বাংলাদেশে ফরেক্স ট্রেডিং-forex trading in bangladesh!

বাংলাদেশে ফরেক্স ট্রেডিং-forex trading in bangladesh!
[ATTACH]8445[/ATTACH]
​বাংলাদেশে ফরেক্স ট্রেডিং করার উপরে সরকারের কোন নীতিমালা না থাকলেও প্রায় ২ লক্ষ ট্রেডার এই ফরেক্স ট্রেডিং ব্যাবসার সাথে সরাসরি জড়িত রয়েছে এবং বেশ ভাল পরিমান টাকা তারা ফরেক্স থেকে আয় করতে পারছে। পাশাপাশী বাংলাদেশে কিছু লোক না বুঝে ফরেক্স ট্রেডিং করার জন্য ঝাপিয়ে পড়ছে, যার পরিনাম হচ্ছে লোকসান। এছাড়াও বাংলাদেশ সরকারের নীতিমালা অনুসারে অনলাইনে কারেন্সী বিনিময় করা অবৈধ্য এবং বাংলাদেশে ব্যাংক এর নীতিমালা অনুসারে সরাসরি টাকা অনলাইনে ডিপোজিট করা যায় না। যার কারনে বাংলাদেশে ফরেক্স ট্রেডিং অনেকটা পিছিয়ে আছে।

বাংলাদেশে যেভাবে বেকার সংখ্যা বাড়ছে সে তুলনায় কর্মসংস্থান হচ্ছে না। তাই যদি ফরেক্স ট্রেড করে প্রতিটি বেকার তাদের কর্মসংস্থান করতে পারে তাহলে সেটা আমাদের জন্য হবে আর্শিবাদ স্বরুপ। তাই এর জন্য দরকার সরকারীভাবে প্রশিক্ষন এবং টাকা উত্তোলন এবং ডিপোজিট করার মত সুবিধা। তাহলে বাংলাদেশের অনেকে এই ব্যাবসা করে তাদের কর্মসংস্থান করতে পারবে এবং সরকার এ থেকে অনেক রাজস্ব আয় করতে পারবে তাই বাংলাদেশে ফরেক্স কে প্রসারিত করতে হলে আমাদের সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে।

ফরেক্স ট্রেডিং এর জন্য বিভিন্ন ব্রোকারে যে উপায়ে টাকা ডিপোজিট করতে হয় তা মানিলন্ডারিংয়ের আওতায় পড়ে। ফলে এতে সরকার আর্থিক ভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয় বিধায় ফরেক্স এর মত সাইট গুলোতে টাকা ডিপোজিট করার জন্য বিধি-নিষেধ আরোপ করেছেন। এজন্য বাংলাদেশের কোন ব্যাংক থেকে ফরেক্সে সরাসরি ডিপোজিট করা যায় না। তবে আমি মনে করি বাংলাদেশ সরকার যদি ফরেক্সকে বাংলাদেশে বৈধতা প্রদান করে তাহলে বাংলাদেশের বেকার সমাজ এখান থেকে বিপুল পরিমান অর্থ উপার্জন করতে পারবে। এতে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল হবে পাশাপাশি দেশের উন্নতি সাধিত হবে।

