-
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, বুধবার (১৫ জুলাই) ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩ পয়েন্ট কমে চার হাজার ৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ৯৫০ ও ১৩৭৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন ডিএসইতে ২৬৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ২২ কোটি টাকা কম। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ২৮৯ কোটি ৩১ লাখ টাকার।
বুধবার ডিএসইতে ৩৪১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৭১টি কোম্পানি কমেছে ৬৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।
এদিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো—বেক্সিমকো ফার্মা, গ্রামীণ ফোন, বিকন ফার্মা, ইন্দোবাংলা, নাহি অ্যালমুনিয়াম, স্কয়ার ফার্মা, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, জেনেক্স, বিএসসিসিএল ও অরিয়ন ফার্মা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৬০৩ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১৮৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৪৭টির, কমেছে ৫১টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৬টির কোম্পানির শেয়ার দর।
এদিন সিএসইতে ১০ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি টাকা কম। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১৭ কোটি ৬৩ লাখ টাকার।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1171168452.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) পুঁজিবাজারে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট কমে চার হাজার ৬৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইর শরীয়াহ সূচক ৪ পয়েন্ট এবং ডিএসই ৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ৯৪৫ ও ১৩৬৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আজ ডিএসইতে ২২৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে প্রায় ৪২ কোটি টাকা কম। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ২৬৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার। আজ ডিএসইতে ৩২৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৮টি, কমেছে ৭৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর।বৃহস্পতিবার লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠান হলো- বেক্সিমকো ফার্মা, জেনেক্স, ইসলামি ব্যাংক, গ্রামীণফোন, ইন্দোবাংলা, স্কয়ার ফার্মা, হাক্কানী পাল্প, নাহি অ্যালমুনিয়াম, ফাইন ফুড ও বিএসসিসিএল।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৩৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৫৬৬ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ১৭৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৩৮টির, কমেছে ৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮৩টি কোম্পানির শেয়ার দর। আজ সিএসইতে ৮ কোটি ৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ২ কোটি টাকা কম। আগের দিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১০ কোটি ৭০ লাখ টাকার।
[ATTACH=CONFIG]11622[/ATTACH]
-
বিদায়ী সপ্তাহে (১২-১৬ জুলাই) পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে। সপ্তাহজুড়ে পাঁচ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৫৬৭ কোটি লেনদেন বেড়েছে। তবে বিদায়ী সপ্তাহে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ১৩৭ কোটি টাকা লেনদেন কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বিদায়ী সপ্তাহে পাঁচ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ১ হাজার ৫০৮ কোটি ৪ লাখ ৭ হাজার ৬১৯ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ৫৬৭ কোটি ৪৭ লাখ ৭০ হাজার ২৭৭ টাকা বা ৬০.৩৩ শতাংশ বেশি হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৯৪০ কোটি ৫৬ লাখ ৩৭ হাজার ৩৪২ টাকার।
ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৩০১ কোটি ৬০ লাখ ৮১ হাজার ৫২৪ টাকা। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ১৮৮ কোটি ১১ লাখ ২৭ হাজার ৪৬৮ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ১১৩ কোটি ৪৯ লাখ ৫৪ হাজার ৫৬ টাকা বেশি হয়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭.৫৫ পয়েন্ট বা ০.১৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৬৯.১১ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৬.৮৫ পয়েন্ট বা ০.৭৩ শতাংশ বেড়ে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ০.৬১ পয়েন্ট বা ০.০৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৯৪৫.৮১ পয়েন্ট ও ১৩৩৯.৪৯ পয়েন্টে। বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৬০টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ১০০টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৯টির শেয়ার ও ইউনিট দর। ২টি কোম্পানির শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।
বিদায়ী সপ্তাহে লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানগুলো মধ্যে রয়েছে- বেক্সিমকো ফার্মা, স্কয়ার ফার্মা, ইন্দো বাংলা, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল, গ্রামীণফোন, অরিয়ন ফার্মা, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, নাহি অ্যালুমিনিয়াম, বিকন ফার্মা ও মুন্নু সিরামিক। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে বিদায়ী সপ্তাহে লেনদেন হয়েছে ৬৪ কোটি ৮৮ লাখ ৭৫ হাজার ৯১ টাকা। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২০১ কোটি ৬১ লাখ ১৯ হাজার ৪৮ টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১৩৭ কোটি টাকা কমেছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৩ পয়েন্ট বা ০.১৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৫৫৯.৯৪ পয়েন্টে। এসময়ে সিএসইতে ২৭২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নেয়। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৪২টির দর বেড়েছে, ৬৬টির কমেছে এবং ৬৪টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
সপ্তাহের তৃতীয় দিন সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে, মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৫ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৮ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৮৫ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে মঙ্গলবার ২৫২ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। লেনদেনে থাকা ৩৪৭টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩১টির, আর কমেছে ৩৭টির। আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৯টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪ দশমিক ২৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯৪৮ দশমিক ৩১ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৭ দশমিক ৪০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৭২ দশমিক ০৮ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1254158438.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৪৪ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৬২২ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩৯ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৬ কোটি ২৯ লাখ টাকা। লেনদেনে থাকা ২০৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৫টির, কমেছে ২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০১টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2060394014.