-
Gbp/usd পেয়ারের ডেইলী আপডেট/ট্রেডিং সিগন্যাল, ২০২৫
GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিংয়ের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ, ২ জানুয়ারি
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/984087189.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের 5-মিনিটের চার্টের বিশ্লেষণ মঙ্গলবার, নিম্নমুখী প্রবণতার সাথে GBP/USD কারেন্সি পেয়ারের ট্রেড করা হয়েছে এবং ইতোমধ্যে এই পেয়ারের মূল্য 1.2516 লেভেল ব্রেক করে গেছে, যা ষষ্ঠবারের মতো ফ্ল্যাট চ্যানেলের নিম্ন সীমানা হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। ফলে, এই লেভেল থেকে একটি রিবাউন্ড এবং 1.2605–1.2620 এরিয়ার দিকে পুনরায় ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সম্পূর্ণ সম্ভাবনা রয়েছে। মূল্য এখনও ফ্ল্যাট রেঞ্জ থেকে বের হয়নি, তাই নিম্নমুখী প্রবণতার পুনরায় শুরু হওয়ার আশা করার সময় এখনও আসেনি। তবে নতুন বছরের শুরুতে ট্রেডারদের পাউন্ড বিক্রি করতে শুরু করার জন্য কোনো বাধা নেই। আমরা মধ্যমেয়াদে ব্রিটিশ মুদ্রার আরও দরপতনের প্রত্যাশা করছি, অন্তত 20 জানুয়ারি পর্যন্ত, যখন ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। যদিও নির্দিষ্ট পরিবর্তনগুলো কখন এবং কীভাবে ঘটবে তা পূর্বাভাস দেওয়া কঠিন, এমন পরিবর্তন অবশ্যই অবশ্যম্ভাবী। মঙ্গলবার, 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে বেশ কয়েকটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, যেগুলোর সবই গুরুত্বপূর্ণ কিজুন-সেন লাইনের কাছাকাছি গঠিত হয়েছিল। এই সিগন্যালগুলো অস্বাভাবিকভাবে অস্পষ্ট ছিল এবং দৈনিক মুভমেন্ট খুবই এলোমেলো ছিল। ফলস্বরূপ, আমরা এই সিগন্যালগুলোর উপর ভিত্তি করে ট্রেডিং করার পরামর্শ দেইনি। সম্ভবত, স্বাভাবিকভাবেই কেউ 31 ডিসেম্বর মার্কেটে এন্ট্রি নেওয়ার কথা ভাবেনি। শেষ পর্যন্ত, এই সিগন্যালগুলো দুর্বল প্রমাণিত হয়েছে, যার ফলে এগুলো থেকে মুনাফা অর্জন করা কঠিন ছিল। নতুন বছর শুরু হওয়ার সাথে সাথে, এটি মূল্যায়ন করা গুরুত্বপূর্ণ যে মার্কেটে পুনরায় নিম্নমুখী প্রবণতা শুরু হওয়ার জন্য প্রস্তুত কি না।
-
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/662374425.jpg[/IMG]
গত পাঁচ দিনের ট্রেডিংয়ে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের গড় অস্থিরতা হচ্ছে 100 পিপস, যা এই কারেন্সি পেয়ারের জন্য "গড়" হিসাবে বিবেচিত হয়। সোমবার, 6 জানুয়ারি, আমরা আশা করছি যে এই পেয়ার 1.2319 এবং 1.2519 রেঞ্জের মধ্যে ট্রেড করবে। হায়ার লিনিয়ার রিগ্রেশন চ্যানেল নিম্নমুখী হচ্ছে, যা এই পেয়ারের মূল্যের বিয়ারিশ প্রবণতার সম্ভাবনা নির্দেশ করে। CCI সূচক আবারও ওভারসোল্ড জোনে প্রবেশ করেছে, তবে নিম্নমুখী প্রবণতা চলাকালীন সময়ে ওভারসোল্ড সিগন্যাল কেবলমাত্র একটি কারেকশনের ইঙ্গিত দেয়। পূর্বে এই সূচকের ক্ষেত্রে বুলিশ ডাইভারজেন্স দেখা গিয়েছিল, যা একটি কারেকশনের সম্ভাবনা নির্দেশ করেছিল, এবং তা ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে।
নিকটতম সাপোর্ট লেভেল: S1: 1.2329 S2: 1.2207 S3: 1.2085
নিকটতম রেজিস্ট্যান্স লেভেল: R1: 1.2451 R2: 1.2573 R3: 1.2695
ট্রেডিংয়ের পরামর্শ: বর্তমানে GBP/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের বিয়ারিশ প্রবণতা বিরাজ করছে এবং শীঘ্রই মূল্য 1.2500 লেভেলটি ব্রেক করে ফেলতে পারে। আমরা এই সময়ে লং পজিশন ওপেন করার পরামর্শ দিচ্ছি না, কারণ আমরা মনে করি যে ব্রিটিশ মুদ্রার মূল্যের সম্ভাব্য বৃদ্ধিতে অবদান রাখার সমস্ত কারণ ইতোমধ্যে মার্কেটে বিবেচিত হয়েছে এবং নতুন কোনো কারণ উদ্ভূত হয়নি। যেসব ট্রেডার শুধুমাত্র টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেন, তারা মূল্য মুভিং এভারেজ লাইনের উপরে উঠে গেলে লং পজিশন বিবেচনা করতে পারেন এবং এক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2695 এর লেভেল। তবে, এই পর্যায়ে সেল অর্ডারগুলো বেশি প্রাসঙ্গিক বলে মনে হচ্ছে, যেক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা 1.2329 এবং 1.2319 এ নির্ধারণ করা হয়েছে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/690427865.jpg[/IMG]
