পিভট পয়েন্ট সেট করার নিয়ম কি? এটা আমরা কিভাবে সেট করতে পারি।এটা করতে কি আমাদের আলাদা কিছু করতে হয়।এটা আমাদের কি রকম সাহায্য করতে পারে।
Printable View
পিভট পয়েন্ট সেট করার নিয়ম কি? এটা আমরা কিভাবে সেট করতে পারি।এটা করতে কি আমাদের আলাদা কিছু করতে হয়।এটা আমাদের কি রকম সাহায্য করতে পারে।
পেভট পয়েন্ট আসলে আপনি আপনার মতো করে সেট করে নিতে পারেন। অর্থাত পুর্ববতীদিনের শেষ এবং শুরুর ন্থানটির মাধের একটি স্থান হলো পিভট পয়েন্ট। আপনি চাইলে ম্যানুয়ালীও করতে পারেন আবার এর জন্য অনেক ইন্ডি গেটর ও রয়েছে। আসলে আপনি চাইলে সেগুলোও ব্যবহার করতে পারেন।
পিভট পয়েন্ট হল কোন ক্লোজড ক্যান্ডেল এর হাই প্রাইস, লো প্রাইস এর গড়। এটা মুলত এক দিন বা এক সপ্তাহের টা নির্নয় করে ট্রেড করা হয়। তবে আপনি চাইলে চার ঘন্টার পিভটও ব্যবহার করতে পারেন। আমি একদিনের টা ব্যবহার করি। ফলাফল বেশ ভাল পাচ্ছি।
যে ক্যান্ডেল ক্লোজ হয়েছে সেটার হাই প্রাইস এবং লো প্রাইসের গড় হলো পিভট পয়েন্ট। অর্থাৎ আপনি যখন পিভট পয়েন্ট নির্নয় করবেন সেটা ক্লোজড ক্যান্ডেলের মাঝামাঝি এসে পড়বে। আপনি পিভট পয়েন্ট ব্যবহার করে ট্রেড করতে পারেন। এতে আশা করি ভালো ফল পাবেন। আপনি ১দিন কিংবা ১সপ্তাহ অথবা ৪ঘন্টার ক্যান্ডেলও ব্যবহার করতে পারেন।
আসলে পিভট পয়েন্ট বলতে বুঝায় যে ক্যান্ডেলটি ইতিমধ্যে শেষ বা ক্লেজ হয়েছে তার সাপোর্ট লেভেল এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলের গড় পাইজকে বুঝায় আর আপনি যদি এটি যথার্থ ভাবে নিনর্য় করে মাঝামাঝি জায়গা থেকে আবারও ট্রেড শুরু করতে পারেন তা হলে আপনি প্রফিট করতে পারবেন আশা করা যায়।
পিভট পয়েন্ট হল কোন ক্লোজড ক্যান্ডেল এর হাই প্রাইস, লো প্রাইস এর গড়। এটা মুলত এক দিন বা এক সপ্তাহের টা নির্নয় করে ট্রেড করা হয়। তবে আপনি চাইলে চার ঘন্টার পিভটও ব্যবহার করতে পারেন। আমি একদিনের টা ব্যবহার করি। ফলাফল বেশ ভাল পাচ্ছি।
পিভট পয়েন্ট হিসাব করার অনেক নিয়ম আছে। সব থেকে কমন নিয়ম হল গড় সিস্টেম। এখানে গতকালের সর্বোচ্ছ প্রাইস এবং সর্বনিম্ন প্রাইসের গড়কে পিভট হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। তবে সাধারণত এত কষ্ট করে কেউ পিভট হিসেব করে না। সবাই কম বেশি ইডিকেটর ব্যবহার করে থাকে।
