-
1 Attachment(s)
Xau/usd বা গোল্ডের ডাউনট্রেন্ড অব্যাহত রয়েছে। করোনা সঙ্কটের মধ্যে সুরক্ষিত ইনভেস্টমেন্টের জন্য বহ মানুষ গোল্ডে বেশি করে টাকা ইনভেস্ট করেছেন ৷ এর জেরে আকাশছোঁয়া হয়ে গিয়েছে গোল্ড ৷ সম্প্রতি করোনা ভ্যাকসিন বাজারে আসার সম্ভাবনার খবর আসতেই টাকার মূল্য বাড়তে শুরু করেছে এবং শেয়ার বাজারও উর্ধ্বমুখী হতে শুরু করেছে ৷ এর জেরে এবার ইনভেস্টররা গোল্ড থেকে টাকা তুলে অন্যান্য বিকল্পে ইনভেস্ট করতে শুরু করেছে ৷ ফলে গোল্ডের দাম অনেকটাই কমে গিয়েছে, আপাতত দাম বৃদ্ধির খুব একটা সম্ভাবনা নেই ৷ গোল্ড এর বর্তমান সাপোর্ট লেভেল 1700 এবং রেজিস্টেন্স লেভেলটি হল 1800
[attach]12990[/attach]
-
আজকের গোল্ড পুরোপুরিভাবে একটা পারফেক্ট পজিশন ছিলো ১৫৮৬.০০ ।যেটা মুলত প্রিভিয়াস রেজিস্টান্স ।টেকনিক্যালি চার্ট দেখলেই বোঝা যায় মার্কেট ডাউন ।তবে ব্যালেন্সের অভাবে আজকের ট্রেড নেয়া হলোনা ।
-
1 Attachment(s)
XAU/USD বা Gold এর টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস (১লা ডিসেম্বর, ২০২০)
গোল্ড গত পাঁচ মাসের নিন্ম প্রাইস থেকে রিকভার করতে শুরু করেছে। বর্তমানে গোল্ড 1850 ও 1832 রেজিস্ট্যান্স লেভেলকে কেন্দ্র করে ট্রেডি করছে। ইউরোপিয়ান সেশন ওপেন হওয়ার পূর্বে গোল্ডের প্রাইস বেড়েছে ট্রেডিং করছে।অপরদিকে গোল্ডের প্রাইস কমতে শুরু হলে 1775 শক্ত সাপোর্ট হিসেবে কাজ করতে পারে। পেয়ারের পরবর্তী সাপোর্ট হতে পারে ২০১৮ সালের এপ্রিলের সর্বোচ্চ প্রাইস 1742.82।
[ATTACH]13010[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
আন্তর্জাতিক বাজারে কয়েক দিন ধরে স্বর্ণের দামে অব্যাহত পতন বজায় রয়েছে। এ ধারাবাহিকতায় গতকাল যুক্তরাষ্ট্রের স্পট মার্কেটে মূল্যবান ধাতুটির দাম কমে আউন্সপ্রতি ১ হাজার ৭৭০ ডলারের নিচে নেমেছে। চলতি মাসে মূল্যবান ধাতুটির দামে চার বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পতন দেখা গেছে। খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, কভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রাপ্তি নিয়ে আশাবাদ যত বাড়ছে স্বর্ণের দাম ততই কমতে শুরু করেছে। তবে অনেক বাজার বিশ্লেষক বলছেন, স্বর্ণের এ দরপতন সাময়িক। দীর্ঘমেয়াদে মূল্যবান ধাতুটির বাজার চাঙ্গা থাকতে পারে। সর্বশেষ কার্যদিবসের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের স্পট মার্কেটে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম কমে দাঁড়ায় ১ হাজার ৭৬৬ ডলার ২৬ সেন্টে। তবে দিন শেষে মূল্যবান ধাতুটি আউন্সপ্রতি ১ হাজার ৭৭৪ ডলার ৬৫ সেন্টে বিক্রি হয়। এ সময় ভবিষ্যতে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম দাঁড়ায় ১ হাজার ৭৭২ ডলার ২০ সেন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৫ শতাংশ কম। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চলতি মাসে স্বর্ণের দাম ৫ দশমিক ৯ শতাংশ কমে গেছে। ২০১৬ সালের নভেম্বরের পর আর কোনো মাসে মূল্যবান ধাতুটির দাম এতটা কমেনি।
[ATTACH]13021[/ATTACH]
-