হ্যা ফরেক্স ট্রেড করে বাংলাদেশ থেকে অনেকে বেশ ভাল আয় করতে পারছে তবে সেটার পরিমান খুব বেশি নয়। যারা এখন ট্রেড করছে সবাই প্রায় না বুঝে ট্রেড করছে ফলে প্রফিটের তুলনায় লস বেশি করছে। এ জন্য দরকার দক্ষ প্রশিক্ষন আর যদি প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা এবং বাংলাদেশ থেকে ডিপোজিট করার ব্যবস্থা থাকে তাহলে বাংলাদেশের অনেক বেকার যুবক তাদের পেশা হিসাবে ফরেক্স কে বেছে নিতে পারবে এবং ভালই প্রফিট করতে পারবে।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ফরেক্স খুবই সম্ভাবনাময় একটি ব্যবসা, কেননা প্রতিবছর যে পরিমাণ শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা কমপ্লিট করে সেই পরিমাণ চাকরি ক্ষেত্র তৈরি হয় না, যার ফলে প্রতিবছর প্রচুর সংখ্যক শিক্ষার্থী বেকারে পরিণত হয়, সেখানে ফরেক্স মার্কেট তাদেরকে স্বাধীনভাবে ব্যবসা করার সুযোগ করে দিয়েছে,অর্থাৎ তারা যদি ফরেক্স সম্পর্কে সঠিকভাবে জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজেদেরকে দক্ষ করে তুলতে পারে এবং সহজে ডিপোজিট করে ট্রেডিং শুরু করতে পারে, তাহলে খুব সহজেই এখান থেকে প্রফিট করার মাধ্যমে নিজেদেরকে আত্মনির্ভরশীল করে তোলার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে পারবে, কিন্তু বাংলাদেশ ফরেক্স সম্পর্কে দক্ষ করে তোলার জন্য সঠিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা এবং সুস্থ ডিপোজিট এর ব্যবস্থা নেই, এইসকল বিষয় যদি সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করে,অর্থাৎ সরকারি উদ্যোগে ফরেক্সের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে দেয়, এবং সহজেই ডিপোজিট করার মতো ব্যবস্থা করে তাহলে আশা করি আমাদের এই শিক্ষিত বেকার জনগোষ্ঠী খুব সহজেই করে ফরেক্স মার্কেটে স্বাধীনভাবে ব্যবসা করে নিজেদেরকে বেকারত্বের হাত থেকে রেহাই দেয়ার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে পারবে।

