View Full Version : মার্কিন স্টক মার্কেটের আপডেট,
Rassel Vuiya
2025-05-30, 07:48 PM
৩০ মে: S&P 500 এবং নাসডাক সূচক আবারও দরপতনের পথে রয়েছে
http://forex-bangla.com/customavatars/667608415.jpg
সর্বশেষ নিয়মিত ট্রেডিং সেশনের শেষে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টক সূচকগুলো সামান্য ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। S&P 500 সূচক 0.40% বৃদ্ধি পেয়েছে, নাসডাক 100 সূচক 0.39% বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং ডাও জোন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল এভারেজ 0.28% বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে, নিয়মিত সেশন শেষ হওয়ার পর মার্কিন স্টক সূচকের ফিউচারগুলোতে পতন দেখা যায়, কারণ ট্রেডাররা যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কনীতি ঘিরে ক্রমবর্ধমান অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে যায় — যা এখনো আইনি লড়াই, ধীরগতির আলোচনার প্রক্রিয়া এবং নীতিগত পরিবর্তনের মধ্যে জড়িত। এই দরপতন মার্কেটের ট্রেডারদের উদ্বেগকে সামনে নিয়ে আসে, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য নীতির কোনো সুস্পষ্ট কৌশল না থাকায় বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত গ্রহণে বাধা সৃষ্টি করছে। একইসাথে বিনিয়োগকারীরা কর্পোরেট খাতের অগ্রগতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছে। বড় কোম্পানিগুলোর ভবিষ্যৎ আর্থিক ফলাফল ও একত্রীকরণ/অধিগ্রহণ সংক্রান্ত খবরে স্টক মূল্যের উপর তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব পড়েছে। এছাড়া, সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটও উপেক্ষা করা যায়নি — জিডিপি প্রতিবেদনের ফলাফল মার্কেটে মূল্যের দিক নির্ধারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক হয়ে ওঠে। S&P 500-এর ফিউচার কন্ট্র্যাক্টগুলো 0.2% কমে যায়। এশিয়ার সূচক 0.7% হ্রাস পায়, যার ফলে ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় মাসিক লাভ হারিয়েছে। ইউরোপীয় স্টক সূচকগুলো প্রায় অপরিবর্তিত রয়েছে। মার্কিন ডলার এবং ট্রেজারি বন্ডগুলো সামান্য ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট গতকাল বলেন, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনার খুব বেশি অগ্রগতি হয়নি। বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে এমনিতেই বিদ্যমান উত্তেজনার মধ্যে এই মন্তব্য সরাসরি ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে প্রভাব ফেলে। বিনিয়োগকারীরা বাণিজ্য যুদ্ধ নতুন করে চরম মাত্রায় পৌঁছানোর আশঙ্কায় আবারও ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদ বিক্রি শুরু করে দেয়, যার ফলে স্টক সূচকগুলোতে দরপতন ঘটে এবং জাপানি ইয়েন ও সুইস ফ্রাঁ-এর মতো নিরাপদ মুদ্রাগুলো শক্তিশালী হয়ে ওঠে। তবে বেসেন্টের বক্তব্যে বিস্তারিত কিছু ছিল না, যার ফলে আরও গুজব ছড়ায়। এখনও এতো স্পষ্ট নয় যে কোন বিষয়গুলো আলোচনা ভেস্তে যাওয়ার মূল কারণ — হয়ত বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি সুরক্ষা, মার্কিন কোম্পানিগুলোর জন্য চীনা বাজারে প্রবেশাধিকার, অথবা মার্কিন কৃষিপণ্যের আমদানির পরিমাণ বিষয়ক মতভেদ এর পেছনে দায়ী। ব্রাউন ব্রাদার্স হ্যারিম্যান অ্যান্ড কোং-এর হেড অব গ্লোবাল মার্কেট স্ট্র্যাটেজি উইন থিন বলেন, "যাই ঘটুক না কেন, ট্রেডাররা বুঝে গেছে সামনে দীর্ঘ অনিশ্চয়তার সময় অপেক্ষা করছে। শুল্ক বহাল রাখা স্থবিরতা ও মূল্যস্ফীতির দ্বৈত ঝুঁকি বাড়ায় এবং ডলার ও ইকুইটি—দুটোর উপরেই নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।" আজ ট্রেডারদের দৃষ্টি নিবদ্ধ থাকবে যুক্তরাষ্ট্রের কোর পারসোনাল কনজাম্পশন এক্সেপেন্ডিচার প্রাইস ইনডেক্সের (PCE) Price Index-এর দিকে — এটি হলো ফেডারেল রিজার্ভের পছন্দের মূল মূল্যস্ফীতির পরিমাপক, যা খাদ্য ও জ্বালানি ব্যতীত হিসাব করা হয়। এটি অর্থনীতির অবস্থা ও সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা সম্পর্কে ইঙ্গিত দেবে। যদিও এপ্রিলের প্রতিবেদন উপর ট্রাম্পের শুল্কনীতির প্রভাব সামান্য থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে, আগামী মাসগুলোতে এই নীতিগুলোর প্রভাব আরও স্পষ্ট হয়ে উঠবে। S&P 500-এর টেকনিক্যাল দৃষ্টিভঙ্গি: আজ ক্রেতাদের মূল লক্ষ্য হবে $5921 লেভেল ব্রেক করা। এটি আরও ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম তৈরি করবে এবং $5933 এর দিকে অগ্রসর হওয়ার সম্ভাবনা উন্মুক্ত করে দেবে। পাশাপাশি, ক্রেতাদের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ টার্গেট হবে $5967 লেভেলের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা, যা তাদের অবস্থান আরও শক্তিশালী করবে। যদি মার্কেট ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের প্রতি অনাগ্রহের কারণে সূচকটির দর নিম্নমুখী হয়, তাহলে $5897 লেভেল প্রতিরক্ষার জন্য ক্রেতাদের অবস্থান করতে পারে। এই লেভেলটি ব্রে করা হলে সূচকটি দ্রুত $5877 এবং তারপরে $5854 লেভেলের দিকে নেমে যেতে পারে। (https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/412130)
SaifulRahman
2025-06-04, 05:43 PM
৪ জুন: S&P 500 এবং NASDAQ সূচকে শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়েছে
http://forex-bangla.com/customavatars/1446935511.jpg
সাম্প্রতিক নিয়মিত ট্রেডিং সেশন শেষে, মার্কিন স্টক সূচকগুলোতে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিরাজ করেছে। S&P 500 সূচক 0.58% বৃদ্ধি পেয়েছে, Nasdaq 100 সূচক 0.81% বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং শিল্পখাতভিত্তিক ডাও জোন্স সূচক 0.51% প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। এশিয়ার স্টক সূচকগুলোও চার দিনের মধ্যে প্রথমবারের মতো ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে, কারণ প্রকাশিত এক প্রতিবেদন দেখা গেছে যে মার্কিন শ্রমবাজার এখনো শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে—যা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক যুদ্ধের প্রভাবে বৈশ্বিক অর্থনীতি মন্দায় পর্যবসিত হবে এই আশঙ্কা কিছুটা প্রশমিত করেছে। ইউরোপীয় স্টক সূচকের ফিউচার 0.3% বেড়েছে, তবে মার্কিন সূচকের ফিউচারে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়নি। মার্কিন শ্রমবাজার সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশের কয়েকদিন আগে, চাকরির শূন্যপদের সংখ্যার অপ্রত্যাশিত বৃদ্ধির ফলে ফেডারেল রিজার্ভের এই দাবি সমর্থন পেয়েছে যে শ্রমবাজার স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে, যা মার্কেটে ইতিবাচক মনোভাব জোরদার করেছে। এই আশাবাদ ট্রেডারদের সেই উদ্বেগকে নিরসন করেছে, যেখানে ট্রাম্পের আগ্রাসী বাণিজ্য নীতি যুক্তরাষ্ট্রকে অর্থনৈতিক মন্দার দিকে ঠেলে দিতে পারে বলে অর্থনীতিবিদরা পূর্বাভাস দিয়েছিলেন। তবে, এই আশাবাদের বিপরীতে এখনো কিছুটা ঝুঁকি বিদ্যমান। মুদ্রাস্ফীতির গতি কিছুটা হ্রাস পেলেও এটি এখনো উচ্চ পর্যায়ে রয়েছে, যা ফেডের জন্য একটি কঠিন পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। খুব দ্রুতই মুদ্রানীতি নমনীয় করা হলে পুনরায় মূল্যস্ফীতির উত্থান ঘটতে পারে, আবার অপর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে সেটি অর্থনৈতিক মন্দার দিকে নিয়ে যেতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীদের সতর্ক থাকতে হবে এবং প্রতিটি নতুন প্রতিবেদন নিবিড়ভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে। ভ্যান্টেজ মার্কেটসের বিশ্লেষকগণ জানিয়েছেন, "স্পষ্ট সামষ্টিক অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক সংকেতের মেলবন্ধনে ট্রেডাররা কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারছে। ওয়াল স্ট্রিটে এই আশাবাদের মূল উৎস ছিল কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল, যা দক্ষিণ কোরিয়ার নির্বাচন-পরবর্তী ফলাফলের মাধ্যমে এশিয়াতেও ছড়িয়ে পড়ে। যৌথভাবে, এই বিষয়গুলো বিনিয়োগকারীদের ঝুঁকি গ্রহণ করতে উৎসাহ দিয়েছে।" যদিও কিছু অর্থনীতিবিদ আশঙ্কা করছেন যে আগামী মাসগুলোতে ট্রাম্পের শুল্ক নীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বড় ধরনের মন্থরতা দেখ যেতে পারে, যদিও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনে এখনো এই প্রভাব প্রতিফলিত হয়নি, যা ফেডের সুদের হার অপরিবর্তিত রাখার অবস্থানকে সমর্থন যোগাচ্ছে। সোয়াপ মার্কেটের পূর্বাভাস অনুযায়ী, এই বছরের অক্টোবর থেকে ফেডারেল রিজার্ভ দুইবার সুদের হার কমাতে পারে। LBBW ব্যাংকের মতে, "আমরা এখনো শ্রমবাজার বা মুদ্রাস্ফীতির ওপর শুল্কের কোনো চমকপ্রদ প্রভাব দেখছি না।"
বাণিজ্য আলোচনার ক্ষেত্রে, যুক্তরাষ্ট্র নিশ্চিত করেছে যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং শিগগিরই আলোচনায় বসবেন। হোয়াইট হাউজের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলাইন লেভিট বলেছেন, "যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন জেনেভা বাণিজ্য চুক্তির শর্তে চীনের অঙ্গীকার বাস্তবায়নের বিষয়টি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।" হোয়াইট হাউজ জানিয়েছে যে মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি দপ্তর আলোচনার সময়সীমা মনে করিয়ে দিতে বাণিজ্য অংশীদারদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে। বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লাটনিক বলেছেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্র-ভারতের মধ্যে বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের সম্ভাবনা নিয়ে যথেষ্ট আশাবাদী। এদিকে, ট্রাম্প গতকাল স্টিল ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর শুল্ক ২৫% থেকে বাড়িয়ে ৫০% করেছেন, যা দেশীয় উৎপাদকদের সুরক্ষায় একটি প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ট্রাম্প এই পদক্ষেপকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজনীয় মনে করছেন। তবে ট্রেডাররা এখনো এই খবরের প্রতি উল্লেখযোগ্যভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। S&P 500 সূচকের টেকনিক্যাল চিত্র: আজ ক্রেতাদের প্রধান লক্ষ্য হবে $5986 রেজিস্ট্যান্স লেভেল ব্রেক করা। এতে মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা শক্তিশালী হবে এবং মূল্য $6003 লেভেলের দিকে যেতে পারে। ক্রেতাদের জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো $6024 লেভেলের ওপরে নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা, যা তাদের অবস্থান আরও শক্তিশালী করবে। যদি ঝুঁকি গ্রহণের প্রবণতা কমে যায় এবং দরপতন হয়, তাহলে ক্রেতাদের $5967 এরিয়ায় সক্রিয় হতে হবে। এই লেভেল ব্রেক করা হলে মূল্য দ্রুত $5951 এবং এরপর $5933 এর দিকে নেমে যেতে পারে। (https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/412586)
Montu Zaman
2025-06-23, 08:11 PM