কয়েক সপ্তাহে বিশ্বজুড়ে করোনা সংক্রমণ যেমন দ্রুত ছড়িয়েছে, তেমনি মহামারীর লাগাম টানতে মানুষের মধ্যে আশাবাদও আগের তুলনায় বেড়েছে। আর এ আশাবাদের পেছনে ভূমিকা রেখেছে করোনা ভ্যাকসিন প্রাপ্তির সম্ভাবনা। এ সম্ভাবনা স্বর্ণের মূল্য নির্ধারণে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক হিসেবে কাজ করছে। এরই মধ্যে যুক্তরাজ্য ফাইজার-বায়োএনটেক উদ্ভাবিত কভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু করেছে। রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতেও স্থানীয় মানুষদের দেশটির নিজস্ব ভ্যাকসিন স্পুটনিক ৫ প্রয়োগ করা হচ্ছে। সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কা সামাল দিতে ভারত, যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশে জরুরি ভিত্তিতে ভ্যাকসিন প্রয়োগের অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছে ফাইজার। করোনা সংক্রমণের ক্ষেত্রে ভ্যাকসিনসংক্রান্ এসব অগ্রগতি ঘটেছে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে। এ অগ্রগতি আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দামে উত্থান-পতনে প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্পট মার্কেটে সর্বশেষ কার্যদিবসে প্রতি আউন্স স্বর্ণ ১ হাজার ৮৬১ ডলারে বিক্রি হয়েছে। দিনের শুরুতে মূল্যবান ধাতুটির স্পট মূল্য ১ হাজার ৮৫৫ ডলার ৭০ সেন্টে নেমে এসেছিল।
যদিও এর আগের কার্যদিবসে যুক্তরাষ্ট্রের স্পট মার্কেটে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৮৭৫ ডলার ৩৯ সেন্টে উঠেছিল। ২৩ নভেম্বরের পর এটাই মূল্যবান ধাতুটির সর্বোচ্চ দাম। সেই অবস্থান থেকে গতকাল কমে এসেছে স্বর্ণের দাম।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/960068288.jpg[/IMG]
খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০২০ সালের শুরুর সময় থেকে করোনা সংক্রমণের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। এমনকি আগস্ট নাগাদ মূল্যবান ধাতুটির দাম ইতিহাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নীত হয়। তবে বছরের শেষ ভাগে এসে স্বর্ণের দামে উল্লম্ফনে অনেকটা লাগাম টানা সম্ভব হয়েছে।নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ঘিরে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা স্বর্ণের বাজারে প্রভাব ফেলেছিল। তবে অল্প সময়ের মধ্যে তা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে। এখন কভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রাপ্তির সম্ভাবনা স্বর্ণের বাজারে নতুন করে টালমাটাল পরিস্থিতি তৈরির প্রেক্ষাপট সৃষ্টি করেছে।ফিলিপ ফিউচার্সের কমোডিটি শাখার জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক অবতার সাধু বলেন, ভ্যাকসিনের ব্যবহার বাড়লে স্বর্ণের দাম দীর্ঘমেয়াদে কমতির দিকে থাকতে পারে। অন্যথায় আগামী বছরের শুরুর দিকে মূল্যবান ধাতুটির দামে নতুন রেকর্ডের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না।
-
1 Attachment(s)
গোল্ড আপওয়ার্ড ট্রেন্ডলাইনের মুখোমুখী এবং মুভমেন্ট টার্গেট $1.896। ইউ রাষ্ট্রদূত ব্রেক্সিট ডিলের অস্থায়ী প্রয়োগ অনুমোদন করেছেন। সবুজ সংকেত : ইইউ রাষ্ট্রদূতগণ সর্বসম্মতিক্রমে ইউরোপেয়ান ইউনিয়ন - যুক্তরাজ্য বাণিজ্য এবং সহযোগিতা চুক্তি ২০২১ সালের ১ জানুরায়ি থেকে অস্থায়ীভাবে বাস্তবায়ন করতে অনুমোদন দিয়েছে। আজকের গ্রাফ থেকে দেখা যাচ্ছে উপরে রয়েছে রূপা এবং ইথানল এবং নিচের রয়েছে প্রাকৃতিক গ্যাস ও ভিক্স। আজকে সোনা কিছুটা ঋণাত্মক... গুরুত্বপূর্ণ লেভেল: রেসিস্ট্যান্স: $1,896 এবং $1,907 সাপোর্ট লেভেল: $1,868