পিভট পয়েন্ট বের করার একটি সূত্র আছে । তবে এত সূত্র না জানলেও চলবে । অনেক ধরনের কাস্টম ইন্ডিকেটর পাওয়া যায় যার মাধম্যে আপনি সুন্দর ভাবে আপনার পিভট পয়েন্ট, সাপোর্ট, রেসিটেন্স সব কিছু খুব সহজেই বের করতে পারবেন । এটি বিভিন্ন রেখাচিত্রের মাধম্যেও আপনার প্রত্যেকটা লেভেল দেখাবে । এটি ব্যবহার করার অনেক ধরনের সুবিধাও রয়েছে ।
পিভট পয়েন্ট বের করার জন্য অনেক ভালো ভালো ইন্ডিকেটর আছে।ইন্ডিকেটর ছাড়া ম্যানুয়াল অনু্যায়ি ও পিভট পয়েন্ট বের করা যায়।পুরব বরতী ক্লোজইড ক্যান্ডেলের হাই প্রাইস ও লো প্রাইসের গর হতে পিভট পয়েন্ট বের করা হয়।
আমি মনে করি যে ক্যান্ডেল ক্লোজ হয়েছে সেটার হাই প্রাইস এবং লো প্রাইসের গড় হলো পিভট পয়েন্ট। অর্থাৎ আপনি যখন পিভট পয়েন্ট নির্নয় করবেন সেটা ক্লোজড ক্যান্ডেলের মাঝামাঝি এসে পড়বে। আপনি পিভট পয়েন্ট ব্যবহার করে ট্রেড করতে পারেন। এতে আশা করি ভালো ফল পাবেন। আপনি ১দিন কিংবা ১সপ্তাহ অথবা ৪ঘন্টার ক্যান্ডেলও ব্যবহার করতে পারেন।
পিভট পয়েন্ট বের করার জন্য অনেক ধরনের সূত্র আছে । তবে ট্রেডাররা সাধারণত এই সকল জামেলার কাজে জড়াতে চান না । কেননা অনেক ধরনের ইন্ডিকেটর রয়েছে যেগুলো আপনাকে পিভট পয়েন্ট সহ সাপোর্ট রেজিসটেন্স বের করেও দিবে । অাপনি গুগলে সার্চ করে দেখেন পেয়ে যাবেন ।
আপনি ফরেক্স ব্রোকারে গিয়ে ইনসারট মেনোতে যাবেন তারপর ইন্ডিকেটর সাব মেনো থেকে আপিনি পিভাট পয়েন্ট সিলেক্ট করবেন তাহলেই হবে।। পিভাট পয়েন্ট থেকে আপনি ফরেক্স মুভমেন্ট এর প্রতিদিন এর বাজার মুভ করার সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্ট লেভেল বুঝতে পারবেন।।।।
ফরেক্স মার্কেটে ট্রেডিং করতে গেলে আমাদের পিভট পয়েন্ট জানিতে পারলে অনেক ভাল হয় তার জন্য আমাদের পিভট পয়েন্ট বাহির করতে হবে,অনেকে জানেনা আমি বলতে চায়,যে দিনের সর্বউচ্চ প্রাইস,দিনের সর্বনিম্ন প্রাইস ও দিনের ক্লোজিং প্রাইস কে আমরা যোগ করে তিন দ্বারা ভাগ করতে পারলে যে ফলাফল আসে সেটাই পিভট পয়েন্ট।
আমি কখোনোও পিভট পয়েন্ট ব্যাবহার করে ট্রেড করি না৷আমি মূলত প্রাইস একশান স্ট্র্যাটেজী ব্যাবহার করি৷যেখানে শুধুমাত্র ট্রেন্ড এবং সাপোর্ট/রেসিসট্যান্স লেভেলগুলো দেখেই ট্রেড করতে পারি৷তাই পিভট পয়েন্টের গড় হিসাব করার আমার তেমন কোনো প্রয়োজন পড়েনা৷গত সপ্তাহের বা গতদিনের ক্লোজড ক্যান্ডেলটির হাই ও লো প্রাইস দেখেই এর একটা গড় হিসাব করে পিভট পয়েন্ট বের করা হয় এবং সেই অনুযায়ী অনেকেই ট্রেড করে৷এটিও টেকনিক্যাল এনালাইসিসের একটা বিষয়৷