[attach=config]14727[/attach]
আমরা আমাদের দেশকে নিয়ে প্রচন্ড আশাবাদী । অনেকে অবশ্য নিগেটিভ ভাবে বলে থাকেন- “সব সম্ভবের দেশ বাংলাদেশ” এটাকে যারা নিগেটিভ মনে করবেন, তাদের কাছে নিগেটিভ । আমরা এটাকে একটু পজিটিভ দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে বলতে চাই যে 'সব সম্ভাবনার দেশ; বাংলাদেশ', । তখন এই আপ্ত বাক্যটা আপনাকে আশার বাণী শুনাবে । কিন্তূ সমস্যা কোথায় জানেন? আমরা আগে থেকেই কেন যেন নতুনকে গ্রহন করতে অযথা গড়িমসি করে সময় পার করে দেই ।
আমরা মনে হয় নতুনকে নতুন থাকতে গ্রহন করি কম । ওই গল্পের মত যেন - চুর আসলো চুরি করতে । দেখলেন আপনার বালিশের নিচ থেকে চাবি নিলো, ভাবলেন দেখি ও কি করে । আলমারি খুলে স্বর্ণালংকার যা ছিল নিলো, ভাবলেন দেখি এর পর ও কি করে । এরপর দরজা দিয়ে যখন চুর বেরিয়ে চলে গেল; আরে আপনার হুশটা ফিরে এলো । ততক্ষনে চুর কিন্তূ পগার পাড় । এই কারণে বলছি, আচ্ছা মনে করিয়ে দিচ্ছি আপনাদের; ব্রিটিশদের ইংলিশ শেখানোর প্রচেষ্টাকে আমরা পায়তারা ভেবে কতটাই না পিছিয়ে পরেছি; মনে পড়ে ? । অত আগের কথা হয়ত মনে না থাকারই কথা আপনাদের । বছর ১২ আগের কথা; সারা বিশ্বে যখন তথ্য প্রযুক্তির হই হুল্লুর; জাপান বাংলাদেশকে প্রায় স্বল্প তথা নামমাত্র মূল্যে/খরচে সাইবার পানেল তথা অপটিক্যাল ফাইবার দেয়ার প্রস্তাব করে; কিন্তূ দুর্ভাগ্য হলেও সত্যটি হচ্ছে দেশের তথ্য সব পাচার হয়ে যাবে ভয়ে এ জাতীয় নানান অজুহাত দেখিয়ে পেছাতে পেছাতে শেষে প্রায় কয়েক হাজার কোটি টাকা খরচ করে এটা নিয়েছি । “গাধা সবসময় জল নাকি ঘোলা করে খায়”; কেন? বুদ্ধির অভাবে । জ্ঞানের সীমা পরিসীমার বহর ছাড়িয়ে যেতে না পারায় তখন এটাকে খাটো করে দেখা হয়েছিলো । যেটা বিনা পয়সায় হবার কথা; একযুগ পরে সেটা ঠিকই হলো কিন্তূ বিরাট একটা অঙ্কের বিনিময়ে । দেশ আগালো না পিছালো, সেটা সহজেই অনুমেয় ।
ঠিক তেমনি বাংলাদেশ তথ্য প্রযুক্তির জন্য একটি উর্বর ভূমি হলেও আমরা বুঝতে বড্ড দেরী করছি । ইতিমধ্যে এটা প্রমানিত সত্য যে, যার যার নিজের প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ কে আওটসৌর্সিং-এ তৃতীয় স্থান দখল করিয়ে রেখেছে । এখানে সরকারের কোনো ভুমিকা বা উদ্দ্যোগ আছে বলে আমাদের জানা নেই । কেন বলছি ? রীতিমত বিস্মিত হবেন এই জেনে যে; সারা বিশ্বে অনলাইন-এ আয়ের পর অনলাইন ব্যাঙ্কের মাধ্যমে টাকা বা ডলার তুলতে হয় । সারা বিশ্বে বহুল ব্যবহৃত অনলাইন ব্যান্ক যার নাম পেপাল ও ক্লিক ব্যাঙ্কের সুবিধা সব দেশে থাকলেও বাংলাদেশে নেই । এটা কিন্তূ যার যার নিজের প্রচেষ্টার বিষয় নয় ; এ পুরো বিষয়টা সরকারের ।
