Rassel Vuiya
2025-05-28, 03:42 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/1096280138.jpg
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) চলমান বাণিজ্য আলোচনার প্রেক্ষাপটে অঞ্চলটি থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য আমদানিতে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক আগামী ৯ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন। শুল্ক বিবাদের এ সাময়িক প্রশমনে বৈশ্বিক অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি নিয়ে বিনিয়োগকারীদের শঙ্কা কিছুটা কমেছে। এমন প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম গতকাল বেড়েছে। তবে বাজারে পণ্যটির ঊর্ধ্বগতিতে লাগাম টেনে ধরেছে ওপেক প্লাস জোটের উত্তোলন বাড়ানোর সম্ভাবনা।
অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের আন্তর্জাতিক বাজার আদর্শ ব্রেন্টের দাম গতকাল ২৬ সেন্ট বা দশমিক ৪ শতাংশ বেড়েছে। প্রতি ব্যারেলের মূল্য পৌঁছেছে ৬৫ ডলারে। এ সময় মার্কিন বাজার আদর্শ ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের (ডব্লিউটিআই) দাম বেড়েছে ২৫ সেন্ট বা দশমিক ৪ শতাংশ। ব্যারেলপ্রতি মূল্য স্থির হয়েছে ৬১ ডলার ৭৮ সেন্টে। সুইজারল্যান্ডভিত তিক বহুজাতিক বিনিয়োগ ব্যাংক ও আর্থিক পরিষেবা প্রতিষ্ঠান ইউবিএসের বিশ্লেষক জিওভানি স্টাউনোভো বলেন, ‘বাণিজ্য যুদ্ধ নিয়ে শঙ্কা কিছুটা কমায় জ্বালানি তেলের দামে প্রভাব ফেলেছে। তবে ওপেক প্লাস উত্তোলন নিয়ে কী সিদ্ধান্ত নেয়, তা স্পষ্ট না হওয়া পর্যন্ত দাম বাড়ার সম্ভাবনা সীমিত।’
পেট্রোলিয়াম রফতানিকারক দেশগুলোর সংস্থা ওপেক ও রাশিয়াসহ অন্যান্য সহযোগী দেশ নিয়ে গঠিত ওপেক প্লাস। জুলাইয়ে এ সংগঠনভুক্ত দেশগুলো উত্তোলন বাড়াবে কিনা, তা নিয়ে আগামী শনিবারের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
রয়টার্সের সূত্র অনুযায়ী, ওই বৈঠকে দৈনিক ৪ লাখ ১১ হাজার ব্যারেল উত্তোলন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আসতে পারে।
ওপেক প্লাস ধাপে ধাপে তাদের পূর্বঘোষিত উৎপাদন হ্রাসের পরিকল্পনা থেকে সরে আসছে। রয়টার্স এর আগে জানিয়েছিল, আগামী নভেম্বরের মধ্যে ওপেক প্লাস জোটভুক্ত দেশগুলোর দৈনিক জ্বালানি তেল সরবরাহ বৃদ্ধির পরিমাণ ২২ লাখ ব্যারেল ছাড়িয়ে যেতে পারে।
রাশিয়ার উপপ্রধানমন্ত্রী আলেকজান্ডার নোভাক গত সোমবার বলেন, ‘উত্তোলন বাড়ার বিষয়টি এখনো ওপেক প্লাস আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা করেনি। ২৮ মে অনলাইনে অনুষ্ঠিতব্য মন্ত্রিসভা পর্যায়ের বৈঠকে কোটা নির্ধারণ করা হতে পারে।’
এদিকে জ্বালানি তেলের বাজারবিষয়ক ব্রোকারেজ ও বিশ্লেষণধর্মী প্রতিষ্ঠান পিভিএমের অ্যানালিস্ট টামাস ভার্গা বলেন, ‘রাশিয়ার উপপ্রধানমন্ত্রীর মন্তব্য ও ইউরোপের দেশগুলোয় যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ বিলম্ব করার সিদ্ধান্ত—দুটোই জ্বালানি তেলের দামে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।’
