-
1 Attachment(s)
গতকালের বেশ ঊর্ধ্বমুখী ধারার পর শেয়ারবাজারে আজ বুধবার কিছুটা অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে । সকাল ১০টায় লেনদেন শুরুর পর প্রথম ১৫ মিনিটে ঢাকার শেয়ারবাজারের বেশিরভাগ শেয়ারের দরবৃদ্ধি পাওয়ায় প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩৬ পয়েন্ট বেড়ে ৬৮০৭ পয়েন্ট ছাড়িয়েছিল। পরের ৪০ মিনিটে অনেক শেয়ারের ঊর্ধ্বমুখী ধারায় লাগাম পড়লে ওই অবস্থা থেকে সূচক ফের ৪০ পয়েন্ট হারিয়ে বেলা ১০টা ৫৭ মিনিটে ৬৭৬৭ পয়েন্টে নেমেছিল, যা ছিল গতকালের তুলনায় ৪ পয়েন্ট কম।
দুপুর ১২টায় দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক ১৭.৮২ পয়েন্ট বেড়ে ৬৭৮৯.৪৯ পয়েন্টে অবস্থান করতে দেখা গেছে। এ সময় ১৮৪ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড দর বেড়ে কেনাবেচা হচ্ছিল। বিপরীতে দর হারিয়ে কেনাবেচা হচ্ছিল ১২০টি এবং অপরিবর্তিত অবস্থায় ছিল ৭৪টি। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ৪২৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। লেনদেনের গতি গতকালের তুলনায় কিছুটা বেশি।
[ATTACH=CONFIG]17127[/ATTACH]
দুপুর ১২টায় ডিএসইর খাতওয়ারি লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা যায়, এ সময় প্রকৌশল, বীমা, সিমেন্ট, খাদ্য ও আনুসঙ্গিক, পাট খাতের বেশিরভাগ শেয়ার দর বেড়ে কেনাবেচা হচ্ছিল। বিপরীতে ব্যাংক, তথ্য-প্রযুুক্তি, বস্ত্র খাতের বেশিরভাগ শেয়ার দর হারিয়ে কেনাবেচা হতে দেখা যায়।
-
1 Attachment(s)
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় ডিএসইতে লেনদেন কমেছে
[ATTACH=CONFIG]17171[/ATTACH]
চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটদর কমায় সূচকের মিশ্র প্রবণতা দেখা গেছে। একই সঙ্গে আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল লেনদেন কমেছে। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে।বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৩ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ৭৫২ দশমিক ৮৭ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক শূন্য দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০২ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৪৫৬ দশমিক ৮১ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ২ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১০ শতাংশ কমে দুই হাজার ৪৬৬ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৭৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ১৪৩টির এবং কমেছে ১৭১টির। বাকি ৬৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৮২৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮৬৩ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন কমেছে ৩৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ১৮ কোটি ৩৪ লাখ ২১ হাজার ৪৬৮টি শেয়ার ১ লাখ ৪০ হাজার ৬১২ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্থান-পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। কোম্পানিটির ১০১ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর ১ টাকা ৬০ পয়সা কমেছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ফরচুন শুজ লিমিটেডের ৭৩ কোটি ৭২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর চার টাকা ৬০ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেডের ৪৫ কোটি ২৮ লাখ, প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেডের ২৯ কোটি ৫৯ লাখ, সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের ২০ কোটি ৪৬ লাখ, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ১৬ কোটি ৯০ লাখ, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ১৬ কোটি ১৫ লাখ, বিডিকম অনলাইন লিমিটেডের ১৫ কোটি ৭১ লাখ, বেক্সিমকো ফার্মার ১৩ কোটি ৩০ লাখ এবং বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ১৩ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এদিকে ৯ দশমিক ৭১ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা ওইমেক্স ইলেকট্রোড লিমিটেডের ৮ দশমিক ২০ শতাংশ, মেঘনা সিমেন্ট লিমিটেডের ৮ দশমিক ১০ শতাংশ, কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ৭ শতাংশ, জেমিনি সি ফুডের ৬ দশমিক ২১ শতাংশ, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ, বসুন্ধরা পেপার মিলসের ৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ১৩ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১১ শতাংশ বেড়ে ১১ হাজার ৮৯৩ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২২ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১১ শতাংশ বেড়ে ১৯ হাজার ৮২৪ দশমিক ৫৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ২৮৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ৮০টির, কমেছে ১৬৫টির এবং ৪৪টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইসিতে লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ১১ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
গত সপ্তাহের পতনের গ্লানি এ সপ্তাহেও বয়ে বেড়াচ্ছে শেয়ারবাজার। রোববার (২৭ মার্চ) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতন ঘটেছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। তবে বেড়েছে মোট লেনদেনের পরিমাণ। একই চিত্র দেখা গেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। আজ ডিএসইতে লেনদেনের শুরু থেকেই অস্থিরতা দেখা যায় সূচকের। দিনের বেশিরভাগ সময় সূচকের পতন ঘটে। এতে দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৭৪১ পয়েন্টে। অপর দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৫৮ পয়েন্টে এবং বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৬২ পয়েন্টে।
[ATTACH=CONFIG]17186[/ATTACH]
আজ বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেয়া ৩৭৮টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১১৭টির, কমেছে ২১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির শেয়ার ও ইউনিটের দাম। রোববার ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮৫৮ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। গত কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৮২৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। সে হিসেবে আজ লেনদেন বেড়েছে ২৯ কোটি ২৯ লাখ টাকা। আজ ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ১০ এ ছিল বেক্সিমকো, ফরচুন সুজ, ওরিয়ন ফার্মা, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ফুয়াং ফুড, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, বিডিকম, সোনালী পেপার, আমরা টেকনোলোজিস ও স্কয়ার ফার্মাসিটিউক্যাল লিমিটেড। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএসপিআই ৫০ পয়েন্ট বেড়েছে। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেয়া ২৯৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০টির, কমেছে ১৭৯টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির শেয়ার ও ইউনিটের দাম।এদিন সিএসইতে ২৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের শুরুতেই লেনদেন-সূচক নিম্নমুখী
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে শেয়ারবাজারের কার্যক্রমে লেনদেন ও সূচকের ধারা ছিল নিম্নমুখী। শেয়ার কেনার চেয়ে বিক্রির চাপের ফলে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সূচক কমেছে ৫০ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। ডিএসইর তথ্য মতে, রোববার বাজারে ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠানের ১৮ কোটি ৫৫ লাখ ৯৯ হাজার ৪৩০টি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ১১৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে ২১৯টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির।
অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমার এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ১১ দশমিক ৩১ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৭৪১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইর অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে ১ দশমিক ২৬ পয়েন্ট। তবে ডিএস-৩০ সূচক কমেছে ৩ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট।
রোববার (২৭ মার্চ) ডিএসইতে ৮৫৭ কোটি ৪৬ লাখ ৫৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৮২৯ কোটি ৫৯ লাখ ৫ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে কিছু কম লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে এদিন লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ার। এরপর ছিল ফরচুন সুজ, ওরিয়ন ফার্মা, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ফুয়াং ফুড, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, বিডিকম, সোনালী পেপার, আমরা টেকনোলোজিস ও স্কয়ার ফার্মাসিটিউক্যাল লিমিটেড।
অন্যদিকে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫০ দশমিক ৫ পয়েন্ট কমে ১৯ হাজার ৭৭৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে ২৯৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৮০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ১৭৯টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির দাম। এ বাজারে ২৬ কোটি ৫১ লাখ ৭৯ হাজার ২০৪ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২০ কোটি ১১ লাখ ১৯ হাজার ৯৫ টাকার শেয়ার।
[ATTACH]17190[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
রেকর্ড দিয়ে যাত্রা শুরু শেয়ারবাজারে।
[ATTACH=CONFIG]17214[/ATTACH]
রাজধানীর বসুন্ধরায় গ্রামীণফোনের প্রধান কার্যালয়
রাজধানীর বসুন্ধরায় গ্রামীণফোনের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রথম মুঠোফোন কোম্পানি গ্রামীণফোন। দেশি-বিদেশি যৌথ মালিকানার এ কোম্পানি শেয়ারবাজারে যুক্ত হয়েছিল ২০০৯ সালে। সে সময় এটিই ছিল শেয়ারবাজারের সবচেয়ে বড় মূলধনি কোম্পানি। ফলে গ্রামীণফোন তালিকাভুক্ত হওয়ার পর দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচকের যেমন বড় উল্লম্ফন ঘটেছিল তেমনি বাজার মূলধনেও হয়েছিল রেকর্ড। নতুন নতুন রেকর্ড গড়ার পাশাপাশি শেয়ারবাজারে দেশি-বিদেশি নতুন অনেক বিনিয়োগকারী নিয়ে এসেছে গ্রামীণফোন। তালিকাভুক্তির পর থেকে হাতে গোনা কয়েকটি কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে বিনিয়োগকারীদের বড় ধরনের কোনো লোকসান গুনতে হয়নি। কারণ বছর বছর ধারাবাহিকভাবে ভালো লভ্যাংশ দিয়ে গেছে কোম্পানিটি। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী ২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত এই ৫ বছরে গ্রামীণফোনের গড় লভ্যাংশের পরিমাণ ছিল ২২৮ শতাংশ। অর্থাৎ ৫ বছর ধরে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে গ্রামীণফোন বিনিয়োগকারীদের গড়ে প্রায় ২৩ টাকা করে লভ্যাংশ দিয়ে গেছে। এ কারণে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ কারীদের কাছে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য পছন্দের শেয়ারগুলোর মধ্যে গ্রামীণফোন বা জিপি অন্যতম। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ সালের ১৬ নভেম্বরে শেয়ার বাজারে লেনদেন শুরু হয় জিপির। তার আগে কোম্পানিটির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওতে প্রায় ৬ কোটি ৫৭ লাখ শেয়ার বিক্রি করে ৪৮৬ কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করে। আর প্রাক্*আইপিও প্লেসমেন্টের মাধ্যমে সংগ্রহ করেছিল আরও ৪৮৬ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে শেয়ার ছেড়ে কোম্পানিটি ৯৭২ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহ করেছিল। জানা যায় গ্রামীণফোনের আইপিওতে দ্বিগুণের বেশি আবেদন জমা পড়ে। বিপুলসংখ্যক বিনিয়োগকারী কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন করায় এটির আইপিও লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হয় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। আইপিওতে গ্রামীণফোনের প্রতিটি শেয়ার ৭০ টাকায় বিক্রি করা হয়েছিল। এই ৭০ টাকার মধ্যে ১০ টাকা ছিল কোম্পানিটির শেয়ারের অভিহিত মূল্য বা ফেসভ্যালু। বাকি ৬০ টাকা শেয়ারের প্রিমিয়াম বা বাড়তি মূল্য। ২০০৯ সালের ৭০ টাকার আইপিও শেয়ারের বর্তমান বাজারমূল্য ৩২৯ টাকা। শেয়ার বাজারে যেদিন গ্রামীণফোনের লেনদেন শুরু হয় সেদিন এক দিনেই ডিএসইর প্রধান সূচকটি বেড়েছিল ৭৬৫ পয়েন্ট। এর মধ্যে এককভাবে গ্রামীণফোনের জন্য সূচক বেড়েছিল ৭১৭ পয়েন্ট। গ্রামীণফোন তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকে আর কোনো কোম্পানির কারণে এক দিনে সূচকের এত বড় উত্থান আর হয়নি। গ্রামীণফোনের তালিকাভুক্তির মাধ্যমেই ডিএসইর তৎকালীন প্রধান সূচকটি প্রথমবারের মতো ৪ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক ছাড়িয়েছিল। পাশাপাশি তালিকাভুক্তির দিনেই কোম্পানিটিতে ডিএসইর বাজার মূলধনে যোগ করেছিল প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা। লেনদেন শুরুর প্রথম দিনে ৭০ টাকার আইপিও শেয়ারের বাজারমূল্য উঠেছিল ১৭৭ টাকায়। সারা দেশের প্রায় ৩ লাখ ৪৭ হাজার ১৯৭ জন বিনিয়োগকারী আইপিওতে গ্রামীণফোনের শেয়ার পেয়েছিল লটারিতে। প্রতি লটে ছিল ২০০ শেয়ার। ধরা যাক ২০০৯ সালে একজন বিনিয়োগ কারী আইপিওতে গ্রামীণফোনের ২০০ শেয়ার পেয়েছিলেন। সে জন্য তাঁকে বিনিয়োগ করতে হয়েছিল মাত্র ১৪ হাজার টাকা। সেই ১৪ হাজার টাকা দামের শেয়ারের বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৬৬ হাজার টাকা। ২০০৯ সালের অক্টোবরে গ্রামীণফোনের আইপিওর চাঁদা গ্রহণ করা হয়েছিল। সেই হিসাবে কোম্পানিটির আইপিও শেয়ার যাঁরা পেয়েছিলেন, তাঁদের টাকা প্রায় ১২ বছরে ৫ গুণ হয়ে গেছে। আর বছর বছর মুনাফাও মিলেছে প্রচলিত ব্যাংক সুদের হারের চেয়ে বেশি। তাই এ কথা বলাই যায় গ্রামীণফোনের শেয়ার শুধু শেয়ার বাজারের উন্নয়নে যেমন ভূমিকা রেখেছে তেমনি বিনিয়োগ কারীদেরও করেছে লাভবান। জানতে চাইলে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী বলেন গ্রামীণফোনের তালিকাভুক্তি এ দেশের শেয়ার বাজারের জন্য একটি মাইলফলক। এটি বাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার কারণে নতুন নতুন অনেক বিনিয়োগ কারী বাজারে যুক্ত হয়েছেন। বাজারের আকার অনেক বড় হয়েছে। বিদেশে এ দেশের শেয়ার বাজারের পরিচিতি বেড়েছে। সর্বোপরি দেশি বিদেশি বড় কোম্পানি গুলোকে শেয়ার বাজারে আসার ব্যাপারে আগ্রহী করে তুলেছে কোম্পানিটি।
