SaifulRahman
2024-11-25, 07:14 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/871193199.jpg
ব্যাংক কোম্পানি আইনে ব্যাংকগুলোর জন্য একক ঋণগ্রহীতার এক্সপোজার সীমা নির্ধারণ করা আছে। অথচ গত ১৬ বছর ধরে সেই নিয়ম উপেক্ষা করেছে স্বয়ং ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশ ব্যাংক বিশেষ বিবেচনায় এই সীমা অতিক্রমের অনুমতি দিয়েছে। ফলে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো আর্থিক অবস্থার অবনতি হয়েছে এবং পুরো ব্যাংক খাত রুগ্ন দশায় পড়েছে।
আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যাংক তার পরিশোধিত মূলধনের ২৫ শতাংশের বেশি একজন ঋণগ্রহীতাকে ঋণ দিতে পারে না। কিন্তু অবাক করা ব্যাপার হলো, কোনো কোনো ব্যাংক তাদের পরিশোধিত মূলধনের ৫০০ শতাংশের বেশি ঋণ দিয়েছে।
এখানে উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, বেক্সিমকো গ্রুপের কাছে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা, যা ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধনের প্রায় ৯৫০ শতাংশ। বেক্সিমকোর ঋণের ১৯ হাজার কোটি টাকা খেলাপি হয়ে পড়েছে এখন।
ব্যাংক কোম্পানি আইনে ব্যাংকগুলোর জন্য একক ঋণগ্রহীতার এক্সপোজার সীমা নির্ধারণ করা আছে। অথচ গত ১৬ বছর ধরে সেই নিয়ম উপেক্ষা করেছে স্বয়ং ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশ ব্যাংক বিশেষ বিবেচনায় এই সীমা অতিক্রমের অনুমতি দিয়েছে। ফলে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো আর্থিক অবস্থার অবনতি হয়েছে এবং পুরো ব্যাংক খাত রুগ্ন দশায় পড়েছে।
আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যাংক তার পরিশোধিত মূলধনের ২৫ শতাংশের বেশি একজন ঋণগ্রহীতাকে ঋণ দিতে পারে না। কিন্তু অবাক করা ব্যাপার হলো, কোনো কোনো ব্যাংক তাদের পরিশোধিত মূলধনের ৫০০ শতাংশের বেশি ঋণ দিয়েছে।
এখানে উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, বেক্সিমকো গ্রুপের কাছে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা, যা ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধনের প্রায় ৯৫০ শতাংশ। বেক্সিমকোর ঋণের ১৯ হাজার কোটি টাকা খেলাপি হয়ে পড়েছে এখন।