বর্তমানে বৈশ্বিক জ্বালানি তেল খাত সংশ্লিষ্টরা ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান পরমাণু আলোচনার উপর নজর রাখছেন। খাতসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, যদি এ আলোচনায় কোনো সমাধান না আসে, তাহলে ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা বজায় থাকবে। এতে জ্বালানি তেলের সরবরাহে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) চলমান বাণিজ্য আলোচনার প্রেক্ষাপটে অঞ্চলটি থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য আমদানিতে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক আগামী ৯ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন। শুল্ক বিবাদের এ সাময়িক প্রশমনে বৈশ্বিক অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি নিয়ে বিনিয়োগকারীদের শঙ্কা কিছুটা কমেছে। এমন প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম গতকাল বেড়েছে। তবে বাজারে পণ্যটির ঊর্ধ্বগতিতে লাগাম টেনে ধরেছে ওপেক প্লাস জোটের উত্তোলন বাড়ানোর সম্ভাবনা।
অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের আন্তর্জাতিক বাজার আদর্শ ব্রেন্টের দাম গতকাল ২৬ সেন্ট বা দশমিক ৪ শতাংশ বেড়েছে। প্রতি ব্যারেলের মূল্য পৌঁছেছে ৬৫ ডলারে। এ সময় মার্কিন বাজার আদর্শ ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের (ডব্লিউটিআই) দাম বেড়েছে ২৫ সেন্ট বা দশমিক ৪ শতাংশ। ব্যারেলপ্রতি মূল্য স্থির হয়েছে ৬১ ডলার ৭৮ সেন্টে। সুইজারল্যান্ডভিত তিক বহুজাতিক বিনিয়োগ ব্যাংক ও আর্থিক পরিষেবা প্রতিষ্ঠান ইউবিএসের বিশ্লেষক জিওভানি স্টাউনোভো বলেন, ‘বাণিজ্য যুদ্ধ নিয়ে শঙ্কা কিছুটা কমায় জ্বালানি তেলের দামে প্রভাব ফেলেছে। তবে ওপেক প্লাস উত্তোলন নিয়ে কী সিদ্ধান্ত নেয়, তা স্পষ্ট না হওয়া পর্যন্ত দাম বাড়ার সম্ভাবনা সীমিত।’
পেট্রোলিয়াম রফতানিকারক দেশগুলোর সংস্থা ওপেক ও রাশিয়াসহ অন্যান্য সহযোগী দেশ নিয়ে গঠিত ওপেক প্লাস। জুলাইয়ে এ সংগঠনভুক্ত দেশগুলো উত্তোলন বাড়াবে কিনা, তা নিয়ে আগামী শনিবারের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
রয়টার্সের সূত্র অনুযায়ী, ওই বৈঠকে দৈনিক ৪ লাখ ১১ হাজার ব্যারেল উত্তোলন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আসতে পারে।
ওপেক প্লাস ধাপে ধাপে তাদের পূর্বঘোষিত উৎপাদন হ্রাসের পরিকল্পনা থেকে সরে আসছে। রয়টার্স এর আগে জানিয়েছিল, আগামী নভেম্বরের মধ্যে ওপেক প্লাস জোটভুক্ত দেশগুলোর দৈনিক জ্বালানি তেল সরবরাহ বৃদ্ধির পরিমাণ ২২ লাখ ব্যারেল ছাড়িয়ে যেতে পারে।
রাশিয়ার উপপ্রধানমন্ত্রী আলেকজান্ডার নোভাক গত সোমবার বলেন, ‘উত্তোলন বাড়ার বিষয়টি এখনো ওপেক প্লাস আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা করেনি। ২৮ মে অনলাইনে অনুষ্ঠিতব্য মন্ত্রিসভা পর্যায়ের বৈঠকে কোটা নির্ধারণ করা হতে পারে।’
এদিকে জ্বালানি তেলের বাজারবিষয়ক ব্রোকারেজ ও বিশ্লেষণধর্মী প্রতিষ্ঠান পিভিএমের অ্যানালিস্ট টামাস ভার্গা বলেন, ‘রাশিয়ার উপপ্রধানমন্ত্রীর মন্তব্য ও ইউরোপের দেশগুলোয় যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ বিলম্ব করার সিদ্ধান্ত—দুটোই জ্বালানি তেলের দামে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।’
বর্তমানে বৈশ্বিক জ্বালানি তেল খাত সংশ্লিষ্টরা ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান পরমাণু আলোচনার উপর নজর রাখছেন। খাতসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, যদি এ আলোচনায় কোনো সমাধান না আসে, তাহলে ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা বজায় থাকবে। এতে জ্বালানি তেলের সরবরাহে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটতে পারে।