কোন কারেন্সির পূর্বের সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স লেভেলের সর্বোচ্চ, সর্বনিন্ম এবং ক্লোজিং দাম বা কোর্ট এর হিসাব করে একটি গড় ও যে মুল অবস্থান নির্ণয় করা হয়, সেটাই পিভট পয়েন্ট। [IMG]https://bpcdn.co/images/2016/05/grade8-pivot-points-support-resistance.png[/IMG]
যেমন উপরের ছবিতে PP হল পিভট পয়েন্ট
R1, R2 এবং R3 হল রেসিসট্যান্স লেভেলের তিনটি ধাপ।
S1, S2 এবং S3 হল সাপোর্ট লেভেল
সাধারানত পূর্বের সর্বোচ্চ দাম+ পূর্বের সর্বনিম্ন দাম + পূর্বের ক্লোজ দাম যোগ করে ৩ দিয়ে ভাগ করলে পিভট পয়েন্ট বের করা যায়।
পিভট পয়েন্ট ব্রেকআউট হয়ে যদি দাম ক্লোজ হয় তাহলে দাম সচরাচর সে দিকেই যেতে থাকে তাই পিভট পয়েন্ট ব্রেক হবার পরেই সেই দিকে ট্রেড ওপেন করা উচিৎ।
আবার যখন পিভট পয়েন্ট ব্রেকআউট না হয়ে বিপরীত দিকে ফিরে আসে এবং পিভট পয়েন্ট তত বেশি মজবুত হয় এবং ২ বার পিভট পয়েন্ট হিট করে আসলে রিভার্সাল পয়েন্ট ব্যবহার করে ট্রেড ওপেন করেতে পারেন।
আমি আসলে অতশত বুঝি না। আমার ট্রেডিং গুরু আমারে শিখাইছিল যে বোলিঙ্গার ব্যান্ড এর মাঝের লাইনই হল পিভট। আমি সাধারণত যেটা বুঝি সেটা হল মাঝের দুইটা প্রাইসের গড় হল পিভট। অনেক কাস্টমাইজড ইন্ডিকেটর আছে যেগুলা পিভট নির্নয়ে সাহায্য করে থাকে।
পিভট পয়েন্ট একটি গুরুত্বপূর্ন ইন্ডিকেটর।এটা বের করার নিয়মটা হলো পূর্বদিনে মার্কেট যেখানে ক্লোজড হয়েছে এবং এরসাথে সেইদিনের হাইপয়েন্ট এবং লো পয়েন্টের একটা ক্যালকুলেশন।এই ইন্ডিকেটরের মাধ্যমে আপনি সাপোর্ট এবং রজিস্টান্স পাবেন যার মাধ্যমে ট্রেড করে ভালো ফল পেতে পারবেন।
বর্তমানে পিভট পয়েন্ট সেট করা নিয়ে কোন প্রকার ঝামেলাতেই পড়তে হয় না। আপনি যদি ইন্টারনেটে পিভট পয়েন্ট ইন্ডিকেটর লিখে সার্চ করেন তাহলে অনেক ইন্ডিকেটর পেয়ে যাবেন যেগুলো সয়ংক্রিয়ভাবে আপনার পিভট পয়েন্ট সেট করে দিবে। আমি আমার নিজের জন্য এই রকম একটি ইন্ডিকেটর ব্যবহার করি যা আমার ট্রেডিং এ অনেক কাজে আসে। আর আমার মনে হয় পিভট পয়েন্ট খুবই একটা উপকারি ইন্ডিকেটর। এর সাহায্যে অনেক ভাল সিদ্ধান্ত নিয়ে সফলভাবে এই মার্কেটে ট্রেড করা যায়।
বিগত দিনে যেসব ক্যান্ডেল ক্লোজ হয়েছে সেই সব ক্যান্ডেল গুলোর মধ্যে সবচেয়ে লম্বা ক্যান্ডেল গুলো কে নিয়ে এনালাইসিস করা অর্থাৎ সবচাইতে বড় ক্যান্ডেল গুলোকে এর হাই লেভেল লো লেভেল এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল ও সাপোর্ট লেভেল কে একসাথে গড় করে যে পয়েন্ট নির্ধারণ করা হয় তাকে মূলত পিভট পয়েন্ট বলে। পিভট পয়েন্ট নির্ধারণ করে নিয়ে ট্রেড করলে মোটামুটি ভালো ফলাফল আশা করা যায়। ধন্যবাদ।
