঘুরে দেখার সুবিধা। কেউ প্লাস্টিকজাত ময়লা না ফেলে হাতে করে নিয়ে গেলেও পুরস্কার পাবেন। শহরের বাগানে কাজ করাও পুরস্কারের যোগ্যতা বলে বিবেচিত হবে। এমন বিচিত্র কৌশল অবলম্বনের বিষয়ে পর্যটন প্রতিষ্ঠান ওয়ান্ডারফুল কোপেনহেগেনের প্রধান নির্বাহী প্রধান মিকেল আরো-হ্যানসেন বলেন, ‘আমরা মনে করি, আমাদের এ পদক্ষেপ সফল হবে। এ সফলতার সূত্র ধরেই বিশ্বের অন্যান্য দেশ পরিবেশবান্ধব হয়ে উঠার অনুপ্রেরণা পাবে। পর্যটন খাতের পরিবেশানুকূল ব্যবহারকে পুরস্কৃত করার অর্থ সবার জন্য টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে এগিয়ে আসা।’ এমন একসময় ডেনমার্ক উদ্যোগটি নিল যখন পর্যটকদের কাজ-কারবারে অতিষ্ঠ হয়ে বেশকিছু দেশ নিয়ন্ত্রণমূলক উদ্যোগ নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালির ভেনিস শহর, জাপানের ফুজিকাওয়াগুচিকো পর্যটন কেন্দ্র ও স্পেনের বার্সেলোনা শহর।