বীরের এই বাঙালী জাতির যেমন সুনাম আছে দুর্নামটাও কম যায়না; তাইতো দুর্মুখোরা বলে থাকে 'এজাতির হুশ নাকি হয় মরলে ' । এই কারণে কথাগুলো হয়তো তারা বলে- ঠিক একই অবস্থা ঘটতে যাচ্ছে আবারো এমন একটি ব্যবসার ক্ষেত্রে; যে ব্যবসাটা আজীবনের, তথা কম করে হলেও আগামী ৫০ বছরের জন্য সারা বিশ্বকে লীড দিবে, যে ব্যবসাটা বিশ্বের যে কোনো মার্কেট থেকে লেনদেনের দিক দিয়ে বড় আকারের একটা মার্কেট, যেখানে প্রতিদিন ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের লেনদেনের ব্যাপার ঘটে ; যে মার্কেট প্রতিনিয়ত ব্যাপক আকারে প্রসার হচ্ছে; আওটসৌর্সিং- এর পরে সারা বিশ্বকে কাপাতে যে প্রযুক্তিটি সবার অজান্তে নিজের অবস্থানটি ব্যাপক আকারে গড়ে নিচ্ছে অনলাইনে সবচে নির্ভরযোগ্য ব্যবসা হিসেবে; তার নাম ফরেক্স । অথচ সেখানে বাংলাদেশে এই ব্যবসাটার কোন অনুমোদন নেই । যেখানে আজো প্রায় ৪ কোটি শিক্ষিত বেকারের বাস, এই অত্যাধুনিক যুগোপযোগী ব্যবসার প্রসার ঘটিয়ে সহজেই তাদের কর্মসংস্থান করে দেশের আমূল পরিবর্তন করা সম্ভব; সেখানে এই ব্যবসাটার কোন অনুমোদন না থাকাটা কি আত্মঘাতী নয় ।
আপনাদের একটি বাস্তব চিত্র দেখাই ; যেটা আপনারা অবশ্য জানেন- ১৯৯০ সালে এদেশের পট পরিবর্তন তথা গণতন্ত্রের উন্নয়নের সাথে সাথে ব্যবসার সকল দিককার উম্মোচন ঘটে । শুধু আমাদের দেশেই নয় মনে হয় সারা বিশ্বেই ১৯৯০- ২০০০ সাল পর্যন্ত সারা বাংলাদেশের সাথে সাথে একটা ব্যবসা পুরো জায়গা দখল করে নেয় । সেটা কি বলুন? ঠিক ধরেছেন ; কম্পিউটার বা ইন্টারনেট বা তথ্যপ্রযুক্তির বিস্ফুরণ । ঠিক এক দশক মানে ২০০০-২০১০ সালের মধ্যে এমনই আরেক একটি বিপ্লব ঘটে । যেটা কেও কখনই কল্পনা করেনি যে এতটা বিস্তার লাভ করবে । এত দামী জিনিষটা এতটা সহজ লভ্য হয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে লেমেনদের দোরগুড়ায় পৌছে দেবে; সেটা কিন্তূ মোবাইল টেকনোলোজি । এখন বলুন এর পরবর্তী দশক তথা ২০১০-২০২০ বা ২০৫০ সাল পর্যন্ত কি এমন ব্যবসা আছে; যেটা ঠিক এভাবেই মনের অজান্তে, সবার অলক্ষ্যে তার আসনটা পাকাপুক্ত করে নেবে এর স্বচ্ছতার জন্য; বলুন তার নাম কি ? জি ! এই ব্যবসার নাম ফরেক্স ।
এ প্রসঙ্গে এখানে একটা বিষয় উল্লেখ না করলেই নয়; সব উন্নত বিশ্বে mlm ব্যবসার মাধ্যমে তাদের দেশকে কতটা এগিয়ে নিয়েছে; তার প্রমান বলার অপেক্ষা রাখেনা; কিন্তূ আমাদের দেশে কি হলো? যা হবার তাই হলো ! না বলে বলা যায়- “যাচ্ছে তাই হলো”। কেন হলো? ওই যে বুদ্ধির অভাবে; বোধের অভাবে, নিয়ম নীতির অভাবে, শিক্ষার অভাবে, সর্বোপরি উদ্যোগের অভাবে । যোগ্য জিনিস যোগ্যদের হাত দিয়ে পরিচালিত হওয়া উচিত; না হলে এমনটাই ঘটবে সন্ধেহ নেই । ঠিক একই পরিস্থিতি ঘটতে যাচ্ছে, এই ফরেক্স ব্যবসার ক্ষেত্রে । বর্তমান সরকারের কাছে আমাদের সনির্বন্ধ অনুরোধ অন্তত: এই ব্যবসা তথা ফরেক্স যেন mlm-এর মত নেক্কারজনক (আমাদের দেশে) ব্যবসায় পরিনত না হয় বরং তার আগেই যেন এটাকে নিয়ে বিস্তর ভাবনা চিন্তার আওতায় নেয়া হয় । এমনকি একটা স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় সুষ্ঠু নীতিমালার মাধ্যমে এগিয়ে নেয়া হয়, সেই আশাবাদ রইলো আমাদের ।

