PDA

View Full Version : বিশ্ব অর্থনীতির অবস্থা এখন যথেষ্ট গোলমালে হয়ে আছে!



Ekram
2015-11-17, 01:12 PM
বিশ্ব অর্থনীতি তে এখন যথেসট গোলমালে অবস্থা। একদিন হয়ত শেয়ার বাজারে ধশ নামল আবার পরদিন ই দেখা গেল জালানি তেলের দাম নেমে গেল ৪০ ডলারের নিচে। আরেকদিন হয়তো সোনার দাম কমে নতুন রেকর্ড গরে ফেলল। আবার দেখা গেল বিশ্বের বড় বড় মুদ্রার মান হারিয়ে যা তা অবস্থা।

yasir arafat
2016-04-06, 12:41 PM
আপনার বাংলাতে নিউজ অ্যানালাইসিস থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম।আমি আগে নিজ অ্যানালাইসিস জানতাম না এবং তেমন বুঝতাম না । এখন কিছুটা হলেও বুঝতে সক্ষম হচ্ছি।সেজন্য ধন্যবাদ।

dwipFX
2016-05-17, 03:09 PM
অর্থনৈতিক ব্যাবস্হা ধরে রাখতে আসলে একটু কঠিন আমাদের কে এই ব্যাপারে অনোক সচেতন থাকতে হবে। আমাদের দেশের শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রন করে গুটি কয়েক লোক এই শেয়ার বাজার তারা মার্কেট তুলে আবার তাদের প্রপিট হয়ে গেলে মার্কেট থেকে বের হয়ে যায়।শেয়ার টা মুলত এই কারনে বেসি উফা নামা করে।

RUBEL MIAH
2016-05-27, 04:19 PM
অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বুঝালে আমরা কঠিন অবস্থাকে বুঝে থাকি । আমরা ফরেক্স মার্কেটের কারেন্সি সর্ম্পকে সম্যক জ্ঞান রাখতে না পারলে আমরা কখনোই সফল ব্যবসাই হতে পারব না । সুতরাং আমরা সব সময় এই ব্যবসা করার জন্য ধৈর্য্য ধারণ করে তারপর করব তাহলেই সফলকাম হতে পারব ।

Realifat
2016-06-18, 02:31 PM
আপনি বেশ ভালোই বলেছেন। আজকালকার যুগে বিশ্বের অর্থনৈতিক অবস্থা একপ্রকার গোলমালে অবস্থার মতই। কেননা হটাত হটাত করেই নিত্যনতুন রেকর্ড হচ্ছে, উদাহরনস্বরূপ হটাত সোনার দাম কমে যাচ্ছে ব্যাপকআকারে, আবার জ্বালানী তেলের দামেও আসছে বড় ধরনের পরিবর্তন। সর্বোপরি বিশ্ব অর্থনীতিতে একটা গোলামালের মত অবস্থা বিরাজমান রয়েছে।

Md Masud
2017-05-25, 09:29 PM
আমাদের দেশের শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রন করে গুটি কয়েক লোক এই শেয়ার বাজার তারা মার্কেট তুলে আবার তাদের প্রপিট হয়ে গেলে মার্কেট থেকে বের হয়ে যায় । জ্বালানী তেলের দামেও আসছে বড় ধরনের পরিবর্তন । সর্বোপরি বিশ্ব অর্থনীতিতে একটা গোলামালের মত অবস্থা বিরাজমান রয়েছে ।

Tofazzal Mia
2018-12-11, 04:45 PM
ব্যাহত অস্থিরতার মধ্যে রয়েছে আন্তর্জাতিক শেয়ারবাজার। চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বিবাদ, হুয়াওয়ের সংকট, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে দুর্বলতার আভাস এবং ব্রেক্সিট— এসব নেতিবাচক ইস্যুর কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। এরই প্রভাবে সোমবার এশিয়া থেকে শুরু করে ইউরোপের শেয়ারবাজারে পতন দেখা যায়।

SaifulRahman
2018-12-18, 04:32 PM
বৈশ্বিক অর্থনীতির মন্থরগতি নিয়ে উদ্বেগ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ও এশীয় মুদ্রার মতো ঝুঁকিপর্ণূ সম্পদবিমুখ করে তুলছে। এতে নিরাপদ-স্বর্গ হিসেবে পরিচিত সম্পদে বিনিয়োগ জোরালো হচ্ছে। এর সুবাদে ডলারের মান আরো শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। গতকাল ডলার সূচক ১৯ মাসের সর্বোচ্চের কাছাকাছি পৌঁছে। চীন ও ইউরোপে প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান এবং মার্কিন সরকারের সম্ভাব্য শাটডাউনের ভয় বিনিয়োগকারীদের শেয়ার থেকে সরিয়ে ডলার ও ইয়েনমুখী করে তুলছে। ন্যাশনাল অস্ট্রেলিয়া ব্যাংকের (এনএবি) প্রধান মুদ্রা কৌশলী রে আটরিল বলেন, বাজার চাপের মধ্যে বিনিয়োগকারীদের কাছে ডলার ক্রমে আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে।

