ডলার স্থিতিশীল, ক্রিপ্টো মার্কেটে কারেকশন অব্যাহত
ডলারের স্থিতিশীল অবস্থান, ক্রিপ্টো মার্কেটে কারেকশন অব্যাহত রয়েছে, এবং দ্বিমুখী আক্রমণের মুখে গুগল
সাম্প্রতিক সময়ে বৈশ্বিক অর্থবাজার ও প্রযুক্তি খাত তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল পর্যায়ে প্রবেশ করেছে—তবে এই শান্ত আবরণের নিচে এমন কিছু বিষয় চলমান রয়েছে যা আগামী মাসগুলোতে বিনিয়োগকারীদের মনোভাব ও অ্যাসেটের মূল্যের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। ২০২৪ সালের নির্বাচনের আগের সময়ের পর প্রথমবারের মতো মার্কিন ডলারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে, যা ট্রেডারদের কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে। তবে ফেডারেল রিজার্ভের ডোভিশ ব বা নমনীয় অবস্থান, যুক্তরাষ্ট্র সরকারি কার্যক্রমের চলমান শাটডাউন, এবং মূল্যবান ধাতুর মূল্যের টানাপড়েন—এসব মিলিয়ে বোঝা যাচ্ছে, বৈশ্বিক অর্থনীতি এখনও মুদ্রানীতির কার্যকর বার্তার প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল অবস্থায় রয়েছে। এদিকে, যখন ঐতিহ্যবাহী ফাইন্যানশিয়াল ইনস্ট্রুমেন্ট বা আর্থিক মাধ্যমগুলো স্থিতিশীল হয়ে উঠছে, তখন ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট যেন নিজেকে নতুন করে সাজাতে শুরু করেছে। লিকুইডেশন বা বড় পরিসরের বিক্রির ধাক্কা কাটিয়ে এখন ডিজিটাল অ্যাসেটগুলো পুনরুদ্ধারের প্রাথমিক লক্ষণ দেখাচ্ছে, এবং প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বিটকয়েন ইটিএফ নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করছেন। প্রযুক্তি খাতে, গুগল বর্তমানে দুটি ভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ফ্রন্টে অবস্থান করছে: একদিকে কোম্পানিটি কোটি ডলারের অ্যান্টিট্রাস্ট মামলায় মীমাংসার মুখোমুখি হচ্ছে, অন্যদিকে তারা বাজারে নতুন এআই চিপ আইরনউড নিয়ে এসেছে—যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা খাতে প্রতিযোগিতায় ক্ষমতার ভারসাম্য বদলে দিতে পারে। কারেন্সি মার্কেট থেকে শুরু করে উচ্চপ্রযুক্তির অগ্রগতির এই চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় একসাথে এখনকার মার্কেটে রূপান্তরের সারসংক্ষেপ তুলে ধরছে—পুরনো অনিশ্চয়তার অবসান ঘটিয়ে নতুন প্রতিযোগিতা ও পরিবর্তনের পর্বে প্রবেশ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিশ্ববাজার। ডলারের অস্থিরতা হ্রাস পাচ্ছে। কারেন্সি মার্কেটে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দেখা যাচ্ছে, কারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এখন মার্কিন ডলারের হঠাৎ বড়ধরনের দরপতন বা ঊর্ধ্বগতির বিষয়ে উদ্বেগ কিছুটা কমেছে। ডলারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা এমন এক স্তরে নেমে এসেছে, যা শেষবার ২০২৪ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগ মুহূর্তে দেখা গিয়েছিল—এটি ইঙ্গিত দেয় যে, মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পুনরায় বিজয় এবং তার পুনর্গঠিত শুল্কনীতির সাথে অনেকটাই মানিয়ে নিয়েছে। গ্রীষ্মকাল থেকে ডলার সূচক 98–100 এর মধ্যে অবস্থিত সঙ্কুচিত রেঞ্জে ট্রেড করে আসছে, যেখানে নভেম্বরের শুরুতে এটি 99.5 এর আশপাশে অবস্থান করছিল। এর আগে মার্কিন গ্রিনব্যাকের