SaifulRahman
2025-11-07, 05:46 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/131182125.jpg
গত মাসে অস্ট্রেলিয়ায় বাড়ির দাম বেড়েছে দুই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হারে। এ সময় ক্রেতা চাহিদায় বড় ধরনের উল্লম্ফন দেখা গেছে। এতে ভূমিকা রেখেছে অস্ট্রেলিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুদহার কর্তন ও সরকারি সহায়তানীতি। পাশাপাশি দেশটিতে বাড়ি ভাড়ার হারও বেড়েছে। অক্টোবরে অস্ট্রেলিয়ার আর্থিক অবস্থার টানাপড়েন কিছুটা শিথিল হয়েছে। বাড়ির চাহিদায় এর প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। তবে মূল্যস্ফীতির পুনরুত্থান নিয়ে এখনো উদ্বিগ্ন রয়েছে রিজার্ভ ব্যাংক অব অস্ট্রেলিয়া (আরবিএ)।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান কোটালিটির তথ্য অনুযায়ী, অস্ট্রেলিয়ায় অক্টোবরে বাড়ির গড় দাম বেড়েছে ১ দশমিক ১ শতাংশ। এতে দেশটির বাড়ির মধ্যম মূল্য পৌঁছেছে রেকর্ড ৮ লাখ ৭২ হাজার ৫৩৮ অস্ট্রেলিয়ান ডলার বা ৫ লাখ ৬৬ হাজার ৯৭৫ ডলার ১৯ সেন্টে। এটি ২০২৩ সালের জুনের পর মাস হিসেবে সর্বোচ্চ বৃদ্ধি।
বাড়ির দাম বাড়ার এ ধারা দেশজুড়ে বিস্তৃত ছিল। সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে পার্থে, ১ দশমিক ৯ শতাংশ। সিডনিতে বেড়েছে দশমিক ৭ শতাংশ। এছাড়া বাজার পুনরুদ্ধারে পিছিয়ে থাকা মেলবোর্নে বাড়ির দাম বেড়েছে দশমিক ৯ শতাংশ।
গত ফেব্রুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত তিন দফা সুদহার কমিয়েছে আরবিএ। পাশাপাশি প্রথমবারের মতো মাত্র ৫ শতাংশ আগাম অর্থে (ডিপোজিট) বাড়ি কেনার সুযোগ দিয়েছে সরকার। গত ১ অক্টোবর চালু হওয়া এ নীতি বাজারে নতুন করে ক্রেতার আগ্রহ তৈরি করেছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, সীমিত সরবরাহের কারণে অস্ট্রেলিয়ার আবাসন বাজারে দ্রুত দাম বাড়ছে। নতুন বাড়ি নির্মাণের গতি চাহিদার তুলনায় অনেক ধীর। এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছে তুলনামূলক কম দামের বাড়িগুলোর ওপর। নিম্ন ও মধ্যম মূল্যমানের বাড়ির দামই বাড়ছে সবচেয়ে দ্রুত হারে।
বাড়ি ভাড়ার ক্ষেত্রেও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। গত তিন মাসে আবাসিক ভাড়া বেড়েছে দশমিক ৫ শতাংশ। একই সময় দেশটির মোট খালি বাড়ির হার নেমে এসেছে ১ দশমিক ৪ শতাংশে, যা সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে কম। এতে চাহিদার বিপরীতে বাসা ভাড়া পাওয়া যাচ্ছে না।
গত মাসে অস্ট্রেলিয়ায় বাড়ির দাম বেড়েছে দুই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হারে। এ সময় ক্রেতা চাহিদায় বড় ধরনের উল্লম্ফন দেখা গেছে। এতে ভূমিকা রেখেছে অস্ট্রেলিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুদহার কর্তন ও সরকারি সহায়তানীতি। পাশাপাশি দেশটিতে বাড়ি ভাড়ার হারও বেড়েছে। অক্টোবরে অস্ট্রেলিয়ার আর্থিক অবস্থার টানাপড়েন কিছুটা শিথিল হয়েছে। বাড়ির চাহিদায় এর প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। তবে মূল্যস্ফীতির পুনরুত্থান নিয়ে এখনো উদ্বিগ্ন রয়েছে রিজার্ভ ব্যাংক অব অস্ট্রেলিয়া (আরবিএ)।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান কোটালিটির তথ্য অনুযায়ী, অস্ট্রেলিয়ায় অক্টোবরে বাড়ির গড় দাম বেড়েছে ১ দশমিক ১ শতাংশ। এতে দেশটির বাড়ির মধ্যম মূল্য পৌঁছেছে রেকর্ড ৮ লাখ ৭২ হাজার ৫৩৮ অস্ট্রেলিয়ান ডলার বা ৫ লাখ ৬৬ হাজার ৯৭৫ ডলার ১৯ সেন্টে। এটি ২০২৩ সালের জুনের পর মাস হিসেবে সর্বোচ্চ বৃদ্ধি।
বাড়ির দাম বাড়ার এ ধারা দেশজুড়ে বিস্তৃত ছিল। সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে পার্থে, ১ দশমিক ৯ শতাংশ। সিডনিতে বেড়েছে দশমিক ৭ শতাংশ। এছাড়া বাজার পুনরুদ্ধারে পিছিয়ে থাকা মেলবোর্নে বাড়ির দাম বেড়েছে দশমিক ৯ শতাংশ।
গত ফেব্রুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত তিন দফা সুদহার কমিয়েছে আরবিএ। পাশাপাশি প্রথমবারের মতো মাত্র ৫ শতাংশ আগাম অর্থে (ডিপোজিট) বাড়ি কেনার সুযোগ দিয়েছে সরকার। গত ১ অক্টোবর চালু হওয়া এ নীতি বাজারে নতুন করে ক্রেতার আগ্রহ তৈরি করেছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, সীমিত সরবরাহের কারণে অস্ট্রেলিয়ার আবাসন বাজারে দ্রুত দাম বাড়ছে। নতুন বাড়ি নির্মাণের গতি চাহিদার তুলনায় অনেক ধীর। এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছে তুলনামূলক কম দামের বাড়িগুলোর ওপর। নিম্ন ও মধ্যম মূল্যমানের বাড়ির দামই বাড়ছে সবচেয়ে দ্রুত হারে।
বাড়ি ভাড়ার ক্ষেত্রেও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। গত তিন মাসে আবাসিক ভাড়া বেড়েছে দশমিক ৫ শতাংশ। একই সময় দেশটির মোট খালি বাড়ির হার নেমে এসেছে ১ দশমিক ৪ শতাংশে, যা সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে কম। এতে চাহিদার বিপরীতে বাসা ভাড়া পাওয়া যাচ্ছে না।