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের চতুর্থ দিন সূচক এবং লেনদেন কমেছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৯ পয়েন্ট বা দশমিক ২২ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৭৬ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট হয়েছে। এ বাজারে লেনদেন হয়েছে ২৪৭ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ২৫২ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৪০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ৬৪টির, কমেছে ৯৬টির; ১৮০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1830575748.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই বুধবার ২২ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১৮ শতাংশ কমে ১১ হাজার ৬০১ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এদিন, যা আগের দিন ৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ছিল। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৯০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে ৪২টির দর বেড়েছে, ৫৮টির কমেছে এবং ৯০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/757167393.jpg[/IMG]
-
বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ দিন সূচক ও লেনদেন বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৪ দশমিক ১৫ পয়েন্ট বা দশমিক ১০ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৮০ দশমিক ৯৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন ডিএসইতে ২৬২ কোটি ৫২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের কর্মদিবসে ছিল ২৪৭ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৪৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯১টির, কমেছে ৬৭টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮৫টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১ দশমিক ০৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯৪৬ দশমিক ৪২ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ২ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৭৪ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/759229908.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ১৪ দশমিক ২৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৬২২ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ১২ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৫ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২০১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৪টির, কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৯টির দর।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1448875190.jpg[/IMG]
-
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে আতঙ্কের মধ্যে টানা দরপতন ঠেকাতে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস বেঁধে দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত হয়েছিল, তিন মাসের ব্যবধানে সেই সিদ্ধান্তের কারণেই লেনদেন তলানিতে আটকে থাকছে। পুঁজিবাজারের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার পক্ষে-বিপক্ষে মত আছে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, চরম মন্দা পরিস্থিতি থেকে বাজারকে টেনে তুলতে হলে শেয়ার দরের সর্বনিম্ন সীমা তুলে দেওয়া প্রয়োজন, সেটা ধীরে ধীরে হলেও। গবেষক এইচ মনসুর মনে করেন, “এখন অর্থনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়েছে। করোনাভাইরাসের প্রকোপের আগে শেয়ারের যা দাম ছিল এখন সেই দাম থাকবে না। পরিবর্তিত পরিস্থিতির সাথে শেয়ারের দামে পরিবর্তন আসার কথা। কিন্তু আমাদের পুঁজিবাজারে ফ্লোর প্রাইস থাকার কারণে শেয়ারের দাম কমছে না, শেয়ার বিক্রিও হচ্ছে না। কারণ বেশি দামে কেউ শেয়ার কিনবে না।”
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1178988963.jpg[/IMG]
-
সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন সূচক ও লেনদেন বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে, সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৬ দশমিক ৩০ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৯ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ১৪৫ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট হয়েছে। এই সূচক প্রায় সাড়ে চার মাসের মধ্যে বেশি। এর আগে ১১ মার্চ সূচক ছিল ৪ হাজার ২৩১ পয়েন্টের ঘরে। সোমববার ডিএসইতে ৪৩৭ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের কর্মদিবসে ৩৭১ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ছিল। এ বাজারে লেনদেন হওয়া ৩৪৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ১১৭টির, কমেছে ৬৭টির। আর ১৬০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/312435018.jpg[/IMG]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই এদিন ৪৬ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বা দশমিক ৩৯ শতাংশ বেড়ে ১১ হাজার ৭৯৬ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে ৯ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা। লেনদেন হওয়া ২২২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৪টির, কমেছে ৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০২টির দর।
-
সপ্তাহের তৃতীয় দিন আজ মঙ্গলবার সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/680274540.png[/IMG]
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১১ দশমিক ১৬ পয়েন্ট বা দশমিক ২৭ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ১৫৬ দশমিক ৫৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এই সূচক প্রায় সাড়ে চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে এর চেয়ে বেশি সূচক ছিল ১১ মার্চ ২০২০। সেদিন সূচক ছিল ৪ হাজার ২৩১। এদিন ডিএসইতে লেনদেনও বেড়েছে। সারাদিনে ৪৪৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৪৩৭ কোটি ১৮ লাখ টাকা। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৫টির, কমেছে ৫৭টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৮টির দর। ঢাকার অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২ দশমিক ০৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯৬৩ দশমিক ৮৬ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪০২ দশমিক ৫৫ পয়েন্টে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৩৭ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১ হাজার ৮৩৪ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩২ শতাংশ বেশি। সিএসইতে ৭ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিন ছিল ৯ কোটি ৫১ লাখ টাকা। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২২৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৬টির দর।
-
আজকের গরম খবর হল, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিচালকদের মধ্যে যাদের ২ শতাংশের নিচে শেয়ার রয়েছে সে সব কোম্পানির পরিচালকদের আগামী ৪৫ দিনের মধ্যে শেয়ার ধারনের সময়সীমা বেধে দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন। আজ এ সংক্রান্ত একটি চিঠি কোম্পানিগুলোকে পাঠিয়েছে কমিশন।[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/19576753.jpg[/IMG]