মূল্যের ব্যাপক ওঠানামা দেখা গিয়েছিল—২০২৪ সালের শেষ নাগাদ এটি শক্তিশালী হয়ে উঠলেও, ২০২৫ সালের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে প্রায় ১০% দরপতন ঘটে এবং তারপর একটি কনসোলিডেশনের ধাপে প্রবেশ করে। ফিনান্সিয়াল টাইমস-এর তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ডলারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার মাত্রা নির্বাচনের আগের অবস্থানে ফিরে এসেছে। ডলারের মূল্যের এই স্থিতিশীলতা কমোডিটি মার্কেট, বিশেষ করে স্বর্ণের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। "সেইফ হেভেন" হিসেবে পরিচিত এই মূল্যবান ধাতুটির দাম টানা তিন সপ্তাহ ধরে নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্যে রয়েছে। ভারতে ডিসেম্বরে ডেলিভারি হওয়া গোল্ড ফিউচারে প্রতি ১০ গ্রামে দাম কমে প্রায় ১,২১,০৬৭ রুপিতে নেমে এসেছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অক্টোবর মাসে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দর সর্বোচ্চ $4,398 পৌঁছানোর পর এখন তা কমে এসে প্রায় $4,000-এ অবস্থান করছে। এনডিটিভি প্রফিট-এর বিশ্লেষকরা মনে করছেন, স্বর্ণের এই দরপতনের পেছনে শুধু ডলারের শক্তিশালী অবস্থানই নয়, বরং ফেডারেল রিজার্ভের সতর্ক মনোভাবও একটি বড় কারণ। নভেম্বরের শুরুর দিকে ফেড মূল সুদের হার ২৫ বেসিস পয়েন্ট কমিয়ে ৩.৭৫–৪% রেঞ্জে নিয়ে এসেছে, তবে ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন যে, এ বছর আরও সুদের হার কমানো হবে এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। ফেডের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারাও একই ধরনের সতর্কতা জানিয়েছেন। ক্যানসাস সিটি ফেডের চেয়ারম্যান জেফ্রি শ্মিড এবং ডালাস ফেড সভাপতি লরি লগানের ভাষ্য অনুযায়ী, বর্তমান আর্থিক নীতিমালা এখনও বেশ নমনীয়, যা অতিরিক্ত সুদের হার কমানোর যৌক্তিকতা তৈরি করছে না। তবে ট্রেডাররা অনুমান করছেন, ডিসেম্বর মাসে আরেকবার সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনা এখন প্রায় ৭০%—যা গত সপ্তাহের তুলনায় কিছুটা বেশি। মার্কেট অনিশ্চয়তা আরও বাড়িয়ে তুলছে যুক্তরাষ্ট্রে চলমান সরকারি কার্যক্রমের অচলাবস্থা বা শাটডাউন, যা ইতোমধ্যে দ্বিতীয় মাসের মতো অব্যাহত রয়েছে। এই শাটডাউনের ফলে গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা বিলম্বিত হচ্ছে, যার ফলে মার্কেটে এক ধরনের "তথ্যগত শূন্যতা" তৈরি হয়েছে এবং মাঝারি মেয়াদে অনিশ্চয়তা বেড়েছে। রূপার দামও চাপের মুখে রয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, রূপার মূল্য সাধারণত স্বর্ণের তুলনায় বেশি সংবেদনশীল আচরণ করে—ফলে এটি লাভ এবং ক্ষতি উভয় দিকেই তুলনামূলকভাবে বড় প্রতিক্রিয়া দেখায়, যাকে তারা "হাই-বিটা বিহেভিয়ার" হিসেবে অভিহিত করছেন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/559812055.jpg[/IMG]