Rakib Hashan
2019-01-10, 04:19 PM
২০১৯ সালে বৈশ্বিক অর্থনীতি নিয়ে বার্ষিক মূল্যায়নে বিশ্বব্যাংক তার পূর্বাভাস প্রদান করেছে, ২০২০ সাল পর্যন্ত প্রবৃদ্ধির এ ধারা নিম্নমুখী অব্যাহত থাকবে এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ২ দশমিক ৯০ শতাংশে নেমে আসতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। বৈশ্বিক অর্থনীতিতে ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি বৃদ্ধির বিষয়টিকে বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ একটি প্রতিবেদনে ‘অন্ধকারাচ্ছন্ন আকাশ’ হিসেবে বলা হচ্ছে। প্রতিবেদন অনুসারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কর অব্যাহতির প্রভাব কমে আসার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে শ্লথগতি দেখা দিয়েছে। এতে ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি দাঁড়াতে পারে ১ দশমিক ৬০ শতাংশে, যা গত বছরের ২ দশমিক ৯০ শতাংশ প্রবৃদ্ধির অর্ধেক। মূলত ধনী দেশগুলোয়, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে এ শ্লথগতি বেশি দেখা যাবে এবং এটা ইউরোজোন বা জাপানেও সম্প্রসারিত হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।

BDFOREX TRADER
2019-05-02, 05:58 PM
চীনের ন্যাশনাল ব্যুরো অব স্ট্যাটিস্টিকস এর মতে ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে প্রত্যাশার চেয়ে মন্থর প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ অর্থনীতি চীনের ম্যানুফ্যাকচারিং খাতে। এপ্রিলে চীনের বেসরকারি কাইজিন/মারকিট ফ্যাক্টরি পারচেজিং ম্যানেজারস ইনডেক্স দাঁড়িয়েছে ৫০ দশমিক ২ পয়েন্ট, যা রয়টার্স পরিচালিত জরিপে অংশ নেয়া বিশ্লেষকদের পূর্বাভাসের চেয়ে কম এবং মার্চের ৫০ দশমিক ৮ পয়েন্টের নিচে। রয়টার্স জরিপে ৫১ পয়েন্টের পূর্বাভাস করা হয়েছিল।

BDFOREX TRADER
2019-05-09, 03:26 PM
মার্কিন-চীন বাণিজ্যযুদ্ধের মাত্রা বৃদ্ধির হুমকি ও ব্রেক্সিট ঘিরে তৈরি অনিশ্চয়তা ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) অর্থনীতিতে ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে। ইইউর ২০১৯ সালের প্রবৃদ্ধি নিয়ে নিজেদের পূর্বাভাস কমিয়েছে ইসি এবং সংস্থাটি সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, সাম্প্রতিক সময়ে বৈশ্বিক বাণিজ্যে যে শ্লথগতি তৈরি হয়েছে, তার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে এ মহাদেশের ওপর। ইসির নতুন পূর্বাভাস অনুযায়ী, চলতি বছর ২৮ দেশের ইইউর জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ১ দশমিক ৪ শতাংশ। এর আগে ১ দশমিক ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছিল সংস্থাটি।
চলতি সপ্তাহে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে ফের আলোচনায় বসতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন। কিন্তু দিনকয়েক আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের চীনা পণ্যের ওপর নতুন করে শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণা পরিস্থিতি বেশ উত্তপ্ত করে তুলেছে। আগামী দিনে পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারে জানিয়ে কমিশন সতর্ক করে দিয়ে বলছে, বিশ্বজুড়ে বাণিজ্যযুদ্ধ বৃদ্ধি পেলে ইইউর অর্থনীতি বড় ধাক্কা খেতে পারে।
অন্যদিকে ব্রেক্সিট-সংক্রান্ত অনিশ্চয়তা ইইউর প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এর ওপর চুক্তিহীন ব্রেক্সিটের ঝুঁকি আগামী দিনের অর্থনৈতিক শক্তির জন্য হুমকি তৈরি করছে। ইসি বলছে, চুক্তিহীনভাবে বেরিয়ে গেলে ব্রিটেন সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবে, তবে সেটি ইইউর ২৭ দেশের ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