GBP/USD পেয়ারের মূল্যের গড় ভোলাটিলিটি হচ্ছে 110 পিপস, যা এই পেয়ারের জন্য "গড়" হিসাবে বিবেচিত। সুতরাং, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি, আমরা আশা করছি যে এই পেয়ার 1.2399 এবং 1.2619 এর মধ্যে মুভমেন্ট প্রদর্শন করবে। হায়ার লিনিয়ার রিগ্রেশন চ্যানেল নিম্নমুখী হচ্ছে, যা এই পেয়ারের মূল্যের বিয়ারিশ প্রবণতার সংকেত দিচ্ছে। CCI সূচকটি আবারও ওভারসোল্ড জোনে প্রবেশ করেছে, তবে নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্যে যেকোনো ওভারসোল্ড স্ট্যাটাস শুধুমাত্র একটি কারেকশনের সংকেত হিসেবে বিবেচিত হয়। এই সূচকের বুলিশ ডাইভারজেন্সও একটি কারেকশন নির্দেশ করেছিল, যা ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে।
নিকটতম সাপোর্ট লেভেল: S1 – 1.2451 S2 – 1.2329 S3 – 1.2207
নিকটতম রেজিস্ট্যান্স লেভেল: R1 – 1.2573 R2 – 1.2695 R3 – 1.2817
ট্রেডিংয়ের পরামর্শ: GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। আমরা এখনও লং পজিশন এড়িয়ে যাচ্ছি কারণ আমরা মনে করি যে ব্রিটিশ মুদ্রার মূল্য বৃদ্ধি করতে পারে এমন সমস্ত কারণ ইতোমধ্যে একাধিকবার মূল্যায়ন করা হয়েছে, এবং নতুন কোনো কারণ নেই যা আরও বৃদ্ধির সম্ভাবনা নির্দেশ করবে। যদি আপনি "বিশুদ্ধ" প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করেন, তাহলে মূল্য মুভিং অ্যাভারেজ লাইনের উপরে স্থির হলে 1.2573 এবং 1.2619 লক্ষ্যমাত্রায় লং পজিশন নেওয়া যেতে পারে। সেল অর্ডারগুলো আরও প্রাসঙ্গিক, যার লক্ষ্য 1.2399 এবং 1.2329, তবে মুভিং অ্যাভারেজ লাইনের নিচে মূল্য স্থির হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।
-
GBP/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৮ জানুয়ারি
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/572893139.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.2522 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি পাউন্ড বিক্রি না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম এবং শেষ পর্যন্ত একটি শক্তিশালী নিম্নমুখী মুভমেন্ট কাজে লাগাতে পারিনি। মার্কিন পরিষেবা খাতে কার্যকলাপ বৃদ্ধির ফলে ভোক্তা চাহিদা এবং ব্যবসায়িক কার্যকলাপের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হয়েছে। এটি ডলারকে শক্তিশালী করেছে এবং পাউন্ডের দরপতন ঘটিয়েছে। একই সঙ্গে, ফেডারেল রিজার্ভ আরও দীর্ঘ সময়ের জন্য কঠোর আর্থিক নীতি বজায় রাখতে পারে এমন প্রত্যাশা জোরদার হয়েছে, যা মুদ্রাস্ফীতির ঝুঁকি মোকাবেলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মন্দা নিয়ে উদ্বেগের সঙ্গেও পাউন্ডের দরপতনের সম্পর্ক রয়েছে, যেখানে উচ্চ সুদের হার ভোক্তা এবং ব্যবসায়িক খাতে চাপ বাড়িয়ে চলেছে। আজ যুক্তরাজ্য থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের কথা নেই, যা পাউন্ডের উপর চলমান চাপ অব্যাহত রাখতে পারে। বিশেষ করে মার্কিন অর্থনীতির স্থিতিশীলতার কারণে, যা মার্কেট সেন্টিমেন্ট গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে, ডলারকে সমর্থন দিচ্ছে এবং অন্যান্য মুদ্রার পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনাকে সীমিত করছে। আজকের ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.2539-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2500-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2539-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। শুধুমাত্র গতকাল ব্যাপক বিক্রির পরে একটি কারেকশনের অংশ হিসাবে আজ পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2476-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2500 এবং 1.2539-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 1.2476-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2438-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। বিয়ারিশ প্রবণতা অব্যাহত থাকায় মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় পাউন্ড বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2500-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2476 এবং 1.2438-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