দৃষ্টিভঙ্গি: সতর্ক স্থিতিশীলতা অর্থবাজার বর্তমানে একটি তুলনামূলক শান্ত ও নিয়ন্ত্রিত পর্যায় শুরু হয়েছে। ডলারের মূল্যের ভোলাটিলিটির ধারাবাহিক পতন এবং ফেডারেল রিজার্ভের সতর্ক মনোভাব এমন একটি পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে যেখানে ট্রেডাররা এখন আরও আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে তাদের ট্রেডিং কৌশল পরিকল্পনা করতে পারছেন। বর্তমানে ডলার ভিত্তিক পেয়ারের ট্রেডিং রেঞ্জ সংকুচিত হওয়ায় রেঞ্জ-বাউন্ড ট্রেডিং কৌশল ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে, অন্যদিকে স্বর্ণ ও রূপার দরপতন ভবিষ্যতে চাহিদা পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনার ভিত্তিতে সম্ভাব্য ক্রয়ের সুযোগ তৈরি করছে। ট্রেডাররা নতুন এন্ট্রি পয়েন্টের দিকে নজর দিতে পারেন: ডলারের মূল্যে স্থিতিশীলতা ফিরলে 98–100 DXY ব্যান্ডের মধ্যে রেঞ্জ ট্রেডিংয়ের জন্য সুবিধাজনক হতে পারে, পাশাপাশি স্বর্ণ ও রূপার ক্ষেত্রে স্বল্পমেয়াদী রিবাউন্ড ভিন্ন একটি সম্ভাব্য সুযোগ হয়ে উঠতে পারে। আসন্ন ডিসেম্বরের বৈঠকে ফেডের সুদ হারের সিদ্ধান্তকে সামনে রেখে সম্ভাব্য অস্থিরতা থেকে সুরক্ষিত থাকার কৌশলও এখনো যথেষ্ট প্রাসঙ্গিক। এই আলোচনায় যে ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্টগুল উল্লেখ করা হয়েছে — যেমন ডলার পেয়ার, স্বর্ণ এবং রূপা — এগুলো সবই InstaForex প্ল্যাটফর্মে ট্রেডের জন্য উপলব্ধ। মার্কেটের বর্তমান সুযোগকে কাজে লাগাতে এখনই InstaForex-এ একটি অ্যাকাউন্ট খুলুন। আর আরও বেশি স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে ট্রেডিংয়ের জন্য ব্যবহার করুন InstaForex মোবাইল অ্যাপ, যা আপনাকে রিয়েল টাইমে মার্কেট পর্যবেক্ষণ এবং যেকোনো সময়, যেকোনো স্থান থেকে ট্রেড করতে সহায়তা করে। একাধিক লিকুইডেশনের ঢেউ পেরিয়ে ক্রিপ্টো মার্কেট আবারও ধীরে ধীরে স্থিতিশীলতা ফিরে পাচ্ছে। একটি অস্থির সপ্তাহের পর ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট এখন কিছুটা চাপমুক্ত হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে। শীর্ষস্থানীয় ইন্ডিকেটরগুলো বর্তমানে মার্কেটের স্ট্রেস বা চাপ কমে আসার সম্ভাবনা দেখাচ্ছে। বিনিয়োগকারীরা এখন পুনরায় তাদের ঝুঁকিভিত্তিক কৌশল পর্যালোচনা করছেন, এবং বিটকয়েনে সাম্প্রতিক সেল-অফ বা বিক্রয়চাপ শেষের দিকে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তাদের মতে, ওভারহিটেড লিভারেজড পজিশনগুলো ইতোমধ্যে "ফ্লাশ আউট" হয়ে গেছে, যা পরবর্তী প্রবৃদ্ধি ধাপের জন্য ভিত্তি তৈরি করছে। গত সপ্তাহে, বিটকয়েনের দর হঠাৎ করে $110,000 থেকে $102,000-এ নেমে আসে, এবং এটি ছিল সাম্প্রতিক মাসগুলোর অন্যতম বড় লিকুইডেশনের ঢেউ। $1.27 বিলিয়নের বেশি মূল্যের ফিউচার পজিশন ফোর্সড ক্লোজ করা হয়, যার মধ্যে প্রায় 90% ছিল লং পজিশন—যা দেখে অ্যাসেটের মূল্য আরও বাড়বে বলে ট্রেডারদের বাড়তি আশাবাদ প্রতিফলিত করছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া প্ল্যাটফর্ম ছিল হাইপারলিকুইড, যেখানে মোট লিকুইডেশনের পরিমাণ $374 মিলিয়ন ছাড়িয়ে যায়—যা অন্যান্য সব ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জকে অতিক্রম করেছে। বাইন্যান্সে $242 মিলিয়নের পজিশন ক্লোজ হয়, এবং একক বৃহত্তম লিকুইডেশনটি ঘটে HTX-এ, যেখানে BTC/USDT ট্রেডে $47.87 মিলিয়নের ট্রেডিং ক্লোজ হয়। CryptoQuant-এর তথ্য অনুযায়ী, এখন আক্রমণাত্মক লিভারেজ ব্যবহারের সময়কাল শেষের পথে। বাইন্যান্সে শর্ট-টার্ম আনুমানিক লিভারেজ রেশিও (ELR) ৮ নভেম্বর, ২০২৫ তারিখে 0.2247-এ নেমে আসে, যা ২০ দিনের গড় 0.2391–এর নিচে এবং নিম্ন সীমা 