-
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার মূল্য সূচকের সামান্য উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে আজ ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন বেড়েছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে, মঙ্গলবার ডিএসইতে ৯৮১ কোটি ৬১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিন থেকে ৫৭ কোটি ৪ লাখ টাকা বেশি। গতকাল ডিএসইতে ৯২৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৭৬৫ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক দশমিক ০৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৬৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৭১ পয়েন্টে। আজ ডিএসইতে ৩৮০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৮টির, কমেছে ১৫০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টির।
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)ও সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ সিএসই সার্বিক সূচক সিএসপিআই ১৬ পয়েন্ট বেড়েছে। এদিন সিএসইতে ৩১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1735267703.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
ডিএসইতে ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন।
[ATTACH=CONFIG]17233[/ATTACH]
চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস গতকাল সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ইতিবাচক প্রবণতা দেখা গেছে। একইসঙ্গে আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল লেনদেন সামান্য বেড়েছে। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) একই চিত্র দেখা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৬ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৪ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ৭৫৮ দশমিক ১৬ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক ৭ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৫০ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৪৬৫ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ৫ দশমিক ১৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২০ শতাংশ বেড়ে দুই হাজার ৪৬৮ দশমিক ০৫ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৭৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ১৭৬টির এবং কমেছে ১৫৩টির। বাকি ৫০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৯২৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮৫৮ কোটি ৮৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। ডিএসইতে এদিন ১৮ কোটি ১৯ লাখ ৫৫ হাজার ৭৪০টি শেয়ার ১ লাখ ৬৯ হাজার ৯১ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্থান-পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। এরপরের অবস্থানে ছিল যথাক্রমে লাফার্জহোলসিম, ফরচুন শুজ, জেনেক্স ইনফোসিস, বিডিকম অনলাইন, ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড। এদিকে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে যথাক্রমে বিডি ল্যাম্পস, পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, মনোস্পুল পেপার, লাফার্জহোলসিম ও কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৯ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৭ শতাংশ বেড়ে ১১ হাজার ৮৭১ দশমিক ০২ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৮ দশমিক ০৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৯ শতাংশ বেড়ে ১৯ হাজার ৭৮৯ দশমিক ৪৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ২৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ১১০টির কমেছে ১৪০টির এবং ৪৫টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইসিতে লেনদেন হয়েছে ৭৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকার।
-
তৃতীয় কার্যদিবসে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
শেয়ারবাজারে তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) সূচকের পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম ও লেনদেন। ফলে রোববার (২৭ মার্চ) দরপতনের পর সোম ও মঙ্গলবার টানা দুদিন পুঁজিবাজারে সূচক বাড়ল। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্য মতে, মঙ্গলবার বাজারটিতে ৩৮০টি প্রতিষ্ঠানের ২১ কোটি ৮৮ লাখ ৮৭ হাজার ২২৪টি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, কমেছে ১৫০টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৫২টির।
অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭ দশমিক ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৭৬৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইর অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে কমেছে দশমিক ৪৮ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ সূচক বেড়েছে ৩ দশমিক ২ পয়েন্ট। মঙ্গলবার (২৯ মার্চ) ডিএসইতে ৯৮১ কোটি ৬১ লাখ ৬৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৯২৪ কোটি ৫৭ লাখ ১ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ আগের দিনের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে লেনদেন।
-
1 Attachment(s)
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে।
[ATTACH=CONFIG]17254[/ATTACH]
চলতি সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটদর বাড়লেও সূচকের মিশ্র প্রবণতা দেখা গেছে। তবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল লেনদেন সামান্য বেড়েছে। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) একই চিত্র দেখা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭ দশমিক ১৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১০ শতাংশ বেড়ে ৬ হাজার ৭৬৫ দশমিক ৩০ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক শূন্য দশমিক ৪৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৩ শতাংশ কমে এক হাজার ৪৬৪ দশমিক ৯৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ৩ দশমিক ০২ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১২ শতাংশ বেড়ে দুই হাজার ৪৭১ দশমিক ০৮ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৮০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ১৭৮টির এবং কমেছে ১৫০টির। বাকি ৫২টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৯৮১ কোটি ৬১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৯২৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন বেড়েছে ৫৭ কোটি ৪ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ২১ কোটি ৮৮ লাখ ৮৭ হাজার ২২৪টি শেয়ার ১ লাখ ৬১ হাজার ১৯৯ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্থান পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড। কোম্পানিটির ৭১ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর ৮ টাকা ১০ পয়সা কমেছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেডের ৬২ কোটি ৫৬ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর ২ টাকা ২০ পয়সা কমেছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ফরচুন শুজ লিমিটেডের ৫৪ কোটি ৭২ লাখ বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেডের ৫৪ কোটি ১০ লাখ জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের ২৬ কোটি ৫৫ লাখ ড্রাগন সোয়েটার অ্যান্ড স্পিনিং লিমিটেডের ২৫ কোটি ৭৯ লাখ, প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেডের ২৪ কোটি ৩৫ লাখ লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের ২৩ কোটি ৮ লাখ বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ২১ কোটি ৯৬ লাখ এবং জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ১৭ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এদিকে ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে নর্দার্ন জুট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৬ দশমিক ৯১ শতাংশ আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৫ দশমিক ৪০ শতাংশ ক্রাউন সিমেন্টেন ৫ দশমিক ৪০ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৮ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৭ শতাংশ বেড়ে ১১ হাজার ৮৭৯ দশমিক ৮৬ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৫ দশমিক ০৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৭ শতাংশ বেড়ে ১৯ হাজার ৮০৪ দশমিক ৫২ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ৩০১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ১৩৯টির কমেছে ১২৪টির এবং ৩৮টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইসিতে লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
রমজানে পুঁজিবাজারের লেনদেন ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত।
[ATTACH=CONFIG]17256[/ATTACH]
আসন্ন পবিত্র রমজান মাসে পুঁজিবাজারে লেনদেনের সময়সূচি পরিবর্তন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। নতুন সময় অনুযায়ী রমজান মাসে লেনদেন শুরু হবে সকাল ১০টায়। বিরতিহীনভাবে এ লেনদেন হবে দুপুর ২টা পর্যন্ত। বুধবার (৩০ মার্চ) বিএসইসি পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়। বিএসইসির সহকারী পরিচালক রায়হান কবির স্বাক্ষরিত এ নির্দেশনা ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে পাঠানো হয়েছে। ফলে প্রথম রোজা থেকে পুঁজিবাজারের লেনদেন সাড়ে ৪ ঘণ্টার পরিবর্তে হবে ৪ ঘণ্টা। রোজার ঈদের পর থেকে আবারও পুঁজিবাজারের লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত।
-
পুঁজিবাজারে ৪১ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৪১ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩১ মার্চ) ডিএসইতে এক হাজার ১১৬ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বুধবার (৩০ মার্চ) লেনদেন হয়েছিল ৮০১ কোটি ৩৩ লাখ টাকার। বিগত ৪১ দিনের লেনদেনের মধ্যে এটি সবচেয়ে বেশি। এর আগে চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি এক হাজার ১৪০ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪ দশমিক শূন্য ৭ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৭৫৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিকে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪ দশমিক ১৮ পয়েন্ট বেড়েছে এবং ভালো প্রতিষ্ঠান নিয়ে গঠিত ডিএস৩০ সূচক ৮ দশমিক ৪০ পয়েন্ট বেড়েছে।
এদিন লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৩৪টির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর বেড়েছে, ১৮৩ টির কমেছে এবং ৬২টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেনের ক্ষেত্রে শীর্ষে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- ফরচুন সুজ, সোনালি পেপার, জেনেক্স ইনফোসিস, বেক্সিমকো লিমিটেড, আইপিডিসি, ফু-ওয়াং ফুড, ইয়াকিন পলিমার, বিকন ফার্মা, কেটিএল ও বিডি কম। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমেছে। তবে লেনদেন বেড়েছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৯৮টির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর বেড়েছে, ১৬৯টির দর কমেছে এবং ৪২টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
1 Attachment(s)
সিংহভাগ কোম্পানির দর হ্রাসে ডিএসইতে কমেছে সূচক ও লেনদেন।
[ATTACH=CONFIG]17277[/ATTACH]