আমি যতোদূর জানি তা হলো পিভট পয়েন্ট বলতে বুঝায় যে ক্যান্ডেলটি ইতিমধ্যে শেষ বা ক্লেজ হয়েছে তার সাপোর্ট লেভেল এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলের গড় পাইজকে বুঝায়। আর আপনি যদি এটি যথার্থ ভাবে নিনর্য় করে মাঝামাঝি জায়গা থেকে আবারও ট্রেড শুরু করতে পারেন তা হলে আপনি প্রফিট করতে পারবেন আশা করা যায়।ধন্যবাদ
যে ক্যান্ডেলটা ক্লোজ হয়েছে সেটার সেটার হাই এবং লো প্রাইজের গড় হল পিভট পয়েন্ট।অর্থাৎ পিভট পয়েন্ট ক্লোজ ক্যান্ডেলের মাঝামাঝি পড়ে।পিভট পয়েন্ট ব্যবহার করে ট্রেড করলে ভাল ফলাফল পাওয়া যায়।আপনি পিভট পয়েন্ট নির্ণয় করে আবার মাঝামাঝি জায়গা থেকে আবার ট্রেড শুরু করতে পারেন তা হলে আপনি ভালো প্রফিট আশা করতে পারেন।
ফরেক্স মার্কেটে পিভট পয়েন্ট হল একটি জনপ্রিয় টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর যা প্রতিদিন ফরেক্স মার্কেট এর সম্ভাব্য কিছু টার্নিং পয়েন্ট নির্ণয় করে থাকে। এই টার্নিং পয়েন্ট গুলো অনুযায়ী আমাদেরকে ট্রেডিং করতে হয় এবং এই টার্নিং পয়েন্ট গুলোকেই পিভট পয়েন্ট বলা হয়। মূলত পিভট পয়েন্ট গুলো পূর্ববর্তী সময়ের কোন ক্লোজ হওয়া ক্যান্ডেলের হাই প্রাইস, লো প্রাইস এবং ক্লোজ প্রাইস এর গড় মান। পিভট পয়েন্ট নির্ণয়ের সূত্র হল ,
পিভট পয়েন্ট= ( হাই+ ক্লোজ+ লো)/৩
পরবর্তী দিনের ট্রেডিং শুরু সময় এই পিভট পয়েন্ট অনুযায়ী ট্রেডিং করতে হয়। যদি পিভট পয়েন্টের নিচে মার্কেট প্রাইস থাকে তাহলে মার্কেট ডাউনট্রেন্ড এবং প্রাইস পিভট পয়েন্ট এর উপরে থাকলে মার্কেট আপট্রেন্ড ধরে ট্রেডিং করতে হয়।
পেভট পয়েন্ট আসলে আপনি আপনার মতো করে সেট করে নিতে পারেন। অর্থাত পুর্ববতীদিনের শেষ এবং শুরুর ন্থানটির মাধের একটি স্থান হলো পিভট পয়েন্ট। আপনি চাইলে ম্যানুয়ালীও করতে পারেন আবার এর জন্য অনেক ইন্ডি গেটর ও রয়েছে। আসলে আপনি চাইলে সেগুলোও ব্যবহার করতে পারেন।
আপনি যখন পিভট পয়েন্ট নির্নয় করবেন সেটা ক্লোজড ক্যান্ডেলের মাঝামাঝি এসে পড়বে। আপনি পিভট পয়েন্ট ব্যবহার করে ট্রেড করতে পারেন। এতে আশা করি ভালো ফল পাবেন। আপনি ১দিন কিংবা ১সপ্তাহ অথবা ৪ঘন্টার ক্যান্ডেলও ব্যবহার করতে পারেন। গত সপ্তাহের বা গতদিনের ক্লোজড ক্যান্ডেলটির হাই ও লো প্রাইস দেখেই এর একটা গড় হিসাব করে পিভট পয়েন্ট বের করা হয় এবং সেই অনুযায়ী অনেকেই ট্রেড করে৷এটিও টেকনিক্যাল এনালাইসিসের একটা বিষয়৷