[ATTACH]13252[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
মূল্যবান ধাতুর বাজারে দাম বাড়তে থাকে। এই পরিস্থিতির প্রধান চালক মার্কিন ডলারের দুর্বলতা, যা দ্রুত বিশ্বের প্রধান মুদ্রার বিরুদ্ধে তার অবস্থান হারাচ্ছে। ফেব্রুয়ারিতে ডেলিভারির জন্য ইলেট্রনিক ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মে সোনার ফিউচার চুক্তির দাম 0.33% বা .2 6.2 ডলার বৃদ্ধি পেয়েছে, যা এটি ট্রয় আউন্স প্রতি 1,889.05 ডলারে পৌঁছাতে সহায়তা করেছে। একই সময়ে, ট্রয় আউন্স প্রতি সোনার জন্য সমর্থন ছিল প্রায় 1,860.9 ডলার, এবং প্রতিরোধের অবস্থান আউন্স প্রতি $1,904.1 ডলারে ছিলো। মার্চ মাসে ডেলিভারির জন্য রূপার ফিউচার চুক্তির দাম 1.46% বেড়েছে, যার ফলে মূল্য প্রতি ট্রয় আউন্স 26.6 ডলার হয়েছে। মার্চ মাসে ডেলিভারির জন্য তামার ফিউচার চুক্তির দাম 0.56% বৃদ্ধির ইতিবাচক গতিশীলতা দেখাচ্ছে, যা ধাতুটিকে প্রতি পাউন্ডে $ 3.5707 নিয়ে এসেছে। মার্কিন ডলারের দুর্বলতার কারণে মূল্যবান ধাতব বাজারে প্রায় সব দিকেই অগ্রগতি সম্ভব হয়েছিল। বিশ্বের ছয়টি মুদ্রার বাস্কেটের বিপরীতে এর সূচকটি টানা দুটি বাণিজ্য সেশনের জন্য বেশ নিম্নমুখী ছিলো। বুধবার সকালে মার্কিন ডলার সূচকটি 0.2% হ্রাস পেয়েছে এবং সূচকটি 89.737 পয়েন্টের স্তরে চলে গেছে। এই জাতীয় নিম্ন স্তরেরটি বেশ কিছু সময়ের জন্য পরিলক্ষিত হয়নি। এছাড়াও, এটি গত আড়াই বছর ধরে সূচকের সর্বনিম্ন মান। এটি লক্ষণীয় যে বাজারের অংশগ্রহণকারীরা আশা প্রকাশ করে চলেছে যে বিশ্বব্যাপী অর্থনীতি করোনা ভাইরাস মহামারীর পটভূমির বিরুদ্ধে যে অর্থনৈতিক সঙ্কটের পর্যায়ে পড়েছে তা থেকে শীঘ্রই পুনরুদ্ধার শুরু হবে। এই ধরনের আত্মবিশ্বাসের ভিত্তি হলো নতুন উত্সাহমূলক কর্মসূচি, যা সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুমোদিত হয়েছিল। এই ক্ষেত্রে, মার্কিন ডলার বিনিয়োগকারীদের মধ্যে জনপ্রিয়তা হারাতে পারে। এবং এই পটভূমির বিপরীতে, সোনা বিস্তৃত জনপ্রিয়তা অর্জন করছে, কারণ এটি বৈদেশিক মুদ্রার ধারকদের পক্ষে সস্তা হয়। এদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ত্রাণ প্রদানের পরিমাণ সম্পর্কে একটি সক্রিয় মুভমেন্ট অব্যাহত রয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প পূর্বে ঘোষিত $ 600 থেকে ২ হাজার ডলারে আর্থিক সহায়তার শর্ত দিয়ে ২০২১ সালের বাজেটে স্বাক্ষর করেছিলেন। তবে এই সংশোধন মঙ্গলবার সিনেটের মেজরিটি লিডার মিচ ম্যাককনেল ব্লক করেছেন। এটাও লক্ষণীয় যে নবনির্বাচিত মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বিডেনের নেতৃত্বে নতুন সরকারের নীতিও সোনার পক্ষে থাকবে। সম্ভবত, এর উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে, যেহেতু মার্কিন ডলার শক্তিশালী হতে পারবে না, এবং করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিস্তারকে থামানোর প্রয়াসের পটভূমির বিরুদ্ধে বড় আকারের নিষেধাজ্ঞা মার্কিন ডলারকে জোরদার করতে কোনও ভূমিকা রাখে না। অবশ্যই, এই ক্ষেত্রে, বিনিয়োগকারীরা পুঁজি রক্ষার একটি ঐতিহ্যগত উপায় এবং "অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক বিপর্যয়গুলির অপেক্ষার জন্য একটি" নিরাপদ আশ্রয়স্থল" হিসাবে সোনার দিকে ফিরে আসবে। বেশিরভাগ বিশেষজ্ঞের মতে, নতুন নির্বাচিত মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বিডেনের ক্ষমতায় আসার পটভূমির বিরুদ্ধে নতুন বছরের প্রথম মাসটি আরও বেশি উত্সাহের তরঙ্গ দ্বারা চিহ্নিত করা হবে। অন্তত, আমরা প্রায় নিখুঁত দৃঢ়তার সাথে বলতে পারি যে নতুন সরকারের মূল কাজ হবে করোনা ভাইরাস এবং দেশের উন্নয়নের জন্য এর পরিণতিগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করা। অবশ্যই, এই সব কোয়ারেন্টিন ব্যবস্থা এবং অতিরিক্ত উত্সাহ জোরদার করার অজুহাতে পরিণত হবে। এই অবস্থার অধীনে, স্বর্ণ তার ক্ষমতার প্রতি বিশেষ আস্থা অর্জন করবে এবং দ্রুত দাম বাড়তে শুরু করবে। সুতরাং, মূল্যবান ধাতুগুলির বাজারের জন্য স্বল্প এবং মধ্যমেয়াদি সম্ভাবনাগুলি ইতিবাচক থেকে বেশি দেখায়, যা খুব শীঘ্রই ক্রয়ের নতুন প্রবণতা আকৃষ্ট করতে পারে। একটি বিষয় নিশ্চিত: সোনা সমর্থণ পাবে।
[ATTACH]13275[/ATTACH]
-
গোল্ড আপট্রেন্ড ধরে ট্রেড করছে, মূল্য প্রবণতা ইতিমধ্যে তিন তরঙ্গ প্যাটার্ন (এবিসি) গঠন করেছে, যেখানে ওয়েভ "A" হলো ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা যা গতকাল পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে, তাই ব্যবসায়ীরা ৫০% রিট্রেসমেন্ট স্তর থেকে ক্রয় পজিশন তৈরি করতে পারে এবং এরপর 1900 লেভেল ভেদ হওয়ার পর মুনাফা গ্রহণ করতে পারে।গতকাল এই লেনদেনের ঝুঁকি কমেছে। অবশ্যই, ব্যবসায়ীদের ক্ষতি এড়াতে ঝুঁকিগুলি নিরীক্ষণ এবং নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ট্রেডিং খুব অনিশ্চিত, তবে যতক্ষণ আপনি সঠিক পদ্ধতির ব্যবহার করেন ততক্ষণ খুব লাভজনক। এই কৌশলটির জন্য প্রাইস অ্যাকশন এবং স্টপ হান্টিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। শুভকামনা এবং শুভ নববর্ষ!
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1498212929.jpg[/IMG]
-
ডলারের পতনে ঊর্ধ্বমুখী স্বর্ণের বাজার। এখন 1941 ডলারের কাছাকাছি ট্রেড হচ্ছে এবং এটা 2000 ডলার ছাড়িয়ে যাবে। মুলত বৈশ্বিক বাজারে অনিশ্চয়তা ও ডলারের পতন এর কারনে স্বর্ণের এর চাহিদাকে অনেকটাই বাড়িয়ে দিয়ে স্বর্ণের বাজার চাঙ্গা রাখছে। মূল্যবান ধাতুটিকে করোনাকালের লকডাউনে বিনিয়োগের সবচেয়ে নিরাপদ সম্পদ হিসেবে বেছে নিয়েছে মানুষ। এদিকে এরই মধ্যে ইউরোপ, আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যে কভিড ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু হলেও নতুন করে সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে অনেক দেশেই ফের কঠোর লকডাউন আরোপ করা হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে টানা চার সেশন বেড়েছে কমেক্স সূচক। বর্ত
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/482846632.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সঙ্কট, চীন-ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য যুদ্ধ এবং ইউএস নির্বাচন পরবর্তী পরিস্থিতি, তেলের দর পতন এবং নানা জটিল সমীকরণের কারণে বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের মূল্য বৃদ্ধি পেয়ে 1960 লেভেটি থেকে সরে এসে 1920 এর কাছাকাছি ট্রেড করছে। যদিও মুল ট্রেন্ডটি আপ রয়েছে।
[ATTACH=CONFIG]13336[/ATTACH]