চলতি সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস গতকাল বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটদর কমায় সূচকের পতন দেখা গেছে। তবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল লেনদেন কমেছে। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) একই চিত্র দেখা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১৭ শতাংশ কমে ছয় হাজার ৭৫৩ দশমিক ৭৬ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক ১ দশমিক ০৪ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৭ শতাংশ কমে এক হাজার ৪৬৩ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ৫ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২২ শতাংশ কমে দুই হাজার ৪৬৫ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে স্থির হয়।ডিএসইতে এদিন মোট ৩৭৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ১০৯টির এবং কমেছে ২০৫টির। বাকি ৬৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৮০১ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৯৮১ কোটি ৬১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন কমেছে ১৮০ কোটি ২৮ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ১৬ কোটি ৭১ লাখ ২২ হাজার ৫২টি শেয়ার এক লাখ ৪৬ হাজার ১৫১ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্থান-পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে ফরচুন শুজ লিমিটেড। কোম্পানিটির ৮১ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর পাঁচ টাকা ৬০ পয়সা বেড়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেডের ৩৩ কোটি ৬০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর দুই টাকা কমেছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেডের ২৬ কোটি ১০ লাখ, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ২৫ কোটি ৩৩ লাখ, বাংলাদেশ ল্যাম্পস লিমিটেডের ১৮ কোটি ৮৪ লাখ, সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের ১৭ কোটি ৪৬ লাখ, বিডিকম অনলাইন লিমিটেডের ১৫ কোটি ২৭ লাখ, নাহি অ্যালুমিনিয়াম অ্যান্ড কম্পোজিট প্যানেল লিমিটেডের ১৪ কোটি ৭১ লাখ, ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেডের ১৪ কোটি ১৩ লাখ, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের ১৩ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।এদিকে ৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা প্রগতি ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৬ দশমিক ৮২ শতাংশ, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ, আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৪ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের চার দশমিক ৫৩ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ১৬ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১৪ শতাংশ কমে ১১ হাজার ৮৬৩ দশমিক ১০ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৯ দশমিক ১৭ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১৪ শতাংশ কমে ১৯ হাজার ৭৭৫ দশমিক ৩৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ৩১০টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ৯১টির কমেছে ১৭৭টির এবং ৪২টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৯৭ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
সূচকের উত্থান ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৩১৫ কোটি টাকা।
[ATTACH=CONFIG]17285[/ATTACH]
চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটদর কমলেও সূচকের উত্থান দেখা গেছে। একই সঙ্গে আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল লেনদেন বেড়েছে ৩১৫ কোটি ৬২ লাখ টাকা। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪ দশমিক ০৭ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৬ শতাংশ বেড়ে ছয় হাজার ৭৫৭ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক ৪ দশমিক ১৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৪৬৮ দশমিক ১১ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ৮ দশমিক ৪০ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৩৪ শতাংশ বেড়ে দুই হাজার ৪৭৪ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৭৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ১৩৪টির এবং কমেছে ১৮৩টির। বাকি ৬২টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় এক হাজার ১১৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮০১ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন বেড়েছে ৩১৫ কোটি ৬২ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ২১ কোটি ৪৫ লাখ ২০ হাজার ৩০২টি শেয়ার এক লাখ ৫২ হাজার ৮০৮ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্থান-পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে ফরচুন শুজ লিমিটেড। কোম্পানিটির ১৩৮ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর ২ টাকা ১০ পয়সা বেড়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের ১০২ কোটি ৭৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর ১০ টাকা ৯০ পয়সা কমেছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেডের ৬৯ কোটি ২৬ লাখ, বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেডের ৪৬ কোটি ৯১ লাখ, আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৪২ কোটি ১৭ লাখ, ফু ওয়াং ফুড লিমিটেডের ২২ কোটি ৫৮ লাখ, ইয়াকিন পলিমার লিমিটেডের ১৭ কোটি ৩২ লাখ, বীকন ফার্মা সিউটিক্যালস লিমিটেডের ১৬ কোটি ৮৩ লাখ, কাট্টালী টেক্সটাইল লিমিটেডের ১৬ কোটি ৭৮৩ লাখ, বিডিকম অনলাইন লিমিটেডের ১৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।এদিকে ১০ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট মেনুফ্যাকচারিং লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা ইয়াকিন পলিমার লিমিটেডের ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ, আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৯ দশমিক ৫৪ শতাংশ, তাওফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসির ৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ, জেমিনি সি ফুড লিমিটেডের ৫ দশমিক ৩০ শতাংশ, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ৪ দশমিক ৭১ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে।অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ১৫ দশমিক ৫০ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১৩ শতাংশ কমে ১১ হাজার ৮৪৭ দশমিক ৬০ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৬ দশমিক ৫২ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১৩ শতাংশ কমে ১৯ হাজার ৭৪৮ দশমিক ৮২ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ৩০৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ৯৮টির, কমেছে ১৬৯টির এবং ৪২টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬১ কোটি ৫২ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২২ কোটি ৯৭ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
সাভারের কারখানায় ৫৭৪ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে বিএটিবিসি।
[ATTACH=CONFIG]17298[/ATTACH]
সাভারের সাইট কারখানায় আরও ৫৭৪ কোটি ২০ লাখ টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড (বিএটিবিসি)। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। প্রাপ্ত তথ্যমতে, গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে বিদেশে সিগারেট রপ্তানির জন্য সাভারে নতুন একটি ইউনিট স্থাপন করার সিদ্ধান্ত নেয় বিএটিবিসির পর্ষদ। সে সময় ইউনিটটি স্থাপনে ১৯২ কোটি ৫০ লাখ টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। পরবর্তী সময়ে গত বছরের জুলাইয়ে এ ইউনিটে আরও ৩২২ কোটি ২০ লাখ টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার নতুন করে আরও ৫৭৪ কোটি ২০ লাখ টাকা বিনিয়োগের ঘোষণা এসেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, তাদের নিজস্ব তহবিল ও ব্যাংকঋণের মাধ্যমে এ বিনিয়োগ করা হবে। এ বিনিয়োগের মাধ্যমে কোম্পানি আসন্ন রপ্তানির সুযোগ পূরণের পাশাপাশি তাৎক্ষণিক উৎপাদন সক্ষমতা তৈরি করবে। খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের এ কোম্পানিটি ১৯৭৭ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে বর্তমানে ‘এ’ ক্যাটেগরিতে অবস্থান করছে। ৫৪০ কোটি টাকা অনুমোদিত মূলধনের বিপরীতে পরিশোধিত মূলধন ৫৪০ কোটি টাকা। রিজার্ভের পরিমাণ দুই হাজার ৮৬৮ কোটি তিন লাখ টাকা। কোম্পানিটির ৫৪ কোটি শেয়ার রয়েছে। মোট শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে ৭২ দশমিক ৯১ শতাংশ, সরকারি শূন্য দশমিক ৬৪ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ১২ দশমিক শূন্য তিন শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে সাত দশমিক ৯৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ছয় দশমিক ৪৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ সমাপ্ত হিসাববছরের আর্থিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে বিনিয়োগকারীদের জন্য সর্বমোট ২৭৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ (অন্তর্বর্তীকালীন ১২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশসহ) দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। ২৭৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন যে ১২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছিল, তা এরই মধ্যে পরিশোধ করা হয়েছে। আলোচিত হিসাববছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৭ টাকা ৭২ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১ শেয়ারপ্রতি নেট সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৬৮ টাকা ১৩ পয়সা। এছাড়া এই হিসাববছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১৪ টাকা ৭৩ পয়সা। এর আগে ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ৬০০ শতাংশ নগদ ও শতাংশ ২০০ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছে। ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬০ টাকা ৪৮ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৮৮ টাকা ৮৯ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৮৩ টাকা ৪৪ পয়সা।
-
1 Attachment(s)
প্রথম তিন ঘণ্টায় লেনদেন ৫৭০ কোটি টাকা।
[ATTACH=CONFIG]17303[/ATTACH]
রমজানের প্রথন দিন ইতিবাচক ধারায় বাজার। সকাল ১০টায় লেনদেন চালু হওয়ার পর থেকে সূচক ইতিবাচক ছিল। লেনদেনে বড় ধরনের পরিবর্তন না থাকলেও বাজারে ইতিবাচক ধারা লক্ষ্য করা যায়। প্রথম তিন ঘণ্টায় লেনদেন ছিল ৫৬০ কোটি টাকা। আজ বাজারে চাহিদার শীর্ষে ছিল আইপিডিসি, বেক্সিমকো লিমিটেড, প্রভাতী ইন্সু্রেন্স, ফরচুন, জেনিক্সিল ও জিএসপি ফাইন্যান্স। পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, রমজানে বাজার ভালো থাকবে। ইউক্রেন যুদ্ধের উত্তাপ কমে আসছে। খুব শিগগির পুতিন-জেলেনস্কি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। এছাড়া জুনে রয়েছে বাজেট । সবকিছু বিবেচনায় বাজার ভালো থাকবে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী কামরুজ্জামান বলেন পুঁজিবাজারে চলে ওঠানামার খেলা। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে আন্তর্জাতিক অনেক কিছুরই প্রভাব রয়েছে পুঁজিবাজারে। ইউক্রেন যুদ্ধ একটা বড় ইস্যু। এ যুদ্ধের উত্তাপ কমে এলে বাজার তার হারানো ২০০ পয়েন্ট ফের পাবে। এটি খুব সাধারণ হিসাব। এখন কেবল অপেক্ষার পালা।
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইতে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে।
[ATTACH=CONFIG]17308[/ATTACH]
চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটদর কমলেও সূচকের উত্থান দেখা গেছে। তবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল লেনদেন কমেছে ২৮০ কোটি ৩১ লাখ টাকা। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) একই চিত্র দেখা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৪ দশমিক ০৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২০ শতাংশ বেড়ে ছয় হাজার ৭৭১ দশমিক ৯১ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক ২ দশমিক ৮২ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১৯ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৪৭০ দশমিক ৯৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ১৩ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৫৬ শতাংশ বেড়ে দুই হাজার ৪৮৭ দশমিক ৯৭ পয়েন্টে স্থির হয়।ডিএসইতে এদিন মোট ৩৭৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ১২৯টির এবং কমেছে ১৯৫টির। বাকি ৫৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৮৩৬ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ১১৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন কমেছে ২৮০ কোটি ৩১ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ২০ কোটি ৯৮ লাখ ২২ হাজার ৭০৭টি শেয়ার এক লাখ ২৮ হাজার ১৫১ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্থান-পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড। কোম্পানিটির ৫৭ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর ৪ টাকা ১০ পয়সা বেড়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৪৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর ২ টাকা ৩০ পয়সা কমেছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেডের ৩৬ কোটি ৩০ লাখ, ফরচুন শুজ লিমিটেডের ৩৬ কোটি ৩০ লাখ, জিএসপি ফাইন্যান্স কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের ২৯ কোটি ৯৮ লাখ, জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেডের ২৭ কোটি এক লাখ, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের ২১ কোটি ৪৯ লাখ, নাহি অ্যালুমিনিয়াম অ্যান্ড কম্পোজিট প্যানেল লিমিটেডের ১৯ কোটি ৪০ লাখ, ইয়াকিন পলিমার লিমিটেডের ১৯ কোটি ১৮ লাখ এবং ভিএফএস থ্রেড ডায়িং লিমিটেডের ১৫ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এদিকে ১০ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ, সিএপিএম বিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ডের ৮ দশমিক ৯১ শতাংশ, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ, বে লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ৭ দশমিক ৪৭ শতাংশ, ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ৬ দশমিক ২২ শতাংশ, জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেডের পাঁচ দশমিক ৩৮ শতাংশ, ইউনাইটেড ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৫ দশমিক ৩১ শতাংশ, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ এবং মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস লিমিটেডের ৫ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৪৫ দশমিক ৮১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৩৮ শতাংশ বেড়ে ১১ হাজার ৮৯৩ দশমিক ৪১ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৭৬ দশমিক ৪৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৩৮ শতাংশ বেড়ে ১৯ হাজার ৮২৫ দশমিক ২৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ২৭৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ১২৪টির, কমেছে ১১৯টির এবং ৩৬টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৮৭ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬১ কোটি ৫২ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সোমবার মূল্য সূচকের পতনে লেনদেন চলছে। আজ ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। এদিন বেলা ১১টা পরযন্ত ডিএসইতে ১৮৫ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসই প্রধান বা ডিএসইএক্স সূচক ২৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৭৪৬ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৭৮ পয়েন্টে। আজ ডিএসইতে ৩৬২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯০টির, কমেছে ২১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫টির।
[ATTACH=CONFIG]17316[/ATTACH]
অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)ও সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে। আজ সিএসইতে লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ২ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
-
1 Attachment(s)
উভয় বাজারে সূচক ও লেনদেনের বড় পতন।
[ATTACH=CONFIG]17335[/ATTACH]
চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস গতকাল সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটদর কমায় সূচকের পতন দেখা গেছে। একইসঙ্গে আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল লেনদেন কমেছে ২১৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) একই চিত্র দেখা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৭৮ শতাংশ কমে ছয় হাজার ৭১৮ দশমিক ৯১ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক ৮ দশমিক ৮৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৬০ শতাংশ কমে এক হাজার ৪৬২ দশমিক ০৪ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ১৯ দশমিক ২৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৭৭ শতাংশ কমে দুই হাজার ৪৬৮ দশমিক ৭১ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৮১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ৪৬টির এবং কমেছে ২৯৬টির। বাকি ৩৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৬২০ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮৩৬ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন কমেছে ২১৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ১৫ কোটি ৬৫ লাখ ১১ হাজার ৯৫৬টি শেয়ার এক লাখ ১০ হাজার ৭২৫ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড। কোম্পানিটির ৫০ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর ৯০ পয়সা কমেছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভিএফএস থ্রেড ডায়িং লিমিটেডের ৩০ কোটি ১৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর ৯০ পয়সা কমেছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেডের ২৯ কোটি ৬০ লাখ, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের ১৭ কোটি ৬৮ লাখ, নাহি অ্যালুমিনিয়াম অ্যান্ড কম্পোজিট প্যানেল লিমিটেডের ১৬ কোটি ৯১ লাখ, বাংলাদেশ ল্যাম্পস লিমিটেডের ১৫ কোটি ২২ লাখ, জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেডের ১৩ কোটি ৫৬ লাখ, জিএসপি ফাইন্যান্স কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের ৯ কোটি ৪৮ লাখ, ইয়াকিন পলিমার লিমিটেডের ৮ কোটি ৩৫ লাখ এবং ফু-ওয়াং ফুড লিমিটেডের ৮ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এদিকে ১০ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেডের ৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ, জেমিনি সি ফুড লিমিটেডের ৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ, এপেক্স ট্যানারি লিমিটেডের ৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ, ভিএফএস থ্রেড ডায়িং লিমিটেডের ৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ, প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ৩ শতাংশ, এনভয় টেক্সটাইল লিমিটেডের ২ দশমিক ৩৫ শতাংশ, এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি লিমিটেডের (প্রাণ) ২ দশমিক ৩২ শতাংশ, জিকিউ বলপেন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ১ দশমিক ৯৪ শতাংশ এবং বীকন ফার্মা সিউটিক্যালস লিমিটেডের ১ দশমিক ৮৬ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৭৪ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৬২ শতাংশ কমে ১১ হাজার ৮১৮ দশমিক ৫৮ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১২৪ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৬২ শতাংশ কমে ১৯ হাজার ৭০০ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ২৮২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ৪৮টির, কমেছে ১৯৭টির এবং ৩৭টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৮ কোটি ৮৭ লাখ টাকার।
-
দিন শুরু সূচকের পতনে
সূচক পতনের মধ্যদিয়ে সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার (৫ এপ্রিল) দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে। লেনদেনের প্রথম ৩০ মিনিটে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ৩১ পয়েন্ট। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। আর লেনদেনে রয়েছে ধীরগতি।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার (৫ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সময়ে ডিএসইতে ৩২৫টি প্রতিষ্ঠানের মোট ১ কোটি ৯৮ লাখ ১০ হাজার টাকার ৪৫৯টি শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এ সময়ে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩১ দশমিক ৪১ পয়েন্ট কমে ছয় হাজার ৬৮৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫ দশমিক ২৬ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০ দশমিক ৪৫ পয়েন্টে কমেছে। প্রথম আধা ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে মাত্র ৭৪ কোটি ৪ লাখ ৫২ হাজার টাকার শেয়ার। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৯৭ কোটি ১৭ লাখ ৭১ হাজার টাকার শেয়ার। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ১১ পয়েন্ট কমে ১৯ হাজার ৬৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এ সময়ে লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৫ লাখ ৩৮ হাজার ২০ টাকার শেয়ার।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৫টির, কমেছে ৩৭টির। অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
-
টানা দরপতন আর লেনদেন খরা দেখা দিয়েছে দেশের শেয়ারবাজারে। বুধবার (৬ এপ্রিল) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকয়টি মূল্যসূচকের পতন হয়েছে। এর মাধ্যমে টানা তিন কার্যদিবস পতনের মধ্যে থাকলো শেয়ারবাজার। আর ডিএসইতে আজ এক বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন হয়েছে। শেয়ারবাজারে এমন টানা দরপতন ও লেনদেন খরা দেখা দিলেও গত ৩০ মার্চ স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করে বিএসইসির পক্ষ থেকে বলা হয়, রমজান মাসে স্টক ব্রোকার ও ট্রেকহোল্ডাররা প্রতিটি ডিলার অ্যাকাউন্টে কমপক্ষে এক কোটি টাকা করে বিনিয়োগ করবেন। একই সঙ্গে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো নিজস্ব পোর্টফোলিওর মাধ্যমে নতুন করে ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এছাড়া শেয়ারবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল থেকে ১০০ কোটি টাকা আইসিবির মাধ্যমে বিনিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
বাজারটিতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে মাত্র ৪৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২৯৩টি। আর ৩৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। দাম কমার তালিকায় স্থান করে নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৮৪টির শেয়ার দিনের সর্বনিম্ন দামে পৌঁছে যায়। এরপরও লেনদেনের এক পর্যায়ে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়ে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/856966183.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
উভয় বাজারে সূচক ও লেনদেন পতনের ধারা অব্যাহত।
[ATTACH=CONFIG]17379[/ATTACH]
চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের ন্যায় তৃতীয় কার্যদিবস গতকাল মঙ্গলবারও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটদর কমায় সূচকের পতন দেখা গেছে। একই সঙ্গে আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল লেনদেন কমেছে ৪৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) একই চিত্র দেখা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৪ দশমিক ৬১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৩৬ শতাংশ কমে ছয় হাজার ৩৯৪ দশমিক ৩০ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক ১ দশমিক ২৭ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৮ শতাংশ কমে এক হাজার ৪৬০ দশমিক ৭৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ৪ দশমিক ০৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১৬ শতাংশ কমে দুই হাজার ৪৬৪ দশমিক ৬২ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৮১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ৫১টির এবং কমেছে ২৮৬টির। বাকি ৪৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৫৭৫ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬২০ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন কমেছে ৪৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ১৩ কোটি ৯১ লাখ ৯৫ হাজার ১৪২টি শেয়ার এক লাখ ৪ হাজার ৪ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্থান-পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। কোম্পানিটির ৪৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর ৯০ পয়সা কমেছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের ৩২ কোটি ৫৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর ২ টাকা ২০ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৩০ কোটি ৬৮ লাখ, জিএসপি ফাইন্যান্স কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের ২৫ কোটি ৩৫ লাখ, ভিএফএস থ্রেড ডায়িং লিমিটেডের ১৫ কোটি ৮ লাখ, বীকন ফার্মা লিমিটেডের ১২ কোটি ১০ লাখ, ইয়াকিন পলিমার লিমিটেডের ১০ কোটি ৮৬ লাখ, এডিএন টেলিকম লিমিটেডের ১০ কোটি ৪৯ লাখ, জেমিনি সি ফুড লিমিটেডের ৯ কোটি ৩৪ লাখ এবং রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেডের ৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এদিকে ৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা এডিএন টেলিকম লিমিটেডের ৩ দশমিক ৭৪ শতাংশ, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৩ দশমিক ০৫ শতাংশ, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ, বীকন ফার্মা লিমিটেডের ২ দশমিক ২৪ শতাংশ, নাহি অ্যালুমিনিয়াম অ্যান্ড কম্পোজিট প্যানেল লিমিটেডের ২ দশমিক ১০ শতাংশ, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ১ দশমিক ৯০ শতাংশ, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের ১ দশমিক ৬১ শতাংশ, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট লিমিটেডের ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ এবং রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেডের ১ দশমিক ৩৮ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৩২ দশমিক ২৪ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৭ শতাংশ কমে ১১ হাজার ৭৮৬ দশমিক ৩৩ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫৪ দশমিক ২১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৭ শতাংশ কমে ১৯ হাজার ৬৪৬ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ২৮৪টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ৬১টির, কমেছে ১৯৩টির এবং ৩০টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৩৩ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইতে সূচক ও লেনদেনে উত্থান।
