প্রবণতা (Trend) চিহ্নিতকরণ: যদি মূল্য পিভট পয়েন্টের (PP) উপরে ট্রেড করে, তাহলে সেটি সাধারণত একটি বুলিশ (উর্ধ্বমুখী) প্রবণতা নির্দেশ করে। আর যদি মূল্য PP এর নিচে ট্রেড করে, তাহলে সেটি একটি বেয়ারিশ (নিম্নমুখী) প্রবণতা নির্দেশ করে।

এন্ট্রি ও এক্সিট পয়েন্ট: সাপোর্ট লেভেলে বাই (Buy): যখন মূল্য S1, S2, বা S3 এর কাছাকাছি আসে এবং রিভার্সালের (উল্টো দিকে ঘোরার) লক্ষণ দেখায়, তখন বাই করার কথা বিবেচনা করা যেতে পারে।

রেসিস্ট্যান্স লেভেলে সেল (Sell): যখন মূল্য R1, R2, বা R3 এর কাছাকাছি আসে এবং রিভার্সালের লক্ষণ দেখায়, তখন সেল করার কথা বিবেচনা করা যেতে পারে।

ব্রেকআউট ট্রেডিং: যদি মূল্য কোনো পিভট লেভেল (যেমন R1 বা S1) ভেঙ্গে দৃঢ়ভাবে উপরে বা নিচে চলে যায়, তাহলে সেটি ব্রেকআউট ট্রেডিংয়ের সুযোগ তৈরি করতে পারে।

স্টপ-লস এবং টেক-প্রফিট: পিভট পয়েন্টগুলো স্টপ-লস এবং টেক-প্রফিট লেভেল সেট করার জন্য সহায়ক হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি S1 এ বাই করেন, তাহলে আপনার স্টপ-লস S2 এর নিচে সেট করতে পারেন এবং আপনার টেক-প্রফিট R1 বা R2 এ সেট করতে পারেন।

কনফার্মেশন টুল: পিভট পয়েন্টগুলোকে অন্য টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর (যেমন মুভিং অ্যাভারেজ, RSI, MACD) এর সাথে ব্যবহার করলে আরও শক্তিশালী ট্রেডিং সিগনাল পাওয়া যায়।