মার্কিন স্টক মার্কেটের নিউজ ডাইজেস্ট, ২৩ জুন
http://forex-bangla.com/customavatars/1350369690.jpg
ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা মার্কেটে চাপ সৃষ্টি করছে মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগকারীরা সতর্ক অবস্থান বজায় রেখেছে এবং ইরানের সম্ভাব্য পাল্টা প্রতিক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। যদিও এখন পর্যন্ত ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া তুলনামূলকভাবে নিয়ন্ত্রিত ছিল, তবে সংঘাত আরও তীব্র হলে তেলের দামে হঠাৎ বড় ধরনের বৃদ্ধি এবং ইকুইটি মার্কেটে অস্থিরতা বাড়তে পারে। বিনিয়োগকারীরা রাজনৈতিক বক্তব্য ও সামরিক ঘটনাপ্রবাহ ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছে, কারণ নতুন করে উত্তেজনা বাড়লে তা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনায় প্রভাব ফেলতে পারে। বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন। প্রধান স্টক সূচকসমূহে মিশ্র ফলাফলের সাথে লেনদেন শেষ হয়েছে শুক্রবারের ট্রেডিং সেশনে মার্কিন স্টক সূচকগুলোতে মিশ্র ফলাফলের সাথে দৈনিক লেনদেন শেষ হয়েছে: S&P 500 এবং নাসডাক সূচক হ্রাস পেয়েছে, অপরদিকে ডাও জোন্স সূচক সীমিত মাত্রায় বেড়েছে। ইরানের পরবর্তী পদক্ষেপ এবং আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সতর্ক অবস্থান অব্যাহত রয়েছে। নিরাপদ বিনিয়োগের প্রতি চাহিদা এখনো বেশি, যেখানে মূল্যস্ফীতির প্রত্যাশা ও আসন্ন ফেডের নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত থেকেও অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন। ইরানে মার্কিন হামলার ঘটনায় বিনিয়োগকারীদের প্রতিক্রিয়া ইরানের পারমাণবিক অবকাঠামোর ওপর মার্কিন সামরিক হামলার খবরে তেলের দাম বেড়েছে এবং ইকুইটি সূচকগুলো চাপের মধ্যে পড়েছে। এই ঘটনাটি ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে তুলেছে, বিশেষ করে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টির সম্ভাবনা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। সরবরাহ শৃঙ্খলের ওপর সম্ভাব্য হুমকি নিরাপদ বিনিয়োগের প্রতি আগ্রহ বাড়াচ্ছে, একই সঙ্গে বিনিয়োগকারীরা সম্ভাব্য নিষেধাজ্ঞা এবং কমোডিটি এর প্রভাবের দিকেও নজর রাখছে। বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন। (https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/414588)
Rassel Vuiya
2025-07-01, 05:03 PM
মার্কিন স্টক মার্কেটের সর্বশেষ আপডেট, ১ জুলাই
http://forex-bangla.com/customavatars/2118748431.jpg
SP500 এবং নাসডাক সূচকে ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি পরিলক্ষিত হচ্ছে
গতকালের ট্রেডিং সেশন শেষে মার্কিন স্টক সূচকগুলোতে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে লেনদেন শেষ হয়েছে। S&P 500 সূচক 0.52% বৃদ্ধি পেয়েছে, নাসডাক 100 সূচক 0.47% বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং ডাও জোন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল এভারেজ 0.43% বৃদ্ধি পেয়েছে। বছরের দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই সূচকগুলো রেকর্ড প্রবৃদ্ধির সাথে যাত্রা শুরু করেছে, কারণ বিনিয়োগকারীরা আশাবাদী যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতি ঘিরে অনিশ্চয়তার মধ্যেও মার্কিন অর্থনীতি বেশ ভালভাবেই টিকে থাকতে পারবে। গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইউরোপীয় ইউনিয়ন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য প্রস্তুত রয়েছে, যেখানে ইউরো ব্লকের অনেক রপ্তানি পণ্যের উপর 10% হারে সার্বজনীন শুল্ক