[ATTACH=CONFIG]17422[/ATTACH]
গেল সপ্তাহে পুঁজিবাজারের ধারাবাহিক পতনের পর চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটদর বাড়ায় সূচকের উত্থান দেখা গেছে। একই সঙ্গে আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল লেনদেন বেড়েছে। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২১ দশমিক ২১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৩১ শতাংশ বেড়ে ছয় হাজার ৬৬২ দশমিক ৪৫ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক ৬ দশমিক ২০ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৪২ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৪৫৯ দশমিক ৮১ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ৬ দশমিক ৯২ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়ে দুই হাজার ৪৫৮ দশমিক ৫১ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৭৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ২১৭টির এবং কমেছে ১১০টির। বাকি ৫২টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৬৪৩ কোটি ৫৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫১৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন বেড়েছে ১২৭ কোটি ৯২ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ১৩ কোটি ৩০ লাখ ৮৩ হাজার ৪১৫টি শেয়ার এক লাখ ৮ হাজার ৬৭৪ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্থান-পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। কোম্পানিটির ৩৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর ৩০ পয়সা বেড়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৩৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর ৬ টাকা ৯০ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৩১ কোটি ৮৪ লাখ, জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেডের ২৮ কোটি ৩৮ লাখ, ফরচুন শুজ লিমিটেডের ১৯ কোটি ৬৪ লাখ, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের ১৫ কোটি ৫৮ লাখ, সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের ১৮ কোটি ৮৮ লাখ, স্কয়ার ফার্মাসিউটি ক্যালস লিমিটেডের ১৩ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এদিকে ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা এপেক্স ট্যানারি লিমিটেডের ৮ দশমিক ৩০ শতাংশ, সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের ৭ দশমিক ৪৯ শতাংশ, আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৭ দশমিক ২৪ শতাংশ, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৬ দশমিক ৪৬ শতাংশ, সোনারগাঁও টেক্সটাইল লিমিটেডের ৫ দশমিক ৪০ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ২৫ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২১ শতাংশ বেড়ে ১১ হাজার ৭২৫ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪২ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২১ শতাংশ বেড়ে ১৯ হাজার ৫৪৪ দশমিক ২৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ২৬১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ১১৫টির, কমেছে ১১০টির এবং ৩৬টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ৬২ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৮ কোটি ৪০ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
চার কার্যদিবস পর সূচকে উত্থান দেখা যাচ্ছে। কেননা গত সপ্তাহের চার কার্যদিবস টানা দরপতন হয়েছে পুঁজিবাজারে। সেই সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ কমে যাওয়ার প্রভাবে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ কমে ৫০০ কোটি টাকার নিচে নেমে যায়। চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার আগের সপ্তাহের নিম্নমুখিতা কাটিয়ে ইতিবাচক প্রবণতায় ফিরেছে পুঁজিবাজার। এদিন সূচকের পাশাপাশি দৈনিক লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। গতকাল লেনদেনের শুরুর পর ৮ মিনিট পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী ছিল ডিএসইর সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স। শেয়ার বিক্রির চাপে পরবর্তী ১ ঘণ্টায় পয়েন্ট হারিয়ে আগের দিনের তুলনায় ৫ পয়েন্ট নিচে নেমে যায় সূচকটি। অবশ্য এর পর থেকে ক্রয় চাপ বাড়ার কারণে পয়েন্ট যোগ হতে থাকে সূচকে। শেষ পর্যন্ত দিনশেষে ২১ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৬৬২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে ডিএসইএক্স। আগের কার্যদিবসে যা ছিল ৬ হাজার ৬৪১ পয়েন্টে। গতকাল সূচকের উত্থানে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল , সিটি ব্যাংক, সোনালী পেপার, রেনাটা লিমিটেড ও ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের।
ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ গতকাল ৭ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৪৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গতকাল দিন শেষে ৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৬০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে গতকাল ৬৪৩ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যেখানে আগের কার্যদিবসে লেনদেন ছিল ৫১৬ কোটি টাকা।
[ATTACH=CONFIG]17433[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
ফের ডিএসইতে সূচক ও লেনদেনে পতন।
[ATTACH=CONFIG]17442[/ATTACH]
গেল সপ্তাহে পুঁজিবাজারের ধারাবাহিক পতনের পর চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস গত রোববারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটদর বাড়ায় সূচকের উত্থান দেখা গেলেও গতকাল ফের সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ারদর হ্রাস পেয়েছে। এতে সূচক কমার পাশাপাশি আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল লেনদেন কমেছে। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৩ দশমিক ৮৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৩৫ শতাংশ কমে ছয় হাজার ৬৩৮ দশমিক ৫৬ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক ৫ দশমিক ০৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৩৪ শতাংশ কমে এক হাজার ৪৫৪ দশমিক ৭৫ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ৬ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৬ শতাংশ কমে দুই হাজার ৪৫১ দশমিক ৯১ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৮১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ৯১টির এবং কমেছে ২৩৪টির। বাকি ৫৬টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৫৫৭ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৪৩ কোটি ৫৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন কমেছে ৮৬ কোটি ১০ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ১২ কোটি ৫৪ লাখ ১৮ হাজার ৬০টি শেয়ার এক লাখ ৭ হাজার ৪৫৭ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উত্থান-পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড। কোম্পানিটির ৬৪ কোটি ৮৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর এক টাকা ৯০ পয়সা বেড়েছ। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেডের ২৮ কোটি ২৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর ১ টাকা ৫০ পয়সা কমেছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের ১৯ কোটি ৭ লাখ, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের ১৭ কোটি ৫৬ লাখ, জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেডের ১৪ কোটি ৯৩ লাখ, নাহি অ্যালুমিনিয়াম অ্যান্ড কম্পোজিট প্যানেল লিমিটেডের ১৪ কোটি ৭৬ লাখ, ফরচুন শুজ লিমিটেডের ১২ কোটি ৯০ লাখ, ওরিয়ন ফার্মাসিউটি ক্যালস লিমিটেডের ৭ কোটি ৭৮ লাখ, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৭ কোটি ৬৩ লাখ এবং সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্প্যা লিমিটেডের ৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এদিকে ৯ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের ৫ দশমিক ১১ শতাংশ, ওইমেক্স ইলেকট্রোড লিমিটেডের ৫ দশমিক ১০ শতাংশ, নর্দার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৪ দশমিক ৭৪ শতাংশ, আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৪ দশমিক ১৩ শতাংশ, সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের ৪ দশমিক ১১ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ২৯ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ কম ১১ হাজার ৬৯৬ দশমিক ৩৯ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪৯ দশমিক ১৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ কমে ১৯ হাজার ৪৯৫ দশমিক ১১ পয়েন্টে অবস্থান করে।
-
৯০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর কমেছে
দেশের পুঁজিবাজারে বড় দরপতন হয়েছে। সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবসে প্রায় ৯০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। মঙ্গলবার (১২ এপ্রিল) শেয়ার ক্রয়ের তুলনায় শেয়ার বিক্রয়ের পরিমাণ বেশি ছিল। ফলে অর্ধশতাধিক কোম্পানিই ক্রেতা খুঁজে পায়নি। পুঁজিবাজারে ধসের আশঙ্কায় অনেকেই শেয়ার বিক্রি করে দেন। দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ডিএসইএক্স সূচক ৬৪ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৫৭৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১১ পয়েন্ট কমেছে এবং ভালো প্রতিষ্ঠান নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ২০ পয়েন্ট কমেছে।
এদিন সূচকের পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে। মঙ্গলবার মোট ১২ কোটি ৪৪ লাখ ৭১ হাজার ৬৩৭টি শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৮টির দর বেড়েছে, ৩৩৭টির কমেছে এবং ২৩টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। আজ ৫৩২ কোটি ৯৫ লাখ ৮ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। যা গতদিন ছিলো ৬৪৩ কোটি ৫৬ লাখ ৯৭ হাজার টাকা। ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- আইপিডিসি, বেক্সিমকো লিমিটেড, লাফার্জহোলসিম, জেনেক্স ইনফোসেস, বিডি ল্যাম্পস, স্কয়ার ফার্মা, সোনালী পেপার, লঙ্কা বাংলা ফাইন্যান্স, ফরচুন সুজ এবং ওরিয়ন ফার্মাসিটিউক্যাল লিমিটেড।
দেশের অপর পুঁজিবাজারের সূচকও কমেছে। মঙ্গলবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক ১৫৪ পয়েন্ট কমেছে। এ পুঁজিবাজারে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৯টির শেয়ার বেড়েছে, ২১৩টির দর কমেছে এবং ২০টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
1 Attachment(s)
ডিএসইতে সূচকের বড় পতন।
[ATTACH=CONFIG]17464[/ATTACH]
