নিজেকে একটু গুছিয়ে নিন, শুরু করুন শুরু থেকে।
মাথায় অনেক আইডিয়া, মনের মধ্যে হাজারো স্বপ্ন। রাতের পর রাত ভেবে ভেবে অস্থির, এবার একটা কিছু করবই। নিজের ভুলগুলোকে এবার শুধরে নেবই। কাজে কর্মে আরো মনোযোগী হব। সাফল্য ধরা দেবেই। কিন্তু পর মুহূর্তেই আবার বিষন্নতা! কাজকর্ম হচ্ছে হবে করে বা করছি করব করে কিছুই আগাচ্ছে না। একপা যাই তো তিনপা পিছাই। নিজের উপর নিজেই বিরক্ত। মন মেজাজ অস্থির থাকে, কোন কিছুতে মন বসে না।
এদিকে মনের মধ্যে স্বপ্নের তাড়না। হঠাৎই ব্যর্থতার ভয় আকড়ে ধরে। অতীতের স্মৃতি গতিহীন করে দিতে চায় সব। কি করব? কিভাবে করব? এমনো হাজারো সমস্যা নিয়ে প্রতিনিয়তই চলতে হয় উদ্যোক্তাদের। সারাক্ষণই একটা অর্ন্তদ্বন্দ্বে ভোগার ফলে সাফল্যের গতিপথ রুদ্ধ হচ্ছে সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে হতাশা। পরিত্রানের উপায় কি?
অনুসুরণ এবং নিয়মিত চর্চা করতে পারেন । একমাস চর্চা করেই দেখেন। নিজের ফলাফলে নিজেই বিস্মিত হবে। উত্তরণের পথে যাত্রা শুভহোক।
অতীতকে ভুলে যান। অতীতে কি হয়েছে, কি হতে পারত বা কি হয়নি? এইসব নিয়ে একদমই ভেবে সময় নষ্ট করা যাবে না। অতীত থেকে যদি কিছু নেয়ার থাকে তা হল ভুলগুলি থেকে সংশোধনের পথ খুঁজে নেয়া। একবার তা পেয়ে গেলে অতীতের দরজা বন্ধ করে দিতে হবে। কেননা অতীতের ভাবনা মানুষকে বিষন্ন করে তোলে। আর বিষন্নতা থেকেই পরাজয়ের ভয়ের জন্ম হয়। মানুষ চ্যালেঞ্জ নিতে ভয় পায় ফলে বাস্তবতাকে অনুধাবন করতে অসমর্থ হয়। দিনে দিনে ব্যর্থতা আরো বাড়ে। ধীরে ধীরে জীবন হয়ে উঠে দুর্বিষহ। অতএব, অতীতের চ্যাপ্টার আজকে থেকেই বন্ধ।