SaifulRahman
2019-10-21, 06:56 PM
http://forex-bangla.com/customavatars/1017857784.jpg
গোটা বিশ্বেই মন্দার চাপে রয়েছে অর্থনীতি। বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দার ধাক্কা থাকবে আরও ৫ বছর, কয়েক বছরে কোন খাতে বইবে বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধির হার, তার আভাস দিল আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডার (আইএমএফ)। মন্দার ধাক্কায় ন্যুব্জ আর্থিক বৃদ্ধির হারের এই শ্লথগতি চলবে আরও ৫বছর, ভবিষ্যদ্বাণী আইএমএফ-এর। তবে আশার কথা একটাই, বিশ্ব অর্থনীতিতে অবদানের নিরিখে ভারত উঠে আসতে পারে কয়েক ধাপ উপরে। অন্য দিকে তালিকায় নীচের দিকে নামবে চিন, মনে করছে আইএমএফ। অধিকাংশ দেশেই আর্থিক বৃদ্ধির হার নিম্নমুখী। কিংবা যে হারে আশা করা গিয়েছিল, তার চেয়ে অনেক কম। চিন-আমেরিকা শুল্ক যুদ্ধের প্রভাব গোটা বিশ্বের অর্থনীতিতেই পড়ছে। ব্রেক্সিট থেকে ব্রিটেনের বেরিয়ে আসার প্রভাবে চাপে ইউরোপের অর্থনীতি। সব মিলিয়ে শিল্প-বিনিয়োগে ভাটার টান,আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চলছে ঢিমেতালে।এই পরিস্থিতিতে বিশ্বের আর্থিক বৃদ্ধির হার কেমন হবে এবং কোন দেশের অবদান তাতে কেমন থাকবে, তা নিয়েই সম্প্রতি একটি সম্ভাব্য নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে আইএমএফ।
সেই সম্ভাব্য নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ২০২৪ সাল পর্যন্ত এই মন্দার প্রভাব থাকবে বিশ্বের ৯০ শতাংশ দেশের অর্থনীতিতে। তবে ২০০৮-০৯ সালে যে বিশ্বজুড়ে যে মন্দা দেখা দিয়েছিল, সেই পরিস্থিতি হবে না বলেই মত আইএমএফএর। অর্থনীতি চাপে থাকার অর্থ, আর্থিক বৃদ্ধিও ঝিমিয়ে পড়বে। সে দিকেই দিক নির্দেশ করে আইএমএফ মনে করছে, শুধুমাত্র এ বছর অর্থাৎ ২০১৯ সালেই আর্থিক বৃদ্ধি কমতে পারে ৩ শতাংশ পর্যন্ত।
সামগ্রিক অর্থনীতির এই চিত্রের পাশাপাশি, মুখ্য দেশগুলির অর্থনীতি এবং বৃদ্ধির হার কেমন হবে, তারও একটি সম্ভাব্য রূপরেখা তৈরি করেছে আইএমএফ। বর্তমানে বিশ্বের জিডিপি বৃদ্ধির হারে আমেরিকার অবদান সবচেয়ে বেশি ২৪.৪ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে চিন। তাদের অবদান ১৬.১ শতাংশ। এর পর তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে জাপান (৫.৯৩) ও জার্মানি (৪.৬৭)। ভারতের (৩.৩৬) স্থান পঞ্চমে। কিন্তু আইএমএফ-এর সম্ভাব্য রূপরেখায় এই স্থানে রদবদল অবশ্যম্ভাবী। চিনের প্রভাব যেমন কমতে পারে, তেমনই ভারত উঠে আসতে পারে শক্তিশালী অর্থনীতি হিসেবে এবং বিশ্ব অর্থনীতিতে অবদানও সেই অনুযায়ী বাড়বে। চিন এবং আমেরিকাকে টপকে ভারত উপরে উঠে আসতে পারে বলেও ইঙ্গিত আইএমএফ-এর।

Montu Zaman
2019-11-05, 05:14 PM
বৈশ্বিক আর্থিক পরিস্থিতি সামলানোর জন্য সুদহার কর্তনসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে বিশ্বের শীর্ষ কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো। বলতে গেলে এখতিয়ারে থাকা প্রায় সব অস্ত্র প্রয়োগ করেছে তারা। এখন নীতিনির্ধারকরা দেখতে চান এতদিন তারা যেসব পদক্ষেপ নিয়েছেন, তা আগামী মাসগুলোয় শ্লথগতি রোধে কতটা কার্যকর হচ্ছে। ওয়াশিংটন ও বেইজিংয়ের মধ্যকার বাণিজ্যযুদ্ধের জেরে বিশ্ব বাণিজ্যে যে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে, তা সামলাতে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ থেকে শুরু করে অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল ও ইউরোজোন থেকে ফিলিপাইন সাম্প্রতিক মাসগুলোয় সুদহার কমিয়েছে। শীর্ষ তিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেড, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ব্যাংক অব জাপান সুদহার আরো কমানোর জলদিতে নেই, বিশেষ করে যেখানে ইউরোপ ও জাপানে এখনই সুদহার ঋণাত্মক।