গেল সপ্তাহে পুঁজিবাজারের ধারাবাহিক পতনের পর চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থান দেখা যায়। কিন্তু উত্থানের এক দিন পরে ফের পতনমুখী হয়েছে পুঁজিবাজার। গত সোমবারের মতো গতকাল মঙ্গলবারেও সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটদর কমায় সূচকের পতন দেখা গেছে। পাশাপাশি আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল লেনদেনও কমেছে। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) একই চিত্র দেখা গেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬৪ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৯৭ শতাংশ কমে ছয় হাজার ৫৭৪ দশমিক ০৭ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক ১১ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৮১ শতাংশ কমে এক হাজার ৪৪২ দশমিক ৮৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ২০ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৮২ শতাংশ কমে দুই হাজার ৪৩১ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৭৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ১৮টির এবং কমেছে ৩৩৭টির। বাকি ২৩টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৫৩২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫৫৭ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন কমেছে ২৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ১২ কোটি ৪৪ লাখ ৭১ হাজার ৬৩৭টি শেয়ার ৯০ হাজার ৭৬৩ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড। কোম্পানিটির ৫৪ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর ৬০ পয়সা কমেছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেডের ২৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর ১ টাকা ৫০ পয়সা কমেছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের ১৪ কোটি ৮৯ লাখ, জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেডের ১৪ কোটি ৪১ লাখ, বাংলাদেশ ল্যাম্পস লিমিটেডের ১১ কোটি, স্কয়ার ফার্মাসিউটি ক্যালস লিমিটেডের ৯ কোটি ৪ লাখ, সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের ৮ কোটি ৮৯ লাখ, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৮ কোটি ৬৫ লাখ, ফরচুন শুজের ৮ কোটি ৫৭ লাখ এবং ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেডের ৮ কোটি ৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এদিকে ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা হাইডেলবার্গ সিমেন্টের ২ দশমিক ১২ শতাংশ, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেডের ১ দশমিক ৬৪ শতাংশ, ফার্মা এইডসের ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৮৭ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৭৪ শতাংশ কম ১১ হাজার ৬০৮ দশমিক ৯০ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৪৫ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৭৪ শতাংশ কমে ১৯ হাজার ৩৪৯ দশমিক ৩৩ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ২৭৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ২৬টির, কমেছে ২১৯টির এবং ২৮টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২৪ কোটি ৯১ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
ডিএসইতে সূচক বাড়লেও লেনদেন সামান্য কমেছে।
[ATTACH=CONFIG]17490[/ATTACH]
পুঁজিবাজারের ধারাবাহিক পতনের পর গতকাল বুধবার চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের সামান্য উত্থান দেখা গেছে। তবে লেনদেন আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল সামান্য কমেছে। অন্যদিকে চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১০ দশমিক ৯০ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ১৬ শতাংশ বেড়ে ছয় হাজার ৫৮৪ দশমিক ৯৭ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক ৪ দশমিক ৯১ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৩৪ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৪৪৭ দশমিক ৭৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ৮ দশমিক ৮০ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৩৬ শতাংশ বেড়ে দুই হাজার ৪৪০ দশমিক ৪৫ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৮০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ১৩০টির এবং কমেছে ১৮৫টির। বাকি ৬৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৫২৯ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫৩২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন কমেছে ৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ১২ কোটি ৫৭ লাখ ৫০ হাজার ৫১০টি শেয়ার এক লাখ দুই হাজার ৭২৪ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরুতে পতন দেখা গেলেও শেষ সময়ে বাজারে ইতিবাচক চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। কোম্পানিটির ৫৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর ৭০ পয়সা কমেছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের ৩০ কোটি ৯১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর ৯ টাকা ৫০ পয়সা কমেছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ২১ কোটি ১০ লাখ, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ১৪ কোটি ৯১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এদিকে ৯ দশমিক ৮২ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা এইচআর টেক্সটাইলের ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ, প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচুয়াল ফান্ডের ৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ এবং বীকন ফার্মার ৪ দশমিক ৬০ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ১০.৩৯ পয়েন্ট বা ০.০৮ শতাংশ বেড়ে ১১ হাজার ৬১৯.২৯ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭.৫৬ পয়েন্ট বা ০.০৯ শতাংশ বেড়ে ১৯ হাজার ৩৬৬ দশমিক ৯০ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ২৭১টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ৬৫টির, কমেছে ১৬৪টির এবং ৪২টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৯২ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
সাপ্তাহিক লেনদেনের ৭ দশমিক ৬০ শতাংশ আইপিডিসি ফাইন্যান্সের।
[ATTACH=CONFIG]17510[/ATTACH]
সাপ্তাহিক বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গত সপ্তাহে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের কোম্পানি আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৩ কোটি ৬৪ লাখ ৪৬ হাজার ১৩৯টি শেয়ার ১৭১ কোটি ৯৮ লাখ ৫৮ হাজার টাকায় লেনদেন হয়, যা মোট লেনদেনের ৭ দশমিক ৬০ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটির দর ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়েছে। এদিকে সর্বশেষ কার্যদিবসে ডিএসইতে শেয়ারদর ১ দশমিক ০৬ শতাংশ বা ৫০ পয়সা বেড়ে প্রতিটি সর্বশেষ ৪৭ টাকা ৭০ পয়সায় হাতবদল হয়, যার সমাপনী দরও ছিল একই। দিনজুড়ে ৪৪ লাখ ১২ হাজার ৫৫৩টি শেয়ার মোট ১ হাজার ৭৬৪ বার হাতবদল হয়, যার বাজারদর ২১ কোটি ১০ লাখ ৪০ হাজার টাকা। দিনভর শেয়ারদর সর্বনি¤œ ৪৬ টাকা ৮০ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ৪৮ টাকা ৭০ পয়সায় হাতবদল হয়। এক বছরে শেয়ারদর ২২ টাকা ৩০ পয়সা থেকে ৫০ টাকা ৪০ পয়সার মধ্যে ওঠানামা করে। কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১ সমাপ্ত হিসাববছরের আর্থিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১ শেয়ারপ্রতি নেট সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ১২ পয়সা। এছাড়া এই হিসাববছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৬ টাকা ৫০ পয়সা (ঘাটতি)। ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগ কারীদের সম্মতিক্রমে অনুমোদনের জন্য আগামী ১৭ এপ্রিল বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। কোম্পানিটি ২০০৬ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে বর্তমানে ‘এ’ ক্যাটেগরিতে অবস্থান করছে। কোম্পানির ৮০০ কোটি টাকা অনুমোদিত মূলধনের বিপরীতে পরিশোধিত মূলধন ৩৭১ কোটি ৯ লাখ ২০ হাজার টাকা। কোম্পানিটির ৩৭ কোটি ১০ লাখ ৯১ হাজার ৫৪৭টি শেয়ার রয়েছে। মোট শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে ৪৮ দশমিক শূন্য চার শতাংশ, সরকারি ২১ দশমিক ৮৮ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কারীদের ১৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগ কারীদের শূন্য দশমিক ০৭ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ১৩ দশমিক ২৭ শতাংশ শেয়ার। আর লেনদেনের এ তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে আসে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ১ কোটি ৭১ হাজার ৩৪৮টি শেয়ার ১৪৭ কোটি ৪৩ লাখ ৭৩ হাজার টাকায় লেনদেন হয়, যা মোট লেনদেনের ৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটির দর ২ দশমিক ২৮ শতাংশ কমেছে।
-
1 Attachment(s)
এক বছরের মধ্যে সর্বনিন্ম অবস্থানে ডিএসইর লেনদেন।
[ATTACH=CONFIG]17524[/ATTACH]
সম্প্রতি পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক বড় পতনের জের ধরে গতকাল রোববার চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতন দেখা গেছে। একইসঙ্গে গত এক বছরের মধ্যে সর্বনিন্ম অবস্থানে নেমেছে লেনদেন। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৯৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকার। এর আগে সর্বশেষ গতবছরের ৫ এপ্রিল ডিএসইতে ২৩৬ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০ দশমিক ১০ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৪৫ শতাংশ কমে ছয় হাজার ৫৫৪ দশমিক ৮৭ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক ৫ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৩৮ শতাংশ কমে এক হাজার ৪৪২ দশমিক ২২ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ৫ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ২২ শতাংশ কমে দুই হাজার ৪৩৫ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৭৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ৫৮টির এবং কমেছে ২৮০টির। বাকি ৪১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৩৯৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫২৯ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন কমেছে ১৩৫ কোটি ৭১ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ৯ কোটি ৬ লাখ ৪৯ হাজার ৭৯৫টি শেয়ার ৮৬ হাজার ৯১৯ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সূচক পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। কোম্পানিটির ৪১ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর ২ টাকা ১০ পয়সা কমেছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের ২৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর ১৭ টাকা ৪০ পয়সা কমেছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে সালভো কেমিক্যালের ৯ কোটি ৯৫ লাখ, ফার্মা এইডসের ৮ কোটি ৩২ লাখ, জিএসপি ফাইন্যান্স কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের ৮ কোটি ২১ লাখ, আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ৭ কোটি ৯৪ লাখ, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৭ কোটি ৬৫ লাখ, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের ৭ কোটি ৬২ লাখ, স্কয়ার ফার্মাসিউটি ক্যালস লিমিটেডের ৭ কোটি ৩৯ লাখ এবং ইয়াকিন পলিমার লিমিটেডের ৬ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এদিকে ৯ দশমিক ৮২ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ৩ দশমিক ২৮ শতাংশ এবং সালভো কেমিক্যালের ৩ দশমিক ২০ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ৪ দশমিক ২৬ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৩৩ শতাংশ কমে ১১ হাজার ৫৮০ দশমিক ৬৩ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬৪ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৩৩ শতাংশ কমে ১৯ হাজার ৩০২ দশমিক ৫২ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ২৬২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ৫০টির কমেছে ১৭৩টির এবং ৩৯টির দর অপরিবর্তিত ছিল।
-
1 Attachment(s)
সোমবার লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা পর সকাল ১১টায় প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে লেনদেনে আসা ৩৭১ শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৩২৬টি বা ৮৭ শতাংশই দর হারিয়ে কেনাবেচা হচ্ছিল। এর মধ্যে ২৩২ শেয়ারই সার্কিট ব্রেকারের সর্বনিম্ন দরে কেনাবেচা হতে দেখা গেছে। এসব সার্কিট ব্রেকারের কারণে এসব শেয়ারের দর সোমবার আর কমে কেনাবেচার সুযোগ নেই। কিন্তু এমন দরে অন্তত পৌনে দু’শ কোম্পানির শেয়ারের কোনো ক্রেতা ছিল না। বিপরীতে মাত্র ২২টি বা ৬ শতাংশ দর বেড়ে কেনাবেচা হচ্ছিল। দর অপরিবর্তিত অবস্থায় কেনাবেচা হচ্ছিল ২৩টি। বেলা ১১টা পর্যন্ত ডিএসইতে ১৫৭ কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। সিংহভাগ শেয়ারের দরপতনে প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৭৮ পয়েন্ট হারিয়ে ৬৪৭৬ পয়েন্টে নেমেছে। দরপতন রুখতে গত ৯ মার্চ সকল শেয়ারের সার্কিট ব্রেকারের সর্বনিম্ন সীমা ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশে নামানো হয়। অর্থাৎ নির্দিষ্ট দিনে কোনো শেয়ারের দাম ২ শতাংশের বেশি কমতে পারবে না। এ নিয়ম চলতি দরপতনের প্রধান কারণ বলে মনে করছেন শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা। দরপতন রুখতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে চাপ দিয়ে শেয়ার বিক্রির আদেশ প্রত্যাহার করতে এবং শেয়ার কিনতে বাধ্য করছে বলেও অভিযোগ মিলছে। দ্বিতীয় শেয়ারবাজার সিএসইতেও একইভাবে দরপতন হতে দেখা গেছে।
[ATTACH=CONFIG]17526[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
ডিএসইএক্স সূচকের পতন এক শতাংশের বেশি।
[ATTACH=CONFIG]17558[/ATTACH]