পিভট পয়েন্ট বের করার একটি সূত্র আছে । তবে এত সূত্র না জানলেও চলবে । অনেক ধরনের কাস্টম ইন্ডিকেটর পাওয়া যায় যার মাধম্যে আপনি সুন্দর ভাবে আপনার পিভট পয়েন্ট, সাপোর্ট, রেসিটেন্স সব কিছু খুব সহজেই বের করতে পারবেন । এটি বিভিন্ন রেখাচিত্রের মাধম্যেও আপনার প্রত্যেকটা লেভেল দেখাবে । এটি ব্যবহার করার অনেক ধরনের সুবিধাও রয়েছে ।
আমি আমার ইনেস্টা ফরেক্স এর লাইভ অ্যাকাউন্ট আমার জাতিয় পরিচয় পত্র এবং আমার ব্যাংক স্টেটমেন্ট দিয়ে ভেরিফাই করেছি । আমার জানা মতে ফরেক্স মার্কেট এ সব গুলো ব্রোকারে অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করার নিয়ম রয়েছে । অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করা না থাকলে মুনাফা উত্তলন এর সময় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় । অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করার জন্য জাতিয় পরিচয় পত্র , ড্রাইভিং লাইসেন্স , পাসপোর্ট এগুলোর একটির স্ক্যান কপি আপলোড করতে হয় । এবং ঠিকানা ভেরিফাই করার জন্য ব্যাংক স্টেটমেন্ট, গ্যাস বিল , পানির বিল , বিদ্যুৎ বিল এগুলোর একটি স্ক্যান কপি আপলোড করলেই আপনার অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই হয়ে যাবে ।
পিভট পয়েন্ট হলো বাই সেল নির্ধারন করার একটি জনপ্রিয় মেথড। পিভট পয়েন্টের ওপরে প্রাইস থাকলে মার্কেট গতিবিধি ঊধ্বমুখী এবং পিভট পয়েন্টের নিচে প্রাইস থাকলে মার্কেটের গতিবিধি নিম্নমুখী বুঝায়। ফরেক্সে পিভট পয়েন্ট ধরে ধরে ট্রেড করলে ভালো প্রফিট পাওয়া যায়।
পিভট পয়েন্ট সেট করার নিয়ম কি?
পিভট পয়েন্ট সেট করার নিয়ম কি? এটা আমরা কিভাবে সেট করতে পারি।এটা করতে কি আমাদের আলাদা কিছু করতে হয়।এটা আমাদের কি রকম সাহায্য করতে পারে।আমি মনে করি যে ক্যান্ডেল ক্লোজ হয়েছে সেটার হাই প্রাইস এবং লো প্রাইসের গড় হলো পিভট পয়েন্ট। অর্থাৎ আপনি যখন পিভট পয়েন্ট নির্নয় করবেন সেটা ক্লোজড ক্যান্ডেলের মাঝামাঝি এসে পড়বে। আপনি পিভট পয়েন্ট ব্যবহার করে ট্রেড করতে পারেন। এতে আশা করি ভালো ফল পাবেন। আপনি ১দিন কিংবা ১সপ্তাহ অথবা ৪ঘন্টার ক্যান্ডেলও ব্যবহার করতে পারেন।
পেভট পয়েন্ট আসলে আপনি আপনার মতো করে সেট
করে নিতে পারেন। অর্থাত পুর্ববতীদিনের শেষ
এবং শুরুর ন্থানটির মাধের একটি স্থান হলো পিভট
পয়েন্ট। আপনি চাইলে ম্যানুয়ালীও করতে পারেন
আবার এর জন্য অনেক ইন্ডি গেটর ও রয়েছে। আসলে
আপনি চাইলে সেগুলোও ব্যবহার করতে পারেন।