অন্তর্ভুক্ত থাকবে। তবে, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন চায় যে যুক্তরাষ্ট্র যেন ফার্মাসিউটিক্যাল, অ্যালকোহল, সেমিকন্ডাক্টর এবং কমার্শিয়াল বিমান শিল্পে নিম্ন হারে শুল্ক আরোপের প্রতিশ্রুতি দেয়। MSCI বৈশ্বিক সূচক, যা সোমবার রেকর্ড উচ্চতায় ক্লোজ করেছিল, টানা চতুর্থ দিনের মতো প্রবৃদ্ধি প্রদর্শন করেছে। এশিয়ান সূচকগুলোও প্রায় 0.3% বেড়েছে। ইউরোপীয় স্টক সূচকের ফিউচার 0.1% হারে বেড়েছে, আর S&P 500 ফিউচার 0.2% হারে কারেকশন হয়েছে, কারণ বেঞ্চমার্ক সূচকটি ডিসেম্বর 2023 সালের পর তার সর্বোত্তম প্রান্তিক ভিত্তিক ফলাফল প্রদর্শন করেছে। ট্রেজারি বন্ড এবং স্বর্ণের দর টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বেড়েছে। টেন ক্যাপের বিশ্লেষকেরা বলেন, "আমরা মনে করি বছরের দ্বিতীয়ার্ধ যথেষ্ট ইতিবাচক পরিস্থিতি বিরাজ করবে। আমরা তাদের সঙ্গে একমত নই যারা মার্কেটে বড় ধরনের দরপতনের পূর্বাভাস দিচ্ছেন। আমাদের বিশ্বাস, মার্কেটের মৌলিক ভিত্তিগুলো এখনো বেশ শক্তিশালী।" গত মাসের শেষে, যুক্তরাষ্ট্র তার প্রধান বাণিজ্য অংশীদারদের সাথে আরও বাস্তবসম্মত চুক্তির দিকে অগ্রসর হচ্ছে—এই প্রত্যাশা ও আশাবাদ স্টক সূচকগুলোকে ওয়াল স্ট্রিটের ঐতিহাসিক উচ্চতায় পৌঁছাতে সহায়তা করেছে। একই সঙ্গে, ফেডারেল রিজার্ভ আবারো ডোভিশ বা নমনীয় মুদ্রানীতির পথে ফিরে যাবে—এই জল্পনা ট্রেজারি বন্ডকে গত পাঁচ বছরে সবচেয়ে শক্তিশালী ষান্মাসিক ফলাফল উপহার দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে এমন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনও ট্রেজারি মার্কেটে প্রভাব ফেলেছে। এসব সংকেত বিনিয়োগকারীদের আরও নিরাপদ বিনিয়োগ যেমন সরকারি বন্ডের দিকে ঝুঁকতে বাধ্য করেছে, যার ফলে বন্ডের ইয়েল্ড বা লভ্যাংশ প্রদান কমেছে এবং মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শুরু হয়েছে। তবে বছরের প্রথমার্ধে ট্রেজারির জন্য পরিস্থিতি সহায়ক থাকলেও, বিশেষজ্ঞরা দ্বিতীয়ার্ধে সম্ভাব্য ঝুঁকি সম্পর্কে সতর্ক করছেন। অর্থনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তন, হঠাৎ মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি, বা ফেডের নীতিমালার পরিবর্তন বন্ড মার্কেটকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। বিনিয়োগকারীদেরক বাজার পরিস্থিতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিনিয়োগ কৌশল সমন্বয় করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তবুও, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শুল্ক এবং রাজস্ব ব্যয় পরিকল্পনা ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির দীর্ঘমেয়াদী কাঠামো নিয়ে যে অনিশ্চয়তা রয়েছে, তা ডলারের মূল্যে প্রতিফলিত হয়েছে। বছরের প্রথম ছয় মাসে ডলারের প্রায় 10.8% দরপতন ঘটেছে—এটি 1973 সালের পর সবচেয়ে বাজে ফলাফল। বর্তমানে সিনেটে আলোচনাধীন ট্রাম্পের $3.3 ট্রিলিয়ন কর এবং ব্যয় বিলও দেশটির বাজেট ঘাটতি বৃদ্ধির বিষয়ে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। S&P 500-এর টেকনিক্যাল চিত্রের দিক থেকে আজ ক্রেতাদের প্রধান লক্ষ্য হবে 6,200 লেভেলের ব্রেক ঘটানো। এটি ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আরও প্রসারিত করতে সহায়তা করবে এবং সূচকটির 6,211-এর নতুন লক্ষ্যমাত্রার দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা উন্মুক্ত করবে। সমান গুরুত্বপূর্ণ হবে 6,235 লেভেলের উপর নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখা, যা ক্রেতাদের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করবে। তবে, যদি ঝুঁকি গ্রহণের প্রবণতা হ্রাস পায় এবং নিম্নমুখী প্রবণতা সৃষ্টি হয়, তাহলে ক্রেতাদের 6,185 লেভেলের আশেপাশে সক্রিয় হতে হবে। এই লেভেল ব্রেক করে সূচকটি নিম্নমুখী হলে ইন্সট্রুমেন্টটি দ্রুত 6,169-এ নেমে যেতে পারে এবং সেখান থেকে 6,152 পর্যন্ত দরপতনের সম্ভাবনা উন্মুক্ত হতে পারে। (https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/415538)