সাম্প্রতিক পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক বড় পতনের জের ধরে প্রথম কার্যদিবসের ন্যায় গতকাল সোমবার চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসেও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের বড় পতন দেখা গেছে। পতনের জেরে এদিন ডিএসইএক্স সূচক এক শতাংশের বেশি পয়েন্ট কমেছে। একইসঙ্গে গত এক বছরের মধ্যে সর্বনিন্ম অবস্থানে নেমেছে লেনদেন। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৯০ কোটি ৩৮ লাখ টাকার। এর আগে সর্বশেষ গত বছরের ৫ এপ্রিল ডিএসইতে ২৩৬ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭২ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ১০ শতাংশ কমে ছয় হাজার ৪৮২ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক ১৩ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৯৩ শতাংশ কমে এক হাজার ৪২৮ দশমিক ৬৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ২৫ দশমিক ৩১ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ০৩ শতাংশ কমে দুই হাজার ৪০৯ দশমিক ৬৮ পয়েন্টে স্থির হয়। ডিএসইতে এদিন মোট ৩৮০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ১৪টির এবং কমেছে ৩৪৭টির। বাকি ১৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৩৯০ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩৯৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন কমেছে ৩ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ৯ কোটি ৬৪ লাখ ২১ হাজার ৭৪০টি শেয়ার ২ লাখ ৩২ হাজার ১৫৪ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সূচক পতনের চিত্র দেখা গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড। কোম্পানিটির ৭৩ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর ৪ টাকা ৫০ পয়সা বেড়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের ১২ কোটি ২৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর ১ টাকা ৫০ পয়সা কমেছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে কট্টালী টেক্সটাইলের ১১ কোটি ২১ লাখ, স্কয়ার ফার্মার ১১ কোটি ১৭ লাখ, বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেডের ৬ কোটি ৪৬ লাখ, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৭ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এদিকে ৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ বেড়ে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ২ দশমিক ৪৩ শতাংশ এবং কাট্টালী টেক্সটাইলের ২ দশমিক ৪০ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ১০৩ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৮৯ শতাংশ কমে ১১ হাজার ৪৭৭ দশমিক ০৪ পয়েন্টে এবং সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৭২ দশমিক ০৫ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৮৯ শতাংশ কমে ১৯ হাজার ১৩০ দশমিক ৪৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। সিএসইতে ২৬৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। দর বেড়েছে ২৪টির, কমেছে ২২৫টির এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকার এবং আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকার।
-
1 Attachment(s)
নতুন এ নির্দেশনা দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি।এখন থেকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারদর আগের দিনের ক্লোজিং প্রাইজের চেয়ে সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ কমতে পারবে; তবে বাড়তে পারবে আগের মতই সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ। নতুন এ নির্দেশনা দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। এ সিদ্ধান্ত বৃহস্পতিবার থেকেই বাস্তবায়ন হবে। নতুন নির্দেশনা আসার আগে পর্যন্ত তা বহাল থাকবে। ইউক্রেইন যুদ্ধ শুরুর পর গত মার্চে বড় দরপতনের প্রেক্ষাপটে শেয়ারদর কমার ক্ষেত্রে আগের সর্বোচ্চ সীমা ১০ শতাংশের পরিবর্তে নতুন সার্কিট ব্রেকার দিয়েছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা; এতে বলা হয়েছিল- কোনো শেয়ারের দর কমতে পারবে সর্বোচ্চ ২ শতাংশ। এর আগে দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শনাক্ত হওয়ার পর টানা দরপতনে পুঁজিবাজারে ধস নামলে ২০২০ সালের মার্চে ফ্লোরপ্রাইস নির্ধারণ এবং পরে নিম্নমুখী সার্কিট ব্রেকার ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ করা হয়েছিল। বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পরে তা তুলে নেওয়া হয়।
সার্কিট ব্রেকারের আগের নিয়ম অনুযায়ী, ২০০ টাকার নিচে যে কোনো শেয়ার দিনে ১০ শতাংশ বাড়তে বা কমতে পারে। ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ, ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ, ২০০০ টাকা পর্যন্ত ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ, ৫০০০ টাকা পর্যন্ত ৫ শতাংশ এবং এর চেয়ে বেশি দরের শেয়ারের ক্ষেত্রে ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ বাড়তে বা কমতে পারে।
[ATTACH=CONFIG]17571[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
ডিএসইতে বছরের সর্বনিম্ন লেনদেন।
[ATTACH=CONFIG]17573[/ATTACH]
ফের দরপতনের ধারায় পুঁজিবাজার। শেয়ার কেনার চেয়ে বিক্রির চাপে নতুন সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার (১৭ এপ্রিল) দরপতন হয়েছে। এদিন দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক কমেছে ৩০ পয়েন্ট। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূচক কমেছে ৬৪ পয়েন্ট। সূচকের পাশাপাশি কমেছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম। আর লেনদেন চারশ কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে, যা এক বছর ১৩ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন। এর আগে, ২০২১ সালের ৫ এপ্রিল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ২৩৬ কোটি ৬০ লাখ ৭৪ হাজার টাকা। দরপতনে বিনিয়োগ কারীদের মধ্যে পুঁজি হারানোর শঙ্কা বেড়েছে। তাই তারা নগদ টাকা তুলতে শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন। ডিএসইর তথ্য মতে, রোববার ৩৭৯টি প্রতিষ্ঠানের ৯ কোটি ৬ লাখ ৪৯ হাজার ৭৯৫টি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে। এদিন ডিএসইতে ৫৮টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ২৮০টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টির। ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩০ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৫৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে কমেছে ৫ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ সূচক কমেছে ৫ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট। রবিবার ডিএসসিতে ৩৯৩ কোটি ৯৭ লাখ ৯২ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৫২৯ কোটি ৬৯ লাখ ৪২ হাজার টাকার শেয়ার। লেনদেনে শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড। এরপর ছিল সোনালী পেপার, সালভো ক্যামিকেল, ফার্মাএইড, জিএসপি ফাইন্যান্স, ইআইপিডিসি, বিএসসি, লাফার্জ হোলসিম, স্কয়ার ফার্মা ও ইয়াকিন পলিমার লিমিটেড। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬৪ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট কমে ১৯ হাজার ৩০২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ২৬২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৫০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ১৭৩টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টির। এ বাজারে ১৪ কোটি ৮৯ লাখ ৮৭ হাজার ১৫৭ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১৮ কোটি ৯২ লাখ ৪৩ হাজার ৪৪৬ টাকার শেয়ার।
-
1 Attachment(s)
টানা দরপতন থেকে বেরিয়ে ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরেছে দেশের শেয়ারবাজার। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২১ এপ্রিল) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সবকটি মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। সেইসঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। এর মাধ্যমে টানা তিন কার্যদিবস শেয়ারবাজারে বড় উত্থান হলো। এর আগে টানা দরপতন দেখা দিলে তারল্য বাড়ানো এবং দরপতন ঠেকানোর লক্ষ্যে ‘ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড’ বা পুঁজিবাজার স্থিতিশীল তহবিল থেকে শেয়ারবাজারে একশো কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়। সরকারি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) মাধ্যমে গত সপ্তাহে এ বিনিয়োগ সম্পন্ন হয়। শেয়ারবাজারে টানা দরপতন দেখা দিলে গত ৮ মার্চ ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড (সিএমএসএফ) থেকে ১০০ কোটি টাকা দ্রুত বিনিয়োগের নির্দেশ দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
নিয়ন্ত্রক সংস্থার ওই নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে সিএমএসএফের একশো কোটি টাকা সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ করা হলেও গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া চার কার্যদিবসের মধ্যে তিনদিনই পতন দিয়ে পার করে শেয়ারবাজার। এমনকি চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবসেও দরপতন হয়। এ পরিস্থিতিতে বাজারে মনিটরিং জোরদার করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। অস্বাভাবিক শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ানোর অভিযোগে একাধিক বোকারেজ হাউজের কাছে ব্যাখ্যা তলব করা হয়। সেইসঙ্গে নয়টি ব্রোকারেজ হাউজের ১৫ জন ট্রেডারকে বহিষ্কারের নির্দেশ দেওয়া হয়। নিয়ন্ত্রক সংস্থার এমন পদক্ষেপের পরিপ্রেক্ষিতে পতন থেকে বেরিয়ে মঙ্গলবার শেয়ারবাজরে বড় উত্থান হয়। বুধবারও দেখা মিলে সূচকের বড় উত্থান। এ পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে।
বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের দাম বাড়ার ধারা অব্যাহত থাকে লেনদেনের শেষপর্যন্ত। ফলে সূচকের বড় উত্থান দিয়েই দিনের লেনদেন শেষ হয়। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৫৫ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৬৬২ পয়েন্টে ওঠে এসেছে। এর মাধ্যমে তিনদিনের টানা উত্থানে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক বাড়লো ১৮০ পয়েন্ট।
অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক ১৪ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৪৭৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ১০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৬৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। দিনভার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫৪ কোটি ৭ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৬০৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ১৪৮ কোটি ১০ লাখ টাকা। বাজারটিতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ৩০০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ৫৫টির। আর ২৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর শেয়ার। কোম্পানিটির ৫২ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা জেএমআই হাসপাতালের ৩৮ কোটি ৩৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ২৭ কোটি ৮৩ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- আইপিডিসি ফাইন্যান্স, সোনালী পেপার, বিডিকম, লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ, জিনেক্স ইনফোসিস, ইয়াকিন পলিমার এবং বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১৪৩ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৩২ কোটি ৪১ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৯২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৯২টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৮২টির এবং ১৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
[ATTACH=CONFIG]17586[/ATTACH]
-
1 Attachment(s)
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার লেনদেনের শুরুতেই শেয়ারবাজারে বড় উত্থান প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে সবকটি মূল্যসূচক। সেই সঙ্গে লেনদেনে ভালো গতি দেখা যাচ্ছে। প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে শেষ না হতেই প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ৪০ পয়েন্টের ওপরে। লেনদেনে অংশ নেওয়া ৬৬ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। আর লেনদেন হয়েছে দুইশ কোটি টাকার বেশি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেনের শুরুতে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। সেই সঙ্গে সূচকের বড় উত্থান হয়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর লেনদেনের সময় যত গড়াতে থাকে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা তত বাড়তে থাকে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০টা ৫৪ মিনিটে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের তুলনায় ৪১ পয়েন্টে বেড়েছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়েছে।