0.2069-এর দিকে যাচ্ছে—যা একটি আরো স্বাভাবিক ও ভারসাম্যপূর্ণ ট্রেডিং পরিবেশের ইঙ্গিত। ST_ELR মেট্রিক—যা ওপেন ইন্টারেস্টকে স্টেবলকয়েন রিজার্ভের সাথে তুলনা করে—এটিও এখন কমে এসেছে, যা বিশ্লেষকদের ভাষায় "ক্লিনজিং ফেজ"-এর একটি ধাপ। এই সময়ে মার্কেট লিভারেজড ট্রেডারদের ঝেড়ে ফেলছে, ফলে লিকুইডিটি এবং ভোলাটিলিটির মধ্যে স্বাভাবিক ভারসাম্য ফিরে আসে। এই গভীর কারেকশনের মধ্যেও বিটকয়েন ফিউচার মার্কেটে ওপেন ইন্টারেস্ট স্থিতিশীল রয়েছে এবং ৫ নভেম্বর অনুযায়ী তা $67.36 বিলিয়নে অবস্থান করছে। এটি ইঙ্গিত দেয়, বহু বিনিয়োগকারী এখনও পুনরুদ্ধারের প্রত্যাশায় তাদের পজিশন ধরে রেখেছেন।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/514183879.jpg[/IMG]
৬ নভেম্বর তারিখে, মার্কিন স্পট বিটকয়েন ETF মার্কেট ছয় দিনের মধ্যে প্রথমবারের মতো নিট ইনফ্লো রেকর্ড করে, যেখানে মোট $240 মিলিয়ন বিনিয়োগ প্রবাহিত হয়। এর মধ্যে সর্বোচ্চ অবদান রাখে iShares Bitcoin Trust, যেখানে নতুন অ্যাসেট সংযোজন হয় $112.44 মিলিয়ন — যা প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের নতুন করে আগ্রহ প্রকাশের সম্ভাব্য সংকেত হিসেবেই দেখা হচ্ছে। JPMorgan পূর্বাভাস দিয়েছে যে বিটকয়েন আগামী ৬–১২ মাসের মধ্যে বেড়ে $170,000-এ পৌঁছাতে পারে, কারণ তারা তারল্য বৃদ্ধির পাশাপাশি বর্তমানে চলমান ডিলিভারেজিং পর্বের সমাপ্তির ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। তবে স্বল্পমেয়াদী সূচকগুলো এখনো মিশ্র রূপ ধারণ করছে। CryptoQuant-এর তথ্য অনুযায়ী, Binance-এ বিটকয়েনের শার্প সিগনাল কমে –0.277-এ নেমে এসেছে, যা স্বল্প ঝুঁকিপূর্ণ বিনিময়ে দুর্বল রিটার্ন ইঙ্গিত করে। $100,000 একটি গুরুত্বপূর্ণ সাপোর্ট জোন হিসেবে বিবেচিত — যদি বিটকয়েন এই স্তরের ওপরে থাকতে পারে, তাহলে $116,000–$120,000 রেঞ্জের দিকে রিবাউন্ড করার সুযোগ তৈরি হতে পারে। বিশ্লেষক PlanD উল্লেখ করেছেন, সাপ্তাহিক ক্লোজিং ৫০-সপ্তাহের এক্সপোনেনশিয়াল মুভিং অ্যাভারেজ (বর্তমানে $100,700 এর আশেপাশে) এর ওপরে হওয়াটাই গুরুত্বপূর্ণ। মূল বিষয়গুলো সংক্ষেপে: - লিভারেজ-চালিত ভোলাটিলিটি এখন হ্রাস পাচ্ছে; - অতিরিক্ত ঝুঁকিপূর্ণ পজিশনগুলো ইতোমধ্যেই লিকুইডেট করা হয়েছে; - ওপেন ইন্টারেস্টের স্থিতিশীলতা এবং ETF-এ নতুন বিনিয়োগ প্রবাহ বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস ফিরে আসার ইঙ্গিত দিচ্ছে; - প্রধান সাপোর্ট: $100,000, রেজিস্ট্যান্স: $116,000–$120,000; - দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গি এখনো ইতিবাচক রয়েছে। মোটের ওপর, লিভারেজ হ্রাস এবং প্রধান সূচকগুলোর মধ্যে স্থিতিশীলতা অপেক্ষাকৃত কম ঝুঁকির এন্ট্রির জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছে। চলমান কারেকশন ব্যবহার করে ট্রেডাররা এখন তুলনামূলকভাবে আকর্ষণীয় দামে—বিশেষ করে $100,000-এর আশেপাশে—নতুন পজিশনে প্রবেশ করতে পারেন। এছাড়াও, ভোলাটিলিটির নিম্নপর্যায়ে ট্রেডারদের জন্য অপশন এবং ফিউচার কৌশল বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে—যাতে তুলনামূলকভাবে নিয়ন্ত্রিত ঝুঁকিতে উচ্চ রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
Read more: https://www.instaforex.com/bd/forex_analysis/429978