-
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে অবস্থান করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.2364 এর লেভেলে পৌঁছায়, যা এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই আমি পাউন্ড কেনার সিদ্ধান্ত নেইনি। তদুপরি, আমি এই পেয়ারের মূল্যের দ্বিতীয়বারের মতো 1.2364 লেভেলে পৌঁছানোর বিষয়টিও লক্ষ্য করিনি, যা আমাকে সেল ট্রেড শুরু করার জন্য প্ররোচিত করতে পারত। ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি নিয়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করার পরিকল্পনা করছেন এমন খবরের প্রভাবে পাউন্ডের দরপতন ঘটেছে। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে প্রকাশিত ADP শ্রমবাজার সম্পর্কিত প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফলও GBP/USD পেয়ারের পুনরুদ্ধারে সহায়ক হয়নি। বিশেষজ্ঞরা উল্লেখ করেছেন যে ট্রাম্পের অর্থনৈতিক জরুরি অবস্থা ঘোষণা ও কঠোর বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ইউরোজোন এবং যুক্তরাজ্যের মধ্যে উত্তেজনা বাড়াতে পারে। এই পরিস্থিতি উদীয়মান বাজার থেকে মূলধন অপসারণ বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং ডলারকে প্রাথমিক রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে আরও শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যেতে পারে। আজ ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের আর্থিক স্থিতিশীলতা সংক্রান্ত ডেপুটি গভর্নর সারা ব্রিডেন বক্তব্য দেবেন। তিনি তার ভারসাম্যপূর্ণ এবং চিন্তাশীল মন্তব্যের জন্য পরিচিত, যা সাধারণত দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যৎ পদক্ষেপে প্রভাব ফেলে থাকে। ট্রেডাররা বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে মুদ্রাস্ফীতির চাপ এবং সুদের হারের পরিবর্তন সম্পর্কিত সম্ভাবনার ব্যাপারে তার মূল্যায়ন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। বিশেষ গুরুত্ব থাকবে ব্যাংকিং সিস্টেমের স্থিতিশীলতা এবং ভবিষ্যৎ সুদের হারের সাথে সম্পর্কিত ঝুঁকির ব্যাপারে তার মন্তব্যের প্রতি। যদি তিনি কঠোর আর্থিক নীতিমালা প্রণয়নের ইঙ্গিত দেন, তবে এটি মার্কেটে অস্থিরতা বাড়াতে পারে। বিপরীতে, তার নমনীয় অবস্থান ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদকে সমর্থন যোগাতে পারে। আজকের দৈনিক ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করব।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1743709515.jpg[/IMG]
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #১: আজ যখন GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.2386-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2325-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2386-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। শুধুমাত্র গতকাল ব্যাপক বিক্রির পরে একটি কারেকশনের অংশ হিসাবে আজ পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে, এছাড়া পাউন্ডের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা কম। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #২: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2286-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2325 এবং 1.2386-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #১: আজ এই পেয়ারের মূল্য 1.2286-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2231-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। বিয়ারিশ প্রবণতা অব্যাহত থাকায় মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় পাউন্ড বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #২: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2325-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2286 এবং 1.2231-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/786716064.jpg[/IMG]