SUROZ Islam
2025-07-07, 07:19 PM
উচ্চ শুল্ক কার্যকর হতে আর মাত্র তিন দিন বাকি
http://forex-bangla.com/customavatars/104914422.jpg
ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্ধারিত ৯ জুলাইয়ের ডেডলাইন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বাণিজ্য অংশীদাররা গত সপ্তাহান্তে চুক্তি সম্পন্ন করার জন্য তৎপরতা চালিয়েছে অথবা সময়সীমা বাড়ানোর জন্য জোরালো লবিং করেছে। এদিকে, মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট জানিয়েছেন যে, কিছু দেশ যদি বুধবারের মধ্যে চুক্তিতে পৌঁছাতে না পারে, তবে তাদের জন্য আলোচনার সময়সীমা আরও তিন সপ্তাহ বাড়ানো হতে পারে। রবিবার মার্কিন প্রশাসনের ৯ জুলাইয়ের সময়সীমার আগ পর্যন্ত সময়ের কথা উল্লেখ করে বেসেন্ট বলেন "পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা আমরা খুব ব্যস্ত থাকব।" রবিবার রাতে ট্রাম্প সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে জানান, সোমবার ওয়াশিংটন সময় দুপুর থেকে শুল্ক আরোপের চিঠি পাঠানো শুরু হবে। তিনি আগেই বলেছিলেন, ১৫টি বাণিজ্য অংশীদার দেশের জন্য চিঠিগুলো প্রস্তুত রয়েছে এবং তা পাঠানোর অপেক্ষা রয়েছে, পাশাপাশি তিনি ইঙ্গিত দেন যে, কিছু চুক্তি অচিরেই সম্পন্ন হতে পারে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, "আমার ধারণা, ৯ জুলাইয়ের মধ্যে বেশিরভাগ দেশই হয় চিঠি পাবে, নয়তো চুক্তিতে আসবে।" রবিবার দুটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে বেসেন্ট পরিষ্কার করে বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বাণিজ্য অংশীদারদের যেসব চিঠি পাঠাতে যাচ্ছেন, সেগুলো তাৎক্ষণিক শুল্ক হারের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয়। শুল্ক কার্যকর হবে ১ আগস্ট থেকে, অর্থাৎ যারা এখনো কোনো চুক্তি স্বাক্ষরের কাছাকাছি পৌঁছায়নি, তাদের এখনো প্রস্তাব দেওয়ার সময় রয়েছে। বেসেন্ট জানান, ১৮টি মূল বাণিজ্য অংশীদারকে কেন্দ্র করে আলোচনা চলছে, এবং কয়েকটি বড় চুক্তি প্রায় সম্পন্নের পথে থাকলেও অপরপক্ষ থেকে বিলম্ব করা হচ্ছে। উল্লেখযোগ্য যে, ট্রাম্প ও তার কর্মকর্তারা একাধিকবার বলেছেন চুক্তিগুলো শিগগিরই স্বাক্ষরিত হবে এবং সেগুলো অনিবার্য, কিন্তু এখনো বাস্তবে সেগুলো সম্পন্ন হয়নি। এ পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছানো গেছে, এবং ভিয়েতনামের সঙ্গে একটি চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। ট্রাম্প ও বেসেন্টের সর্বশেষ মন্তব্য এই ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, আলোচনাগুলো এখনো ফলপ্রসূ হয়নি। মার্কিন অর্থমন্ত্রীর ভাষ্যমতে, ওয়াশিংটন তাদের বাণিজ্য অংশীদারদের ওপর সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগ করছে, এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে আলোচনায়—যা মোট মার্কিন পণ্যের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ বাণিজ্যের প্রতিনিধিত্ব করে—"বেশ ভালো অগ্রগতি" হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়াও গাড়ির ওপর শুল্ক আরোপ নিয়ে উদ্বিগ্ন, এবং তারা শেষ মুহূর্তে বাড়তি শুল্ক এড়াতে সময়সীমা বাড়ানোর সম্ভাবনা নিয়ে মার্কিন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবা সম্প্রতি