SUROZ Islam
2024-08-18, 03:19 PM
রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের কারণে গত সপ্তাহের শুরুটা দেশের পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক ছিল। তবে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতায় সপ্তাহ শেষে সূচকের সামান্য নিম্নমুখিতা দেখা গেছে। সূচক কমলেও আলোচ্য সপ্তাহে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) দৈনিক গড় লেনদেন বেড়েছে ৬৪ দশমিক ৭০ শতাংশ। ডিএসইর সাপ্তাহিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
http://forex-bangla.com/customavatars/1814391228.jpg
পুঁজিবাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহের ডিএসইএক্স সূচক এর আগের সপ্তাহের তুলনায় ২১ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৫ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৯০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ৫ হাজার ৯২৫ পয়েন্ট। এছাড়া গত সপ্তাহে নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৭৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ১ হাজার ১৩৩ পয়েন্ট। শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গত সপ্তাহে প্রায় ১০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহে যা ছিল ১ হাজার ২৭৫ পয়েন্ট।
ডিএসইতে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া মোট ৪১৩টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫টির, কমেছে ১৫টির আর অপরিবর্তিত ছিল ২৭৮টির দর। এছাড়া লেনদেন হয়নি ১৫টির। গত সপ্তাহে সূচকের পতনে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে পাওয়ার গ্রিড, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল , বীকন ফার্মাসিউটিক্যাল , ন্যাশনাল ব্যাংক ও ওরিয়ন ফার্মার শেয়ার।
ডিএসইতে গত সপ্তাহে মোট ৬ হাজার ৪১১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। এর আগের সপ্তাহে যা ছিল ৩ হাজার ৩৪০ কোটি টাকা। খাতভিত্তিক লেনদেনচিত্রে দেখা যায়, গত সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৪ দশমিক ৪ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে ব্যাংক খাত। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ দশমিক ৪ শতাংশ দখলে নিয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। ১১ শতাংশ লেনদেনের ভিত্তিতে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে টেলিযোগাযোগ খাত। এছাড়া ৯ দশমিক ২ শতাংশ লেনদেনের ভিত্তিতে চতুর্থ অবস্থানে ছিল বস্ত্র খাত। আর খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের দখলে ছিল ৮ শতাংশ।
আলোচ্য সপ্তাহে ইতিবাচক রিটার্ন এসেছে টেলিযোগাযোগ, জীবন বীমা, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে। অন্যদিকে নেতিবাচক রিটার্নে শীর্ষে ছিল কাগজ, পাট, সিরামিক ও চামড়া খাত।
দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১ দশমিক ৩৮ শতাংশ বেড়ে ১৭ হাজার ৩২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহে যা ছিল ১৬ হাজার ৭৯৯ পয়েন্ট। সিএসসিএক্স সূচকটি গত সপ্তাহ শেষে ১ দশমিক ২৫ শতাংশ বেড়ে ১০ হাজার ২৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে, এর আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ১০ হাজার ১৩২ পয়েন্ট। সিএসইতে গত সপ্তাহে ৯৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে হয়েছিল ২৬০ কোটি টাকা। গত সপ্তাহে সিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৪৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৭০টির, কমেছে ১৬৪টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১০টির বাজারদর।
http://forex-bangla.com/customavatars/1814391228.jpg
পুঁজিবাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহের ডিএসইএক্স সূচক এর আগের সপ্তাহের তুলনায় ২১ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৫ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৯০৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ৫ হাজার ৯২৫ পয়েন্ট। এছাড়া গত সপ্তাহে নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৭৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ১ হাজার ১৩৩ পয়েন্ট। শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গত সপ্তাহে প্রায় ১০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহে যা ছিল ১ হাজার ২৭৫ পয়েন্ট।
ডিএসইতে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া মোট ৪১৩টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫টির, কমেছে ১৫টির আর অপরিবর্তিত ছিল ২৭৮টির দর। এছাড়া লেনদেন হয়নি ১৫টির। গত সপ্তাহে সূচকের পতনে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে পাওয়ার গ্রিড, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যাল , বীকন ফার্মাসিউটিক্যাল , ন্যাশনাল ব্যাংক ও ওরিয়ন ফার্মার শেয়ার।
ডিএসইতে গত সপ্তাহে মোট ৬ হাজার ৪১১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। এর আগের সপ্তাহে যা ছিল ৩ হাজার ৩৪০ কোটি টাকা। খাতভিত্তিক লেনদেনচিত্রে দেখা যায়, গত সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৪ দশমিক ৪ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে ব্যাংক খাত। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৪ দশমিক ৪ শতাংশ দখলে নিয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। ১১ শতাংশ লেনদেনের ভিত্তিতে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে টেলিযোগাযোগ খাত। এছাড়া ৯ দশমিক ২ শতাংশ লেনদেনের ভিত্তিতে চতুর্থ অবস্থানে ছিল বস্ত্র খাত। আর খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের দখলে ছিল ৮ শতাংশ।
আলোচ্য সপ্তাহে ইতিবাচক রিটার্ন এসেছে টেলিযোগাযোগ, জীবন বীমা, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে। অন্যদিকে নেতিবাচক রিটার্নে শীর্ষে ছিল কাগজ, পাট, সিরামিক ও চামড়া খাত।
দেশের আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১ দশমিক ৩৮ শতাংশ বেড়ে ১৭ হাজার ৩২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহে যা ছিল ১৬ হাজার ৭৯৯ পয়েন্ট। সিএসসিএক্স সূচকটি গত সপ্তাহ শেষে ১ দশমিক ২৫ শতাংশ বেড়ে ১০ হাজার ২৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে, এর আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ১০ হাজার ১৩২ পয়েন্ট। সিএসইতে গত সপ্তাহে ৯৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে হয়েছিল ২৬০ কোটি টাকা। গত সপ্তাহে সিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৪৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৭০টির, কমেছে ১৬৪টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১০টির বাজারদর।