পাঁচ দিনের ট্রেডিংয়ে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের গড় ভোলাটিলিটি হচ্ছে 134 পিপস, যা এই কারেন্সি পেয়ারের জন্য বেশ উচ্চ বলে বিবেচিত। সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, আমরা আশা করছি যে এই পেয়ার 1.2071 এবং 1.2339 লেভেলের মধ্যে ট্রেড করবে। হায়ার লিনিয়ার রিগ্রেশন চ্যানেল নিম্নমুখী প্রবণতা নির্দেশ করছে, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতার ইঙ্গিত দেয়। CCI ইন্ডিকেটর আবারও ওভারসোল্ড জোনে প্রবেশ করেছে; তবে, নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্যে ওভারসোল্ড সিগন্যাল সাধারণত শুধুমাত্র একটি কারেকশনের সম্ভাবনা নির্দেশ করে। এই সূচকের বুলিশ ডাইভারজেন্স পূর্বে একটি কারেকশনের ইঙ্গিত দিয়েছিল, যা এখন সম্পন্ন হয়েছে। নিকটতম সাপোর্ট লেভেল: S1: 1.2207 S2: 1.2085 S3: 1.1963 নিকটতম রেজিস্ট্যান্স লেভেল: R1: 1.2329 R2: 1.2451 R3: 1.2573 ট্রেডিংয়ের পরামর্শ: GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। এই মুহূর্তে লং পজিশন ওপেন করা পরামর্শযোগ্য নয়, কারণ আমরা মনে করি পাউন্ডের দর বৃদ্ধি সমর্থন করতে পারে এমন সকল কারণ ইতোমধ্যেই একাধিকবার বিবেচিত হয়েছে, এবং বর্তমানে এই পেয়ারের মূল্যের বুলিশ প্রবণতা সৃষ্টি করতে পারে এমন কোন প্রভাবক নেই। যেসব ট্রেডার "শুধুমাত্র টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস" ব্যবহার করেন, তারা মূল্য মুভিং এভারেজের উপরে ওঠার পর লং পজিশন বিবেচনা করতে পারেন, যার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে 1.2451 এবং 1.2573 লেভেল। তবে, সেল অর্ডার এখনও অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক, যার লক্ষ্যমাত্রা 1.2207 এবং 1.2085 লেভেলে নির্ধারিত হয়েছে।
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1565845816.jpg[/IMG]
ব্রিটিশ পাউন্ডের ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ বিকেলের দিকে, যখন MACD সূচকটি শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমে 1.2145 এর লেভেল টেস্ট করে, যা পাউন্ডের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। ফলে, আমি এই পেয়ার ক্রয় করা থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কিছুক্ষণ পর, 1.2145 লেভেলের আরেকটি টেস্ট হয়, সেসময় MACD সূচকটি ওভারবট জোনে ছিল, যা আমাকে এই পেয়ার বিক্রয়ের জন্য পরিকল্পনা #2 কার্যকর করতে প্ররোচিত করে। দুর্ভাগ্যবশত, এর পরে কোনও উল্লেখযোগ্য নিম্নমুখী মুভমেন্ট দেখা যায়নি, যার ফলে লোকসান হয়। নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অর্থনৈতিক টিমের সদস্যরা ধীরে ধীরে শুল্ক বৃদ্ধির পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করছেন এমন গুজবের কারণে পাউন্ডের মূল্য দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এই ধীরে ধীরে শুল্ক বৃদ্ধি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোকে নতুন পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নেওয়ার সময় দেবে এবং আকস্মিক অর্থনৈতিক ধাক্কার ঝুঁকি হ্রাস করবে। অর্থনীতিবিদরা উল্লেখ করেন যে এই পদ্ধতি যুক্তরাষ্ট্রে মুদ্রাস্ফীতির বৃদ্ধি সীমিত করতে সহায়তা করতে পারে, যা ফেডারেল রিজার্ভকে সুদের হার কমানোর বিষয়ে পুনর্বিবেচনা করার সুযোগ দিতে পারে। আজ, ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের ফিন্যান্সিয়াল স্টেবিলিটির ডেপুটি গভর্নর সারাহ ব্রিডেন বক্তব্য দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে, যেখানে তিনি যুক্তরাজ্যের আর্থিক ব্যবস্থার বর্তমান অবস্থা এবং এর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করবেন। