SUROZ Islam
2025-02-26, 02:26 PM
যুক্তরাষ্ট্রে আগামী চার বছরে ৫০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে টেক জায়ান্ট অ্যাপল। এর আওতায় টেক্সাসে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সার্ভার তৈরির একটি বিশাল কারখানা স্থাপন এবং দেশজুড়ে গবেষণা ও উন্নয়ন খাতে ২০ হাজার নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হবে। অ্যাপলের সিইও টিম কুক গত সোমবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন। http://forex-bangla.com/customavatars/1659953373.jpg
অ্যাপল জানিয়েছে, প্রতিশ্রুত বিনিয়োগের মধ্যে মার্কিন কোম্পানি থেকে পণ্য ক্রয়, অ্যাপল টিভি প্লাস প্লাটফর্মে টিভি শো ও সিনেমার চিত্রায়ণসহ বিভিন্ন ব্যয় অন্তর্ভুক্ত থাকবে। তবে এ অর্থের কত অংশ এরই মধ্যে পণ্য ক্রয়ে বরাদ্দ হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি কোম্পানিটি। অ্যাপল কোরনিংয়ের মতো কোম্পানিগুলো থেকে পণ্য কিনে থাকে। কেনটাকিতে আইফোনের জন্য গ্লাস সরবরাহ করে কোরনিং। এদিকে বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী টিম কুক। চীনে অ্যাপলের তৈরি বিভিন্ন পণ্য ট্রাম্প ঘোষিত ১০ শতাংশ শুল্কের আওতায় পড়তে পারে। ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাতের পর এ বিনিয়োগের ঘোষণা দেন টিম কুক। প্রসঙ্গত, ট্রাম্পের প্রথম শাসনামলে চীনে অ্যাপলের কিছু পণ্যের জন্য শুল্ক ছাড় পেয়েছিল।
অ্যাপলের বিনিয়োগ প্রতিশ্রুতিকে ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতি ‘একটি রাজনৈতিক ইঙ্গিত’ হিসেবে দেখা যেতে পারে"বলে মনে করেন গবেষণা সংস্থা ডিএ ডেভিডসনের বিশ্লেষক গিল লুরিয়া। তিনি জানান, অ্যাপল এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে বছরে ১৫ হাজার কোটি ডলারের বেশি ব্যয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যা পণ্য উৎপাদন ও মূলধনী ব্যয়ের মধ্যে পড়ে।"বিনিয়োগের হার খুব বেশি না বাড়লেও অ্যাপলের প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে তিন-চার বছর সময় লাগবে।
অ্যাপল ২০১৮ সালেও যুক্তরাষ্ট্রে বিনিয়োগের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল। সে সময় কোম্পানিটি জানিয়েছিল, নতুন ও চলমান বিনিয়োগের মাধ্যমে তারা পাঁচ বছরে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে ৩৫ হাজার কোটি ডলার অবদান রাখবে।
বিনিয়োগ পরিকল্পনা ঘোষণার পর অ্যাপলের শেয়ারদর ১ দশমিক ২ শতাংশ বেড়েছে। এদিকে ট্রুথ সোশ্যাল পোস্টে অ্যাপল ও কুককে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘বিনিয়োগের এ সিদ্ধান্ত ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতি অ্যাপলের আস্থার প্রতিফলন।’
অ্যাপলের বেশির ভাগ পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে অ্যাসেম্বল করা হয়। তবে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান এখনো যুক্তরাষ্ট্রেই উৎপাদন হয়। এর মধ্যে রয়েছে ব্রডকম, স্কাইওয়ার্কস সলিউশনস ও কোরভোর নির্মিত চিপ।
অ্যাপল জানিয়েছে, তারা গত মাসে তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির (টিএসএমসি) অ্যারিজোনার একটি কারখানায় নিজস্ব ডিজাইনের চিপ উৎপাদন শুরু করেছে।
অ্যাপল জানিয়েছে, প্রতিশ্রুত বিনিয়োগের মধ্যে মার্কিন কোম্পানি থেকে পণ্য ক্রয়, অ্যাপল টিভি প্লাস প্লাটফর্মে টিভি শো ও সিনেমার চিত্রায়ণসহ বিভিন্ন ব্যয় অন্তর্ভুক্ত থাকবে। তবে এ অর্থের কত অংশ এরই মধ্যে পণ্য ক্রয়ে বরাদ্দ হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি কোম্পানিটি। অ্যাপল কোরনিংয়ের মতো কোম্পানিগুলো থেকে পণ্য কিনে থাকে। কেনটাকিতে আইফোনের জন্য গ্লাস সরবরাহ করে কোরনিং। এদিকে বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী টিম কুক। চীনে অ্যাপলের তৈরি বিভিন্ন পণ্য ট্রাম্প ঘোষিত ১০ শতাংশ শুল্কের আওতায় পড়তে পারে। ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাতের পর এ বিনিয়োগের ঘোষণা দেন টিম কুক। প্রসঙ্গত, ট্রাম্পের প্রথম শাসনামলে চীনে অ্যাপলের কিছু পণ্যের জন্য শুল্ক ছাড় পেয়েছিল।
অ্যাপলের বিনিয়োগ প্রতিশ্রুতিকে ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতি ‘একটি রাজনৈতিক ইঙ্গিত’ হিসেবে দেখা যেতে পারে"বলে মনে করেন গবেষণা সংস্থা ডিএ ডেভিডসনের বিশ্লেষক গিল লুরিয়া। তিনি জানান, অ্যাপল এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে বছরে ১৫ হাজার কোটি ডলারের বেশি ব্যয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যা পণ্য উৎপাদন ও মূলধনী ব্যয়ের মধ্যে পড়ে।"বিনিয়োগের হার খুব বেশি না বাড়লেও অ্যাপলের প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে তিন-চার বছর সময় লাগবে।
অ্যাপল ২০১৮ সালেও যুক্তরাষ্ট্রে বিনিয়োগের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিল। সে সময় কোম্পানিটি জানিয়েছিল, নতুন ও চলমান বিনিয়োগের মাধ্যমে তারা পাঁচ বছরে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে ৩৫ হাজার কোটি ডলার অবদান রাখবে।
বিনিয়োগ পরিকল্পনা ঘোষণার পর অ্যাপলের শেয়ারদর ১ দশমিক ২ শতাংশ বেড়েছে। এদিকে ট্রুথ সোশ্যাল পোস্টে অ্যাপল ও কুককে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘বিনিয়োগের এ সিদ্ধান্ত ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতি অ্যাপলের আস্থার প্রতিফলন।’
অ্যাপলের বেশির ভাগ পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে অ্যাসেম্বল করা হয়। তবে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান এখনো যুক্তরাষ্ট্রেই উৎপাদন হয়। এর মধ্যে রয়েছে ব্রডকম, স্কাইওয়ার্কস সলিউশনস ও কোরভোর নির্মিত চিপ।
অ্যাপল জানিয়েছে, তারা গত মাসে তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির (টিএসএমসি) অ্যারিজোনার একটি কারখানায় নিজস্ব ডিজাইনের চিপ উৎপাদন শুরু করেছে।