Quote:

---

Originally Posted by DhakaFX

বাংলাদেশে ফরেক্স ট্রেডিং-forex trading in bangladesh!
[ATTACH]8445[/ATTACH]
​বাংলাদেশে ফরেক্স ট্রেডিং করার উপরে সরকারের কোন নীতিমালা না থাকলেও প্রায় ২ লক্ষ ট্রেডার এই ফরেক্স ট্রেডিং ব্যাবসার সাথে সরাসরি জড়িত রয়েছে এবং বেশ ভাল পরিমান টাকা তারা ফরেক্স থেকে আয় করতে পারছে। পাশাপাশী বাংলাদেশে কিছু লোক না বুঝে ফরেক্স ট্রেডিং করার জন্য ঝাপিয়ে পড়ছে, যার পরিনাম হচ্ছে লোকসান। এছাড়াও বাংলাদেশ সরকারের নীতিমালা অনুসারে অনলাইনে কারেন্সী বিনিময় করা অবৈধ্য এবং বাংলাদেশে ব্যাংক এর নীতিমালা অনুসারে সরাসরি টাকা অনলাইনে ডিপোজিট করা যায় না। যার কারনে বাংলাদেশে ফরেক্স ট্রেডিং অনেকটা পিছিয়ে আছে।

---

ফরেক্স ট্রেডিং বাংলাদেশে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বাংলাদেশ সরকারের ফরেক্স বা বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয় বিক্রয় করায় নিষেধাজ্ঞা নেই, যত্রতত্র ট্রেডিং ও সরাসরি মুদ্রা ক্রয় বিক্রয় করার বিষয়ে নির্দিষ্ট নীতিমালা রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের নীতিমালা অনুসারে বৈদেশিক মুদ্রা সরাসরি বিনিময় করা অবৈধ্য। যেমন আপনি সরাসরি অন্য কোন দেশের মুদ্রা এয় করতে পারবেন না, বৈদেশিক মুদ্রা এর জন্য সরকার অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে করতে হয় এবং লেনদেন করার সময় কোন বাংলাদেশী ও বিদেশী নাগরীকদের জাতীয় পরিচয়পত্র পাসপোর্ট দেখিয়ে লেনদেন করতে হয়। যদিও ফরেক্স অনলাইনে বৈদেশিক মুদ্রা কেনা-বেচা করার ব্যবসা হলেও এটা আপনাকে অবশ্যই কোন বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান বা ব্রোকার এর মাধ্যমে করতে হবে, যেমন বিভিন্ন মানি এক্সচেঞ্জ ও ব্যাংক। বাংলাদেশ প্রায় ৩ লক্ষ লোক এই ব্যাবসার সাথে সরাসরি জড়িত এবং বেশ ভাল পরিমান 💰 ফরেক্স থেকে আয় করছে। ফরেক্স ব্যবসায় শতভাগ বৈধ্যভাবে করার জন্য আপনার অ্যাকাউন্টে টাকা বিনিয়োগ ও উত্তোলন করার জন্য কোন সরকার অুনমোদিত বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়করী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে করতে হবে। ফরেক্সে মার্কেট আর্ন্তজাতিকভাবে স্বীকৃত এবং দৈনিক বাণিজ্যিক লেনদেনের পরিমাণ প্রায় ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার যেটা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্টক এক্সচেঞ্জ ( আমেরিকা স্টক এক্সচেঞ্জ) মার্কেটের সম্মিলিত লেনদেনের পরিমাণের ৩০ গুনেরও বেশি। এবং এই মার্কেটে কেউ স্টক এক্সচেঞ্জ এর মত গ্যাম্বেলিং করতে পারে না।বিশ্বের বড় বড় ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এটা পরিচালিত হয় সুতরাং এটাকে কেউ অবৈধ্য ব্যবসাও বলতে পারবে না।

বাংলাদেশ ফরেক্স এখনো বৈধ নয়।আর এই কারনে ফরেক্স মার্কেটে তেমন অগ্রগতি করতে পারিনি।তারপর অনেক ট্রেডার ফরেক্স মার্কেটে সাথে জরিত আছে।যারা ফরেক্স মার্কেটে থেকে কিছু ইনকাম করতে পারছে।কিন্তু ফরেক্স মার্কেটে বেশি ভাগ ট্রেডারা সঠিকভাবে ট্রেডিং দক্ষতা অর্জন ছারাই ট্রেড করছে।ফলে তারা অনেক টাকা লস করছে।আর বাংলাদেশে ফরেক্স অবৈধ হওয়ার কারনে তেমন কোন ফরেক্স প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে উঠিনি।ফলে প্রশিক্ষণ এর অভাবে দক্ষ ট্রেডার গড়ে উঠেনি।