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিবর্তন এবং অস্থিরতার আলোকে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক কীভাবে স্থিতিশীলতা বজায় রাখে এবং অর্থবাজারকে সম্ভাব্য ঝুঁকি থেকে সুরক্ষিত রাখে তা জানা গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিডেনের বক্তব্যে মুদ্রানীতি, মুদ্রাস্ফীতি এবং সুদের হারের পরিবর্তন সম্পর্কিত বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। সাম্প্রতিক অস্থিতিশীল অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে, বিনিয়োগকারী এবং ট্রেডারদের জন্য তার মন্তব্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হবে। তিনি ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের পদক্ষেপগুলো কীভাবে অর্থনীতিকে প্রভাবিত করে এবং দেশের আর্থিক পরিস্থিতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে পরিকল্পিত উদ্যোগ সম্পর্কে তার অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। নতুন আর্থিক অবকাঠামোর শক্তিশালীকরণ এবং ব্যাংকিং ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পরিকল্পিত নতুন উদ্যোগগুলো নিয়ে আলোচনাও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হতে পারে। আমার দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.2291-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2223-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2291-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। আজ শুধুমাত্র কারেকশনের অংশ হিসেবে পাউন্ডের মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2192-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2223 এবং 1.2291-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 1.2192-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2122 -এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। বিয়ারিশ প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় পাউন্ড বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2223-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2192 এবং 1.2122-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://instaforex.org/bd/forex_analysis/397992
-
-
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1075668115.jpg[/IMG]
আজ যখন GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.2292-এর (চার্টে গাঢ় সবুজ লাইন) লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.2231-এর (চার্টে সবুজ লাইন) এন্ট্রি পয়েন্টে পৌঁছাবে তখন আমি পাউন্ড কেনার পরিকল্পনা করছি। মূল্য প্রায় 1.2292-এর লেভেলের আশেপাশে পৌঁছালে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং বিপরীত দিকে শর্ট পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (উল্লিখিত লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। জিডিপি প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে পাউন্ডের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে।
পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2204-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.2231 এবং 1.2292-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ এই পেয়ারের মূল্য 1.2204-এর (চার্টে লাল লাইন) লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যা GBP/USD-এর দ্রুত দরপতনের দিকে নিয়ে যাবে। বিক্রেতাদের জন্য মূল লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2149-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে যাচ্ছি এবং অবিলম্বে বিপরীত দিকে লং পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি (এই লেভেল থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপস মুভমেন্টের আশা করছি)। বিয়ারিশ প্রবণতার সাথে সঙ্গতি রেখে মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় পাউন্ড বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ: এই পেয়ার বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্য নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে।
পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.2231-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি আজ পাউন্ড বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.2204 এবং 1.2149-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://instaforex.org/bd/forex_analysis/398246