বলেন, জাপান সব ধরনের সম্ভাব্য শুল্ক পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বলেন, "ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে চেষ্টা চালানো আরেকটি প্রধান গাড়ি উৎপাদক দেশ হিসেবে জাপান দৃঢ় অবস্থান গ্রহণে প্রস্তুত এবং প্রতিটি সম্ভাব্য পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।" শুক্রবার, কম্বোডিয়ার সরকার জানিয়েছে যে, তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি কাঠামোগত চুক্তিতে পৌঁছেছে, যা শীঘ্রই প্রকাশ করা হবে এবং উভয় দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশ যুক্তরাষ্ট্রে টেক্সটাইল ও ফুটওয়্যার রপ্তানিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কম্বোডিয়ার প্রধান আলোচকদের মতে, ইন্দোনেশিয়া গত সপ্তাহে ইঙ্গিত দিয়েছে যে, তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে, যার আওতায় খনিজ সম্পদ, জ্বালানি, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা এবং বাজারে প্রবেশাধিকারের বিষয়গুলো থাকবে—এবং তা শুল্ক কার্যকরের নির্ধারিত সময়ের আগেই বাস্তবায়িত হতে পারে। থাইল্যান্ডও তাদের রপ্তানির ওপর ৩৬% মার্কিন শুল্ক এড়াতে শেষ মুহূর্তে মরিয়া উদ্যোগ নিয়েছে—যুক্তরাষ্ ্রের কৃষিপণ্য ও শিল্পপণ্যের বাজারে আরও প্রবেশাধিকার দেওয়ার প্রস্তাব এবং জ্বালানি ও বোয়িং এয়ারক্রাফট ক্রয় বাড়ানোর অঙ্গীকার দিয়েছে। তবে, সবকিছু মিলিয়ে দেখা যাচ্ছে মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা এসব খবরের প্রতিক্রিয়ায় ক্লান্ত—ফলে এই খবরগুলো মার্কেটে বড় ধরনের মুভমেন্ট সৃষ্টি করতে পারেনি। EUR/USD-এর বর্তমান টেকনিক্যাল চিত্র অনুযায়ী, ক্রেতাদের এখন এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1790 লেভেলে পুনরুদ্ধারের উপায় নিয়ে ভাবতে হবে। কেবলমাত্র মূল্য এই লেভেলে পুনরুদ্ধার হলেই 1.1825-এর লেভেল টেস্ট করার সুযোগ পাওয়া যাবে। সেখান থেকে এই পেয়ারের মূল্যের 1.1866-এর লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছানোর প্রচেষ্টা পরিলক্ষিত হতে পারে, যদিও বড় ট্রেডারদের সহায়তা ছাড়া এটি করা বেশ কঠিন হবে। সবচেয়ে দূরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1910-এর সর্বোচ্চ লেভেল। যদি এই ইন্সট্রুমেন্টের দরপতন হয়, তাহলে আমি 1.1750-এর এরিয়ায় উল্লেখযোগ্য ক্রয় কার্যক্রমের প্রত্যাশা করব। যদি সেখানে কোনো বড় ক্রেতা সক্রিয় না ঠাকে, তবে এই পেয়ারের মূল্যের 1.1715-এর নিচে নেমে যাওয়া বা 1.1675 থেকে লং পজিশন ওপেন করার জন্য অপেক্ষা করাই ভালো হবে। GBP/USD-এর বর্তমান টেকনিক্যাল চিত্র অনুযায়ী, পাউন্ডের ক্রেতাদের এই পেয়ারের মূল্যকে 1.3640-এর নিকটবর্তী রেজিস্ট্যান্সে পুনরুদ্ধার করতে হবে। কেবল তখনই তারা এই পেয়ারের মূল্যকে 1.3675-এর দিকে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে পারবে, যা ব্রেকআউট করে মূল্যের উপরের দিকে যাওয়া বেশ কঠিন হবে। সবচেয়ে দূরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3710-এর লেভেল। যদি এই পেয়ারের দরপতন হয়, তাহলে বিক্রেতারা 1.3600-এর নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করবে। যদি তারা সফল হয়, তাহলে মূল্য এই রেঞ্জের নিচে নেমে গেলে সেটি ক্রেতাদের জন্য বড় ধাক্কা হবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.3565 লেভেলে নেমে যেতে পারে, এমনকি 1.3535 পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে (https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/416175)।
Powered by vBulletin® Version 4.1.9 Copyright © 2025 vBulletin Solutions, Inc. All rights reserved.