[ATTACH=CONFIG]17616[/ATTACH]
-
টানা চার কার্যদিবস ঊর্ধ্বমূখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে পার করার পর সোমবার (২৫ এপ্রিল) লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার পাশাপাশি কমেছে সবকটি মূল্যসূচক। সেই সঙ্গে লেনদেনে ধীরগতি লক্ষ্য করা গেছে। দিনের প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। লেনদেনে অংশ নেওয়া অর্ধেকের বেশি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। আর লেনদেন হয়েছে ১০০ কোটি টাকার কম। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) লেনদেনের শুরুতে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম কমার তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। সেই সঙ্গে সূচক ঋণাত্মক অবস্থায় রয়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় প্রায় সবকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ৭ পয়েন্ট কমে যায়। লেনদেনের প্রথম আধাঘণ্টা জুড়ে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের দাম কমার প্রবণতা অব্যাহত থাকে। এরপর কিছু প্রতিষ্ঠানের দাম বাড়ায় সূচকের পতন প্রবণতা কিছুটা কমেছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের তুলনায় ৫ পয়েন্টে কমেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ৬ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৪ পয়েন্ট কমেছে। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/247060512.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫২ পয়েন্ট কমেছে। লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ১০১ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৩১টির, কমেছে ৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টির।
-
1 Attachment(s)
গ্রামীণফোন কোম্পানির ২৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন।
[ATTACH=CONFIG]17643[/ATTACH]
বাংলাদেশের অন্যতম টেলিকম কোম্পানি গ্রামীণফোন। তারা তাদের বার্ষিক লভংশ্য প্রদান করার ঘোষনা দেন। গ্রামীণফোনের ২৫তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী এ বছর ধারাবাহিকভাবে তৃতীয়বারের মতো ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে বার্ষিক সাধারণ সভা পরিচালনা করে গ্রামীণফোন। এর মধ্য মঙ্গলবার গ্রামীণফোনের কোম্পানি সচিব এস এম ইমদাদুল হকের পরিচালনায় ভার্চুয়াল প্লার্টফর্মে অংশ নেন গ্রামীণফোনের বোর্ড চেয়ারম্যান ইয়র্গেন সি. অ্যারেন্টজ রোস্ট্রাপ ও প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমানসহ বোর্ড সদস্য এবং প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। এই সভায় গ্রামীণফোনের পরিচালনা পর্ষদ ২০২১ সালের জন্য পরিশোধিত মূলধনের ১২৫ শতাংশ হারে ১০ টাকার শেয়ারে ১২.৫০ টাকা প্রতি শেয়ার চূড়ান্ত নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর ফলে এ নগদ লভ্যাংশের পরে পরিশোধিত মূলধনের মোট লভ্যাংশের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫০ শতাংশ যার মধ্যে রয়েছে পূর্ববর্তী ১২৫ শতাংশ অন্তর্বর্তী কালীন নগদ লভ্যাংশ যা ২০২১ সালে কর পরবর্তী মুনাফার ৯৮.৯১ শতাংশ। এছাড়াও বিভিন্ন সংগঠনিক বিষয়দি নিয়ে আলোচনা হয়।
-
ঈদের আগে ও পরে টানা দরপতনের পর রোববার দেশের শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখীতার দেখা মিলেছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান মূল্যসূচক বাড়ার পাশাপাশি বেড়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। ঈদের আগের শেষ সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক কমে ৬ দশমিক ৭০ পয়েন্ট বা দশমিক ১০ শতাংশ। বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক কমে ১৭ দশমিক ৩১ পয়েন্ট বা দশমিক ৭০ শতাংশ। আর ইসলামী শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক কমে ১৭ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২০ শতাংশ। ফলে হতাশা নিয়েই ঈদে যেতে হয় শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের।
ঈদের আগের হতাশা ঈদের পরও দেখা দেয়। কারণ ঈদের ছুটি শেষে শেয়ারবাজার খুললে গত বৃহস্পতিবার লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার পাশাপাশি কমে মূল্যসূচক। সেই সঙ্গে কমে লেনদেনের পরিমাণ। এ পরিস্থিতিতে রোববার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক ১০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে কয়েক মিনিটের মধ্যে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমে যায়। এতে লেনদেনের ২০ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। অবশ্য অল্প সময়ের ব্যবধানে আবার বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়তে থাকে। লেনদেনের শেষ দিকেও এই প্রবণতা দেখা যায়। ফলে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েই দিনের লেনদেন শেষ হয়।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২৬ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৬৬৯ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক ৪ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৪৪৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ২১৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ১১২টির। আর ৫২টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৯৭২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় ৪৬৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৫০৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।
ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে জেএমআই হাসপাতালের শেয়ার। কোম্পানিটির ৫৪ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকোর ৩৬ কোটি ৬২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৩৬ কোটি ৩৪ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে জিপিএইচ ইস্পাত। এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- ইউনিক হোটেল, আইপিডিসি ফাইন্যান্স, ওরিয়ন ফার্মা, ইফাদ অটোস, সাইফ পাওয়ারটেক, জিনেক্স ইনফোসিস ও ডরিন পাওয়ার।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/265402238.jpg[/IMG]
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১০৫ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ২৮৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭২টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯১টির ও ২৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
-
বুধবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্য সূচকের বড় পতন হয়েছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম। পাশাপাশি কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এর মাধ্যমে টানা দুই কার্যদিবস পতনের মধ্যে থাকলো শেয়ারবাজার। এদিন শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের শুরুতে দেখা দেওয়া এই ঊর্ধ্বমুখী ধারা বেলা সোয়া ১১টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এতে ১১টা ১৭ মিনিটের মাথায় ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক বাড়ে ১১ পয়েন্ট।
তবে এরপর থেকেই বদলে যেতে থাকে বাজারের চিত্র। দাম বাড়ার তালিকা থেকে একের পর এক প্রতিষ্ঠান দরপতনের তালিকায় নাম লেখায়। লেনদেনের সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বড় হতে থাকে পতনের তালিকা। ফলে সূচকের বড় পতন দিয়েই শেষ হয় দিনের লেনদেন। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৭৩ পয়েন্ট কমে ছয় হাজার ৫৯১ পয়েন্টে নেমে গেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক ১৫ পয়েন্ট কমে দুই হাজার ৪২০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ আগের দিনের তুলনায় ১৫ পয়েন্ট কমে এক হাজার ৪৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া মাত্র ৩৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৩২৩টির। আর ২১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ১৩৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন হয় এক হাজার ২৫৮ কোটি টাকা। সে হিসাবে লেনদেন কমেছে ১২২ কোটি ৩০ লাখ টাকা। ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে রংপুর ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্টের শেয়ার। কোম্পানিটির ৯৮ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা এসিআই ফরমুলেশনের ৭৭ কোটি পাঁচ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৪৭ কোটি ১২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো।
এছাড়া ডিএসইতে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- জেএমআই হাসপাতাল, শাইনপুকুর সিরামিক, ফরচুন সুজ, জিনেক্স ইনফোসিস, আইপিডিসি ফাইন্যান্স, ইউনিক হোটেল ও ইস্টার্ন হাউজিং। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্য সূচক সিএএসপিআই কমেছে ২০২ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ৩০৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪০টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ২৪৭টির এবং ২০টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/895638044.jpg[/IMG]
-
1 Attachment(s)
ডিএসইতে সূচক ও লেনদেনে পতন অব্যাহত।
[ATTACH=CONFIG]17762[/ATTACH]
টানা কয় দিন ধরেই শেয়ারবাজার খুবই নাজুক অবস্থায় অতিবাহিত হচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসেও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সিংহভাগ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর কমায় সূচকের নেতিবাচক প্রবণতা দেখা গেছে। একইসঙ্গে আগের কার্যদিবসের তুলনায় গতকাল ডিএসইতে ৩১২ কোটি ৩৪ লাখ টাকার লেনদেন কমেছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গতকাল প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৬ দশমিক ৫২ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৪০ শতাংশ কমে ছয় হাজার ৫৬৫ দশমিক ৪৭ পয়েন্টে পৌঁছায়। ডিএসইএস বা শরিয়াহ্ সূচক ১ দশমিক ২৪ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ০৮ শতাংশ কমে এক হাজার ৪৩২ দশমিক ১৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। অন্যদিকে ডিএস৩০ সূচক ১৩ দশমিক ৭২ পয়েন্ট বা শূন্য দশমিক ৫৬ শতাংশ কমে দুই হাজার ৪০৬ দশমিক ৯১ পয়েন্টে স্থির হয়।ডিএসইতে এদিন মোট ৩৮১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়। দর বেড়েছে ৯১টির এবং কমেছে ২৪২টির। বাকি ৪৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৮২৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ১৩৫ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ হিসাবে গতকাল লেনদেন কমেছে ৩১২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। ডিএসইতে এদিন ২০ কোটি ১০ লাখ ৪০ হাজার ৬১৭টি শেয়ার ১ লাখ ৮৬ হাজার ৬৫১ বার হাতবদল হয়। গতকাল লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সূচকের উত্থান-পতনের চিত্র গেছে। ডিএসইতে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে জেএমআই হসপিটাল অ্যান্ড রিকুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড। কোম্পানিটির ৪৪ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। শেয়ারটির দর ৫ টাকা ৭০ পয়সা বেড়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা শাইনপুকুর সিরামিকস লিমিটেডের ৪১ কোটি ২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ারদর ৩ টাকা ৯০ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ ১০-এ থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে এসিআই ফরমুলেশনস লিমিটেডের ৩৩ কোটি ৪৭ লাখ, বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেডের ২৯ কোটি ৯২ লাখ, রংপুর ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রডাক্টস লিমিটেডের ২৫ কোটি ৩৫ লাখ, ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেডের ২৪ কোটি ৮০ লাখ, স্যালভো কেমিক্যাল লিমিটেডের ১৯ কোটি ৬২ লাখ, আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের ১৭ কোটি ১৫ লাখ, এবং ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের ১৪ কোটি ১০ লাখ ও ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস লিমিটেডের ১৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। গতকাল ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ বেড়ে দরবৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসে শাইনপুকুর সিরামিকস লিমিটেড। এর পরের অবস্থানে থাকা ফু ওয়াং সিরামিকস লিমিটেডের ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ, বিডি থাই ফুড লিমিটেডের ৯ দশমিক ১৪ শতাংশ, সালভো কেমিক্যাল লিমিটেডের ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ, ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালেন্সড ফান্ডের ৬ দশমিক ৮৪ শতাংশ, জেএমআই হসপিটালের ৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ এবং সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে।