SaifulRahman
2025-02-07, 02:40 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/1072132376.jpg
চীনের দ্রুতবর্ধনশীল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) স্টার্টআপ ডিপসিক বর্তমানে বেশ সমালোচনার মুখে পড়েছে। অস্ট্রেলিয়া, ইতালি ও তাইওয়ান এ পরিষেবা নিষিদ্ধ করার পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু চ্যাটজিপিটি থেকেও হঠাৎ জনপ্রিয় হয়ে ওঠা প্লাটফর্মটি কেন তিনটি দেশে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে, তাই আলোচনার বিষয়।
সম্প্রতি প্রকাশিত ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনের বরাতে ইন্ডিয়া টুডে বলছে, সরকারি কার্যক্রম ও ডিভাইস থেকে ডিপসিক এআইকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার তালিকায় প্রথম সারির অন্যতম দেশ হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্র টনি বার্ক জানান, জাতীয় গোয়েন্দা মূল্যায়নে এ এআই প্লাটফর্মকে অগ্রহণযোগ্য নিরাপত্তাঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার সরকারি অবকাঠামো থেকে ডিপসিকের সমস্ত পণ্য ও পরিষেবা সরিয়ে ফেলা হবে। যদিও এ নিষেধাজ্ঞায় ব্যক্তিগত ডিভাইস অন্তর্ভুক্ত নয় বলে জানিয়েছেন বার্ক।
অন্যদিকে একই পথে হাঁটছে ইতালিও। দেশটির গোপনীয়তা নিয়ন্ত্রক সংস্থা ভোক্তাদের তথ্য সংরক্ষণের জন্য ডিপসিকের পরিষেবার ব্যবহার বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে। অ্যাপটি কীভাবে ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ ও ব্যবহার করছে, তা নিয়ে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের মধ্যেই ইতালির সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
তাইওয়ানের সরকার সব সরকারি খাতে ডিপসিকের ব্যবহারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। দেশটির ডিজিটাল বিষয়ক মন্ত্রণালয় সীমান্তে তথ্য স্থানান্তর ও তথ্য ফাঁসের ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সেই সঙ্গে এ নিষেধাজ্ঞা সরকারি স্কুল, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
সরকারি পদক্ষেপের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও ডিপসিক ব্যবহার থেকে বিরত থাকছে। যুক্তরাষ্ট্রে বেশ কয়েকটি ফেডারেল সংস্থা কর্মীদের এ অ্যাপ ব্যবহার না করার নির্দেশ দিয়েছে।
মাত্র ২০ মাস আগে চীনের তৈরি ডিপসিক চলতি বছরের শুরুতে তাদের এআই চ্যাটবট অ্যাপ উদ্বোধনের সঙ্গে সঙ্গে ব্যাপক সাড়া ফেলে। সংস্থাটি দাবি করে, এ চ্যাটবট মানুষের মতো যুক্তিসংগত চিন্তাভাবনা করতে সক্ষম। অ্যাপটির জনপ্রিয়তা দ্রুতই আকাশচুম্বী হওয়ার পাশাপাশি এর ব্যবহারকারীদের তথ্য নিয়ে উদ্বেগও দেখা দিয়েছে। প্লাটফর্মটির গোপনীয়তা নীতিতে উল্লেখ করা হয়েছে ব্যবহারকারীদের তথ্য চীনের সার্ভারে সংরক্ষিত থাকে। যেহেতু এআই সংস্থাগুলোকে তথ্য দেয়াটা বাধ্যতামূলক, তাই আশঙ্কা করা হচ্ছে স্থানীয় আইন অনুযায়ী চীনা কর্তৃপক্ষ এ তথ্যে অ্যাকসেস নিতে পারে।
চীনের দ্রুতবর্ধনশীল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) স্টার্টআপ ডিপসিক বর্তমানে বেশ সমালোচনার মুখে পড়েছে। অস্ট্রেলিয়া, ইতালি ও তাইওয়ান এ পরিষেবা নিষিদ্ধ করার পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু চ্যাটজিপিটি থেকেও হঠাৎ জনপ্রিয় হয়ে ওঠা প্লাটফর্মটি কেন তিনটি দেশে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে, তাই আলোচনার বিষয়।
সম্প্রতি প্রকাশিত ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনের বরাতে ইন্ডিয়া টুডে বলছে, সরকারি কার্যক্রম ও ডিভাইস থেকে ডিপসিক এআইকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার তালিকায় প্রথম সারির অন্যতম দেশ হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্র টনি বার্ক জানান, জাতীয় গোয়েন্দা মূল্যায়নে এ এআই প্লাটফর্মকে অগ্রহণযোগ্য নিরাপত্তাঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার সরকারি অবকাঠামো থেকে ডিপসিকের সমস্ত পণ্য ও পরিষেবা সরিয়ে ফেলা হবে। যদিও এ নিষেধাজ্ঞায় ব্যক্তিগত ডিভাইস অন্তর্ভুক্ত নয় বলে জানিয়েছেন বার্ক।
অন্যদিকে একই পথে হাঁটছে ইতালিও। দেশটির গোপনীয়তা নিয়ন্ত্রক সংস্থা ভোক্তাদের তথ্য সংরক্ষণের জন্য ডিপসিকের পরিষেবার ব্যবহার বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে। অ্যাপটি কীভাবে ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ ও ব্যবহার করছে, তা নিয়ে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের মধ্যেই ইতালির সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
তাইওয়ানের সরকার সব সরকারি খাতে ডিপসিকের ব্যবহারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। দেশটির ডিজিটাল বিষয়ক মন্ত্রণালয় সীমান্তে তথ্য স্থানান্তর ও তথ্য ফাঁসের ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সেই সঙ্গে এ নিষেধাজ্ঞা সরকারি স্কুল, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
সরকারি পদক্ষেপের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোও ডিপসিক ব্যবহার থেকে বিরত থাকছে। যুক্তরাষ্ট্রে বেশ কয়েকটি ফেডারেল সংস্থা কর্মীদের এ অ্যাপ ব্যবহার না করার নির্দেশ দিয়েছে।
মাত্র ২০ মাস আগে চীনের তৈরি ডিপসিক চলতি বছরের শুরুতে তাদের এআই চ্যাটবট অ্যাপ উদ্বোধনের সঙ্গে সঙ্গে ব্যাপক সাড়া ফেলে। সংস্থাটি দাবি করে, এ চ্যাটবট মানুষের মতো যুক্তিসংগত চিন্তাভাবনা করতে সক্ষম। অ্যাপটির জনপ্রিয়তা দ্রুতই আকাশচুম্বী হওয়ার পাশাপাশি এর ব্যবহারকারীদের তথ্য নিয়ে উদ্বেগও দেখা দিয়েছে। প্লাটফর্মটির গোপনীয়তা নীতিতে উল্লেখ করা হয়েছে ব্যবহারকারীদের তথ্য চীনের সার্ভারে সংরক্ষিত থাকে। যেহেতু এআই সংস্থাগুলোকে তথ্য দেয়াটা বাধ্যতামূলক, তাই আশঙ্কা করা হচ্ছে স্থানীয় আইন অনুযায়ী চীনা কর্তৃপক্ষ এ তথ্যে অ্যাকসেস নিতে পারে।