ফরেক্স মার্কেটে ট্রেডিং করতে গেলে আমাদের পিভট পয়েন্ট জানিতে পারলে অনেক ভাল হয় তার জন্য আমাদের পিভট পয়েন্ট বাহির করতে হবে,অনেকে জানেনা আমি বলতে চায়,যে দিনের সর্বউচ্চ প্রাইস,দিনের সর্বনিম্ন প্রাইস ও দিনের ক্লোজিং প্রাইস কে আমরা যোগ করে তিন দ্বারা ভাগ করতে পারলে যে ফলাফল আসে সেটাই পিভট পয়েন্ট।
পিভট পয়েন্ট হল কোন ক্লোজড ক্যান্ডেল এর হাই প্রাইস, লো প্রাইস এর গড়। এটা মুলত এক দিন বা এক সপ্তাহের টা নির্নয় করে ট্রেড করা হয়। তবে আপনি চাইলে চার ঘন্টার পিভটও ব্যবহার করতে পারেন। আমি একদিনের টা ব্যবহার করি। ফলাফল বেশ ভাল পাচ্ছি।
পেভট পয়েন্ট আসলে আপনি আপনার মতো করে সেট করে নিতে পারেন। অর্থাত পুর্ববতীদিনের শেষ এবং শুরুর ন্থানটির মাধের একটি স্থান হলো পিভট পয়েন্ট। আপনি চাইলে ম্যানুয়ালীও করতে পারেন আবার এর জন্য অনেক ইন্ডি গেটর ও রয়েছে।আপনি পিভট পয়েন্ট ব্যবহার করে ট্রেড করতে পারেন। এতে আশা করি ভালো ফল পাবেন। আপনি ১দিন কিংবা ১সপ্তাহ অথবা ৪ঘন্টার ক্যান্ডেলও ব্যবহার করতে পারেন।
আমাদের পিভট পয়েন্ট জানিতে পারলে অনেক ভাল হয় তার জন্য আমাদের পিভট পয়েন্ট বাহির করতে হবে,অনেকে জানেনা আমি বলতে চায়,যে দিনের সর্বউচ্চ প্রাইস,দিনের সর্বনিম্ন প্রাইস ও দিনের ক্লোজিং প্রাইস কে আমরা যোগ করে তিন দ্বারা ভাগ করতে হবে। এটা বের করার নিয়মটা হলো পূর্বদিনে মার্কেট যেখানে ক্লোজড হয়েছে এবং এরসাথে সেইদিনের হাইপয়েন্ট এবং লো পয়েন্টের একটা ক্যালকুলেশন।এই ইন্ডিকেটরের মাধ্যমে আপনি সাপোর্ট এবং রজিস্টান্স পাবেন।
মার্কেটে ট্রেডিং করতে গেলে আমাদের পিভট পয়েন্ট জানিতে পারলে অনেক ভাল হয় তার জন্য আমাদের পিভট পয়েন্ট বাহির করতে হবে,অনেকে জানেনা আমি বলতে চায়,যে দিনের সর্বউচ্চ প্রাইস,দিনের সর্বনিম্ন প্রাইস ও দিনের ক্লোজিং প্রাইস কে আমরা যোগ করে তিন দ্বারা ভাগ করতে পারলে যে ফলাফল আসে সেটাই পিভট পয়েন্ট।
পিভট পয়েন্ট নির্ণয় করে কাজ করে সাধারণত যারা লং ট্রেড বেশি করে তারা তাদের ক্ষেত্রেও এটা অনেক লাভজনক এবং যারা স্ক্যাল্পিং করে তারা সাধারণত চার ঘণ্টার টাইম ফ্রেমে কাজ করে থাকেন তবে আমি মনে করি পিভট দিয়ে কাজ করা অনেকটা লাভজনক।যে ক্যান্ডেল ক্লোজ হয়েছে সেটার হাই প্রাইস এবং লো প্রাইসের গড় হলো পিভট পয়েন্ট। অর্থাৎ আপনি যখন পিভট পয়েন্ট নির্নয় করবেন সেটা ক্লোজড ক্যান্ডেলের মাঝামাঝি এসে পড়বে। আপনি পিভট পয়েন্ট ব্যবহার করে ট্রেড করতে পারেন।
কোন পেয়ারে প্রাইস যখন দিনের শুরুতে মার্কেট ওপেন হয় এবং দিনের শেষে যখন ক্লোজ হয় এই দুইয়ের মধ্যে যে পার্থক্য তার এভারেজ হলো পিভট পয়েন্ট। আমরা যদি সঠিকভাবে পিভট পয়েন্ট না সেট করি তাহলে সঠিক ভাবে এনালাইসিস করতে পারব না। তাই এনালাইসিস এর মাধ্যমে পিভট পয়েন্ট সম্পর্কে অবশ্যই পরিপূর্ণ জ্ঞান লাভ করতে হবে। এটা যেকোনো পেয়ারে হতে পারে কিংবা যেকোন টাইমফ্রেমে।
ফরেক্স ব্রোকারে গিয়ে ইনসারট মেনোতে যাবেন তারপর ইন্ডিকেটর সাব মেনো থেকে আপিনি পিভাট পয়েন্ট সিলেক্ট করবেন তাহলেই হবে।। পিভাট পয়েন্ট থেকে আপনি ফরেক্স মুভমেন্ট এর প্রতিদিন এর বাজার মুভ করার সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্ট লেভেল বুঝতে পারবেন।।
দিনের সর্বউচ্চ প্রাইস,দিনের সর্বনিম্ন প্রাইস ও দিনের ক্লোজিং প্রাইস কে আমরা যোগ করে তিন দ্বারা ভাগ করতে পারলে যে ফলাফল আসে সেটাই পিভট পয়েন্ট।ক্যান্ডে টি ইতিমধ্যে শেষ বা ক্লেজ হয়েছে তার সাপোর্ট লেভেল এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলের গড় পাইজকে বুঝায়। আর আপনি যদি এটি যথার্থ ভাবে নিনর্য় করে মাঝামাঝি জায়গা থেকে আবারও ট্রেড শুরু করতে পারেন তা হলে আপনি প্রফিট করতে পারবেন আশা করা যায়
ফরেক্স ব্রোকারে গিয়ে ইনসারট মেনোতে যাবেন তারপর ইন্ডিকেটর সাব মেনো থেকে পিভাট পয়েন্ট সিলেক্ট করলে দেখা যাবে। প্রাইস একশান স্ট্র্যাটেজী ব্যাবহার করি৷ যেখানে শুধুমাত্র ট্রেন্ড এবং সাপোর্ট/রেসিসট্যান্স লেভেলগুলো দেখেই ট্রেড করতে পারি৷ পিভট পয়েন্টের গড় হিসাব করার আমার তেমন কোনো প্রয়োজন পড়েনা৷ পিভট পয়েন্ট ব্রেকআউট না হয়ে বিপরীত দিকে ফিরে আসে এবং পিভট পয়েন্ট তত বেশি মজবুত হয় এবং ২ বার পিভট পয়েন্ট হিট করে আসলে রিভার্সাল পয়েন্ট ব্যবহার করে ট্রেড ওপেন করেতে পারেন।
পিভট পয়েন্ট হল টেকনিক্যাল আনাল্যসিস ইনডিকেটর যা বিভিন্ন সময় ফ্রেমের মার্কেটর সামগ্রিক ট্রেন্ড নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়। পিভট পয়েন্ট পূর্ববর্তী ট্রেডিং দিনের হাই, লো এর গড় দাম হিসাব করে নির্ধারণ করতে হয়।। পরবর্তী দিনে, পিভট পয়েন্টের উপরে ট্রেডিং চলমান বুলিশ সেন্টিমেন্ট নির্দেশ, আর যখন পিভট পয়েন্টের নিচে ট্রেডিং হলে এটি বিয়ারিশ সেন্টিমেন্ট নির্দেশ করে।
মার্কেটে পিভট পয়েন্ট (P) গণনার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি হল
P = (H + L + C) / 3.
P = (H + L + C + C) / 4,
P = (H + L + O + O) / 4.
high (H), low (L), closing (C), opening price (O),